০২ জুন, ২০২৫ ১২:২৮
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে এইচআইভি (এইডস) পজেটিভ রোগীকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করে এবার দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন গাইনি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জেসমিন সুলতানা।
রোববার ১জুন দুপুর ১২ টার দিকে সফলভাবে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করা হয়। তিনি ছেলে সন্তান প্রসব করেছেন। মা ও নবজাতক সুস্থ আছে বলে চিকিৎসকরা জানান। অপারেশন কার্যক্রম শেষে গাইনী ওটি (অস্ত্রোপচার কক্ষ) ৪৮ ঘণ্টা বন্ধ রাখতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালের ২৭ আগস্ট এইডস আক্রান্ত নারীকে সিজার করেছিলেন গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিলুফার ইসলাম এমিলি।
জানা গেছে, ৩ মাস আগে প্রসূতি এক নারী বর্হিবিভাগে চিকিৎসাসেবা গ্রহণের জন্য আসেন। তখন তার গর্ভের সন্তানের বয়স ছিল ৬ মাস। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় টেস্ট রিপোর্টে ওই রোগীর শরীরে এইচআইভি পজেটিভ শনাক্ত হয়। পরে গাইনী বিভাগে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অবগত করেন। কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে তিনি ওই রোগীর চিকিৎসাসেবা শুরু করেন।
পরীক্ষা নিরীক্ষায় ওই নারীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হয়। রোববার (১ জুন) গাইনি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জেসমিন সুলতানা তার সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন।
অস্ত্রোপচার টিমে থাকা একজন চিকিৎসক জানান, এইচআইভি পজেটিভ কোনো রোগীকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করার সময় তার থাকাটা ছিল প্রথম। এর আগে এমন সিজারের টিমে তিনি অংশ নেয়ার সুযোগ পাননি। তার চিকিৎসা পেশায় যুক্ত হলো নতুন এক অভিজ্ঞতা। নিজে ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও মানবিক কাজটি করতে তিনি মানসিকভাবে শান্তি পাচ্ছেন।
যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন ড. নাজমুস সাদিক রাসেল জানান, এইচআইভি পজেটিভ রোগীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার ঝুঁকির কাজ। এরপরেও চিকিৎসকরা অস্ত্রোপচার করেছেন। এটা খুবই ভালো খবর।
তিনি ব্যক্তিগতভাবে ওই রোগীর অস্ত্রোপচার পরবর্তী চিকিৎসাসেবার বিষয়ে খোঁজ নিয়েছেন। ডেপুটি সিভিল সার্জন আরও জানান, ২০২৩ সালের ২৭ আগস্ট দক্ষিণবঙ্গে প্রথমবারের মত এইডস রোগীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করা হয়েছিলো যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে। তখন সিজার করার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন। চিকিৎসকের প্রধান দায়িত্ব জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রোগীর জীবন রক্ষা করা।
যশোরের সিভিল সার্জন ডা. মাসুদ রানা জানান, এইচআইভি পজেটিভ ওই রোগীর বাড়ি যশোরে। জেনারেল হাসপাতালে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারে তিনি ছেলে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারটি সম্পন্ন করে হাসপাতালের গাইনী বিভাগের চিকিৎসকরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, চিকিৎসকদের দায়িত্ব রোগীর সেবা করা। গাইনী কনসালটেন্ট ডা, জেসমিন সুলতানার নেতৃত্বে ৭ সদস্যের মেডিকেল টিম এইডস আক্রান্ত নারীর সিজার করেছেন।
সংক্রমণ এড়াতে বিশেষ ব্যবস্থায় তারা অস্ত্রোপচারটি শেষ করেন। দীর্ঘ সময় পর্যবেক্ষণে রাখার পর প্রসূতি ও নবজাতককে একটি কেবিনে রেখে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে তারা সুস্থ আছে।
ডা. হুসাইন শাফায়াত আরও জানান, মায়ের থেকে সন্তানের শরীরে ভাইরাসটি সংক্রমণের (ভার্টিকাল ট্রান্সমিশন) সম্ভাবনা থাকে। ফলে ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগে মাকে প্রতিষেধক চিকিৎসা দেয়া হয়েছিলো। তারপরও সন্তানের শরীরে ভাইরাস সংক্রমিত হয়েছে কিনা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে পরীক্ষাটির জন্য কিছু দিন সময় লাগবে।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে এইচআইভি (এইডস) পজেটিভ রোগীকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করে এবার দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন গাইনি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জেসমিন সুলতানা।
রোববার ১জুন দুপুর ১২ টার দিকে সফলভাবে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করা হয়। তিনি ছেলে সন্তান প্রসব করেছেন। মা ও নবজাতক সুস্থ আছে বলে চিকিৎসকরা জানান। অপারেশন কার্যক্রম শেষে গাইনী ওটি (অস্ত্রোপচার কক্ষ) ৪৮ ঘণ্টা বন্ধ রাখতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এর আগে ২০২৩ সালের ২৭ আগস্ট এইডস আক্রান্ত নারীকে সিজার করেছিলেন গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিলুফার ইসলাম এমিলি।
জানা গেছে, ৩ মাস আগে প্রসূতি এক নারী বর্হিবিভাগে চিকিৎসাসেবা গ্রহণের জন্য আসেন। তখন তার গর্ভের সন্তানের বয়স ছিল ৬ মাস। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় টেস্ট রিপোর্টে ওই রোগীর শরীরে এইচআইভি পজেটিভ শনাক্ত হয়। পরে গাইনী বিভাগে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অবগত করেন। কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে তিনি ওই রোগীর চিকিৎসাসেবা শুরু করেন।
পরীক্ষা নিরীক্ষায় ওই নারীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হয়। রোববার (১ জুন) গাইনি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. জেসমিন সুলতানা তার সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন।
অস্ত্রোপচার টিমে থাকা একজন চিকিৎসক জানান, এইচআইভি পজেটিভ কোনো রোগীকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করার সময় তার থাকাটা ছিল প্রথম। এর আগে এমন সিজারের টিমে তিনি অংশ নেয়ার সুযোগ পাননি। তার চিকিৎসা পেশায় যুক্ত হলো নতুন এক অভিজ্ঞতা। নিজে ঝুঁকির মধ্যে থাকলেও মানবিক কাজটি করতে তিনি মানসিকভাবে শান্তি পাচ্ছেন।
যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন ড. নাজমুস সাদিক রাসেল জানান, এইচআইভি পজেটিভ রোগীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার ঝুঁকির কাজ। এরপরেও চিকিৎসকরা অস্ত্রোপচার করেছেন। এটা খুবই ভালো খবর।
তিনি ব্যক্তিগতভাবে ওই রোগীর অস্ত্রোপচার পরবর্তী চিকিৎসাসেবার বিষয়ে খোঁজ নিয়েছেন। ডেপুটি সিভিল সার্জন আরও জানান, ২০২৩ সালের ২৭ আগস্ট দক্ষিণবঙ্গে প্রথমবারের মত এইডস রোগীর সিজারিয়ান অস্ত্রোপচার করা হয়েছিলো যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে। তখন সিজার করার সময় তিনি উপস্থিত ছিলেন। চিকিৎসকের প্রধান দায়িত্ব জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রোগীর জীবন রক্ষা করা।
যশোরের সিভিল সার্জন ডা. মাসুদ রানা জানান, এইচআইভি পজেটিভ ওই রোগীর বাড়ি যশোরে। জেনারেল হাসপাতালে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারে তিনি ছেলে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারটি সম্পন্ন করে হাসপাতালের গাইনী বিভাগের চিকিৎসকরা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, চিকিৎসকদের দায়িত্ব রোগীর সেবা করা। গাইনী কনসালটেন্ট ডা, জেসমিন সুলতানার নেতৃত্বে ৭ সদস্যের মেডিকেল টিম এইডস আক্রান্ত নারীর সিজার করেছেন।
সংক্রমণ এড়াতে বিশেষ ব্যবস্থায় তারা অস্ত্রোপচারটি শেষ করেন। দীর্ঘ সময় পর্যবেক্ষণে রাখার পর প্রসূতি ও নবজাতককে একটি কেবিনে রেখে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে তারা সুস্থ আছে।
ডা. হুসাইন শাফায়াত আরও জানান, মায়ের থেকে সন্তানের শরীরে ভাইরাসটি সংক্রমণের (ভার্টিকাল ট্রান্সমিশন) সম্ভাবনা থাকে। ফলে ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগে মাকে প্রতিষেধক চিকিৎসা দেয়া হয়েছিলো। তারপরও সন্তানের শরীরে ভাইরাস সংক্রমিত হয়েছে কিনা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে পরীক্ষাটির জন্য কিছু দিন সময় লাগবে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:০৪
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তলব করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। রোববার অন্তর্বর্তী সরকার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কীসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, তা জানতে চেয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি ক্যশৈন্যু মারমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যে কোনো অসঙ্গতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
দায়েরকৃত মামলায় আজিজুর রহমানের সম্পৃক্ততার তদন্ত সম্পন্ন করে সম্প্রতি সংশোধিত সিআরপিসির ১৭৩(এ) ধারা মোতাবেক অতিসত্বর প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আজ জামিন পেয়েছেন রিকশাচালক আজিজুর রহমান।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৫৪
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ধান কাটার হারভেস্টর মেশিনের ধাক্কায় আহত একটি মেছো বাঘের শাবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী। বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর ২টার দিকে শৈলকূপা পৌরসভার সাতগাছি গ্রামের মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে সাতগাছি মাঠের একটি জমিতে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটার কাজ চলছিল। এসময় ধানের জমিতে লুকিয়ে থাকা মেছো বাঘটি মেশিনের সামনে পড়ে মাথা ও পায়ে আঘাত পেয়ে গুরুতর জখম হয়।
এক পর্যায়ে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সময় সেচ খালের সামনে পৌঁছালে কয়েকজন কৃষক বাঘটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। পরে সেচখালের পাশে গর্ত খুঁড়ে বাঘটিকে পুঁতে রাখা হয়। শৈলকূপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমান জানান, আমি গাজীপুর আদালতে এসেছি। ঘটনাস্থলে সহকর্মীকে পাঠানো হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:১৮
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
বেনাপোল স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনের বহির্গমন জাল ফরম জালিয়াতিচক্রের ৪ সদস্যকে আটক করেছে বন্দরের দায়িত্বে থাকা এপিবিএন সদস্যরা। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) বেলা ১১ টার দিকে বেনাপোল আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল সংলগ্ন চেকপোস্ট বাজারের ইউনুস মার্কেটের সামনে থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তারা যাত্রীদের কাছে প্রতারণার মাধ্যমে বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহ করছিলেন।
আটককৃতরা হলেন-বেনাপোল পোর্টথানার স্থানীয় ভবেরবেড় গ্রামের আতিকুর রহমান, বড়আঁচড়া গ্রামের আলামিন শেখ, রহমতপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন এবং ভবেরবেড় গ্রামের রুবেল হোসেন।
বেনাপোল বন্দরের এপিবিএন এর ইনচার্জ সন্তু বিশ্বাস জানান, যাত্রীদের কাছে ভারত গমনের বহির্গমন বিভাগের জাল ফরম সরবরাহের সময় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করা হয়েছে। যাত্রীর মাধ্যমে জানা গেছে জোর করে অর্থ আদায় করে ইমিগ্রেশনের ওই জাল ফরম সরবরাহ করছিল। আটককৃতদের নামে প্রতারণা মামলা দিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, আমি শুনেছি ইমিগ্রেশনের বহির্গমন ফরম জাল চক্রের চার সদস্যকে এপিবিএন সদস্যরা আটক করে পোর্ট থানায় সোপর্দ করেছে।
এখন ভারত গমনে বহির্গমন বিভাগের ফরম পূরণ করার প্রয়োজন হয় না। ডেস্ক অফিসাররা যাত্রীদের সুবিধার্থে তাদের পাসপোর্ট দেখে নির্ভুলভাবে সরাসরি অনলাইনে পূরণ করে থাকেন
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.