
৩১ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:৫৯
বহুল আলোচিত ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ সম্পর্কিত রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা করেছেন আদালত। তাদের নাম উল্লেখ করে জাতীয় দৈনিক ডেইলি স্টার ও আমার দেশ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ১৭ নম্বর আদালতের বিচারক আরিফুল ইসলাম গত ৩০ অক্টোবর এ বিষয়ে আদেশ দেন। আদালতের নির্দেশে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সিআইডি।
সিআরপিসি ১৯৬ ধারার অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে সিআইডি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি দায়েরের ক্ষমতা পায়। সেই অনুযায়ী সিআইডি বাদী হয়ে রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করে। মামলায় দণ্ডবিধির ১২১, ১২১(ক) ও ১২৪(ক) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
সিআইডির তদন্তে উঠে আসে, জয় বাংলা ব্রিগেড নামের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে দেশ ও বিদেশে বসে বৈধ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র চালানো হচ্ছিল। তদন্তে বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সার্ভার এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তথ্য সংগ্রহ ও ফরেনসিক বিশ্লেষণ করা হয়।
দ্রুততম সময়ে তদন্ত শেষে সিআইডি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। তাদের মধ্যে ২৬১ জন পলাতক থাকায় আদালত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান আরও বলেন, মামলাটি এখন আদালতে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ‘বিচার’ এজেন্ডা বাস্তবায়নে সিআইডি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’
বহুল আলোচিত ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ সম্পর্কিত রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৬১ আসামিকে পলাতক ঘোষণা করেছেন আদালত। তাদের নাম উল্লেখ করে জাতীয় দৈনিক ডেইলি স্টার ও আমার দেশ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ১৭ নম্বর আদালতের বিচারক আরিফুল ইসলাম গত ৩০ অক্টোবর এ বিষয়ে আদেশ দেন। আদালতের নির্দেশে শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সিআইডি।
সিআরপিসি ১৯৬ ধারার অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে সিআইডি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি দায়েরের ক্ষমতা পায়। সেই অনুযায়ী সিআইডি বাদী হয়ে রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করে। মামলায় দণ্ডবিধির ১২১, ১২১(ক) ও ১২৪(ক) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
সিআইডির তদন্তে উঠে আসে, জয় বাংলা ব্রিগেড নামের একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে দেশ ও বিদেশে বসে বৈধ সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র চালানো হচ্ছিল। তদন্তে বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সার্ভার এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তথ্য সংগ্রহ ও ফরেনসিক বিশ্লেষণ করা হয়।
দ্রুততম সময়ে তদন্ত শেষে সিআইডি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। তাদের মধ্যে ২৬১ জন পলাতক থাকায় আদালত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান আরও বলেন, মামলাটি এখন আদালতে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ‘বিচার’ এজেন্ডা বাস্তবায়নে সিআইডি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:০৬
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:০১
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৯
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:১৭

১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ বহনকারী বিমান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৩৮৫ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
বিস্তারিত আসছে...
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করা ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ বহনকারী বিমান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিজি-৩৮৫ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
বিস্তারিত আসছে...

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:৪৮
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা যুগান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হাদির সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চও রাত ৯টা ৪৬ মিনিটে তাদের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকার পল্টন এলাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তারপর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন ওসমান হাদি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে হাদিকে সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে অবতরণের প্রায় এক ঘণ্টার মধ্যে তাকে নিরাপদে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এরপর ওসমান হাদির মাথায় একটি জরুরি অস্ত্রোপাচারের প্রয়োজনের কথা জানায় চিকিৎসক দল। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুরেই জরুরি অস্ত্রোপচার অনুমতি দেয় হাদির পরিবার।
এ তথ্য নিশ্চিত করে তখন ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এডমিন পোস্টে বলা হয়, ওসমান হাদি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। পরিবারের পক্ষ থেকে সিঙ্গাপুরেই অপারেশন করবার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, আপনারা দোয়া করুন আল্লাহ যেন তাকে হায়াতে তাইয়্যেবাহ নসীব করেন। আর ওসমান হাদি যদি রবের ডাকে সাড়া দিয়ে শহীদের কাতারে শামিল হয় সেক্ষেত্রে পুরো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মজলুম জনতাকে সার্বভৌমত্ব নিশ্চিতকরণে শাহবাগে জড়ো হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
খুনিরা গ্রেফতার না হওয়া শাহবাগে অবস্থান করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই পোস্টে পুরো বাংলাদেশকে অচল করে দেওয়া হুঁশিয়ারে দেওয়া হয়।
এতে আরও বলা হয়, খুনি যদি ভারতে পালিয়ে যায় সেক্ষেত্রে ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে যেকোনো মূল্যে তাকে গ্রেফতারপূর্বক ফেরত আনতে হবে।
এর আগে বুধবার রাতেই প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে জানানো হয়, সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।’
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা যুগান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হাদির সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চও রাত ৯টা ৪৬ মিনিটে তাদের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকার পল্টন এলাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রথমে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তারপর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন ওসমান হাদি।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে হাদিকে সিঙ্গাপুরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়।
এরপর সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে অবতরণের প্রায় এক ঘণ্টার মধ্যে তাকে নিরাপদে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এরপর ওসমান হাদির মাথায় একটি জরুরি অস্ত্রোপাচারের প্রয়োজনের কথা জানায় চিকিৎসক দল। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সিঙ্গাপুরেই জরুরি অস্ত্রোপচার অনুমতি দেয় হাদির পরিবার।
এ তথ্য নিশ্চিত করে তখন ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এডমিন পোস্টে বলা হয়, ওসমান হাদি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। পরিবারের পক্ষ থেকে সিঙ্গাপুরেই অপারেশন করবার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, আপনারা দোয়া করুন আল্লাহ যেন তাকে হায়াতে তাইয়্যেবাহ নসীব করেন। আর ওসমান হাদি যদি রবের ডাকে সাড়া দিয়ে শহীদের কাতারে শামিল হয় সেক্ষেত্রে পুরো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মজলুম জনতাকে সার্বভৌমত্ব নিশ্চিতকরণে শাহবাগে জড়ো হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
খুনিরা গ্রেফতার না হওয়া শাহবাগে অবস্থান করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই পোস্টে পুরো বাংলাদেশকে অচল করে দেওয়া হুঁশিয়ারে দেওয়া হয়।
এতে আরও বলা হয়, খুনি যদি ভারতে পালিয়ে যায় সেক্ষেত্রে ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে যেকোনো মূল্যে তাকে গ্রেফতারপূর্বক ফেরত আনতে হবে।
এর আগে বুধবার রাতেই প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে জানানো হয়, সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন।’

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনের কাছে নিজেদের ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তারা রাজধানীর নির্বাচন ভবনে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৃথকভাবে লিখিত আবেদন করেন।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন, নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ এবং মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার আবেদন জমা দেন।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছেন এবং এতে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছেন। তার সঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মী ও সমর্থক সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তবে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আইনানুগ এই গণসংযোগ কার্যক্রমে ভীতি সৃষ্টি ও বাধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার পুলিশ ন্যাক্কারজনক তৎপরতা চালাচ্ছে।
তিনি জানান, ১৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১টার দিকে তার এক নিরপরাধ কর্মীকে গ্রেপ্তার করে ভুয়া মামলায় কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এতে কর্মীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এবং তার নির্বাচনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
গ্রেপ্তারকৃত কর্মী মো. কিয়ামত আলী (৫০) একজন নিরীহ ও এলাকায় জনপ্রিয় ব্যক্তি উল্লেখ করে সিগমা বলেন, তার বিরুদ্ধে আগে কখনো কোনো মামলা বা অভিযোগ ছিল না। ২০২৪ সালের ৯ নভেম্বর দায়ের করা একটি মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে, যেখানে তিনি এজাহারভুক্ত নন। অষ্টগ্রাম থানার কাছেই বসবাস করলেও গত এক বছরে পুলিশ কখনো তার খোঁজ নেয়নি। এসব বিষয় থেকে স্পষ্ট, পরিকল্পিতভাবে তার কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
তিনি অবিলম্বে বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আসন্ন নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও প্রশ্নাতীত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইসির হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, “পুলিশি ভীতির কারণে আমি ও আমার কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এজন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি।”
অন্যদিকে, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার নিরাপত্তা-সংক্রান্ত উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনের কাছে নিজেদের ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তারা রাজধানীর নির্বাচন ভবনে গিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৃথকভাবে লিখিত আবেদন করেন।
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী রেহা কবির সিগমা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন, নির্বাচন কমিশনার আবদুর রহমানেল মাছউদ এবং মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার আবেদন জমা দেন।
আবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ শুরু করেছেন এবং এতে ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছেন। তার সঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মী ও সমর্থক সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তবে অভিযোগ করে তিনি বলেন, আইনানুগ এই গণসংযোগ কার্যক্রমে ভীতি সৃষ্টি ও বাধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম থানার পুলিশ ন্যাক্কারজনক তৎপরতা চালাচ্ছে।
তিনি জানান, ১৬ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১টার দিকে তার এক নিরপরাধ কর্মীকে গ্রেপ্তার করে ভুয়া মামলায় কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে। এতে কর্মীদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এবং তার নির্বাচনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
গ্রেপ্তারকৃত কর্মী মো. কিয়ামত আলী (৫০) একজন নিরীহ ও এলাকায় জনপ্রিয় ব্যক্তি উল্লেখ করে সিগমা বলেন, তার বিরুদ্ধে আগে কখনো কোনো মামলা বা অভিযোগ ছিল না। ২০২৪ সালের ৯ নভেম্বর দায়ের করা একটি মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে, যেখানে তিনি এজাহারভুক্ত নন। অষ্টগ্রাম থানার কাছেই বসবাস করলেও গত এক বছরে পুলিশ কখনো তার খোঁজ নেয়নি। এসব বিষয় থেকে স্পষ্ট, পরিকল্পিতভাবে তার কর্মীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
তিনি অবিলম্বে বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত, দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং আসন্ন নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও প্রশ্নাতীত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সিইসির হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে কাজী রেহা কবির সিগমা বলেন, “পুলিশি ভীতির কারণে আমি ও আমার কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এজন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি।”
অন্যদিকে, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার নিরাপত্তা-সংক্রান্ত উদ্বেগের বিষয়টি তুলে ধরেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.