০৪ জুন, ২০২৫ ১৪:৫৯
প্লাস্টিক দূষণের অবসান, প্লাস্টিক বর্জ্যের ব্যাপক পরিবেশগত প্রভাব মোকাবেলায় ও এর ব্যবহার হ্রাসের আহ্বানে র্যালি, মানববন্ধন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আজ বুধবার (৪ জুন) পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক নাগরিক সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ ও পাথরঘাটা উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের আয়োজনে বরগুনার পাথরঘাটার চরদুয়ানী ইউনিয়নের হোগলাপাশা গ্রামে ৪৪৯ আবাসনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়েছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ, পরিবেশ সুরক্ষায় সম্মিলিত উদ্যোগ , আবাসনের পরিবেশ রক্ষা এবং সচেতনতামুলক র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে আবাসনে বৃক্ষরোপণ করা হয়।
সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মনোজ কুমার কীর্তনীয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, পাথরঘাটা উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রভাষক আহসান হাবীব, সমাজকর্মী মেহেদী সিকদার, সুন্দরবন যুব ফোরামের সভাপতি ইমরান হোসেন, তারুণ্যের বাংলাদেশ যুব সংস্থার সভাপতি সোয়েব তাসিন, আবাসনের বাসিন্দা ইদ্রিস আলী ও হাবিবুর রহমান, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) পাথরঘাটার সমন্বয়ক, উপকূল অনুসন্ধানী সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম খোকন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জীবন বাঁচাতে পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের জন্য ফরজ, পরিবেশ রক্ষায় সকল ধর্মেই নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু আমরা নিজেরাই পরিবেশ ধংস লিলায় মেতে উঠি। এক প্রকার পরিবেশ ধ্বংসে প্রতিযোগিতায় নেমেছি। সম্মিলিতভাবে আমাদের পরিবেশ রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে।
আবাসনের বাসিন্দা ইদ্রিস আলী, হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা দুই বছর ধরে আমরা আবাসনে থাকি। এখানে নির্ধারিত ডাস্টবিন না থাকায় আমরা খুবই খারাপ অবস্থায় দিন যাপন করছি। দুর্গন্ধে থাকা থাকাই মুশকিল।
শফিকুল ইসলাম খোকন বলেন, আমরা যতই এসডিজি অর্জন করতে চাই কখনই অর্জন সম্ভব নয় যদি পরিবেশ ঠিক না থাকে। সমন্বিতভাবে এসডিজি অর্জন করতে হবে। এ জন্য মানুষের বাসযোগ্য করতে সুন্দর পরিবেশ দরকার। এ পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের।
প্লাস্টিক দূষণের অবসান, প্লাস্টিক বর্জ্যের ব্যাপক পরিবেশগত প্রভাব মোকাবেলায় ও এর ব্যবহার হ্রাসের আহ্বানে র্যালি, মানববন্ধন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
আজ বুধবার (৪ জুন) পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক নাগরিক সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ ও পাথরঘাটা উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের আয়োজনে বরগুনার পাথরঘাটার চরদুয়ানী ইউনিয়নের হোগলাপাশা গ্রামে ৪৪৯ আবাসনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়েছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা, প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ, পরিবেশ সুরক্ষায় সম্মিলিত উদ্যোগ , আবাসনের পরিবেশ রক্ষা এবং সচেতনতামুলক র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে আবাসনে বৃক্ষরোপণ করা হয়।
সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মনোজ কুমার কীর্তনীয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, পাথরঘাটা উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি প্রভাষক আহসান হাবীব, সমাজকর্মী মেহেদী সিকদার, সুন্দরবন যুব ফোরামের সভাপতি ইমরান হোসেন, তারুণ্যের বাংলাদেশ যুব সংস্থার সভাপতি সোয়েব তাসিন, আবাসনের বাসিন্দা ইদ্রিস আলী ও হাবিবুর রহমান, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) পাথরঘাটার সমন্বয়ক, উপকূল অনুসন্ধানী সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম খোকন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জীবন বাঁচাতে পরিবেশ রক্ষা করা আমাদের জন্য ফরজ, পরিবেশ রক্ষায় সকল ধর্মেই নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু আমরা নিজেরাই পরিবেশ ধংস লিলায় মেতে উঠি। এক প্রকার পরিবেশ ধ্বংসে প্রতিযোগিতায় নেমেছি। সম্মিলিতভাবে আমাদের পরিবেশ রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে।
আবাসনের বাসিন্দা ইদ্রিস আলী, হাবিবুর রহমান বলেন, আমরা দুই বছর ধরে আমরা আবাসনে থাকি। এখানে নির্ধারিত ডাস্টবিন না থাকায় আমরা খুবই খারাপ অবস্থায় দিন যাপন করছি। দুর্গন্ধে থাকা থাকাই মুশকিল।
শফিকুল ইসলাম খোকন বলেন, আমরা যতই এসডিজি অর্জন করতে চাই কখনই অর্জন সম্ভব নয় যদি পরিবেশ ঠিক না থাকে। সমন্বিতভাবে এসডিজি অর্জন করতে হবে। এ জন্য মানুষের বাসযোগ্য করতে সুন্দর পরিবেশ দরকার। এ পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২৩
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫২
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.