
১১ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪২
ভোলার চরফ্যাশনে ইঁদুর মারার ফাঁদপাতা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে নবম শ্রেণির দুই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নের মুখার বান্দা মেইন সড়কের পাশে তেলখালি ব্রিজ সংলগ্ন তৈয়ব মাস্টারের বাড়ির সামনে জাহাঙ্গীর আলমের ধানক্ষেতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-ওমরপুর ইউনিয়ন ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আলিগাঁও গ্রামের রিয়াজের ছেলে মো. জুবায়েদ (১৬) এবং একই ইউনিয়ন ১ নম্বর ওয়ার্ডের ফরিদ উদ্দিনের ছেলে মো. জিহান (১৫)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জাহাঙ্গীর আলম তার ধানক্ষেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ ব্যবহার করছিলেন। বিকাল সাড়ে ৫টায় প্রাইভেট পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে জুবায়েদ ও জিহান ফাঁদের বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বন্ধু সামির বলেছে, জুবায়েদ ও আমি আলিগাঁও আব্দুল গফুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র এবং জিহান চরফ্যাশন টিভি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমরা ঘনিষ্ঠ বন্ধু। প্রতিদিন বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত জনতা বাজারের মহাজনবাড়ির আরিফ স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়ি। সোমবারও পড়া শেষে ফেরার পথে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হলো আমার দুই বন্ধু।
নিহতের পরিবারসহ পুরো গ্রামের মানুষ শোকে স্তব্ধ। জিহানের মা রহিমা বেগম বিলাপ করে বলেন, আমার ছেলে আর ফিরবে না, আমি তাকে আর দেখতে পারব না।
এ ঘটনার পর কৃষক জাহাঙ্গীর আলম আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
চরফ্যাশন থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার চরফ্যাশনে ইঁদুর মারার ফাঁদপাতা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে নবম শ্রেণির দুই স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নের মুখার বান্দা মেইন সড়কের পাশে তেলখালি ব্রিজ সংলগ্ন তৈয়ব মাস্টারের বাড়ির সামনে জাহাঙ্গীর আলমের ধানক্ষেতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-ওমরপুর ইউনিয়ন ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আলিগাঁও গ্রামের রিয়াজের ছেলে মো. জুবায়েদ (১৬) এবং একই ইউনিয়ন ১ নম্বর ওয়ার্ডের ফরিদ উদ্দিনের ছেলে মো. জিহান (১৫)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জাহাঙ্গীর আলম তার ধানক্ষেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদ ব্যবহার করছিলেন। বিকাল সাড়ে ৫টায় প্রাইভেট পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে জুবায়েদ ও জিহান ফাঁদের বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের বন্ধু সামির বলেছে, জুবায়েদ ও আমি আলিগাঁও আব্দুল গফুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র এবং জিহান চরফ্যাশন টিভি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র। আমরা ঘনিষ্ঠ বন্ধু। প্রতিদিন বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত জনতা বাজারের মহাজনবাড়ির আরিফ স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়ি। সোমবারও পড়া শেষে ফেরার পথে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হলো আমার দুই বন্ধু।
নিহতের পরিবারসহ পুরো গ্রামের মানুষ শোকে স্তব্ধ। জিহানের মা রহিমা বেগম বিলাপ করে বলেন, আমার ছেলে আর ফিরবে না, আমি তাকে আর দেখতে পারব না।
এ ঘটনার পর কৃষক জাহাঙ্গীর আলম আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
চরফ্যাশন থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০২:০৩
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৮
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৩৪
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৬

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২০
ভোলার বোরহানউদ্দিনের তেঁতুলিয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে মো. হারুন (৫৫) নামের এক ড্রেজার মালিককে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার জয়া এলাকার তেঁতুলিয়া নদীতে বালু তোলার সময় তাকে এ জরিমানা করা হয়।
হারুন ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা গ্রামের সুলতান আহমেদের ছেলে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাস।
তিনি জানান, তেঁতুলিয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালানো হয়। এ সময় নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে হারুনকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে তেঁতুলিয়া নদী থেকে বালু ও মাটি উত্তোলন প্রতিরোধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
ভোলার বোরহানউদ্দিনের তেঁতুলিয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে মো. হারুন (৫৫) নামের এক ড্রেজার মালিককে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার জয়া এলাকার তেঁতুলিয়া নদীতে বালু তোলার সময় তাকে এ জরিমানা করা হয়।
হারুন ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা গ্রামের সুলতান আহমেদের ছেলে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রনজিৎ চন্দ্র দাস।
তিনি জানান, তেঁতুলিয়া নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালানো হয়। এ সময় নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে হারুনকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে তেঁতুলিয়া নদী থেকে বালু ও মাটি উত্তোলন প্রতিরোধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সড়ক সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ডা. আজাহার উদ্দিন রোড থেকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের চতলা বাজার পর্যন্ত ওই সড়ক সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা। সড়কটি সংস্কারের কাজ শুরু হয় প্রায় দেড় বছর আগে। যা শেষ করার কথা ছিল জুন মাসে। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদার কাজ শুরু করে যথাসময়ে কাজ শেষ না করে দীর্ঘদিন অদৃশ্য হয়ে যান। হঠাৎ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) পুরনো ইট ও মাটির ওপর পিচ দিয়ে কাজ শুরু করে দেন ঠিকাদার। কাজ শুরু করলেও জানেন না উপজেলা এলজিইডি।
উপজেলা এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জিওবি মেইনটেন্যান্সের আওতায় ৮৫০ মিটার সড়কটি সংস্কারের জন্য ৫১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৩৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত জুন মাসেই সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে ঠিকাদারের খামখেয়ালিতে যথাসময়ে কাজটি সম্পন্ন করা হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রহিম, মো. ছিদ্দিক, মো. ফিরোজ, মো. মাকসুদ ও মো. শাহাবুদ্দিন মাস্টারসহ কয়েকজন বলেন, এই কাজের শুরু থেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারের গড়িমসি করেছেন। যার ফলে স্থানীয় বাসিন্দা, যানবাহন চালক ও পথচারীরা চরম ভোগান্তিতে ছিলেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বেশ কয়েকবার জানানোর পরেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি। তবে বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে কোনো কথা ছাড়াই ঠিকাদার সড়কের ওপর ইট ও খোয়া না ফেলে মাটির মধ্যেই পিচ ঢেলে সংস্কার কাজ শুরু করে দেন। এমন করে কাজ করলে এক সপ্তাহও টিকবে না সড়কটি। আমরা সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এ বিষয়ে এলজিইডির লালমোহন উপজেলার উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. রাসেল বলেন, ঠিকাদারের সঙ্গে কাজটি শেষ করার জন্য আমরা কয়েকবার যোগাযোগ করেছি। কিন্তু ঠিকাদার আমাদের অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ না করে আজকে কিভাবে কাজ শুরু করেছেন তা আমাদের জানা নেই। আমরা শিগগিরই সরাসরি ওই সড়কে গিয়ে কাজটি দেখবো।
ঠিকাদার মাকসুদুর রহমান জানান, আমি নিজেও একজন সাংবাদিক। আমার কোনো বক্তব্য নাই। আমার বক্তব্য হচ্ছে অফিসের সঙ্গে কথা বলেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সড়ক সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার রমাগঞ্জ ইউনিয়নের ডা. আজাহার উদ্দিন রোড থেকে ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের চতলা বাজার পর্যন্ত ওই সড়ক সংস্কারে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয়রা। সড়কটি সংস্কারের কাজ শুরু হয় প্রায় দেড় বছর আগে। যা শেষ করার কথা ছিল জুন মাসে। তবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদার কাজ শুরু করে যথাসময়ে কাজ শেষ না করে দীর্ঘদিন অদৃশ্য হয়ে যান। হঠাৎ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) পুরনো ইট ও মাটির ওপর পিচ দিয়ে কাজ শুরু করে দেন ঠিকাদার। কাজ শুরু করলেও জানেন না উপজেলা এলজিইডি।
উপজেলা এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জিওবি মেইনটেন্যান্সের আওতায় ৮৫০ মিটার সড়কটি সংস্কারের জন্য ৫১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৩৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। গত জুন মাসেই সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে ঠিকাদারের খামখেয়ালিতে যথাসময়ে কাজটি সম্পন্ন করা হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রহিম, মো. ছিদ্দিক, মো. ফিরোজ, মো. মাকসুদ ও মো. শাহাবুদ্দিন মাস্টারসহ কয়েকজন বলেন, এই কাজের শুরু থেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারের গড়িমসি করেছেন। যার ফলে স্থানীয় বাসিন্দা, যানবাহন চালক ও পথচারীরা চরম ভোগান্তিতে ছিলেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বেশ কয়েকবার জানানোর পরেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি। তবে বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে কোনো কথা ছাড়াই ঠিকাদার সড়কের ওপর ইট ও খোয়া না ফেলে মাটির মধ্যেই পিচ ঢেলে সংস্কার কাজ শুরু করে দেন। এমন করে কাজ করলে এক সপ্তাহও টিকবে না সড়কটি। আমরা সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
এ বিষয়ে এলজিইডির লালমোহন উপজেলার উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. রাসেল বলেন, ঠিকাদারের সঙ্গে কাজটি শেষ করার জন্য আমরা কয়েকবার যোগাযোগ করেছি। কিন্তু ঠিকাদার আমাদের অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ না করে আজকে কিভাবে কাজ শুরু করেছেন তা আমাদের জানা নেই। আমরা শিগগিরই সরাসরি ওই সড়কে গিয়ে কাজটি দেখবো।
ঠিকাদার মাকসুদুর রহমান জানান, আমি নিজেও একজন সাংবাদিক। আমার কোনো বক্তব্য নাই। আমার বক্তব্য হচ্ছে অফিসের সঙ্গে কথা বলেন।

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৪
ভোলায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন। এছাড়াও জামায়াত সমর্থকদের ৪-৫টি দোকানে হামলার ঘটনাও ঘটেছে। এরপর যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে ভোলার সদরের ভেলুমিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভেলুমিয়া বাজার শাখার জামায়াতে ইসলামীর আমির মো. মমিম জানান, সকালের দিকে তারা বিজয় র্যালি বের করেন। এসময় তাদের এক সমর্থকের সঙ্গে বিএনপির এক সমর্থকের বাগবিতণ্ডা হয়। পরে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার রেষ ধরে সন্ধ্যার দিকে বিএনপির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে জামায়াত সমর্থকের ৫টি দোকানে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। এতে তাদের কয়েকজন সমর্থক আহত হন।
অন্যদিকে ভেলুমিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইউনুছ কমান্ডার জানান, সকালে জামায়াতের লোকজন বিএনপির এক কর্মীকে মারধর করে। কিন্তু তারা কিছু বলেনি। সন্ধ্যার দিকে তারা বিজয় মিছিল বের করে ভেলুমিয়া স্কুলের গেটের সামনে গেলে জামায়াতে ইসলামীর লোকজন ইট-পাটকেল ছোড়ে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। বিএনপির ৩ জন আহত হয়েছেন। তবে কোনো দোকান ভাঙচুর করা হয়নি।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশসহ যৌথ বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি।
ভোলায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন। এছাড়াও জামায়াত সমর্থকদের ৪-৫টি দোকানে হামলার ঘটনাও ঘটেছে। এরপর যৌথ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে ভোলার সদরের ভেলুমিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভেলুমিয়া বাজার শাখার জামায়াতে ইসলামীর আমির মো. মমিম জানান, সকালের দিকে তারা বিজয় র্যালি বের করেন। এসময় তাদের এক সমর্থকের সঙ্গে বিএনপির এক সমর্থকের বাগবিতণ্ডা হয়। পরে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার রেষ ধরে সন্ধ্যার দিকে বিএনপির নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে জামায়াত সমর্থকের ৫টি দোকানে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। এতে তাদের কয়েকজন সমর্থক আহত হন।
অন্যদিকে ভেলুমিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইউনুছ কমান্ডার জানান, সকালে জামায়াতের লোকজন বিএনপির এক কর্মীকে মারধর করে। কিন্তু তারা কিছু বলেনি। সন্ধ্যার দিকে তারা বিজয় মিছিল বের করে ভেলুমিয়া স্কুলের গেটের সামনে গেলে জামায়াতে ইসলামীর লোকজন ইট-পাটকেল ছোড়ে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। বিএনপির ৩ জন আহত হয়েছেন। তবে কোনো দোকান ভাঙচুর করা হয়নি।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশসহ যৌথ বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ করেনি।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.