২৩ জুলাই, ২০২৫ ১৩:২৮
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ঘটনার প্রকৃত তথ্য নিশ্চিত করতে দুজন উপদেষ্টা মাইলস্টোন কলেজ কর্তৃপক্ষকে ক্যাম্পাসেই একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এই নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে নিয়মিতভাবে আহত ও মৃতের সংখ্যা জানানো হবে এবং তা কলেজের রেজিস্ট্রারের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। বুধবার (২৩ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
প্রেস সচিব জানান, গতকাল তিনি মাইলস্টোন কলেজ পরিদর্শন করেছেন শোকাহত পরিবার, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করতে। তিনি বলেন, এখনো সবাই ভয়াবহ ওই ঘটনার শোক ও আতঙ্কে ভুগছেন।
পুরো কলেজ চত্বরেই বিরাজ করছিল এক বিষণ্ণ ও উত্তপ্ত পরিবেশ। অনেক শিক্ষার্থী নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে এবং নিহতের সংখ্যা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন তথ্য প্রকাশ হওয়ায় তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
প্রেস সচিব আরও বলেন, ২০০২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ঘটে যাওয়া বহু বড় দুর্ঘটনার সংবাদ তিনি সরাসরি কভার করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকে তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, বাংলাদেশে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা গোপন রাখা প্রায় অসম্ভব। সাধারণত দুর্ঘটনার পরপরই পরিবারগুলো প্রিয়জনদের নিখোঁজ বলে জানায়। তবে হাসপাতাল ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার পর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা স্বজনদের খুঁজে পায়।
তিনি বলেন, মাইলস্টোন কলেজ চাইলে প্রতিদিনের উপস্থিতি খাতা বিশ্লেষণ করে সহজেই শনাক্ত করতে পারে কারা এখনো অনুপস্থিত রয়েছেন। সঠিক তথ্য নিশ্চিত করতে দুজন উপদেষ্টা কলেজ কর্তৃপক্ষকে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন।
এই নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে আহত ও নিহতের সংখ্যা নিয়মিতভাবে প্রকাশ করা হবে এবং কলেজের রেজিস্ট্রারের তালিকার সঙ্গে এসব তথ্য মিলিয়ে দেখা হবে। উপদেষ্টারা বিশেষভাবে পরামর্শ দিয়েছেন, কক্ষটির কার্যক্রমে বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি প্রাক্তন শিক্ষার্থীদেরও সম্পৃক্ত করতে।
প্রেস সচিব জানান, আজকের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণ কক্ষটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের অবস্থা নিয়ে নিয়মিত তথ্য দিচ্ছে এবং সেনাবাহিনীও এই উদ্যোগে সহায়তা করছে।
প্রেস সচিব জোর দিয়ে বলেন, সরকার নিহত বা আহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন করার কোনো কারণ বা উদ্দেশ্য রাখে না। তিনি জানান, গতকাল উপদেষ্টারা প্রায় নয় ঘণ্টা কলেজে অবস্থান করেছেন। পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের লক্ষ্যে তারা কখনোই বলপ্রয়োগের পথ নেননি। যতক্ষণ প্রয়োজন ছিল, ততক্ষণ তারা ছিলেন, এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা বিদায় নেন।
তিনি বলেন, যেসব শিক্ষক-শিক্ষার্থী এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য জাতি গভীরভাবে শোকাহত। তাদের ‘শহীদ’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, এটি একটি জাতীয় ট্র্যাজেডি। আমরা চাই, সবাই মিলে একযোগে কাজ করি যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।
আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে। সরকার জাতীয় নিরাপত্তা জোরদার এবং আকাশপথে দুর্ঘটনার সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ঘটনার প্রকৃত তথ্য নিশ্চিত করতে দুজন উপদেষ্টা মাইলস্টোন কলেজ কর্তৃপক্ষকে ক্যাম্পাসেই একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপন করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এই নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে নিয়মিতভাবে আহত ও মৃতের সংখ্যা জানানো হবে এবং তা কলেজের রেজিস্ট্রারের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে। বুধবার (২৩ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
প্রেস সচিব জানান, গতকাল তিনি মাইলস্টোন কলেজ পরিদর্শন করেছেন শোকাহত পরিবার, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করতে। তিনি বলেন, এখনো সবাই ভয়াবহ ওই ঘটনার শোক ও আতঙ্কে ভুগছেন।
পুরো কলেজ চত্বরেই বিরাজ করছিল এক বিষণ্ণ ও উত্তপ্ত পরিবেশ। অনেক শিক্ষার্থী নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে এবং নিহতের সংখ্যা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন তথ্য প্রকাশ হওয়ায় তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
প্রেস সচিব আরও বলেন, ২০০২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ঘটে যাওয়া বহু বড় দুর্ঘটনার সংবাদ তিনি সরাসরি কভার করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকে তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, বাংলাদেশে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা গোপন রাখা প্রায় অসম্ভব। সাধারণত দুর্ঘটনার পরপরই পরিবারগুলো প্রিয়জনদের নিখোঁজ বলে জানায়। তবে হাসপাতাল ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার পর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা স্বজনদের খুঁজে পায়।
তিনি বলেন, মাইলস্টোন কলেজ চাইলে প্রতিদিনের উপস্থিতি খাতা বিশ্লেষণ করে সহজেই শনাক্ত করতে পারে কারা এখনো অনুপস্থিত রয়েছেন। সঠিক তথ্য নিশ্চিত করতে দুজন উপদেষ্টা কলেজ কর্তৃপক্ষকে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (কন্ট্রোল রুম) স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন।
এই নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে আহত ও নিহতের সংখ্যা নিয়মিতভাবে প্রকাশ করা হবে এবং কলেজের রেজিস্ট্রারের তালিকার সঙ্গে এসব তথ্য মিলিয়ে দেখা হবে। উপদেষ্টারা বিশেষভাবে পরামর্শ দিয়েছেন, কক্ষটির কার্যক্রমে বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি প্রাক্তন শিক্ষার্থীদেরও সম্পৃক্ত করতে।
প্রেস সচিব জানান, আজকের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণ কক্ষটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের অবস্থা নিয়ে নিয়মিত তথ্য দিচ্ছে এবং সেনাবাহিনীও এই উদ্যোগে সহায়তা করছে।
প্রেস সচিব জোর দিয়ে বলেন, সরকার নিহত বা আহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন করার কোনো কারণ বা উদ্দেশ্য রাখে না। তিনি জানান, গতকাল উপদেষ্টারা প্রায় নয় ঘণ্টা কলেজে অবস্থান করেছেন। পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের লক্ষ্যে তারা কখনোই বলপ্রয়োগের পথ নেননি। যতক্ষণ প্রয়োজন ছিল, ততক্ষণ তারা ছিলেন, এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা বিদায় নেন।
তিনি বলেন, যেসব শিক্ষক-শিক্ষার্থী এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য জাতি গভীরভাবে শোকাহত। তাদের ‘শহীদ’ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, এটি একটি জাতীয় ট্র্যাজেডি। আমরা চাই, সবাই মিলে একযোগে কাজ করি যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।
আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও উন্নত করতে হবে। সরকার জাতীয় নিরাপত্তা জোরদার এবং আকাশপথে দুর্ঘটনার সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.