১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৪৫
মো. এছাহাক মাঝী মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বয়স ছিলো ৫ বছর ২ মাস ১৯ দিন। তিনি ভূয়া জন্মতারিখ ও জাল শিক্ষা সনদের ভিত্তিতে ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় গেজেটভুক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
মো. এছাহাক মাঝী বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার কড়াইবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য। তিনি ১৯৬৬ সালের ৭ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। সেই হিসেবে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সময় তার বয়স ৫ বছর ২ মাস ১৯ দিন।
কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে তিনি নিজের জন্মসাল পরিবর্তন করে ১৯৫৫ সালের ৭ জানুয়ারি দেখান। ফলে জন্ম তারিখ জালিয়াতির মাধ্যমে বড় ভাই ইব্রাহিম মাঝির (জন্ম ১৯৬২) থেকেও বয়সে ‘বড়’ হয়ে যান। তাঁর শিক্ষা সনদে উল্লেখ রয়েছে, তিনি ১৯৬৯ সালে এম এম আলীর বন্দর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করেন।
অথচ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালে। এই ভুয়া জন্মতারিখ ও একটি জাল শিক্ষা সনদের ভিত্তিতে ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত গেজেটে তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হলে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ২০২২ সালের ৩ মার্চ তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তদন্তে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের স্বাক্ষর, সিল ও মনোগ্রাম জাল করার বিষয়টি প্রমাণিত হয়।
নির্বাচন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০০৮ সালে ভোটার তালিকা অন্তর্ভূক্ত হন মো. এছাহাক মাঝী। সে সময় জন্মসাল ১৯৬৬ সাল থাকলেও ২০১৫ সালে এসে নাম. মোঃ ইসহাক ও জন্মসাল ১৯৫৫ সাল চেয়ে এনআইডির তথ্য পরিবর্তন করেন। বয়স বাড়ানোর পর ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় গেজেটভুক্ত হয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় যাদের বয়স ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ১২ বছর ৬ মাস হয়নি তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচিত হবে না।, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় এছাহাক মাঝীর বয়স ছিলো ৫ বছর ২ মাস ১৯ দিন।’
অভিযোগ রয়েছে, এছাহাক মাঝী নিজেকে ভূমিহীন দাবি করে প্রকৃত পরিচয় গোপন করে ‘শহিদুল ইসলাম’ নামে এবং স্ত্রী মোসা. জাহানারা বেগমের সঙ্গে যৌথভাবে ৭১০ আম/২০০৬-০৭ নম্বর বন্দোবস্ত মামলায় আলীর বন্দর মৌজার খাস খতিয়ানভুক্ত ৪০৯৪ নম্বর দাগে প্রায় ৯০ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত নেন তিনি। অথচ ২০০০ সালের ১৮ এপ্রিল তিনি দুই একর ৬৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
যা তার ভূমিহীনতার দাবিকে মিথ্যা প্রমাণ করে। তাঁর মা মরিয়ম বেগমের নামেও এক একর জমি বন্দোবস্ত নেওয়া হয়েছে, যেখানে পূর্বেই তার নামে ১৫.৫০ শতাংশ জমি ছিল।
একইভাবে শ্বশুর আব্দুস সাত্তার কবিরাজের পুত্র সাজিয়ে মোঃ জাকির নামে আরও এক একর জমি বন্দোবস্ত নেওয়া হয়। এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ জালাল গাজী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল জামুকায় অভিযোগ করেন।
সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) গত ২১ জুলাই ২০২৫ তারিখে এছাহাক মাঝীকে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করে।
কিন্তু নির্ধারিত তারিখে তিনি সেখানে উপস্থিত হননি। একই সাথে ভূমি জালিয়াতির বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। সেই অভিযোগের আলোকে তালতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কড়াইবাড়িয়া ইউনিয়নের ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিনকে তন্তের নির্দেশ দেন এবং তদন্তে একাধিক অনিয়ম ও জালিয়াতির প্রমাণ মেলে।
কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো.আজিজুল হক শিকদার বলেন, ‘জন্মতারিখ পরিবর্তন করায় ইসাহাক মাঝি তার আপন বড় ভাইয়ের থেকেও ৭ বছরের বড়! এর বেশি কিছু বলতে চাই না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোঃ ইসাহাক মাঝি বলেন, ‘আমি শিক্ষিত নই, এজন্য ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল হয়েছে। সেটা সংশোধন করতে নির্বাচন কমিশনে অষ্টম শ্রেণি পাশের ভুয়া সনদ কেন দিলেন এমন পশ্নে তিনি জানান, জন্ম তারিখ পরিবর্তনের আবেদন আমি করেছি কিন্তু শিক্ষা সনদ নির্বাচন অফিসে কে জমা দিয়েছে আমি জানিনা। বড় ভাই ইব্রাহিম মাঝি আপনার থেকে সাত বছরের ছোট হলো কি করে, প্রশ্ন করতেই তিনি লাইন কেটে দেন।’
তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের দায়িত্বে থাকা উম্মে সালমা বলেন, ‘ইসাহাক মাঝির বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
তথ্য জ্বালিয়াতি করায় তার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল করা হবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি জানান, এ বিষয়ে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) সিদ্ধান্ত নিবে।এখানে আমার কিছুই করার নেই।’
মো. এছাহাক মাঝী মুক্তিযুদ্ধের সময় তার বয়স ছিলো ৫ বছর ২ মাস ১৯ দিন। তিনি ভূয়া জন্মতারিখ ও জাল শিক্ষা সনদের ভিত্তিতে ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় গেজেটভুক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
মো. এছাহাক মাঝী বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার কড়াইবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য। তিনি ১৯৬৬ সালের ৭ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। সেই হিসেবে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সময় তার বয়স ৫ বছর ২ মাস ১৯ দিন।
কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেতে তিনি নিজের জন্মসাল পরিবর্তন করে ১৯৫৫ সালের ৭ জানুয়ারি দেখান। ফলে জন্ম তারিখ জালিয়াতির মাধ্যমে বড় ভাই ইব্রাহিম মাঝির (জন্ম ১৯৬২) থেকেও বয়সে ‘বড়’ হয়ে যান। তাঁর শিক্ষা সনদে উল্লেখ রয়েছে, তিনি ১৯৬৯ সালে এম এম আলীর বন্দর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পাস করেন।
অথচ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালে। এই ভুয়া জন্মতারিখ ও একটি জাল শিক্ষা সনদের ভিত্তিতে ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত গেজেটে তাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হলে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ২০২২ সালের ৩ মার্চ তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের তদন্তে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের স্বাক্ষর, সিল ও মনোগ্রাম জাল করার বিষয়টি প্রমাণিত হয়।
নির্বাচন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০০৮ সালে ভোটার তালিকা অন্তর্ভূক্ত হন মো. এছাহাক মাঝী। সে সময় জন্মসাল ১৯৬৬ সাল থাকলেও ২০১৫ সালে এসে নাম. মোঃ ইসহাক ও জন্মসাল ১৯৫৫ সাল চেয়ে এনআইডির তথ্য পরিবর্তন করেন। বয়স বাড়ানোর পর ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় গেজেটভুক্ত হয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় যাদের বয়স ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ১২ বছর ৬ মাস হয়নি তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচিত হবে না।, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় এছাহাক মাঝীর বয়স ছিলো ৫ বছর ২ মাস ১৯ দিন।’
অভিযোগ রয়েছে, এছাহাক মাঝী নিজেকে ভূমিহীন দাবি করে প্রকৃত পরিচয় গোপন করে ‘শহিদুল ইসলাম’ নামে এবং স্ত্রী মোসা. জাহানারা বেগমের সঙ্গে যৌথভাবে ৭১০ আম/২০০৬-০৭ নম্বর বন্দোবস্ত মামলায় আলীর বন্দর মৌজার খাস খতিয়ানভুক্ত ৪০৯৪ নম্বর দাগে প্রায় ৯০ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত নেন তিনি। অথচ ২০০০ সালের ১৮ এপ্রিল তিনি দুই একর ৬৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
যা তার ভূমিহীনতার দাবিকে মিথ্যা প্রমাণ করে। তাঁর মা মরিয়ম বেগমের নামেও এক একর জমি বন্দোবস্ত নেওয়া হয়েছে, যেখানে পূর্বেই তার নামে ১৫.৫০ শতাংশ জমি ছিল।
একইভাবে শ্বশুর আব্দুস সাত্তার কবিরাজের পুত্র সাজিয়ে মোঃ জাকির নামে আরও এক একর জমি বন্দোবস্ত নেওয়া হয়। এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ জালাল গাজী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল জামুকায় অভিযোগ করেন।
সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) গত ২১ জুলাই ২০২৫ তারিখে এছাহাক মাঝীকে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করে।
কিন্তু নির্ধারিত তারিখে তিনি সেখানে উপস্থিত হননি। একই সাথে ভূমি জালিয়াতির বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। সেই অভিযোগের আলোকে তালতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কড়াইবাড়িয়া ইউনিয়নের ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিনকে তন্তের নির্দেশ দেন এবং তদন্তে একাধিক অনিয়ম ও জালিয়াতির প্রমাণ মেলে।
কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো.আজিজুল হক শিকদার বলেন, ‘জন্মতারিখ পরিবর্তন করায় ইসাহাক মাঝি তার আপন বড় ভাইয়ের থেকেও ৭ বছরের বড়! এর বেশি কিছু বলতে চাই না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোঃ ইসাহাক মাঝি বলেন, ‘আমি শিক্ষিত নই, এজন্য ভোটার আইডি কার্ডে জন্ম তারিখ ভুল হয়েছে। সেটা সংশোধন করতে নির্বাচন কমিশনে অষ্টম শ্রেণি পাশের ভুয়া সনদ কেন দিলেন এমন পশ্নে তিনি জানান, জন্ম তারিখ পরিবর্তনের আবেদন আমি করেছি কিন্তু শিক্ষা সনদ নির্বাচন অফিসে কে জমা দিয়েছে আমি জানিনা। বড় ভাই ইব্রাহিম মাঝি আপনার থেকে সাত বছরের ছোট হলো কি করে, প্রশ্ন করতেই তিনি লাইন কেটে দেন।’
তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের দায়িত্বে থাকা উম্মে সালমা বলেন, ‘ইসাহাক মাঝির বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে।
তথ্য জ্বালিয়াতি করায় তার মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল করা হবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি জানান, এ বিষয়ে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) সিদ্ধান্ত নিবে।এখানে আমার কিছুই করার নেই।’
১৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:১০
ক্ষতিপূরণ এবং ন্যায্য রূপান্তর এখনই' এই প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে জলবায়ু ঋণ বাতিল করার দাবিতে বরগুনার তালতলীতে পদযাত্রা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১১ টার দিকে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), পিপীলিকা'র পাঠশালা, বিডি ক্লিন-তালতলী ও নিদ্রা পর্যটন উদ্যোক্তা কমিটির আয়োজনে এ পদযাত্রা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
এ পদযাত্রা উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত থেকে শুরু হয়ে সোনাকাটা ইউনিয়নের নিদ্রার চর সৈকতে গিয়ে শেষ হয়। এসময় শতাধিক শিক্ষার্থী পদযাত্রা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের শরীরে জলবায়ু ন্যায্যতার দাবি সম্বলিত টি শার্ট ও বিভিন্ন শ্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা যায়।
বরগুনা প্রেসক্লাবের সাধারণ-সম্পাদক আবু জাফর সালেহ পদযাত্রা কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, বরগুনা জেলা টেলিভিশন ফোরামের সাবেক সাধারণ-সম্পাদক বেলাল হোসেন মিলন, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ'র (তালতলী-আমতলী) সমন্বয়ক আরিফুর রহমান, পরিবেশ ও উন্নয়নকর্মী এম মিলন, সাংবাদিক ও পরিবেশকর্মী মো. মোস্তাফিজ, তালতলী চারুকলা একাডেমীর পরিচালক রফিকুল ইসলাম অন্তর প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, 'আমাদের সকল প্রকার জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার বন্ধ করতে হবে এবং সকল ক্ষেত্রে নবায়ন শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে।উপকূলীয় অঞ্চলে সূর্যের তাপ বেশি উষ্ণ বিধায় এখানে সোলার প্রযুক্তি স্থাপন, সমুদ্র তীরের বাতাসকে ব্যবহার করে বায়োবিদ্যুৎ উৎপাদন ও গ্রামীণ এলাকায় বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করতে হবে। সকল প্রকার জলবায়ু ঋণ বাতিল করে ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।'
ক্ষতিপূরণ এবং ন্যায্য রূপান্তর এখনই' এই প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে জলবায়ু ঋণ বাতিল করার দাবিতে বরগুনার তালতলীতে পদযাত্রা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১১ টার দিকে ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা), পিপীলিকা'র পাঠশালা, বিডি ক্লিন-তালতলী ও নিদ্রা পর্যটন উদ্যোক্তা কমিটির আয়োজনে এ পদযাত্রা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
এ পদযাত্রা উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকত থেকে শুরু হয়ে সোনাকাটা ইউনিয়নের নিদ্রার চর সৈকতে গিয়ে শেষ হয়। এসময় শতাধিক শিক্ষার্থী পদযাত্রা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের শরীরে জলবায়ু ন্যায্যতার দাবি সম্বলিত টি শার্ট ও বিভিন্ন শ্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা যায়।
বরগুনা প্রেসক্লাবের সাধারণ-সম্পাদক আবু জাফর সালেহ পদযাত্রা কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, বরগুনা জেলা টেলিভিশন ফোরামের সাবেক সাধারণ-সম্পাদক বেলাল হোসেন মিলন, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ'র (তালতলী-আমতলী) সমন্বয়ক আরিফুর রহমান, পরিবেশ ও উন্নয়নকর্মী এম মিলন, সাংবাদিক ও পরিবেশকর্মী মো. মোস্তাফিজ, তালতলী চারুকলা একাডেমীর পরিচালক রফিকুল ইসলাম অন্তর প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, 'আমাদের সকল প্রকার জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার বন্ধ করতে হবে এবং সকল ক্ষেত্রে নবায়ন শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হবে।উপকূলীয় অঞ্চলে সূর্যের তাপ বেশি উষ্ণ বিধায় এখানে সোলার প্রযুক্তি স্থাপন, সমুদ্র তীরের বাতাসকে ব্যবহার করে বায়োবিদ্যুৎ উৎপাদন ও গ্রামীণ এলাকায় বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপন করতে হবে। সকল প্রকার জলবায়ু ঋণ বাতিল করে ক্ষতিপূরণ দাবি করেন।'
১৫ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:৩০
বরগুনায় মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বাদীকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে বরগুনা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. এম. শরীয়ত উল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসান হাবিব স্বপন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মিলটন মুন্সি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার আমড়াগাছিয়া এলাকার মো. শাহজাহান মুন্সির ছেলে।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, মিলটন মুন্সি বরগুনা সদর উপজেলার গৌরীচন্না ইউনিয়নের দক্ষিণ লাকুরতলা এলাকায় অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী সুলতান আহমেদের সম্পত্তির দেখভাল করতেন। জমি দখল নিয়ে হুমকি ও ভয়ভীতির অভিযোগে তিনি মো. মহিউদ্দিন বাদল (৫৫) ও মো. নাসির উদ্দিন (৫৮) নামে দুইজনের বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আদালত জিডিটি আমলে নিয়ে বিচার কার্যক্রম শুরু করেন।
পরবর্তীতে মামলার সাক্ষ্য-প্রমাণে অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হলে ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০(২) ধারায় বাদী মিলটন মুন্সিকে ৭ দিনের কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসান হাবিব স্বপন বলেন, ‘বাদী মিলটন মুন্সি আদালতে তার অভিযোগের পক্ষে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হন। ফলে অভিযোগটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়। ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০(২) ধারায় আদালত তাকে সাত দিনের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেছেন। অভিযুক্ত দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। এটি আইন অঙ্গনে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। আমরা এই রায়ে সন্তুষ্ট।’
বরগুনায় মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বাদীকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিকেলে বরগুনা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস. এম. শরীয়ত উল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসান হাবিব স্বপন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মিলটন মুন্সি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার আমড়াগাছিয়া এলাকার মো. শাহজাহান মুন্সির ছেলে।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, মিলটন মুন্সি বরগুনা সদর উপজেলার গৌরীচন্না ইউনিয়নের দক্ষিণ লাকুরতলা এলাকায় অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী সুলতান আহমেদের সম্পত্তির দেখভাল করতেন। জমি দখল নিয়ে হুমকি ও ভয়ভীতির অভিযোগে তিনি মো. মহিউদ্দিন বাদল (৫৫) ও মো. নাসির উদ্দিন (৫৮) নামে দুইজনের বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আদালত জিডিটি আমলে নিয়ে বিচার কার্যক্রম শুরু করেন।
পরবর্তীতে মামলার সাক্ষ্য-প্রমাণে অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হলে ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০(২) ধারায় বাদী মিলটন মুন্সিকে ৭ দিনের কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসান হাবিব স্বপন বলেন, ‘বাদী মিলটন মুন্সি আদালতে তার অভিযোগের পক্ষে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হন। ফলে অভিযোগটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়। ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০(২) ধারায় আদালত তাকে সাত দিনের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেছেন। অভিযুক্ত দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। এটি আইন অঙ্গনে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। আমরা এই রায়ে সন্তুষ্ট।’
১৫ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৩৬
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ভাবিকে হত্যার ১০ বছর পর এবার নিজের ছয় বছর বয়সী ভাতিজিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে চাচা হাবিব ওরফে হাবিল খান (২৭)। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটার পরপরই পুলিশ ঘাতককে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত তাননুর আক্তার নাবিল (৬) ইদুপাড়া গ্রামের দুলাল খানের মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে স্কুল শেষে বাড়ি ফিরে দোকানে বিস্কুট কিনতে গেলে হঠাৎ পেছন দিক থেকে চাচা হাবিল একটি গড়ান কাঠের লাঠি দিয়ে শিশুটির মাথা ও হাতে আঘাত করে।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনরা তাকে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ডা. রকিবুল ইসলাম তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রিফার্ড করেন। পথে শিশুটি মৃত্যুবরণ করে।
এদিকে হত্যার ঘটনার পর স্থানীয়রা হাবিলকে ধাওয়া করে এবং পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘাতক হাবিল ২০১৫ সালের আগস্ট মাসে তার বড় ভাই দুলাল খানের প্রথম স্ত্রী তানিয়া বেগমকে গলা কেটে হত্যা করেছিল। সে সময় তার বয়স ছিল ১৭ বছর। শিশু আইনে সে ৯ বছর সাজাভোগের পর ২০২৪ সালের শুরুর দিকে জামিনে মুক্তি পায়।
মুক্তির এক বছর না যেতেই আবারও ঘাতক রূপে ফিরে এলো সে। এবার বড়ভাইয়ের দ্বিতীয় স্ত্রী ফাহিমা আক্তারের কন্যা তাননুর আক্তারকে পিটিয়ে হত্যা করে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
ভাবিকে হত্যার ১০ বছর পর চাচার হাতে এবার ভাতিজি খুন
নিহত শিশুর বাবা দুলাল খান কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘২০১৫ সালে আমার প্রথম স্ত্রীকে হত্যা করেছে। এখন আমার ছোট মেয়ে তাননুকেও পিটিয়ে মেরেছে। আমার জীবনে আর কিছুই রইল না। আমি ঘাতক হাবিলের ফাঁসি চাই।’
প্রত্যক্ষদর্শী রানা হাওলাদার জানান, তাননু দোকানে যাওয়ার পথে হাবিল পেছন দিক থেকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে। সঙ্গে সঙ্গে শিশুটি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
ইউপি সদস্য মো. টুকু সিকদার ও সাবেক ইউপি সদস্য সালাম হাওলাদার বলেন, ‘ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা হাবিলকে ধাওয়া করলে সে একটি বাড়িতে আশ্রয় নেয়। পরে পুলিশ এসে তাকে গ্রেপ্তার করে।’
এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. রকিবুল ইসলাম বলেন, ‘শিশুটির মাথা ও হাতের কনুইয়ে গুরুতর জখম ছিল। বরিশালে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজালাল বলেন, ‘ঘাতক হাবিল খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শিশুটির মরদেহ থানায় রাখা হয়েছে এবং বুধবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হবে। শিশুর বাবা দুলাল খান বাদী হয়ে হাবিলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।’
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ভাবিকে হত্যার ১০ বছর পর এবার নিজের ছয় বছর বয়সী ভাতিজিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে চাচা হাবিব ওরফে হাবিল খান (২৭)। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটার পরপরই পুলিশ ঘাতককে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত তাননুর আক্তার নাবিল (৬) ইদুপাড়া গ্রামের দুলাল খানের মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে স্কুল শেষে বাড়ি ফিরে দোকানে বিস্কুট কিনতে গেলে হঠাৎ পেছন দিক থেকে চাচা হাবিল একটি গড়ান কাঠের লাঠি দিয়ে শিশুটির মাথা ও হাতে আঘাত করে।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্বজনরা তাকে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক ডা. রকিবুল ইসলাম তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রিফার্ড করেন। পথে শিশুটি মৃত্যুবরণ করে।
এদিকে হত্যার ঘটনার পর স্থানীয়রা হাবিলকে ধাওয়া করে এবং পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘাতক হাবিল ২০১৫ সালের আগস্ট মাসে তার বড় ভাই দুলাল খানের প্রথম স্ত্রী তানিয়া বেগমকে গলা কেটে হত্যা করেছিল। সে সময় তার বয়স ছিল ১৭ বছর। শিশু আইনে সে ৯ বছর সাজাভোগের পর ২০২৪ সালের শুরুর দিকে জামিনে মুক্তি পায়।
মুক্তির এক বছর না যেতেই আবারও ঘাতক রূপে ফিরে এলো সে। এবার বড়ভাইয়ের দ্বিতীয় স্ত্রী ফাহিমা আক্তারের কন্যা তাননুর আক্তারকে পিটিয়ে হত্যা করে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
ভাবিকে হত্যার ১০ বছর পর চাচার হাতে এবার ভাতিজি খুন
নিহত শিশুর বাবা দুলাল খান কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘২০১৫ সালে আমার প্রথম স্ত্রীকে হত্যা করেছে। এখন আমার ছোট মেয়ে তাননুকেও পিটিয়ে মেরেছে। আমার জীবনে আর কিছুই রইল না। আমি ঘাতক হাবিলের ফাঁসি চাই।’
প্রত্যক্ষদর্শী রানা হাওলাদার জানান, তাননু দোকানে যাওয়ার পথে হাবিল পেছন দিক থেকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে। সঙ্গে সঙ্গে শিশুটি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
ইউপি সদস্য মো. টুকু সিকদার ও সাবেক ইউপি সদস্য সালাম হাওলাদার বলেন, ‘ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা হাবিলকে ধাওয়া করলে সে একটি বাড়িতে আশ্রয় নেয়। পরে পুলিশ এসে তাকে গ্রেপ্তার করে।’
এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. রকিবুল ইসলাম বলেন, ‘শিশুটির মাথা ও হাতের কনুইয়ে গুরুতর জখম ছিল। বরিশালে নেওয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহজালাল বলেন, ‘ঘাতক হাবিল খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শিশুটির মরদেহ থানায় রাখা হয়েছে এবং বুধবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হবে। শিশুর বাবা দুলাল খান বাদী হয়ে হাবিলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.