০৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:২৩
বরিশালের আগৈলঝাড়া ৫০ শয্যা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একটু বৃষ্টি হলেই ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে মেঝে তলিয়ে যায়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসাসেবা নিতে হচ্ছে রোগীদের। ভবনটি দ্রুত সংস্কারের দাবি রোগী ও স্থানীয়দের।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭২ সালে আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা এলাকায় ৩০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়। ২০০৪ সালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও উন্নত হয়নি এর সেবা ও পরিবেশের।
ভবনের বিভিন্ন স্থানে পলেস্তরা খসে পড়ছে। বৃষ্টি হলেই ছাদ দিয়ে রোগীদের গায়ে পানি পড়ে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির ছাদ চুইয়ে পানি পড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ার্ডের মেঝে পানি জমে যায়। তখন রোগীদের বারান্দায় অবস্থান করে চিকিৎসা নিতে হয়। বর্তমানে রোগীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
প্রায় তিন বছর ধরে হাসপাতালের এমন দুরবস্থা চলছে বলে জানান তারা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সেখানে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা জানান, সেখানকার জেনারেটর দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলে রোগীরা গরমের ভেতর অন্ধকারে কাটাতে হয়। পানি সরবরাহ সমস্যা থাকায় টয়লেটও ব্যবহার করতে পারেন না তারা। বৃষ্টির পানি কমপ্লেক্সটির চারপাশে জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন সংস্কারের জন্য একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেও কোনো সুফল মেলেনি। সূত্র জানায়, ভবনের ভেতর পানি থাকায় রোগীদের বারান্দায় চিকিৎসাসেবা নিতে হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চারপাশের ড্রেনে ময়লা জমে পানি সরবরাহ বন্ধ থাকায় ভবনের পেছনে ময়লা জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়েছে। ভবন সংস্কারের জন্য তিনবার ঊধ্বর্তন দপ্তরে লিখিত অবেদন করা হলেও কোনো সুফল মেলেনি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রোগী দেলোয়ার মল্লিক, জনি সরদার, মাহিনুর বেগম বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীরা সুস্থ হওয়ার জন্য ভর্তি হন। কিন্তু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মাঝেমধ্যেই বিদ্যুৎ ও পানি থাকে না। এতে টয়লেট নোংরা হয়ে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এ ছাড়া বৃষ্টির সময় ভবনের ছাদ দিয়ে পানি পড়ে মেঝে তলিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে আগৈলঝাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. গোলাম মোর্শেদ সজীব সাংবাদিকদের বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মূল ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভবনের ছাদ চুইয়ে পানি পড়ছে। রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে। ভবনটি সংস্কারের জন্য একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ফল মেলেনি।
বরিশালের আগৈলঝাড়া ৫০ শয্যা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একটু বৃষ্টি হলেই ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে মেঝে তলিয়ে যায়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসাসেবা নিতে হচ্ছে রোগীদের। ভবনটি দ্রুত সংস্কারের দাবি রোগী ও স্থানীয়দের।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭২ সালে আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা এলাকায় ৩০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়। ২০০৪ সালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, হাসপাতালটি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও উন্নত হয়নি এর সেবা ও পরিবেশের।
ভবনের বিভিন্ন স্থানে পলেস্তরা খসে পড়ছে। বৃষ্টি হলেই ছাদ দিয়ে রোগীদের গায়ে পানি পড়ে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির ছাদ চুইয়ে পানি পড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ার্ডের মেঝে পানি জমে যায়। তখন রোগীদের বারান্দায় অবস্থান করে চিকিৎসা নিতে হয়। বর্তমানে রোগীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
প্রায় তিন বছর ধরে হাসপাতালের এমন দুরবস্থা চলছে বলে জানান তারা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সেখানে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা জানান, সেখানকার জেনারেটর দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলে রোগীরা গরমের ভেতর অন্ধকারে কাটাতে হয়। পানি সরবরাহ সমস্যা থাকায় টয়লেটও ব্যবহার করতে পারেন না তারা। বৃষ্টির পানি কমপ্লেক্সটির চারপাশে জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভবন সংস্কারের জন্য একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেও কোনো সুফল মেলেনি। সূত্র জানায়, ভবনের ভেতর পানি থাকায় রোগীদের বারান্দায় চিকিৎসাসেবা নিতে হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চারপাশের ড্রেনে ময়লা জমে পানি সরবরাহ বন্ধ থাকায় ভবনের পেছনে ময়লা জমে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়েছে। ভবন সংস্কারের জন্য তিনবার ঊধ্বর্তন দপ্তরে লিখিত অবেদন করা হলেও কোনো সুফল মেলেনি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রোগী দেলোয়ার মল্লিক, জনি সরদার, মাহিনুর বেগম বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীরা সুস্থ হওয়ার জন্য ভর্তি হন। কিন্তু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মাঝেমধ্যেই বিদ্যুৎ ও পানি থাকে না। এতে টয়লেট নোংরা হয়ে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এ ছাড়া বৃষ্টির সময় ভবনের ছাদ দিয়ে পানি পড়ে মেঝে তলিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে আগৈলঝাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. গোলাম মোর্শেদ সজীব সাংবাদিকদের বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মূল ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। ভবনের ছাদ চুইয়ে পানি পড়ছে। রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে সমস্যা হচ্ছে। ভবনটি সংস্কারের জন্য একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো ফল মেলেনি।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।
এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।
ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহাসিক দুর্গাসাগর দিঘিরপাড়ে স্থাপিত খাঁচা থেকে একটি হরিণ নিখোঁজ হয়েছে। এ ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ৩ আগস্ট রাতে খাঁচার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন অলিউল হাওলাদার, জাহিদুর রহমান ও বশির শিকদার। তাদের উপস্থিতি সত্ত্বেও হরিণটি খাঁচা থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন ৪ আগস্ট সকালে একটি হরিণ কম থাকার বিষয়টি নজরে আসে।
এ ঘটনায় দুর্গাসাগর এলাকার নিরাপত্তা সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর হোসেন বরিশাল বিমানবন্দর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। তদন্তের অংশ হিসেবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থাপন করা সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে পুলিশ। তবে খাঁচার আশপাশের ক্যামেরাগুলো বিকল থাকায় হরিণ নিখোঁজের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।
ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। বিমানবন্দর থানার ওসি জাকির সিকদার জানান, হরিণ নিখোঁজের রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে এবং সম্ভাব্য সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সিসি ক্যামেরা বিকল থাকাও রহস্যজনক এবং এতে করে একটি দামি ও সংরক্ষিত প্রাণী নিখোঁজ হওয়া উদ্বেগজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.