
০৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:২৬
চলতি বছরের ৭ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০৭ জনে। একই সময়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৫১৪ জন। এমন পরিস্থিতিতে শঙ্কা কাটছে না সাধারণ মানুষের। ডেঙ্গু মোকাবিলা করার উপায় নিয়ে রয়েছে নানা আলোচনা। ডেঙ্গুর কি কোনো ভ্যাকসিন বা টিকা আছে? বাংলাদেশে এই টিকা কেন ব্যবহার করা হয় না?
সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব নিয়ে চিন্তায় থাকতো মানুষ। কিন্তু এখন আর কোনো মৌসুম নেই। বছরের যেকোনো সময়ই হতে পারে ডেঙ্গু জ্বর।
কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং নগরায়নসহ নানা কারণে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। আর এ কারণেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যাও আরও বাড়বে।
এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় একদিকে যেমন ডেঙ্গুর জীবাণু বহনকারী এডিস মশার বিস্তার ঠেকাতে হবে আবার ভ্যাকসিন বা টিকার ব্যবহারও বাড়ানোর কথা বলছেন তারা।
তবে, ডেঙ্গুর কার্যকর ভ্যাকসিন আছে কি না এমন প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, টিকা আবিষ্কার হলেও সেগুলো সবার উপযোগী নয়।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোশতাক হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর জন্য দুটি টিকা ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে, সেগুলো ব্যবহারেও রয়েছে নানা সীমাবদ্ধতা।
আর এ কারণেই বিশ্বের অনেক দেশ ডেঙ্গু টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দিলেও বাংলাদেশ এখনো এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি।
এছাড়া টিকা ব্যবহারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির বিষয়টিও জড়িত বলে মনে করেন কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার। তিনি বলেন, টিকার অনুমোদন দিতে আগে এই রোগকে এপিডেমিক ডিক্লেয়ার করতে হবে। কিন্তু সেটা করলে তো সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে।
এছাড়া এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ডেঙ্গু নিয়ে আতঙ্ক আরও বেড়ে যেতে পারে বলেও মনে করেন তিনি। ডেঙ্গু মোকাবিলায় টিকার থেকে মানুষের সচেতনতা বেশি জরুরি বলেও মনে করেন অধ্যাপক বাশার।
কেবল বাংলাদেশ নয় ডেঙ্গুর প্রভাব রয়েছে বিশ্বজুড়েই। বিশেষ করে আফ্রিকা ও মধ্য আমেরিকার দেশগুলোতে এর ব্যাপ্তি ভয়াবহ। ইউরোপ-আমেরিকার নানা উন্নত দেশও ডেঙ্গুমুক্ত নয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন বা সিডিসির তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় চারশ কোটি মানুষ ডেঙ্গু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করে।
বিশ্ব পরিসরে ডেঙ্গুর এমন প্রভাব থাকলেও এর ভ্যাকসিন বা টিকা খুব একটা বিস্তার লাভ করেনি। ডেঙ্গু মোকাবিলায় এখন পর্যন্ত ‘ডেঙ্গাভেক্সিয়া’ এবং ‘কিউডেঙ্গা’ নামে দুই ধরনের টিকা পৌঁছেছে মানুষের হাতে।
ফ্রান্সের বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান সানোফি-অ্যাভেন্টিজের ডেঙ্গু টিকা ‘ডেঙ্গাভেক্সিয়া’ অনুমোদন দিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ।
এছাড়া ২০২৩ সালে জাপানের তাকেদা ফার্মাসিউটিক্যালসের ডেঙ্গু টিকা ‘কিউডেঙ্গা’র অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। দুই ডোজের এই টিকা শুধু ৬ থেকে ১৬ বছর বয়সীদের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এর কোনোটিই ব্যবহারের অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ সরকার। অর্থাৎ বাংলাদেশে ডেঙ্গু টিকা ব্যবহারের সুযোগ নেই। এর কারণ হিসেবে দুই ধরনের টিকারই নানা সীমাবদ্ধতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলছেন কীটতত্ত্ববিদ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার বলেন, ডেঙ্গুর ভ্যাক্সিনের কিছু লিমিটেশনস আছে, একটা নির্দিষ্ট বয়সের মানুষকে ছাড়া দেওয়া যায় না, ১৬ বছরের নিচে বয়স হতে হয়।
এছাড়া ‘ডেঙ্গাভেক্সিয়া’ দিতে হলে আগে একবার ডেঙ্গু হতে হবে। ডেঙ্গু যার জীবনে কখনো হয়নি তাকে এই ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে না, বলেন তিনি।
এখনো ডেঙ্গু টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ। তবে ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের আবিষ্কার করা ডেঙ্গু টিকার দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চালিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বা আইসিডিডিআরবির গবেষকরা।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্মন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের লার্নার কলেজ অব মেডিসিন এবং বাংলাদেশের আইসিডিডিআরবির গবেষকরা যৌথভাবে এটি পরিচালনা করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ বা এনআইএই আবিষ্কৃত ওই টিকার নাম দেয়া হয়েছিল টিভি০০৫।
ওই সময় বলা হয়েছিল, ভারতে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা সফল হলে এর বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে। তবে পরবর্তী সময় এ নিয়ে আর আলোচনা এগোয়নি বলে জানান জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোশতাক হোসেন।
তিনি বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে ডেঙ্গু যে পর্যায়ে যাচ্ছে এবং এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে খুব একটা সফলতাও আমরা দেখাতে পারছি না তাতে ভ্যাকসিন আনা যায় কি না এটা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনার সময় এসেছে’।
ডেঙ্গু ভ্যাসকিনের পাশাপাশি কমিউনিটি অ্যাওয়ারনেস বা সাধারণ মানুষের সচেতনতার কথা বলছেন কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন ব্যবহার করার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি বাংলাদেশে। এটি নিতেও আমাদের সময় লাগবে কারণ এখানে সরকারি সিদ্ধান্ত, বিশেষজ্ঞ মতামত, ট্রায়ালসহ নানা বিষয় জড়িত’।
‘তবে মানুষ যদি নিজে থেকেই পরিচ্ছন্ন থাকা, পানি জমতে না দেওয়া, মশারি টাঙানো এমন পদক্ষেপগুলো নেয় তাহলে ডেঙ্গুর প্রকোপ কমিয়ে আনা সম্ভব’, বলেন তিনি।
চলতি বছরের ৭ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০৭ জনে। একই সময়ে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৫১৪ জন। এমন পরিস্থিতিতে শঙ্কা কাটছে না সাধারণ মানুষের। ডেঙ্গু মোকাবিলা করার উপায় নিয়ে রয়েছে নানা আলোচনা। ডেঙ্গুর কি কোনো ভ্যাকসিন বা টিকা আছে? বাংলাদেশে এই টিকা কেন ব্যবহার করা হয় না?
সাধারণত বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব নিয়ে চিন্তায় থাকতো মানুষ। কিন্তু এখন আর কোনো মৌসুম নেই। বছরের যেকোনো সময়ই হতে পারে ডেঙ্গু জ্বর।
কীটতত্ত্ববিদরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং নগরায়নসহ নানা কারণে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। আর এ কারণেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যাও আরও বাড়বে।
এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় একদিকে যেমন ডেঙ্গুর জীবাণু বহনকারী এডিস মশার বিস্তার ঠেকাতে হবে আবার ভ্যাকসিন বা টিকার ব্যবহারও বাড়ানোর কথা বলছেন তারা।
তবে, ডেঙ্গুর কার্যকর ভ্যাকসিন আছে কি না এমন প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, টিকা আবিষ্কার হলেও সেগুলো সবার উপযোগী নয়।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোশতাক হোসেন বলেন, এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুর জন্য দুটি টিকা ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে, সেগুলো ব্যবহারেও রয়েছে নানা সীমাবদ্ধতা।
আর এ কারণেই বিশ্বের অনেক দেশ ডেঙ্গু টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দিলেও বাংলাদেশ এখনো এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি।
এছাড়া টিকা ব্যবহারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির বিষয়টিও জড়িত বলে মনে করেন কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার। তিনি বলেন, টিকার অনুমোদন দিতে আগে এই রোগকে এপিডেমিক ডিক্লেয়ার করতে হবে। কিন্তু সেটা করলে তো সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে পারে।
এছাড়া এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ডেঙ্গু নিয়ে আতঙ্ক আরও বেড়ে যেতে পারে বলেও মনে করেন তিনি। ডেঙ্গু মোকাবিলায় টিকার থেকে মানুষের সচেতনতা বেশি জরুরি বলেও মনে করেন অধ্যাপক বাশার।
কেবল বাংলাদেশ নয় ডেঙ্গুর প্রভাব রয়েছে বিশ্বজুড়েই। বিশেষ করে আফ্রিকা ও মধ্য আমেরিকার দেশগুলোতে এর ব্যাপ্তি ভয়াবহ। ইউরোপ-আমেরিকার নানা উন্নত দেশও ডেঙ্গুমুক্ত নয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন বা সিডিসির তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় চারশ কোটি মানুষ ডেঙ্গু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করে।
বিশ্ব পরিসরে ডেঙ্গুর এমন প্রভাব থাকলেও এর ভ্যাকসিন বা টিকা খুব একটা বিস্তার লাভ করেনি। ডেঙ্গু মোকাবিলায় এখন পর্যন্ত ‘ডেঙ্গাভেক্সিয়া’ এবং ‘কিউডেঙ্গা’ নামে দুই ধরনের টিকা পৌঁছেছে মানুষের হাতে।
ফ্রান্সের বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান সানোফি-অ্যাভেন্টিজের ডেঙ্গু টিকা ‘ডেঙ্গাভেক্সিয়া’ অনুমোদন দিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ।
এছাড়া ২০২৩ সালে জাপানের তাকেদা ফার্মাসিউটিক্যালসের ডেঙ্গু টিকা ‘কিউডেঙ্গা’র অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। দুই ডোজের এই টিকা শুধু ৬ থেকে ১৬ বছর বয়সীদের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এর কোনোটিই ব্যবহারের অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ সরকার। অর্থাৎ বাংলাদেশে ডেঙ্গু টিকা ব্যবহারের সুযোগ নেই। এর কারণ হিসেবে দুই ধরনের টিকারই নানা সীমাবদ্ধতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলছেন কীটতত্ত্ববিদ ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার বলেন, ডেঙ্গুর ভ্যাক্সিনের কিছু লিমিটেশনস আছে, একটা নির্দিষ্ট বয়সের মানুষকে ছাড়া দেওয়া যায় না, ১৬ বছরের নিচে বয়স হতে হয়।
এছাড়া ‘ডেঙ্গাভেক্সিয়া’ দিতে হলে আগে একবার ডেঙ্গু হতে হবে। ডেঙ্গু যার জীবনে কখনো হয়নি তাকে এই ভ্যাকসিন দেওয়া যাবে না, বলেন তিনি।
এখনো ডেঙ্গু টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দেয়নি বাংলাদেশ। তবে ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিষ্ঠানের আবিষ্কার করা ডেঙ্গু টিকার দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চালিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বা আইসিডিডিআরবির গবেষকরা।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্মন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের লার্নার কলেজ অব মেডিসিন এবং বাংলাদেশের আইসিডিডিআরবির গবেষকরা যৌথভাবে এটি পরিচালনা করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব হেলথ বা এনআইএই আবিষ্কৃত ওই টিকার নাম দেয়া হয়েছিল টিভি০০৫।
ওই সময় বলা হয়েছিল, ভারতে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা সফল হলে এর বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে। তবে পরবর্তী সময় এ নিয়ে আর আলোচনা এগোয়নি বলে জানান জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোশতাক হোসেন।
তিনি বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে ডেঙ্গু যে পর্যায়ে যাচ্ছে এবং এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে খুব একটা সফলতাও আমরা দেখাতে পারছি না তাতে ভ্যাকসিন আনা যায় কি না এটা গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনার সময় এসেছে’।
ডেঙ্গু ভ্যাসকিনের পাশাপাশি কমিউনিটি অ্যাওয়ারনেস বা সাধারণ মানুষের সচেতনতার কথা বলছেন কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন ব্যবহার করার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি বাংলাদেশে। এটি নিতেও আমাদের সময় লাগবে কারণ এখানে সরকারি সিদ্ধান্ত, বিশেষজ্ঞ মতামত, ট্রায়ালসহ নানা বিষয় জড়িত’।
‘তবে মানুষ যদি নিজে থেকেই পরিচ্ছন্ন থাকা, পানি জমতে না দেওয়া, মশারি টাঙানো এমন পদক্ষেপগুলো নেয় তাহলে ডেঙ্গুর প্রকোপ কমিয়ে আনা সম্ভব’, বলেন তিনি।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৫
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৫
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৪
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:০৩

২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৩৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নন্দরোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ইসরাত রায়হান অমি চরইশ্বর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে ইসরাত রায়হান অমি জনৈক এনসিপি কর্মীর কাছে মেসেঞ্জারে চরম উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ ও তানভীরসহ অন্যান্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তর অঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও বলা হয়, ‘সরাসরি গিলে খেয়ে ফেলবে আমাদের নেতাকর্মীরা।’
এছাড়া বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ‘রুপক নন্দী’ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।’ পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদকে (পিচ্চি আজাদ) যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না। এমনকি হালিম আজাদকে গ্রেপ্তার করা হলে হান্নান মাসউদকে হাতিয়ায় নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, অভিযান চালিয়ে ইসরাত রায়হান অমিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সরাসরি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করবে, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নন্দরোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ইসরাত রায়হান অমি চরইশ্বর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে ইসরাত রায়হান অমি জনৈক এনসিপি কর্মীর কাছে মেসেঞ্জারে চরম উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ ও তানভীরসহ অন্যান্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তর অঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও বলা হয়, ‘সরাসরি গিলে খেয়ে ফেলবে আমাদের নেতাকর্মীরা।’
এছাড়া বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ‘রুপক নন্দী’ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে দেওয়া এক পোস্টে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। ভাইরাল হওয়া ওই পোস্টে দেখা যায়, রুপক নন্দী সরাসরি হান্নান মাসউদকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘হান্নান, আগুন নিয়ে খেলা করো না। পরে পস্তাতে হবে—বলে দিলাম।’ পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদকে (পিচ্চি আজাদ) যারা ভালোবাসেন, তারা হান্নান মাসউদকে ছাড় দেবেন না। এমনকি হালিম আজাদকে গ্রেপ্তার করা হলে হান্নান মাসউদকে হাতিয়ায় নিষিদ্ধ করার ঘোষণাও দেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, অভিযান চালিয়ে ইসরাত রায়হান অমিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান।
তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সরাসরি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা পরিবেশ অশান্ত করার চেষ্টা করবে, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৬
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক তাওসিফুল ইসলাম তার সন্তানের নাম রেখেছেন শহীদ শরীফ ওসমান হাদির নামে। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা শহীদ ওসমান হাদির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকে এই নামকরণ করেন তিনি।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তাওসিফুল ইসলাম বিষয়টি জানান। পোস্টে ওসমান হাদির সঙ্গে কথোপকথনের একটি স্ক্রিনশট এবং তার সন্তানের ছবি যুক্ত করেন তিনি।
এ বিষয়ে তাওসিফুল ইসলাম বলেন, ওসমান হাদি ভাইয়ের সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক ছিল। গত ৫ ডিসেম্বর আমার সন্তানের জন্য একটি ভালো নাম তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি হয়তো ব্যস্ত থাকায় তখন কোনো নাম প্রস্তাব করতে পারেননি।
তিনি বলেন, হাদি ভাই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার নাম হয়ে থাকবেন। তিনি সব সময় দেশের জন্য শহীদ হতে চেয়েছিলেন। তার প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা থেকেই আমার সন্তানের নাম হাদি রেখেছি।
তাওসিফুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে সন্তানের নাম রাখা হয়েছিল তাশরিফুল মাহতিন আয়ান। পরে সেই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মাহতিম ওসমান হাদি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক তাওসিফুল ইসলাম তার সন্তানের নাম রেখেছেন শহীদ শরীফ ওসমান হাদির নামে। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা শহীদ ওসমান হাদির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থেকে এই নামকরণ করেন তিনি।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তাওসিফুল ইসলাম বিষয়টি জানান। পোস্টে ওসমান হাদির সঙ্গে কথোপকথনের একটি স্ক্রিনশট এবং তার সন্তানের ছবি যুক্ত করেন তিনি।
এ বিষয়ে তাওসিফুল ইসলাম বলেন, ওসমান হাদি ভাইয়ের সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক ছিল। গত ৫ ডিসেম্বর আমার সন্তানের জন্য একটি ভালো নাম তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম। তিনি হয়তো ব্যস্ত থাকায় তখন কোনো নাম প্রস্তাব করতে পারেননি।
তিনি বলেন, হাদি ভাই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার নাম হয়ে থাকবেন। তিনি সব সময় দেশের জন্য শহীদ হতে চেয়েছিলেন। তার প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা থেকেই আমার সন্তানের নাম হাদি রেখেছি।
তাওসিফুল ইসলাম জানান, প্রাথমিকভাবে সন্তানের নাম রাখা হয়েছিল তাশরিফুল মাহতিন আয়ান। পরে সেই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মাহতিম ওসমান হাদি।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩২
লক্ষ্মীপুরে দরজায় তালা লাগিয়ে বেলাল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতার বসতঘরের চারপাশে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত শিশু আয়েশা আক্তার (৭) দগ্ধ হয়ে মারা গেছে।
আগুনে ব্যবসায়ী বেলালসহ তার আরো দুই মেয়ে বিথি আক্তার ও স্মৃতি আক্তার দগ্ধ হয়। এর মধ্যে বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। বেলালকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামের সূতারগোপ্তা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভুক্তভোগী বেলাল ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সুতার গোপ্তা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসায়ী। তার বাড়ি বাজারের পশ্চিম পাশে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, রাতে বেলাল তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় বাহির থেকে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় ঘুমন্ত শিশু আয়েশা অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যায়। অগ্নিদগ্ধ হন বেলাল হোসেন ও তার অপর দুই মেয়ে। পরে স্থানীয়রা অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দুইজনের শরীরের অধিকাংশই পুড়ে গেছে।
লক্ষ্মীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রনজিত কুমার দাস জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এই সময় নিহত এক শিশু ও অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক শিশু মারা যায়। আরো তিনজন অগ্নিদগ্ধ হন। আগুনের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এটি কি পরিকল্পিত নাশকতা কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুরে দরজায় তালা লাগিয়ে বেলাল হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতার বসতঘরের চারপাশে পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত শিশু আয়েশা আক্তার (৭) দগ্ধ হয়ে মারা গেছে।
আগুনে ব্যবসায়ী বেলালসহ তার আরো দুই মেয়ে বিথি আক্তার ও স্মৃতি আক্তার দগ্ধ হয়। এর মধ্যে বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। বেলালকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামের সূতারগোপ্তা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই ঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভুক্তভোগী বেলাল ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সুতার গোপ্তা বাজারে সার ও কীটনাশকের ব্যবসায়ী। তার বাড়ি বাজারের পশ্চিম পাশে।
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, রাতে বেলাল তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় বাহির থেকে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। মুহূর্তে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
এ সময় ঘুমন্ত শিশু আয়েশা অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যায়। অগ্নিদগ্ধ হন বেলাল হোসেন ও তার অপর দুই মেয়ে। পরে স্থানীয়রা অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বিথি ও স্মৃতিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দুইজনের শরীরের অধিকাংশই পুড়ে গেছে।
লক্ষ্মীপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রনজিত কুমার দাস জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এই সময় নিহত এক শিশু ও অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দুইজনের অবস্থা গুরুতর। অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদ পারভেজ বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অগ্নিদগ্ধ হয়ে এক শিশু মারা যায়। আরো তিনজন অগ্নিদগ্ধ হন। আগুনের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এটি কি পরিকল্পিত নাশকতা কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.