
২৫ মে, ২০২৫ ২১:৩১
ভারতের পেহেলগামকাণ্ডে বেশ সরব হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এবার ভারতীয় নিহত সেনাদের স্ত্রীদের জন্য বড় পদক্ষেপ নিলেন তিনি। যে সেনারা নিহত হয়েছেন তাদের স্ত্রীদের কল্যাণের জন্য এক কোটি টাকা দান করলেন অভিনেত্রী।
ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রতিবেদেন বলা হয়, আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের সিএসআর (করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি) কর্মসূচি হিসেবে এই পদক্ষেপ নিয়েছেন প্রীতি।
শনিবার জয়পুরে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে সেনাদের আত্মত্যাগ নিয়ে কথা বলেন প্রীতি।
প্রীতি বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনীর সাহসী পরিবারের জন্য কিছু করতে পারা আমার কাছে সম্মানের ও দায়িত্বের। তাদের ত্যাগের কোনো ক্ষতিপূরণ হয় না।
আমরা শুধু পরিবারের পাশে থাকতে পারি মাত্র।’
তার কথায়, ‘আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য খুবই গর্বিত। সেনার পরিবারের মানুষ আরো বেশি শক্তিশালী ও সাহসী হন। দেশের জন্য যে মায়েরা নিজের ছেলেদের দিয়ে দেন, তাদের দেখেছেন? সেই স্ত্রীদের দেখেছেন যারা কখনোই নিজের স্বামীর মুখের হাসি আর দেখতে পাবেন না?’
‘সেই সন্তানদের দিতে তাকান, যারা কখনো তাদের বাবাদের দেখতে পাবেন না।
এটাই তাদের বাস্তবতা যার পরিবর্তন হবে না কোনো দিনই। তাদের জন্য তাই অনেক শুভ কামনা।’
অভিনেত্রী নিজেও সেনা পরিবারের মেয়ে। কিছুদিন আগেও একটি পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি তো সেনা পরিবারের মেয়ে। তাই এসব ঘটনা আমার মনকে তীব্র ভাবে আঘাত করে।
তাই রক্ত ঝরলে আমি চুপ থাকতে পারি না।’
ভারতের পেহেলগামকাণ্ডে বেশ সরব হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এবার ভারতীয় নিহত সেনাদের স্ত্রীদের জন্য বড় পদক্ষেপ নিলেন তিনি। যে সেনারা নিহত হয়েছেন তাদের স্ত্রীদের কল্যাণের জন্য এক কোটি টাকা দান করলেন অভিনেত্রী।
ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রতিবেদেন বলা হয়, আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের সিএসআর (করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি) কর্মসূচি হিসেবে এই পদক্ষেপ নিয়েছেন প্রীতি।
শনিবার জয়পুরে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে সেনাদের আত্মত্যাগ নিয়ে কথা বলেন প্রীতি।
প্রীতি বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনীর সাহসী পরিবারের জন্য কিছু করতে পারা আমার কাছে সম্মানের ও দায়িত্বের। তাদের ত্যাগের কোনো ক্ষতিপূরণ হয় না।
আমরা শুধু পরিবারের পাশে থাকতে পারি মাত্র।’
তার কথায়, ‘আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর জন্য খুবই গর্বিত। সেনার পরিবারের মানুষ আরো বেশি শক্তিশালী ও সাহসী হন। দেশের জন্য যে মায়েরা নিজের ছেলেদের দিয়ে দেন, তাদের দেখেছেন? সেই স্ত্রীদের দেখেছেন যারা কখনোই নিজের স্বামীর মুখের হাসি আর দেখতে পাবেন না?’
‘সেই সন্তানদের দিতে তাকান, যারা কখনো তাদের বাবাদের দেখতে পাবেন না।
এটাই তাদের বাস্তবতা যার পরিবর্তন হবে না কোনো দিনই। তাদের জন্য তাই অনেক শুভ কামনা।’
অভিনেত্রী নিজেও সেনা পরিবারের মেয়ে। কিছুদিন আগেও একটি পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি তো সেনা পরিবারের মেয়ে। তাই এসব ঘটনা আমার মনকে তীব্র ভাবে আঘাত করে।
তাই রক্ত ঝরলে আমি চুপ থাকতে পারি না।’
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৫
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৫
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:০৭
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৯

০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:০৭
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।
বলিউডের বরেণ্য নির্মাতা রাজকুমার হিরানির সুপারহিট ছবি ‘থ্রি ইডিয়টস’। ২০০৯ সালে মুক্তির পর থেকেই ছবিটি দর্শকের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে। আমির খান, কারিনা কাপুর, আর মাধবন ও শারমন জোশি অভিনীত এই ছবির জনপ্রিয়তা এখনও অটুট।
সেই ছবির সিক্যুয়েল নিয়ে আগ্রহী ছিলেন দর্শক। এ নিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা শোনা যাচ্ছিলো। অবশেষে তৈরি হচ্ছে সিক্যুয়েল। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
পিংকভিলা-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচালক রাজকুমার হিরানি ইতোমধ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস ২’-এর চিত্রনাট্য চূড়ান্ত করেছেন। আগামী ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। সিক্যুয়েলে থাকছেন আগের ছবির মূল চার তারকা আমির খান, কারিনা কাপুর খান, আর মাধবন ও শারমন জোশি।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, নির্মাতা ও পুরো টিম চিত্রনাট্য নিয়ে অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত। তারা মনে করছেন, প্রথম ছবির যে আবেগ, হাস্যরস ও বার্তা সবকিছুরই ধারাবাহিকতা ফিরে এসেছে নতুন স্ক্রিপ্টে।
নতুন ছবির কাহিনি শুরু হবে ঠিক সেখান থেকেই, যেখানে ২০০৯ সালের ছবিটি শেষ হয়েছিল। প্রায় ১৫ বছর পর র্যাঞ্চো, ফারহান ও রাজুর জীবন কোন পথে এগিয়েছে সেই নিয়েই এগোবে গল্প।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আমির খান ও রাজকুমার হিরানি তাদের পরিকল্পিত দাদাসাহেব ফালকে জীবনীচিত্রের কাজ আপাতত স্থগিত রেখেছেন। কারণ, তারা চিত্রনাট্য নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন।
প্রথম ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল তিন বন্ধুকে ঘিরে নির্মিত এক আবেগঘন গল্প, যা প্রকৌশল শিক্ষার কঠোর বাস্তবতা ও জীবনের দর্শনকে হাস্যরসের মাধ্যমে উপস্থাপন করেছিল। ছবিটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা জনপ্রিয় বিনোদনধর্মী চলচ্চিত্রসহ তিনটি পুরস্কার জিতে নেয়।
দর্শকের মধ্যে এই ছবির জনপ্রিয়তা ও আবেগ বিবেচনায়, সিক্যুয়েল নিয়ে এখন থেকেই উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৫৯
অস্ট্রিয়ার আলোচিত ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপার নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছিল রহস্য। কিন্তু তার পরিণতি যে এতো ভয়াবহ হবে, তা হয়তো কেউ কল্পনাও করেনি। সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শ্বাসরোধ করে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
পুলিশ জানায়, পিপারের প্রাক্তন প্রেমিক স্লোভেনিয়াতে গ্রেপ্তার হন। স্লোভেনিয়া-অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে তার গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অস্ট্রিয়ার আলোচিত ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার স্টেফানি পিপার নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই তৈরি হয়েছিল রহস্য। কিন্তু তার পরিণতি যে এতো ভয়াবহ হবে, তা হয়তো কেউ কল্পনাও করেনি। সম্প্রতি একটি স্যুটকেসের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৩১ বছর বয়সী এই নারীর মরদেহ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেফানিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন তার প্রাক্তন প্রেমিকই! এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা তিনি স্বীকারও করে নিয়েছেন।
অস্ট্রিয়ার সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, শ্বাসরোধ করে হত্যার পর স্টেফানির মরদেহ একটি স্যুটকেসে ভরে স্লোভেনিয়ার এক জঙ্গলে পুঁতে রাখা হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তের দুই পুরুষ আত্মীয়কেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, মেকআপ, ফ্যাশন ও গান নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতেন স্টেফানি পিপার। গত ২৩ নভেম্বর একটি পার্টি থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকেই তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২৩ নভেম্বর রাতে পার্টি থেকে ফিরে পিপার একজন বন্ধুকে মেসেজ করে জানান যে তিনি নিরাপদে বাড়িতে পৌঁছেছেন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই তিনি আরেকটি মেসেজ পাঠান, যেখানে সিঁড়ির ঘরে কেউ আছে বলে তার সন্দেহ হয়।
এ সময় পিপারের প্রতিবেশীরা পুলিশকে জানান, ঘটনার সময় তারা বাড়িতে ঝগড়ার শব্দ শুনেছিলেন এবং পিপারের সাবেক প্রেমিককে ওই ভবনে দেখতে পেয়েছিলেন।
পুলিশ জানায়, পিপারের প্রাক্তন প্রেমিক স্লোভেনিয়াতে গ্রেপ্তার হন। স্লোভেনিয়া-অস্ট্রিয়া সীমান্তের কাছে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লটে তার গাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৪০
সামাজিকমাধ্যম খুললেই চোখে পড়ছে এক অদ্ভুত ছবি। দেশের জনপ্রিয় নারী তারকাদের পোস্টে হঠাৎ করেই দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন সংখ্যা। হাতে, গালে; শরীরের বিভিন্ন অংশে কেউ লিখেছেন ‘৯’, কারও ‘২৪’, কেউবা লিখছেন ‘১০০০’ বা ‘৯৯+’। এই সংখ্যাগুলোর মানে কী, তা নিয়ে নেটিজেনদের মধ্যে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা।
অনেকেই ভেবেছিলেন এটি হয়তো নতুন কোনো প্রজেক্ট বা কোনো নির্মাণের প্রচারণা। কিন্তু না। এই সংখ্যার নেপথ্যে লুকিয়ে আছে এক নির্মম বাস্তবতা। যার প্রতিবাদেই একত্রিত হয়েছেন তারকারা।
ডিজিটাল সহিংসতা ও সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা ছড়াতে ‘মাই নাম্বার, মাই রুলস’ নামে নতুন এক আন্দোলনে একযোগে যুক্ত হয়েছেন অভিনেত্রী, মডেল, সংগীতশিল্পীসহ দেশীয় বিনোদন অঙ্গনের অসংখ্য পরিচিত মুখ। প্রতিদিন অনলাইনে তারা কতবার হয়রানির মুখে পড়েন সেই সংখ্যাই প্রকাশ করছেন নিজেদের ছবির সঙ্গে।
এই অভিযানে প্রথম আওয়াজ তোলেন অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। ২৫ নভেম্বর নিজের ফেসবুক পেজে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যায় তার গালে বড় করে লেখা ‘৯’। ক্যাপশনে জানান, প্রতিদিন কমপক্ষে ৯টি সাইবার হয়রানির শিকার হন তিনি। নিজের কণ্ঠস্বরকে সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে লেখেন, ‘মানুষ হয়তো কেবল একটি সংখ্যা দেখছে, কিন্তু এর পেছনে রয়েছে আমার প্রতিদিনের সংগ্রাম, ভয়, অপমান, এবং সে সবকিছু কাটিয়ে ওঠার গল্প।’
তিশার পর একে একে যোগ দেন আরও অনেকে। অভিনেত্রী রুনা খান প্রকাশ করেন ‘২৪’; শবনম ফারিয়া জানান ‘১০০০’; প্রার্থনা ফারদিন দীঘি ‘৩’; মৌসুমী হামিদ ‘৭২’; সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল ও আশনা হাবিব ভাবনা পোস্ট করেন ‘৯’ এবং ‘৯৯+’। সংখ্যাগুলো ভয়াবহ হলেও বাস্তবতারই প্রতিচ্ছবি। নারীরা প্রতিদিন অনলাইনে কী ভয়াবহ অপমান, কটূক্তি ও মানসিক নির্যাতনের মধ্যে থাকেন সেটিই সামনে আনছেন তারা।
রুনা খান তার হাতের তালুতে লিখেছেন ‘২৪’। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানি নিয়ে বলেন, ‘তারকা তো বটেই, সাধারণ নারীও প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় অগণিত হয়রানির শিকার হন। গত দশ বছরে সোশ্যাল মিডিয়া মানুষের হাতে যত দ্রুত পৌঁছেছে, তার ব্যবহারবিধি শেখেনি অনেকেই।’
গালে ৯৯+ লিখে ভাবনা ক্যাপশনে নারীদের উৎসাহিত করতে লিখেছেন, ‘তোমার নম্বরের গল্প বলো, আরো জোরে আওয়াজ তোলো’।
তিনি আরও জানান, বিশেষ করে গত ৫ আগস্টের পর নারীদের অনলাইন পরিবেশ আরও অনিরাপদ হয়ে উঠেছে।
জানা গেছে, আন্তর্জাতিকভাবেও চলমান ডিজিটাল সহিংসতা বিরোধী প্রচারণার অংশ হিসেবে এই ‘মাই নাম্বার, মাই রুলস’ আন্দোলন বাংলাদেশে ১৬ দিনব্যাপী চলবে। তারকারা চাইছেন, নিজেদের অভিজ্ঞতা সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করে আরও বড় করে তুলতে সমাজের ভেতরকার সমস্যাকে।
সবার উদ্দেশে আহ্বান একটাই চুপ না থেকে সংখ্যাই হোক প্রতিবাদের ভাষা।
সামাজিকমাধ্যম খুললেই চোখে পড়ছে এক অদ্ভুত ছবি। দেশের জনপ্রিয় নারী তারকাদের পোস্টে হঠাৎ করেই দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন সংখ্যা। হাতে, গালে; শরীরের বিভিন্ন অংশে কেউ লিখেছেন ‘৯’, কারও ‘২৪’, কেউবা লিখছেন ‘১০০০’ বা ‘৯৯+’। এই সংখ্যাগুলোর মানে কী, তা নিয়ে নেটিজেনদের মধ্যে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা।
অনেকেই ভেবেছিলেন এটি হয়তো নতুন কোনো প্রজেক্ট বা কোনো নির্মাণের প্রচারণা। কিন্তু না। এই সংখ্যার নেপথ্যে লুকিয়ে আছে এক নির্মম বাস্তবতা। যার প্রতিবাদেই একত্রিত হয়েছেন তারকারা।
ডিজিটাল সহিংসতা ও সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা ছড়াতে ‘মাই নাম্বার, মাই রুলস’ নামে নতুন এক আন্দোলনে একযোগে যুক্ত হয়েছেন অভিনেত্রী, মডেল, সংগীতশিল্পীসহ দেশীয় বিনোদন অঙ্গনের অসংখ্য পরিচিত মুখ। প্রতিদিন অনলাইনে তারা কতবার হয়রানির মুখে পড়েন সেই সংখ্যাই প্রকাশ করছেন নিজেদের ছবির সঙ্গে।
এই অভিযানে প্রথম আওয়াজ তোলেন অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। ২৫ নভেম্বর নিজের ফেসবুক পেজে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যায় তার গালে বড় করে লেখা ‘৯’। ক্যাপশনে জানান, প্রতিদিন কমপক্ষে ৯টি সাইবার হয়রানির শিকার হন তিনি। নিজের কণ্ঠস্বরকে সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে লেখেন, ‘মানুষ হয়তো কেবল একটি সংখ্যা দেখছে, কিন্তু এর পেছনে রয়েছে আমার প্রতিদিনের সংগ্রাম, ভয়, অপমান, এবং সে সবকিছু কাটিয়ে ওঠার গল্প।’
তিশার পর একে একে যোগ দেন আরও অনেকে। অভিনেত্রী রুনা খান প্রকাশ করেন ‘২৪’; শবনম ফারিয়া জানান ‘১০০০’; প্রার্থনা ফারদিন দীঘি ‘৩’; মৌসুমী হামিদ ‘৭২’; সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল ও আশনা হাবিব ভাবনা পোস্ট করেন ‘৯’ এবং ‘৯৯+’। সংখ্যাগুলো ভয়াবহ হলেও বাস্তবতারই প্রতিচ্ছবি। নারীরা প্রতিদিন অনলাইনে কী ভয়াবহ অপমান, কটূক্তি ও মানসিক নির্যাতনের মধ্যে থাকেন সেটিই সামনে আনছেন তারা।
রুনা খান তার হাতের তালুতে লিখেছেন ‘২৪’। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়রানি নিয়ে বলেন, ‘তারকা তো বটেই, সাধারণ নারীও প্রতিদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় অগণিত হয়রানির শিকার হন। গত দশ বছরে সোশ্যাল মিডিয়া মানুষের হাতে যত দ্রুত পৌঁছেছে, তার ব্যবহারবিধি শেখেনি অনেকেই।’
গালে ৯৯+ লিখে ভাবনা ক্যাপশনে নারীদের উৎসাহিত করতে লিখেছেন, ‘তোমার নম্বরের গল্প বলো, আরো জোরে আওয়াজ তোলো’।
তিনি আরও জানান, বিশেষ করে গত ৫ আগস্টের পর নারীদের অনলাইন পরিবেশ আরও অনিরাপদ হয়ে উঠেছে।
জানা গেছে, আন্তর্জাতিকভাবেও চলমান ডিজিটাল সহিংসতা বিরোধী প্রচারণার অংশ হিসেবে এই ‘মাই নাম্বার, মাই রুলস’ আন্দোলন বাংলাদেশে ১৬ দিনব্যাপী চলবে। তারকারা চাইছেন, নিজেদের অভিজ্ঞতা সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করে আরও বড় করে তুলতে সমাজের ভেতরকার সমস্যাকে।
সবার উদ্দেশে আহ্বান একটাই চুপ না থেকে সংখ্যাই হোক প্রতিবাদের ভাষা।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.