১১ জুন, ২০২৫ ১১:৫৪
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন দুই শতাধিক মানুষ। নিহতদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন। বুধবার (১১ জুন) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় মঙ্গলবার ভোর থেকে ইসরাইলি বাহিনীর লাগাতার হামলায় ৭০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন। জাতিসংঘের মতে, এখন দুর্ভিক্ষে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে গাজায়।
এদিকে মঙ্গলবার আবারও গাজার কেন্দ্রীয় অংশে ইসরাইল-নিয়ন্ত্রিত নেতসারিম করিডরের কাছে সামান্য খাবার সংগ্রহে আসা মানুষের ওপর গুলি চালায় দখলদার সেনারা। গাজা সরকারের তথ্য অফিস জানায়, এতে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১২ বছরের এক শিশুও রয়েছে। শিশুটির নাম মোহাম্মদ খলিল আল-আথামনেহ বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। আহত হয়েছেন ২০০ জনের বেশি মানুষ।
এই ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রগুলো পরিচালনা করছে ‘গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’ (জিএইচএফ) নামের একটি বিতর্কিত সংস্থা, যার কার্যক্রম ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে চলছে এবং এটি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রিত এলাকায় কাজ করছে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় জনগণ এই বিতরণ কেন্দ্রগুলোকে ‘মানব কসাইখানা’ বলে অভিহিত করেছেন। কারণ গত ২৭ মে থেকে সংস্থাটি ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন, আর আহত হয়েছেন প্রায় ১৫০০ জন।
গাজা সরকারের তথ্য অফিস এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, জিএইচএফ কার্যত একটি ‘মরণ ফাঁদে’ পরিণত হয়েছে, যেখানে ত্রাণের প্রলোভনে ক্ষুধার্ত মানুষদের টেনে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে।
তাদের ভাষায়, জিএইচএফ এখন ইসরাইলি সেনাবাহিনীর হাতে এক ভয়ঙ্কর হাতিয়ার হয়ে উঠেছে, যারা ত্রাণ দেওয়ার নামে নিরস্ত্র ও ক্ষুধার্ত মানুষদের মৃত্যুফাঁদে ডেকে নিচ্ছে।
আলজাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজ্জুম গাজার দেইর আল-বালাহ থেকে জানিয়েছেন, জিএইচএফের এসব ত্রাণকেন্দ্র এখন যেন পুনরাবৃত্ত রক্তপাতের মঞ্চ হয়ে উঠেছে, যেখানে পরিকল্পিতভাবে সাধারণ মানুষদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এসব হামলা চালানো হয়েছে বিভিন্ন দিক থেকে। ড্রোন, ট্যাংক ও স্নাইপার ব্যবহার করে এসব বিচ্ছিন্ন ত্রাণকেন্দ্রে অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনারা। আজ্জুম বলেন, যা হচ্ছে, তা মূলত মানবিক সহায়তা ব্যবস্থাকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করার এক প্রক্রিয়া।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ মঙ্গলবার আবারও সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সংকট ‘অভূতপূর্ব হতাশার পর্যায়ে’ পৌঁছেছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে পাঁচ বছরের কম বয়সি অন্তত দুই হাজার ৭০০ শিশুকে চরম অপুষ্টিতে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। আর তাই দ্রুত মানবিক সহায়তা পুনরায় শুরু করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে ইসরাইল গাজায় কার্যত কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। জিএইচএফের মাধ্যমে অল্প কিছু সাহায্য ঢুকলেও, বহু অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় ত্রাণ সংস্থাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফলে যেসব সংস্থা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গাজার লাখো মানুষের কাছে সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছিল, তাদের কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন দুই শতাধিক মানুষ। নিহতদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন। বুধবার (১১ জুন) গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় মঙ্গলবার ভোর থেকে ইসরাইলি বাহিনীর লাগাতার হামলায় ৭০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীও রয়েছেন। জাতিসংঘের মতে, এখন দুর্ভিক্ষে পড়ার আশঙ্কায় রয়েছে গাজায়।
এদিকে মঙ্গলবার আবারও গাজার কেন্দ্রীয় অংশে ইসরাইল-নিয়ন্ত্রিত নেতসারিম করিডরের কাছে সামান্য খাবার সংগ্রহে আসা মানুষের ওপর গুলি চালায় দখলদার সেনারা। গাজা সরকারের তথ্য অফিস জানায়, এতে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১২ বছরের এক শিশুও রয়েছে। শিশুটির নাম মোহাম্মদ খলিল আল-আথামনেহ বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। আহত হয়েছেন ২০০ জনের বেশি মানুষ।
এই ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রগুলো পরিচালনা করছে ‘গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন’ (জিএইচএফ) নামের একটি বিতর্কিত সংস্থা, যার কার্যক্রম ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে চলছে এবং এটি ইসরাইলি সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রিত এলাকায় কাজ করছে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় জনগণ এই বিতরণ কেন্দ্রগুলোকে ‘মানব কসাইখানা’ বলে অভিহিত করেছেন। কারণ গত ২৭ মে থেকে সংস্থাটি ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকেই ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন, আর আহত হয়েছেন প্রায় ১৫০০ জন।
গাজা সরকারের তথ্য অফিস এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, জিএইচএফ কার্যত একটি ‘মরণ ফাঁদে’ পরিণত হয়েছে, যেখানে ত্রাণের প্রলোভনে ক্ষুধার্ত মানুষদের টেনে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে।
তাদের ভাষায়, জিএইচএফ এখন ইসরাইলি সেনাবাহিনীর হাতে এক ভয়ঙ্কর হাতিয়ার হয়ে উঠেছে, যারা ত্রাণ দেওয়ার নামে নিরস্ত্র ও ক্ষুধার্ত মানুষদের মৃত্যুফাঁদে ডেকে নিচ্ছে।
আলজাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজ্জুম গাজার দেইর আল-বালাহ থেকে জানিয়েছেন, জিএইচএফের এসব ত্রাণকেন্দ্র এখন যেন পুনরাবৃত্ত রক্তপাতের মঞ্চ হয়ে উঠেছে, যেখানে পরিকল্পিতভাবে সাধারণ মানুষদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এসব হামলা চালানো হয়েছে বিভিন্ন দিক থেকে। ড্রোন, ট্যাংক ও স্নাইপার ব্যবহার করে এসব বিচ্ছিন্ন ত্রাণকেন্দ্রে অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনারা। আজ্জুম বলেন, যা হচ্ছে, তা মূলত মানবিক সহায়তা ব্যবস্থাকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করার এক প্রক্রিয়া।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ মঙ্গলবার আবারও সতর্কবার্তা দিয়ে জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সংকট ‘অভূতপূর্ব হতাশার পর্যায়ে’ পৌঁছেছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, গত মে মাসের শেষ সপ্তাহে পাঁচ বছরের কম বয়সি অন্তত দুই হাজার ৭০০ শিশুকে চরম অপুষ্টিতে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে। আর তাই দ্রুত মানবিক সহায়তা পুনরায় শুরু করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে ইসরাইল গাজায় কার্যত কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। জিএইচএফের মাধ্যমে অল্প কিছু সাহায্য ঢুকলেও, বহু অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় ত্রাণ সংস্থাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ফলে যেসব সংস্থা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে গাজার লাখো মানুষের কাছে সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছিল, তাদের কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:১৬
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:৩০
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:২৫
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:০৮
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ০১:৩৮
ভারতের পাঞ্জাবে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। আজ বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে রোপার রেঞ্জের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) হরচরণ সিং ভাল্লার নামের ওই আইপিএস কর্মকর্তাকে আটক করে দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (সিবিআই)। এ সময় তাঁর কাছ থেকে বিপুল নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, বিলাসবহুল গাড়ি, দামি ঘড়ি ও বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি সিবিআইয়ের বিজ্ঞপ্তির বরাতে জানিয়েছে, ভাল্লার একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মামলা নিষ্পত্তির কথা বলে ঘুষ দাবি করেন। তিনি কৃষ্ণা নামের এক মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে এ টাকা চেয়েছিলেন।
পাঞ্জাবের ফতেহগড় সাহিবের আকাশ বাট্টা নামের এক ব্যবসায়ী পাঁচ দিন আগে সিবিআইয়ের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগে তিনি বলেন, ডিআইজি ভাল্লার তাঁকে ব্যবসাসংক্রান্ত একটি ভুয়া মামলায় জড়ানোর হুমকি দিয়ে ৮ লাখ রুপি দাবি করেছেন। সে সঙ্গে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকাও দাবি করেন ভাল্লার।
সিবিআইয়ের এফআইআরে উল্লেখ করা হয়েছে, ভাল্লার নির্দেশ দেন ঘুষের টাকা যেন তাঁর সহযোগী কৃষ্ণার মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হয়। তদন্তকারীরা ফোনের কথোপকথনও রেকর্ড করেন। সেখানে কৃষ্ণাকে বলতে শোনা যায়—‘আগস্টের টাকা আসেনি, সেপ্টেম্বরের টাকাও আসেনি।’
এই অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শেষে সিবিআই চণ্ডীগড়ের সেক্টর-২১ এলাকায় একটি ফাঁদ পাতে। সেখানে কৃষ্ণাকে ৮ লাখ রুপি ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলে সিবিআই। পরে ফোনকলে ডিআইজি ভাল্লার দুজনকে তাঁর অফিসে আসার নির্দেশ দেন। এর পরপরই সিবিআই দল মোহালিতে গিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
ভারতে দলিত পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যায় তোলপাড়, সুইসাইড নোটে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগভারতে দলিত পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যায় তোলপাড়, সুইসাইড নোটে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ
গ্রেপ্তারের পর সিবিআই ভাল্লারের রোপার, মোহালি ও চণ্ডীগড়ে অবস্থিত বিভিন্ন বাসভবনে তল্লাশি চালায়। সেখানে তাঁর বিছানায় পাওয়া যায় প্রায় ৫ কোটি রুপি নগদ অর্থ, ১ দশমিক ৫ কেজি স্বর্ণ ও অলংকার, পাঞ্জাবজুড়ে একাধিক স্থাবর সম্পত্তির দলিল, মার্সিডিজ ও অডি গাড়ির চাবি, ২২টি বিলাসবহুল হাতঘড়ি, লকারের চাবি ও ৪০ লিটার আমদানি করা মদ। এ ছাড়া ডাবল ব্যারেল বন্দুক, পিস্তল, রিভলবার, এয়ারগানসহ অস্ত্রভান্ডার।
অন্যদিকে কৃষ্ণার বাড়ি থেকে অতিরিক্ত ২১ লাখ রুপি উদ্ধার করা হয়েছে।
সিবিআই জানিয়েছে, দুজনকেই আগামীকাল শুক্রবার আদালতে তোলা হবে। তদন্তকারীরা এখন সম্পদের পূর্ণ উৎস ও সম্ভাব্য মানি লন্ডারিংয়ের যোগসূত্র খুঁজে দেখছেন।
ভারতে আত্মহত্যা করা পুলিশকে ‘দুর্নীতিবাজ’ বলে তদন্ত কর্মকর্তারও আত্মহত্যা, রেখে গেলেন তিন পাতার ‘সুইসাইড নোট’ভারতে আত্মহত্যা করা পুলিশকে ‘দুর্নীতিবাজ’ বলে তদন্ত কর্মকর্তারও আত্মহত্যা, রেখে গেলেন তিন পাতার ‘সুইসাইড নোট’।
২০০৯ ব্যাচের এই আইপিএস কর্মকর্তা এর আগে পাটিয়ালা রেঞ্জের ডিআইজি, ভিজিল্যান্স ব্যুরোর জয়েন্ট ডিরেক্টর এবং মোহালি, সাঙ্গরুর, খান্না, হোশিয়ারপুর, ফতেহগড় সাহিব ও গুরদাসপুরে এসএসপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২০২১ সালে হরচরণ সিং ভাল্লার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন একটি বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি)। দলটি শিরোমণি আকালি দলের (এসএডি) নেতা বিক্রম সিং মজিঠিয়ার বিরুদ্ধে হাইপ্রোফাইল মাদক পাচার মামলা তদন্ত করেছিল। তিনি রাজ্য সরকারের ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ নামে একটি অভিযানেরও গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ছিলেন।
২০২৪ সালের নভেম্বরে হরচরণ সিং ভাল্লার রোপার রেঞ্জের ডিআইজি পদে যোগ দেন। তিনি মোহালি, রূপনগর ও ফতেহগড় সাহিব জেলার দায়িত্বে ছিলেন। ভাল্লার পাঞ্জাবের সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিজিপি) এম এস ভাল্লারের ছেলে।
ভারতের পাঞ্জাবে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। আজ বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে রোপার রেঞ্জের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) হরচরণ সিং ভাল্লার নামের ওই আইপিএস কর্মকর্তাকে আটক করে দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (সিবিআই)। এ সময় তাঁর কাছ থেকে বিপুল নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, বিলাসবহুল গাড়ি, দামি ঘড়ি ও বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি সিবিআইয়ের বিজ্ঞপ্তির বরাতে জানিয়েছে, ভাল্লার একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মামলা নিষ্পত্তির কথা বলে ঘুষ দাবি করেন। তিনি কৃষ্ণা নামের এক মধ্যস্থতাকারীর মাধ্যমে এ টাকা চেয়েছিলেন।
পাঞ্জাবের ফতেহগড় সাহিবের আকাশ বাট্টা নামের এক ব্যবসায়ী পাঁচ দিন আগে সিবিআইয়ের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগে তিনি বলেন, ডিআইজি ভাল্লার তাঁকে ব্যবসাসংক্রান্ত একটি ভুয়া মামলায় জড়ানোর হুমকি দিয়ে ৮ লাখ রুপি দাবি করেছেন। সে সঙ্গে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকাও দাবি করেন ভাল্লার।
সিবিআইয়ের এফআইআরে উল্লেখ করা হয়েছে, ভাল্লার নির্দেশ দেন ঘুষের টাকা যেন তাঁর সহযোগী কৃষ্ণার মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হয়। তদন্তকারীরা ফোনের কথোপকথনও রেকর্ড করেন। সেখানে কৃষ্ণাকে বলতে শোনা যায়—‘আগস্টের টাকা আসেনি, সেপ্টেম্বরের টাকাও আসেনি।’
এই অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শেষে সিবিআই চণ্ডীগড়ের সেক্টর-২১ এলাকায় একটি ফাঁদ পাতে। সেখানে কৃষ্ণাকে ৮ লাখ রুপি ঘুষ নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলে সিবিআই। পরে ফোনকলে ডিআইজি ভাল্লার দুজনকে তাঁর অফিসে আসার নির্দেশ দেন। এর পরপরই সিবিআই দল মোহালিতে গিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
ভারতে দলিত পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যায় তোলপাড়, সুইসাইড নোটে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগভারতে দলিত পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যায় তোলপাড়, সুইসাইড নোটে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ
গ্রেপ্তারের পর সিবিআই ভাল্লারের রোপার, মোহালি ও চণ্ডীগড়ে অবস্থিত বিভিন্ন বাসভবনে তল্লাশি চালায়। সেখানে তাঁর বিছানায় পাওয়া যায় প্রায় ৫ কোটি রুপি নগদ অর্থ, ১ দশমিক ৫ কেজি স্বর্ণ ও অলংকার, পাঞ্জাবজুড়ে একাধিক স্থাবর সম্পত্তির দলিল, মার্সিডিজ ও অডি গাড়ির চাবি, ২২টি বিলাসবহুল হাতঘড়ি, লকারের চাবি ও ৪০ লিটার আমদানি করা মদ। এ ছাড়া ডাবল ব্যারেল বন্দুক, পিস্তল, রিভলবার, এয়ারগানসহ অস্ত্রভান্ডার।
অন্যদিকে কৃষ্ণার বাড়ি থেকে অতিরিক্ত ২১ লাখ রুপি উদ্ধার করা হয়েছে।
সিবিআই জানিয়েছে, দুজনকেই আগামীকাল শুক্রবার আদালতে তোলা হবে। তদন্তকারীরা এখন সম্পদের পূর্ণ উৎস ও সম্ভাব্য মানি লন্ডারিংয়ের যোগসূত্র খুঁজে দেখছেন।
ভারতে আত্মহত্যা করা পুলিশকে ‘দুর্নীতিবাজ’ বলে তদন্ত কর্মকর্তারও আত্মহত্যা, রেখে গেলেন তিন পাতার ‘সুইসাইড নোট’ভারতে আত্মহত্যা করা পুলিশকে ‘দুর্নীতিবাজ’ বলে তদন্ত কর্মকর্তারও আত্মহত্যা, রেখে গেলেন তিন পাতার ‘সুইসাইড নোট’।
২০০৯ ব্যাচের এই আইপিএস কর্মকর্তা এর আগে পাটিয়ালা রেঞ্জের ডিআইজি, ভিজিল্যান্স ব্যুরোর জয়েন্ট ডিরেক্টর এবং মোহালি, সাঙ্গরুর, খান্না, হোশিয়ারপুর, ফতেহগড় সাহিব ও গুরদাসপুরে এসএসপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২০২১ সালে হরচরণ সিং ভাল্লার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন একটি বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি)। দলটি শিরোমণি আকালি দলের (এসএডি) নেতা বিক্রম সিং মজিঠিয়ার বিরুদ্ধে হাইপ্রোফাইল মাদক পাচার মামলা তদন্ত করেছিল। তিনি রাজ্য সরকারের ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ নামে একটি অভিযানেরও গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ছিলেন।
২০২৪ সালের নভেম্বরে হরচরণ সিং ভাল্লার রোপার রেঞ্জের ডিআইজি পদে যোগ দেন। তিনি মোহালি, রূপনগর ও ফতেহগড় সাহিব জেলার দায়িত্বে ছিলেন। ভাল্লার পাঞ্জাবের সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (ডিজিপি) এম এস ভাল্লারের ছেলে।
০৯ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:০৩
আগামী সোমবার মুক্তি পেতে পারেন ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের কাছে জিম্মি থাকা সকল ইসরায়েলি সেনারা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
জীবিত সৈন্যসহ নিহত মরদেহও হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এর আগে চুক্তিতে জানানো হয়, গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের পর হামাসের হাতে থাকবে মাত্র ৭২ ঘন্টা। এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সকল জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে বলেও এ চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে ধারণা করা হচ্ছে, জীবিত-মৃতসহ বর্তমানে হামাসের কাছে এখনো ৪৮ জিম্মি রয়েছেন। যাদের মধ্যে ২০ জন অন্তত জীবিত বলে দাবি করেছিল ইসরায়েল। ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, হামাস-ইসরায়েল চুক্তির শর্ত অনুযায়ী মুক্তি পাবে সব ইসরায়েলি জিম্মি। বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগার থেকে ছাড়া পাবে নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দী।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রস্তাবিত ‘শান্তি পরিকল্পনা’র প্রথম ধাপ বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছে হামাস ও ইসরায়েল। এ তথ্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং চুক্তি মধ্যস্থতাকারীরাও নিশ্চিত করেছেন বলে জানা যায়।
আগামী সোমবার মুক্তি পেতে পারেন ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের কাছে জিম্মি থাকা সকল ইসরায়েলি সেনারা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
জীবিত সৈন্যসহ নিহত মরদেহও হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এর আগে চুক্তিতে জানানো হয়, গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের পর হামাসের হাতে থাকবে মাত্র ৭২ ঘন্টা। এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সকল জিম্মিদের মুক্তি দিতে হবে বলেও এ চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে ধারণা করা হচ্ছে, জীবিত-মৃতসহ বর্তমানে হামাসের কাছে এখনো ৪৮ জিম্মি রয়েছেন। যাদের মধ্যে ২০ জন অন্তত জীবিত বলে দাবি করেছিল ইসরায়েল। ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, হামাস-ইসরায়েল চুক্তির শর্ত অনুযায়ী মুক্তি পাবে সব ইসরায়েলি জিম্মি। বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগার থেকে ছাড়া পাবে নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দী।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রস্তাবিত ‘শান্তি পরিকল্পনা’র প্রথম ধাপ বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছে হামাস ও ইসরায়েল। এ তথ্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং চুক্তি মধ্যস্থতাকারীরাও নিশ্চিত করেছেন বলে জানা যায়।
০৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:২১
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছিন্নদ্বারা জেলায় ‘কোল্ডরিফ’ নামে কফ সিরাপ খেয়ে ১৪ শিশু মারা গেছেন। গতকাল রোববার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় প্রশাসন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (৬ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়। খবরে বলা হয়, কোল্ডরিফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত সীমার তুলনায় অনেক বেশি থাকার কারণে শিশুগুলোর মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত শনিবার (৪ অক্টোবর) করা পরীক্ষার ফল অনুযায়ী, দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে উৎপাদিত কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ অনুমোদিত সীমার অনেক বেশি ছিল। এর ফলে শিশুদের শরীরে ওষুধের ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দেয়।
ছিন্নদ্বারা জেলার পুলিশ সুপার অজয় পাণ্ডে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় পারাসিয়া থানা কর্তৃক ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ১০৫, ২৭৬ এবং ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্টের ধারা ২৭এ অনুযায়ী তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এছাড়া প্রভীন সোনি নামে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি কোল্ডরিফ সিরাপটি শিশুদের পান করতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে, তামিলনাড়ুর ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসকেও প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওয়্যারহাউস সিল করা হয়েছে। শিশুর মৃত্যু প্রকাশের পর রোববার থেকে অনেক ফার্মেসি বন্ধ হয়ে গেছে।
ছিন্নদ্বারা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ধীরেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, শিশুদের মৃত্যুর পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। একই সিরাপ খেয়ে চণ্ডীওয়াড়া জেলায় আরও ৮ শিশু অসুস্থ হয়েছেন।
তারা বর্তমানে নাগপুরের হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাদের দেখভালের জন্য ম্যাজিস্ট্রেট ও চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এই দল প্রশাসন ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বজায় রাখবে।
এদিকে, রাজনৈতিকভাবে সিরাপ খেয়ে শিশুদের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কংগ্রেস এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলেছে, যে ওষুধটি অন্য রাজ্যে ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ, তা কীভাবে মধ্যপ্রদেশের ফার্মেসিতে বিক্রি হচ্ছে?
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছিন্নদ্বারা জেলায় ‘কোল্ডরিফ’ নামে কফ সিরাপ খেয়ে ১৪ শিশু মারা গেছেন। গতকাল রোববার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় প্রশাসন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (৬ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়। খবরে বলা হয়, কোল্ডরিফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত সীমার তুলনায় অনেক বেশি থাকার কারণে শিশুগুলোর মৃত্যু হয়েছে।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত শনিবার (৪ অক্টোবর) করা পরীক্ষার ফল অনুযায়ী, দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে উৎপাদিত কোল্ডরিফ কফ সিরাপে ডাইইথিলিন গ্লাইকলের পরিমাণ অনুমোদিত সীমার অনেক বেশি ছিল। এর ফলে শিশুদের শরীরে ওষুধের ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দেয়।
ছিন্নদ্বারা জেলার পুলিশ সুপার অজয় পাণ্ডে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় পারাসিয়া থানা কর্তৃক ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারা ১০৫, ২৭৬ এবং ড্রাগস অ্যান্ড কসমেটিকস অ্যাক্টের ধারা ২৭এ অনুযায়ী তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এছাড়া প্রভীন সোনি নামে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তিনি কোল্ডরিফ সিরাপটি শিশুদের পান করতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে, তামিলনাড়ুর ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসকেও প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। শ্রিসান ফার্মাসিউটিক্যালসের ওয়্যারহাউস সিল করা হয়েছে। শিশুর মৃত্যু প্রকাশের পর রোববার থেকে অনেক ফার্মেসি বন্ধ হয়ে গেছে।
ছিন্নদ্বারা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ধীরেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, শিশুদের মৃত্যুর পর প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। একই সিরাপ খেয়ে চণ্ডীওয়াড়া জেলায় আরও ৮ শিশু অসুস্থ হয়েছেন।
তারা বর্তমানে নাগপুরের হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাদের দেখভালের জন্য ম্যাজিস্ট্রেট ও চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এই দল প্রশাসন ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বজায় রাখবে।
এদিকে, রাজনৈতিকভাবে সিরাপ খেয়ে শিশুদের মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কংগ্রেস এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে সরকারের কাছে প্রশ্ন তুলেছে, যে ওষুধটি অন্য রাজ্যে ইতিমধ্যেই নিষিদ্ধ, তা কীভাবে মধ্যপ্রদেশের ফার্মেসিতে বিক্রি হচ্ছে?
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.