০৭ জুলাই, ২০২৫ ১৯:৪১
তরুণদের একটি বড় অংশ মনে করে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভোট পাবে। এরপরের অবস্থান রয়েছে জামায়াতে ইসলামী। তৃতীয় অবস্থানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (০৬ জুলাই) সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে অংশ নেওয়া তরুণরা মনে করেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে বিএনপি ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট পাবে, জামায়াত পাবে ২১ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।
এছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) পাবে ১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ, অন্য ধর্মীয় দলগুলো পাবে ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ ভোট, জাতীয় পার্টি পাবে ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং অন্যান্য দল পাবে শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ ভোট।
সানেমের জরিপে আরও উঠে এসেছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণের অনুমতি পেলে আওয়ামী লীগ পাবে ১৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ ভোট। জরিপে আরও দেখা গেছে, বিএনপিকে ভোট দেওয়ার বিষয়ে গ্রামীণ অঞ্চলের ৩৭ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ৩৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
জামায়াতের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন গ্রামের ২১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং শহরের ২১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এনসিপির ক্ষেত্রে এ হার গ্রামে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং শহরে ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অন্যদিকে, আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন গ্রামীণ অঞ্চলের ১৬ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ জরিপ অনুযায়ী, দলটির প্রতি গ্রামীণ ভোটারদের সমর্থন শহরের তুলনায় কিছুটা বেশি।
দেশের সবকটি বিভাগের ওপর চালানো এ জরিপে অংশ নেন ১৫-৩৫ বছর বয়সি ২ হাজার মানুষ। প্রথমে ৮ বিভাগ থেকে ২টি করে জেলা বাছাই করা হয়। এরপর সেখান থেকে আবার দুটি করে উপজেলা নির্বাচন করা হয়।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নিচে ৪০ শতাংশ, এসএসসি বা এর ওপরে ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে শহরের ছিল ৫০ শতাংশ এবং গ্রামের ৫০ শতাংশ।
তরুণদের একটি বড় অংশ মনে করে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি সবচেয়ে বেশি ভোট পাবে। এরপরের অবস্থান রয়েছে জামায়াতে ইসলামী। তৃতীয় অবস্থানে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (০৬ জুলাই) সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে অংশ নেওয়া তরুণরা মনে করেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে বিএনপি ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট পাবে, জামায়াত পাবে ২১ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।
এছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) পাবে ১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ, অন্য ধর্মীয় দলগুলো পাবে ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ ভোট, জাতীয় পার্টি পাবে ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং অন্যান্য দল পাবে শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ ভোট।
সানেমের জরিপে আরও উঠে এসেছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণের অনুমতি পেলে আওয়ামী লীগ পাবে ১৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ ভোট। জরিপে আরও দেখা গেছে, বিএনপিকে ভোট দেওয়ার বিষয়ে গ্রামীণ অঞ্চলের ৩৭ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ৩৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
জামায়াতের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন গ্রামের ২১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং শহরের ২১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এনসিপির ক্ষেত্রে এ হার গ্রামে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং শহরে ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অন্যদিকে, আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন গ্রামীণ অঞ্চলের ১৬ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ জরিপ অনুযায়ী, দলটির প্রতি গ্রামীণ ভোটারদের সমর্থন শহরের তুলনায় কিছুটা বেশি।
দেশের সবকটি বিভাগের ওপর চালানো এ জরিপে অংশ নেন ১৫-৩৫ বছর বয়সি ২ হাজার মানুষ। প্রথমে ৮ বিভাগ থেকে ২টি করে জেলা বাছাই করা হয়। এরপর সেখান থেকে আবার দুটি করে উপজেলা নির্বাচন করা হয়।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নিচে ৪০ শতাংশ, এসএসসি বা এর ওপরে ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে শহরের ছিল ৫০ শতাংশ এবং গ্রামের ৫০ শতাংশ।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:২৬
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে মতামত জানাবে বিএনপি।
রোববার (১৭ আগস্ট) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়ে জানান, খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে এবং কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি।
এরইমধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই সনদের চূড়ান্ত খসড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছে। এতে রাষ্ট্রের সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু বিষয়ে একমত হয়েছে। তবে সব দল সব প্রস্তাবে সম্মত হয়নি, কিছু দল কিছু সুপারিশে আপত্তি জানিয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে মতামত জানাবে বিএনপি।
রোববার (১৭ আগস্ট) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়ে জানান, খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে এবং কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি।
এরইমধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই সনদের চূড়ান্ত খসড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছে। এতে রাষ্ট্রের সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু বিষয়ে একমত হয়েছে। তবে সব দল সব প্রস্তাবে সম্মত হয়নি, কিছু দল কিছু সুপারিশে আপত্তি জানিয়েছে।
১৫ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৩৫
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে জনমনে শঙ্কা আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে নির্বাচন হবে। তবে ভোট গণনার আগ পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যাবে। নেতাকর্মীদের সতর্ক করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। কারো পাতা ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ভূমিকা তুলে ধরে বিএনপির এই নেতা জানান, তিনি কেবল চেয়ারপারসন নন, জাতির অভিভাবকও। গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়ে যাচ্ছেন। তিনি নিজে কখনো জন্মদিন পালন করতেন না, দলের পক্ষ থেকেই আয়োজন করা হতো।
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে জনমনে শঙ্কা আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে নির্বাচন হবে। তবে ভোট গণনার আগ পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যাবে। নেতাকর্মীদের সতর্ক করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। কারো পাতা ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ভূমিকা তুলে ধরে বিএনপির এই নেতা জানান, তিনি কেবল চেয়ারপারসন নন, জাতির অভিভাবকও। গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়ে যাচ্ছেন। তিনি নিজে কখনো জন্মদিন পালন করতেন না, দলের পক্ষ থেকেই আয়োজন করা হতো।
১১ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২২
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের গোপন সাক্ষাৎ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশান-২ এ অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর এরিক গিলান উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম সারওয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। এনসিপির নেতারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন। এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এনসিপির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান তিনি।
এর আগে কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গোপন বৈঠকের গুঞ্জন ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়। গত ৫ আগস্ট, জুলাই অভ্যুত্থানবার্ষিকীর দিনে এনসিপির পাঁচ শীর্ষ নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, খালেদ সাইফুল্লাহ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ হঠাৎ কক্সবাজারে যান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কয়েকটি টিভি চ্যানেলে দাবি করা হয়, তারা সি পার্ল রিসোর্টে পিটার হাসের সঙ্গে ওইদিন বৈঠক করেছেন। যদিও এনসিপি নেতারা এই দাবি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। এনসিপি নেতাদের এই ‘অঘোষিত সফর’ ঘিরে দলের ভেতরে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই ঘটনায় ওই ৫ নেতার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ জারি করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের গোপন সাক্ষাৎ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশান-২ এ অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর এরিক গিলান উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম সারওয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। এনসিপির নেতারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন। এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এনসিপির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান তিনি।
এর আগে কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গোপন বৈঠকের গুঞ্জন ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়। গত ৫ আগস্ট, জুলাই অভ্যুত্থানবার্ষিকীর দিনে এনসিপির পাঁচ শীর্ষ নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, খালেদ সাইফুল্লাহ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ হঠাৎ কক্সবাজারে যান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কয়েকটি টিভি চ্যানেলে দাবি করা হয়, তারা সি পার্ল রিসোর্টে পিটার হাসের সঙ্গে ওইদিন বৈঠক করেছেন। যদিও এনসিপি নেতারা এই দাবি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। এনসিপি নেতাদের এই ‘অঘোষিত সফর’ ঘিরে দলের ভেতরে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই ঘটনায় ওই ৫ নেতার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ জারি করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.