
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

२३ আগস্ট, २০२५ ০९:१६
বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর বর্ণাঢ্য নানান আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী উৎসব। এ উৎসবে দিনভর বিভিন্ন জমকালো অনুষ্ঠানের পাশাপাশি বিশেষ আয়োজন হিসেবে থাকছে বিদ্যালয়ের সকল অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষক অবসরগ্রহণ করেছেন তাদের সবাইকে দেওয়া হবে রাজসিক সংবর্ধনা ও সম্মাননা স্মারক। জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে নেওয়া হয়েছে মহতী এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) বিকেলে জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসব-২০২৫ সফল করতে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের ১৯৯৩ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও আয়োজক কমিটির আহবায়ক রাকিবুল হাসান খান রাকিব। প্রস্তুতি সভাটি সঞ্চালনা করেন আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব আসাদ মোল্লা। এসময় দেহেরগতি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মশিউর রহমান, সরকারি আবুল কালাম কলেজের সহকারী অধ্যাপক নুরুন্নবী রাসেল, জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান, পুনর্মিলনী উৎসব বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য মাহমুদুল হাসান লিমন, এইচ.এম রিয়াজ মাহমুদ, মিলন খানসহ সর্বদলীয় নেতৃবৃন্দ, শিক্ষকমন্ডলী, প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং পুনর্মিলনী উৎসব বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পুনর্মিলনী উৎসব-২০২৫ বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক রাকিবুল হাসান খান রাকিব বলেন, 'আগামী ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসব সফল করতে আজ শুক্রবার বাবুগঞ্জে প্রথম প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী সোমবার দ্বিতীয় প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার সেগুনবাগিচায়। জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জন্মলগ্ন থেকে এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষক অবসরগ্রহণ করেছেন তাদের সবাইকে সংবর্ধনা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হবে। এর পাশাপাশি শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মধ্যাহ্নভোজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কনসার্টসহ বিভিন্ন বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা সাজানো হয়েছে ওই পুনর্মিলনী উৎসবে। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে গর্বিত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সকল ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন। আসন্ন পুনর্মিলনী উৎসবটি অনন্য এবং ঐতিহাসিক এক মিলনমেলায় পরিণত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।'
আয়োজক কমিটির আহবায়ক রাকিবুল হাসান খান রাকিব আরো বলেন, 'আগামী ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসবটি সকাল থেকে রাত অবধি চলবে। দুটি ভাগে সাজানো হয়েছে বর্ণিল বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা। প্রথমভাগে সকাল ৯টায় এক বর্ণাঢ্য র্যালির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হবে। এরপরে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এক স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা সভা এবং অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুরে মধ্যাহ্নভোজের পরে শুরু হবে অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব। এতে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণী এবং সঙ্গীত সন্ধ্যায় বিখ্যাত ব্যান্ড দলের পরিবেশনায় ওপেন কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।'
উল্লেখ্য, বাবুগঞ্জ উপজেলার জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আয়োজনে সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ওই পুনর্মিলনী উৎসবে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক সকলকে আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য জমেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমানের মোবাইল 01862-356818 নম্বরে অথবা আয়োজক কমিটির যুগ্ম-আহবায়ক আলমগীর হোসেনের মোবাইল 01712-060467 নম্বরে যোগাযোগ করে প্রত্যেকের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। জমকালো ব্যাপক আয়োজনে অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসবের বিভিন্ন কর্মসূচি; বিশেষ করে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সংবর্ধনা, শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মধ্যাহ্নভোজন, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কনসার্ট সফল করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন আয়োজক কমিটির আহবায়ক ও জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৯৯৩ ব্যাচের স্বনামধন্য ছাত্র রাকিবুল হাসান খান রাকিব। #
বাবুগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর বর্ণাঢ্য নানান আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী উৎসব। এ উৎসবে দিনভর বিভিন্ন জমকালো অনুষ্ঠানের পাশাপাশি বিশেষ আয়োজন হিসেবে থাকছে বিদ্যালয়ের সকল অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষক অবসরগ্রহণ করেছেন তাদের সবাইকে দেওয়া হবে রাজসিক সংবর্ধনা ও সম্মাননা স্মারক। জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে নেওয়া হয়েছে মহতী এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) বিকেলে জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসব-২০২৫ সফল করতে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের ১৯৯৩ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও আয়োজক কমিটির আহবায়ক রাকিবুল হাসান খান রাকিব। প্রস্তুতি সভাটি সঞ্চালনা করেন আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব আসাদ মোল্লা। এসময় দেহেরগতি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মশিউর রহমান, সরকারি আবুল কালাম কলেজের সহকারী অধ্যাপক নুরুন্নবী রাসেল, জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান, পুনর্মিলনী উৎসব বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য মাহমুদুল হাসান লিমন, এইচ.এম রিয়াজ মাহমুদ, মিলন খানসহ সর্বদলীয় নেতৃবৃন্দ, শিক্ষকমন্ডলী, প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং পুনর্মিলনী উৎসব বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
পুনর্মিলনী উৎসব-২০২৫ বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক রাকিবুল হাসান খান রাকিব বলেন, 'আগামী ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসব সফল করতে আজ শুক্রবার বাবুগঞ্জে প্রথম প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী সোমবার দ্বিতীয় প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার সেগুনবাগিচায়। জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জন্মলগ্ন থেকে এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষক অবসরগ্রহণ করেছেন তাদের সবাইকে সংবর্ধনা ও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হবে। এর পাশাপাশি শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মধ্যাহ্নভোজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কনসার্টসহ বিভিন্ন বর্ণিল অনুষ্ঠানমালা সাজানো হয়েছে ওই পুনর্মিলনী উৎসবে। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে গর্বিত এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্মলগ্ন থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সকল ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন। আসন্ন পুনর্মিলনী উৎসবটি অনন্য এবং ঐতিহাসিক এক মিলনমেলায় পরিণত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।'
আয়োজক কমিটির আহবায়ক রাকিবুল হাসান খান রাকিব আরো বলেন, 'আগামী ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসবটি সকাল থেকে রাত অবধি চলবে। দুটি ভাগে সাজানো হয়েছে বর্ণিল বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা। প্রথমভাগে সকাল ৯টায় এক বর্ণাঢ্য র্যালির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করা হবে। এরপরে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এক স্মৃতিচারণমূলক আলোচনা সভা এবং অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুরে মধ্যাহ্নভোজের পরে শুরু হবে অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্ব। এতে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণী এবং সঙ্গীত সন্ধ্যায় বিখ্যাত ব্যান্ড দলের পরিবেশনায় ওপেন কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।'
উল্লেখ্য, বাবুগঞ্জ উপজেলার জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আয়োজনে সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক ওই পুনর্মিলনী উৎসবে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক সকলকে আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য জমেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমানের মোবাইল 01862-356818 নম্বরে অথবা আয়োজক কমিটির যুগ্ম-আহবায়ক আলমগীর হোসেনের মোবাইল 01712-060467 নম্বরে যোগাযোগ করে প্রত্যেকের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। জমকালো ব্যাপক আয়োজনে অনুষ্ঠিতব্য ওই পুনর্মিলনী উৎসবের বিভিন্ন কর্মসূচি; বিশেষ করে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সংবর্ধনা, শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, মধ্যাহ্নভোজন, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কনসার্ট সফল করতে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন আয়োজক কমিটির আহবায়ক ও জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৯৯৩ ব্যাচের স্বনামধন্য ছাত্র রাকিবুল হাসান খান রাকিব। #

१३ ডিসেম্বর, २০२५ १२:५७
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের লক্ষ্মীপাশা এলাকার মোল্লার বাজারের নিকটবর্তী একটি বাড়িতে এক বৃদ্ধার মরদেহ এবং দুজনকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তিনজনই একই পরিবারের সদস্য।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা ৩০ মিনিটের দিকে স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে তাদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে বৃদ্ধার মরদেহসহ অচেতন দুজনকে উদ্ধার করে।
মৃত অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) ওই বাড়ির মালিক মরণ সাহার মা। অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা মরণ সাহাকে (৫৫) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে এবং তার স্ত্রী সন্ধ্যা রানী সাহাকে (৪৮) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মোল্লার বাজার সংলগ্ন ওই বাড়িতে বসবাস করেন প্রশান্ত কুমার ওরফে মরণ সাহা, তার মা অঞ্জলি সাহা এবং স্ত্রী সন্ধ্যা রানী। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তারা খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। দুপুর পর্যন্ত তাদের কাউকে বাইরে দেখা না যাওয়ায় এবং ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ অবস্থায় দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে এক পর্যায়ে দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেন প্রতিবেশীরা। এ সময় ঘরের মেঝেতে তিনজনকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে অঞ্জলি সাহাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় ঘরের মালপত্র এলোমেলো অবস্থায় পড়েছিল।
স্থানীয় লোকজন দ্রুত তাদের উদ্ধার করে বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক প্রশান্ত সাহাকে শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সন্ধ্যা রানীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, মরণ সাহার স্ত্রী সন্ধ্যা রানীর অবস্থা অনেকটা ভালো। তবে মরণ সাহা বেশি অসুস্থ ও অজ্ঞান থাকায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, কারা কীভাবে ঘটনা ঘটিয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে এবং ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।

१३ ডিসেম্বর, २০२५ ११:२१

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १९:০३
বরিশাল-৫ (সদর) আসনে দাঁড়িপাল্লা মার্কার প্রার্থী ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট মুয়াযযম হোসাইন হেলাল নির্বাচনী আচরণবিধি রক্ষায় নিজ হাতে নিজের বিলবোর্ড নামিয়েছেন। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে তিনটায় জিলা স্কুল মোড়ে থাকা নিজের ছবি সম্বলিত বিলবোর্ড নিজেই নামিয়ে ফেলেন। এ সময় মহানগর জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য শামীম কবিরসহ বেশ কয়েকজন কর্মীসমর্থক সাথে ছিলেন।
বিলবোর্ড নামিয়ে সাংবাদিকদের অ্যাডভোকেট হেলাল বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারসহ প্রচারসামগ্রী অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাই আমরা নিজেরাই আমাদের পোস্টার ও ফেস্টুনগুলো সরিয়ে কার্যক্রম শুরু করলাম। নির্বাচনী আচরণবিধি মানা আমাদের সবার দায়িত্ব। আমরা নিজেরা আচরণবিধি না মানলে অন্যকে উপদেশ দিয়ে কোনো লাভ নেই। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই আজ এই অপসারণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলাম’।
এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তফসিল ঘোষণার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ওই নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড, গেট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী ও নির্বাচনী ক্যাম্প থাকলে তা সংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য প্রার্থী/ব্যক্তিদের তফসিল ঘোষণার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।
বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কবাই ইউনিয়নের লক্ষ্মীপাশা এলাকার মোল্লার বাজারের নিকটবর্তী একটি বাড়িতে এক বৃদ্ধার মরদেহ এবং দুজনকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তিনজনই একই পরিবারের সদস্য।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা ৩০ মিনিটের দিকে স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে তাদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে বৃদ্ধার মরদেহসহ অচেতন দুজনকে উদ্ধার করে।
মৃত অঞ্জলি রানী সাহা (৯০) ওই বাড়ির মালিক মরণ সাহার মা। অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা মরণ সাহাকে (৫৫) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে এবং তার স্ত্রী সন্ধ্যা রানী সাহাকে (৪৮) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মোল্লার বাজার সংলগ্ন ওই বাড়িতে বসবাস করেন প্রশান্ত কুমার ওরফে মরণ সাহা, তার মা অঞ্জলি সাহা এবং স্ত্রী সন্ধ্যা রানী। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তারা খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। দুপুর পর্যন্ত তাদের কাউকে বাইরে দেখা না যাওয়ায় এবং ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ অবস্থায় দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা ডাকাডাকি করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে এক পর্যায়ে দরজা ভেঙে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করেন প্রতিবেশীরা। এ সময় ঘরের মেঝেতে তিনজনকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে অঞ্জলি সাহাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ সময় ঘরের মালপত্র এলোমেলো অবস্থায় পড়েছিল।
স্থানীয় লোকজন দ্রুত তাদের উদ্ধার করে বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক প্রশান্ত সাহাকে শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সন্ধ্যা রানীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, মরণ সাহার স্ত্রী সন্ধ্যা রানীর অবস্থা অনেকটা ভালো। তবে মরণ সাহা বেশি অসুস্থ ও অজ্ঞান থাকায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেরে-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম সোহেল রানা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, কারা কীভাবে ঘটনা ঘটিয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। দুষ্কৃতকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে এবং ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।
বরিশালের সবচেয়ে বড় বধ্যভূমি ও পাকিস্তানি বাহিনীর টর্চার সেল কমপ্লেক্স অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে। গত বছরের ৫ আগস্ট একদল লোক ভাঙচুর করার পর দেড় বছর ধরে এটির সংস্কারে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের অর্থায়নে দেড় একর জমির ওপর সংরক্ষণ করা হয়েছে নির্যাতন ক্যাম্প, বাংকার, বধ্যভূমি ও সেতু। শ্রদ্ধা জানানোর জন্য সেতুর ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ‘স্মৃতিস্তম্ভ ৭১’। ২০২০ সালের ৮ ডিসেম্বর এই বধ্যভূমি ও টর্চার সেল সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা জানান, ১৯৭১ সালের ২৫ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গানবোট ও হেলিকপ্টারে বরিশালে ঢুকে ওয়াপদা কলোনি দখল করে নেয়। সেখানে সেনাক্যাম্প ও টর্চার সেল স্থাপন করে তারা। কীর্তনখোলার তীরবর্তী এই ক্যাম্প থেকে ঝালকাঠি, পটুয়াখালী ও ভোলায় অপারেশন চালানো হতো। টর্চার সেলে বন্দী মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে খুন করে লাশ কীর্তনখোলা–সংলগ্ন সাগরদী খালের তীরে ফেলা হতো। কীর্তনখোলার তীরবর্তী ত্রিশ গোডাউন কম্পাউন্ডের এলাকা থেকে নদীর ঘাট পর্যন্ত ধানের জমির পুরো এলাকা ছিল বরিশালের মূল গণকবর ও বধ্যভূমি।
স্বাধীনতার পর এলাকাটি রাষ্ট্রীয়ভাবে বধ্যভূমি হিসেবে স্বীকৃতি পায়। পরে ওয়াপদা কলোনি ও কীর্তনখোলা খালের তীরবর্তী প্রায় দেড় একর জায়গাজুড়ে বধ্যভূমি ও টর্চার সেল সংরক্ষণ প্রকল্প শুরু হয়। প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে। উদ্বোধনের পর প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্মৃতিসৌধ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
কীর্তনখোলার তীরবর্তী ত্রিশ গোডাউন কম্পাউন্ডের এলাকা থেকে নদীর ঘাট পর্যন্ত ধানের জমির পুরো এলাকা ছিল বরিশালের মূল গণকবর ও বধ্যভূমি
সম্প্রতি বধ্যভূমি কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, দর্শনার্থীরা আগের মতো সহজে ঢুকতে পারেন না। মূল সড়ক থেকে খালপাড় ঘেঁষে সিটি করপোরেশন একটি ওয়াকওয়ে নির্মাণ করলেও তা এখনো অসম্পূর্ণ। ফলে কয়েক ফুট নিচে লাফিয়ে নেমে বধ্যভূমিতে ঢুকতে হয়।
এক নিরাপত্তাকর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ৫ আগস্টের ঘটনার পর সেপ্টেম্বরের এক গভীর রাতে একদল লোক গিয়ে দুই নিরাপত্তাকর্মীকে মারধর করে। একপর্যায়ে তারা ভেতরে ঢুকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কটূক্তি করে দেয়ালে বিভিন্ন শব্দ লেখে। পরে অবশ্য লেখাগুলো মুছে ফেলা হয়েছে।
এই বধ্যভূমি ও টর্চার সেল সংরক্ষণ প্রকল্পে বরিশাল সিটি করপোরেশনকে সহযোগিতা করে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বিশ্ববিদ্যালয় অব এশিয়া প্যাসিফিক, বরিশাল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদ।
বধ্যভূমির সংস্কারে কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না জানিয়ে বরিশাল সাংস্কৃতিক সমন্বয় পরিষদের সভাপতি শুভংকর চক্রবর্তী বলেন, ৫ আগস্টের ভাঙচুরে বধ্যভূমির অনেক নিদর্শন নষ্ট হয়েছে, যা আর সংস্কার করা হয়নি। ভেতরে এখনো সেই ভাঙচুরের ক্ষত, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, ‘ত্রিশ গোডাউনের এলাকা সংস্কারের বিষয়ে আমাদের বিবেচনা চলছে। শিগগিরই এর সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
বরিশালের সবচেয়ে বড় বধ্যভূমি ও পাকিস্তানি বাহিনীর টর্চার সেল কমপ্লেক্স অযত্ন-অবহেলায় পড়ে আছে। গত বছরের ৫ আগস্ট একদল লোক ভাঙচুর করার পর দেড় বছর ধরে এটির সংস্কারে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের অর্থায়নে দেড় একর জমির ওপর সংরক্ষণ করা হয়েছে নির্যাতন ক্যাম্প, বাংকার, বধ্যভূমি ও সেতু। শ্রদ্ধা জানানোর জন্য সেতুর ওপর নির্মাণ করা হয়েছে ‘স্মৃতিস্তম্ভ ৭১’। ২০২০ সালের ৮ ডিসেম্বর এই বধ্যভূমি ও টর্চার সেল সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা জানান, ১৯৭১ সালের ২৫ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গানবোট ও হেলিকপ্টারে বরিশালে ঢুকে ওয়াপদা কলোনি দখল করে নেয়। সেখানে সেনাক্যাম্প ও টর্চার সেল স্থাপন করে তারা। কীর্তনখোলার তীরবর্তী এই ক্যাম্প থেকে ঝালকাঠি, পটুয়াখালী ও ভোলায় অপারেশন চালানো হতো। টর্চার সেলে বন্দী মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে খুন করে লাশ কীর্তনখোলা–সংলগ্ন সাগরদী খালের তীরে ফেলা হতো। কীর্তনখোলার তীরবর্তী ত্রিশ গোডাউন কম্পাউন্ডের এলাকা থেকে নদীর ঘাট পর্যন্ত ধানের জমির পুরো এলাকা ছিল বরিশালের মূল গণকবর ও বধ্যভূমি।
স্বাধীনতার পর এলাকাটি রাষ্ট্রীয়ভাবে বধ্যভূমি হিসেবে স্বীকৃতি পায়। পরে ওয়াপদা কলোনি ও কীর্তনখোলা খালের তীরবর্তী প্রায় দেড় একর জায়গাজুড়ে বধ্যভূমি ও টর্চার সেল সংরক্ষণ প্রকল্প শুরু হয়। প্রায় চার কোটি টাকা ব্যয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে। উদ্বোধনের পর প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্মৃতিসৌধ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
কীর্তনখোলার তীরবর্তী ত্রিশ গোডাউন কম্পাউন্ডের এলাকা থেকে নদীর ঘাট পর্যন্ত ধানের জমির পুরো এলাকা ছিল বরিশালের মূল গণকবর ও বধ্যভূমি
সম্প্রতি বধ্যভূমি কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, দর্শনার্থীরা আগের মতো সহজে ঢুকতে পারেন না। মূল সড়ক থেকে খালপাড় ঘেঁষে সিটি করপোরেশন একটি ওয়াকওয়ে নির্মাণ করলেও তা এখনো অসম্পূর্ণ। ফলে কয়েক ফুট নিচে লাফিয়ে নেমে বধ্যভূমিতে ঢুকতে হয়।
এক নিরাপত্তাকর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ৫ আগস্টের ঘটনার পর সেপ্টেম্বরের এক গভীর রাতে একদল লোক গিয়ে দুই নিরাপত্তাকর্মীকে মারধর করে। একপর্যায়ে তারা ভেতরে ঢুকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কটূক্তি করে দেয়ালে বিভিন্ন শব্দ লেখে। পরে অবশ্য লেখাগুলো মুছে ফেলা হয়েছে।
এই বধ্যভূমি ও টর্চার সেল সংরক্ষণ প্রকল্পে বরিশাল সিটি করপোরেশনকে সহযোগিতা করে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বিশ্ববিদ্যালয় অব এশিয়া প্যাসিফিক, বরিশাল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদ।
বধ্যভূমির সংস্কারে কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না জানিয়ে বরিশাল সাংস্কৃতিক সমন্বয় পরিষদের সভাপতি শুভংকর চক্রবর্তী বলেন, ৫ আগস্টের ভাঙচুরে বধ্যভূমির অনেক নিদর্শন নষ্ট হয়েছে, যা আর সংস্কার করা হয়নি। ভেতরে এখনো সেই ভাঙচুরের ক্ষত, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, ‘ত্রিশ গোডাউনের এলাকা সংস্কারের বিষয়ে আমাদের বিবেচনা চলছে। শিগগিরই এর সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
বরিশাল-৫ (সদর) আসনে দাঁড়িপাল্লা মার্কার প্রার্থী ও জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট মুয়াযযম হোসাইন হেলাল নির্বাচনী আচরণবিধি রক্ষায় নিজ হাতে নিজের বিলবোর্ড নামিয়েছেন। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে তিনটায় জিলা স্কুল মোড়ে থাকা নিজের ছবি সম্বলিত বিলবোর্ড নিজেই নামিয়ে ফেলেন। এ সময় মহানগর জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য শামীম কবিরসহ বেশ কয়েকজন কর্মীসমর্থক সাথে ছিলেন।
বিলবোর্ড নামিয়ে সাংবাদিকদের অ্যাডভোকেট হেলাল বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টারসহ প্রচারসামগ্রী অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাই আমরা নিজেরাই আমাদের পোস্টার ও ফেস্টুনগুলো সরিয়ে কার্যক্রম শুরু করলাম। নির্বাচনী আচরণবিধি মানা আমাদের সবার দায়িত্ব। আমরা নিজেরা আচরণবিধি না মানলে অন্যকে উপদেশ দিয়ে কোনো লাভ নেই। সেই দায়িত্ববোধ থেকেই আজ এই অপসারণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলাম’।
এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তফসিল ঘোষণার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ওই নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার, ব্যানার, দেয়াল লিখন, বিলবোর্ড, গেট, তোরণ বা ঘের, প্যান্ডেল ও আলোকসজ্জা ইত্যাদি প্রচার সামগ্রী ও নির্বাচনী ক্যাম্প থাকলে তা সংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য প্রার্থী/ব্যক্তিদের তফসিল ঘোষণার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজ খরচে/দায়িত্বে অপসারণ করার জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।
१४ ডিসেম্বর, २০२५ ११:४७
१४ ডিসেম্বর, २০२५ ११:३६
१४ ডিসেম্বর, २০२५ ११:০६
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५