০৫ জুন, ২০২৫ ১৩:১৬
নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের নাম ব্যবহার করে চাঁদা দাবি ও হুমকি দেওয়ার একটি অডিও কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
তবে চাঁদা দাবি করা ফোনালাপের ব্যক্তিটি জাকির খানের নয় বলে জানিয়েছেন জাকির খানের পক্ষের আইনজীবী রাজিব মণ্ডল। সম্প্রতি এ ঘটনায় এক মিনিট ১৫ সেকেন্ডের একটি অডিও কল রেকর্ড ভাইরাল হয়।
কল রেকর্ডে নারাণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খান পরিচয় দিয়ে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে এক অজ্ঞাত ব্যবসায়ীকে ফোন করে বলেন, ‘৫ মিনিটের মধ্যে তুই আমার বাসায় না এলে আমার পোলাপান তোর বাসায় যাবে।
তুই চ্যালেঞ্জ করছস না আমার সঙ্গে। তোকে দেখি ওরা বাঁচাইতে পারে কিনা। তোকে আমি দেখতেছি। তুই ৫ মিনিটের মধ্যে আয়, তোর টাকা লাগবে না। তারপর দেখ তোকে কী করি। তুই মনে করছস কে বা কারা ফোন দিছে। আমি তোকে দেখতেছি।’
এর প্রতি উত্তরে ফোনের ওপাশে থাকা অজ্ঞাত ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমার জাকির ভাই ২০ হাজার টাকা নেওয়ার লোক না। চাষাঢ়ায় তো অনেক জ্যাম, আমার আসতে সময় লাগবে। আমি একটু পরে আসতেছি।’
এদিকে এ ঘটনায় বুধবার (৪ জুন) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদারের কাছে লিখিত অভিযোগপত্র দিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন আইনজীবী রাজিব মণ্ডলসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির আইনজীবীরা।
জাকির খানের পক্ষে জেলা জজ কোর্টের আইনজীবী রাজীব মণ্ডল লিখিত অভিযোগে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এবং বিএনপি নেতা জাকির খানের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা ও দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনটি ফোন নম্বর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা বিভিন্ন গার্মেন্টস ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের কাছে চাঁদা দাবি করে আসছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, উল্লেখিত অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ওই ফোন নম্বর থেকে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের নাম ব্যবহার করে চাষাঢ়া এলাকার একজন গার্মেন্টস মালিকসহ বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে চাঁদা দাবি করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে আসছে।
এরূপ একটি ফোনালাপের অডিও কল রেকর্ড ভাইরাল করে এই নেতার ও বিএনপি দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে ঘৃণ্য কাজ করছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় অজ্ঞাত নম্বরের অপরাধীকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে জাকির খানের পক্ষের আইনজীবী রাজিব মণ্ডল বলেন, ভাইরাল হওয়া অডিও কল রেকর্ডের ব্যক্তিটি জাকির খান নয়। কে বা কারা তার সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য এ ধরনের কাজ করছে। এ ঘটনায় জেলা পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির বলেন, বিগত সময়ে জাকির খানের বিপক্ষে একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে বন্দি রেখেছিলেন। সেই গ্রুপটি ফের সোচ্চার হয়ে তাকে বিপদে ফেলার পাঁয়তারা করছে। নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, এ বিষয় নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের নাম ব্যবহার করে চাঁদা দাবি ও হুমকি দেওয়ার একটি অডিও কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
তবে চাঁদা দাবি করা ফোনালাপের ব্যক্তিটি জাকির খানের নয় বলে জানিয়েছেন জাকির খানের পক্ষের আইনজীবী রাজিব মণ্ডল। সম্প্রতি এ ঘটনায় এক মিনিট ১৫ সেকেন্ডের একটি অডিও কল রেকর্ড ভাইরাল হয়।
কল রেকর্ডে নারাণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খান পরিচয় দিয়ে ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে এক অজ্ঞাত ব্যবসায়ীকে ফোন করে বলেন, ‘৫ মিনিটের মধ্যে তুই আমার বাসায় না এলে আমার পোলাপান তোর বাসায় যাবে।
তুই চ্যালেঞ্জ করছস না আমার সঙ্গে। তোকে দেখি ওরা বাঁচাইতে পারে কিনা। তোকে আমি দেখতেছি। তুই ৫ মিনিটের মধ্যে আয়, তোর টাকা লাগবে না। তারপর দেখ তোকে কী করি। তুই মনে করছস কে বা কারা ফোন দিছে। আমি তোকে দেখতেছি।’
এর প্রতি উত্তরে ফোনের ওপাশে থাকা অজ্ঞাত ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমার জাকির ভাই ২০ হাজার টাকা নেওয়ার লোক না। চাষাঢ়ায় তো অনেক জ্যাম, আমার আসতে সময় লাগবে। আমি একটু পরে আসতেছি।’
এদিকে এ ঘটনায় বুধবার (৪ জুন) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদারের কাছে লিখিত অভিযোগপত্র দিয়ে সাক্ষাৎ করেছেন আইনজীবী রাজিব মণ্ডলসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির আইনজীবীরা।
জাকির খানের পক্ষে জেলা জজ কোর্টের আইনজীবী রাজীব মণ্ডল লিখিত অভিযোগে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এবং বিএনপি নেতা জাকির খানের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তার সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা ও দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনটি ফোন নম্বর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা বিভিন্ন গার্মেন্টস ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের কাছে চাঁদা দাবি করে আসছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, উল্লেখিত অজ্ঞাত ব্যক্তিরা ওই ফোন নম্বর থেকে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের নাম ব্যবহার করে চাষাঢ়া এলাকার একজন গার্মেন্টস মালিকসহ বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে চাঁদা দাবি করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে আসছে।
এরূপ একটি ফোনালাপের অডিও কল রেকর্ড ভাইরাল করে এই নেতার ও বিএনপি দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করার উদ্দেশ্যে ঘৃণ্য কাজ করছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় অজ্ঞাত নম্বরের অপরাধীকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে জাকির খানের পক্ষের আইনজীবী রাজিব মণ্ডল বলেন, ভাইরাল হওয়া অডিও কল রেকর্ডের ব্যক্তিটি জাকির খান নয়। কে বা কারা তার সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য এ ধরনের কাজ করছে। এ ঘটনায় জেলা পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।
নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির বলেন, বিগত সময়ে জাকির খানের বিপক্ষে একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে বন্দি রেখেছিলেন। সেই গ্রুপটি ফের সোচ্চার হয়ে তাকে বিপদে ফেলার পাঁয়তারা করছে। নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, এ বিষয় নিয়ে পুলিশ কাজ করছে। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০৪
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৫৪
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:১৮
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.