২০ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪০
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতির শিকার হয়েছে বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের দুটি ট্রলার। মুখোশধারী ২৫-৩০ জনের হামলায় আট জেলে আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ। ডাকাতির শিকার ট্রলার দুটি হলো এফবি ভাই ভাই ও এফবি রফিক। ঘটনা ঘটে গত শুক্রবার গভীর রাতে, বঙ্গোপসাগরের সোনার চরসংলগ্ন বাইজবার বয়া এলাকায়।
গুলিবিদ্ধ জেলের নাম কামাল হোসেন (৩২)। তিনি সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের ইউনুস পহলানের ছেলে। বর্তমানে তিনি বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ট্রলার দুটির মালিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাত দিন আগে ৩৫ জন জেলে নিয়ে মাছ ধরতে সাগরে যায় ট্রলার দুটি। শুক্রবার গভীর রাতে মুখোশধারী ডাকাতের দল অস্ত্রের মুখে ট্রলার দুটিতে হামলা চালায়। গুলি ছুড়ে, পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জেলেদের আহত করে।
ডাকাতেরা ট্রলারে থাকা প্রায় ২৫ লাখ টাকার মাছ, জাল, জ্বালানি তেল ও জেলেদের ব্যবহৃত প্রায় ৩০টি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। শনিবার সন্ধ্যায় আহত জেলেসহ ট্রলার দুটি বরগুনার নলী বাজারসংলগ্ন চড়কগাছিয়া ঘাটে ফিরে আসে। পরে কামাল হোসেনকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. মোস্তফা কামাল বলেন, কামাল হোসেনের দুই পায়ে অসংখ্য পিলেট ঢুকে আছে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পিলেটগুলো অপসারণ করতে হবে।
ভাই ভাই ট্রলারের মালিক মাসুম হাওলাদার বলেন, ‘ঘাটে আসার আগে জেলেরা সাধারণত ফোন করে জানায়। কিন্তু এবার সরাসরি বাড়িতে এসে জানায় যে ট্রলারে ডাকাতি হয়েছে। মোবাইল ফোনসহ অনেক মালামাল নিয়ে গেছে ডাকাতেরা। প্রায় ১০-১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
এফবি রফিক ট্রলারের মালিক জাহাঙ্গীর মোল্লা বলেন, ‘ডাকাতির সময় পাঁচ-ছয়জন জেলে আহত হন। ট্রলারের মেশিন ভাঙচুর ও মাছ-জালসহ স্টাফদের মোবাইল লুট করে নিয়ে যায় ডাকাতের দল।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইয়াকুব হোসাইন বলেন, ‘থানা এলাকায় যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে এবং লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে পাথরঘাটা কোস্ট গার্ড স্টেশন থেকে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে তাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি।
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতির শিকার হয়েছে বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের দুটি ট্রলার। মুখোশধারী ২৫-৩০ জনের হামলায় আট জেলে আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ। ডাকাতির শিকার ট্রলার দুটি হলো এফবি ভাই ভাই ও এফবি রফিক। ঘটনা ঘটে গত শুক্রবার গভীর রাতে, বঙ্গোপসাগরের সোনার চরসংলগ্ন বাইজবার বয়া এলাকায়।
গুলিবিদ্ধ জেলের নাম কামাল হোসেন (৩২)। তিনি সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের ইউনুস পহলানের ছেলে। বর্তমানে তিনি বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ট্রলার দুটির মালিক ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাত দিন আগে ৩৫ জন জেলে নিয়ে মাছ ধরতে সাগরে যায় ট্রলার দুটি। শুক্রবার গভীর রাতে মুখোশধারী ডাকাতের দল অস্ত্রের মুখে ট্রলার দুটিতে হামলা চালায়। গুলি ছুড়ে, পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জেলেদের আহত করে।
ডাকাতেরা ট্রলারে থাকা প্রায় ২৫ লাখ টাকার মাছ, জাল, জ্বালানি তেল ও জেলেদের ব্যবহৃত প্রায় ৩০টি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। শনিবার সন্ধ্যায় আহত জেলেসহ ট্রলার দুটি বরগুনার নলী বাজারসংলগ্ন চড়কগাছিয়া ঘাটে ফিরে আসে। পরে কামাল হোসেনকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. মোস্তফা কামাল বলেন, কামাল হোসেনের দুই পায়ে অসংখ্য পিলেট ঢুকে আছে। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পিলেটগুলো অপসারণ করতে হবে।
ভাই ভাই ট্রলারের মালিক মাসুম হাওলাদার বলেন, ‘ঘাটে আসার আগে জেলেরা সাধারণত ফোন করে জানায়। কিন্তু এবার সরাসরি বাড়িতে এসে জানায় যে ট্রলারে ডাকাতি হয়েছে। মোবাইল ফোনসহ অনেক মালামাল নিয়ে গেছে ডাকাতেরা। প্রায় ১০-১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
এফবি রফিক ট্রলারের মালিক জাহাঙ্গীর মোল্লা বলেন, ‘ডাকাতির সময় পাঁচ-ছয়জন জেলে আহত হন। ট্রলারের মেশিন ভাঙচুর ও মাছ-জালসহ স্টাফদের মোবাইল লুট করে নিয়ে যায় ডাকাতের দল।’
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ইয়াকুব হোসাইন বলেন, ‘থানা এলাকায় যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে এবং লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে পাথরঘাটা কোস্ট গার্ড স্টেশন থেকে জানানো হয়েছে, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে তাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২৩
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫২
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.