০৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৫২
পটুয়াখালী কলাপাড়া উপজেলায় ভুক্তভোগী পরিবারের ৩৮ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে এক যুবদল নেতার পরিবারের বিরুদ্ধে। ৩৮ লক্ষ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার পটুয়াখালী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজেস্ট্রেট ২য় আমলী
আদালতে ইতিমধ্যে মামলাও দায়ের করেছেন। ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য আব্দুল সত্তার ব্যাপারী অভিযোগ করে বলেন, যুবদলের নেতার পরিবারের সদস্য মোঃ ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার,তার ছেলে ইব্রাহিম সাউগার কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি,আরেক ছেলে জাহিদ সাউগার নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের নেতা, ছোট ছেলে উজ্জ্বলের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক চাঁদাবাজির অভিযোগ।
স্থানীয় সাউগার পরিবার প্রথমে আমাদের পূর্ব পুরুষের জমিতে ভূয়া ওয়ারিশ দেখিয়ে পায়রাবন্দর কতৃপক্ষকে বোকা বানিয়ে ৪০ লক্ষ টাকা আত্মসাতের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি টের পাওয়ার পর আমরা সঠিক কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে ইব্রাহিম সাউগারের পরিবারের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের কাছে।
অভিযোগের বিষয়টি আমলে নিয়ে জেলা প্রশাসক দ্রুত এলএ শাখার কর্মকর্তাদের কতৃক প্রতারক ইব্রাহিম সাউগারের পরিবারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেন। এলএ শাখা কতৃপক্ষ তখন ইব্রাহিম সাউগারের পরিবারকে এমন প্রতারণার আশ্রয় থেকে সরে যেতে বলেন।
মামলার বাদী ও বাউফল উপজেলার বাসিন্দা আব্দুল সত্তার আরও বলেন,ইব্রাহিম সাউগারের দ্যোচুচরা রাজনৈতিক পরিবার এবার বেকায়দায় পড়েছেন, তারা এমনটা বুঝতে পেরে আমাকে খুঁজে বের করেন। পাশাপাশি প্রতারণার কৌশলও খুঁজে বের করেন সাউগার পরিবার।
একপর্যায়ে আদালতে দায়েরকৃত মামলা ও জেলা প্রশাসকের কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগ প্রত্যাহার করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন প্রতারক সাউগার পরিবার। বিনিময়ে আমার জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ ৪০ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তারা।
এরপর,ঝামেলা এড়ানোর জন্য আমি সমাধানের পথ অবলম্বন করতে বাধ্য হই। প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ১২ নভেম্বর পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির মূল ভবনের ২য় তলায় জনৈক এ্যাডভোকেটের চেম্বারে একাধিক সাক্ষীর উপস্থিতিতে সোলেনামা করি, আমি।
সোলেনামা অনুযায়ী আমার জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ ৪০ লক্ষ টাকার আপোষ হয়। এসময় ২ লক্ষ টাকা আমাকে নগদ প্রদান করে সাউগার পরিবার। পাশাপাশি বাকী ৩৮ লক্ষ টাকার একটি চেক প্রদান করেন প্রতারক ওই পরিবার। প্রদত্ত চেকটির নম্বর ছিলো ৩৭৬২৫০২। যার ক্ষেপুপাড়া উত্তরা ব্যাংক শাখার সঞ্চায়ী হিসাব নম্বর ১২৩০৩১।
এরপর শালিসি মোতাবেক জমির ক্ষতিপূরণের বাকি ৩৮ লক্ষ টাকা সময় মত না দিয়ে টালবাহানা শুরু করে সাউগার পরিবার। ২০২৪ সালের ৯ জুন পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির মূল ভবনের ২য় তলায় ওই এ্যাডভোকেটের চেম্বারে ফের শালিসিতে বসেন তারা। পরে টাকা পরিশোধ করার জন্য মৌখিকভাবে ওয়াদা করে চলে যায়।
কিন্তু ২০২৫ সালের ১৬ মার্চ শালিসিতে বসে পূর্বের চেকে প্রদত্ত ৩৮ লক্ষ টাকা দিতে সাফ অস্বীকার করেন প্রতারক সাউগার পরিবার। এসব প্রতারণার নাটেরগুরু ছিলেন শান্তি সাউগারের ছেলে যুবদলের নেতা ইব্রাহিম সাউগার।
২০২৫ সালের ৬ এপ্রিল যুবদলের নেতার পরিবারের প্রতারণার শিকার হয়ে পটুয়াখালী আদালতে আমরা আরেকটি মামলা দায়ের করি। এই মামলার বাদিনী আমার পুত্রবধূ সালেহা হোসেন। কারণ আমার ব্যাংক হিসাব নম্বর ছিলো না। যেকারণে ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার সালেহার ব্যাংক হিসেবে জমির ক্ষতিপূরণের ৩৮ লক্ষ টাকা দেওয়ার ওয়াদা করেছিলো।
আদালতে দায়ের করা ৩৮ লক্ষ টাকার চেক জালিয়াতি মামলার বিষয়ে কথা হলে পটুয়াখালী সদর নৌ-ফাঁড়ী পুলিশের ইনচার্জ দিলীপ কুমার বলেন, ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার পরিবারের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি মামলার তদন্ত চলছে। বাদী ও বিবাদীদের উভয়কেই নোটিশ করা হয়েছে। তদন্ত শেষে খুব শীঘ্রই আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
এদিকে চেক জালিয়াতি মামলার আসামি ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার বলেন,যে জমি নিয়ে প্রথমে আব্দুল সত্তার আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তার প্রকৃত মালিক আমরা কেউ না। প্রকৃত মালিকের ৯৮ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেই। তারপর থেকে খরিদ ও রেকর্ড সূত্রে আমরা মালিক।
৯৮ বছর যাবৎ প্রকৃত জমির মালিকের কোনো খোঁজ নেই,আপনি কিভাবে জমির মালিক হলেন? এমন প্রশ্নে চুপসে যান শান্তি সাউগার। অন্যদিকে তার বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি মামলার বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি।
এদিকে শান্তি সাউগারের ছেলে ও লালুয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ইব্রাহিম সাউগার বলেন,আমার বাবা যা বলেছেন তা সঠিক নয়। আপনাদের (সংবাদকর্মী) সঙ্গে আমি কাগজপত্র নিয়ে পটুয়াখালী আইনজীবী সমিতি ভবনে সমঝোতা করার জন্য বসতে চাই।
পটুয়াখালী কলাপাড়া উপজেলায় ভুক্তভোগী পরিবারের ৩৮ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে এক যুবদল নেতার পরিবারের বিরুদ্ধে। ৩৮ লক্ষ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার পটুয়াখালী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজেস্ট্রেট ২য় আমলী
আদালতে ইতিমধ্যে মামলাও দায়ের করেছেন। ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য আব্দুল সত্তার ব্যাপারী অভিযোগ করে বলেন, যুবদলের নেতার পরিবারের সদস্য মোঃ ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার,তার ছেলে ইব্রাহিম সাউগার কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি,আরেক ছেলে জাহিদ সাউগার নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের নেতা, ছোট ছেলে উজ্জ্বলের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক চাঁদাবাজির অভিযোগ।
স্থানীয় সাউগার পরিবার প্রথমে আমাদের পূর্ব পুরুষের জমিতে ভূয়া ওয়ারিশ দেখিয়ে পায়রাবন্দর কতৃপক্ষকে বোকা বানিয়ে ৪০ লক্ষ টাকা আত্মসাতের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি টের পাওয়ার পর আমরা সঠিক কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে ইব্রাহিম সাউগারের পরিবারের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের কাছে।
অভিযোগের বিষয়টি আমলে নিয়ে জেলা প্রশাসক দ্রুত এলএ শাখার কর্মকর্তাদের কতৃক প্রতারক ইব্রাহিম সাউগারের পরিবারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেন। এলএ শাখা কতৃপক্ষ তখন ইব্রাহিম সাউগারের পরিবারকে এমন প্রতারণার আশ্রয় থেকে সরে যেতে বলেন।
মামলার বাদী ও বাউফল উপজেলার বাসিন্দা আব্দুল সত্তার আরও বলেন,ইব্রাহিম সাউগারের দ্যোচুচরা রাজনৈতিক পরিবার এবার বেকায়দায় পড়েছেন, তারা এমনটা বুঝতে পেরে আমাকে খুঁজে বের করেন। পাশাপাশি প্রতারণার কৌশলও খুঁজে বের করেন সাউগার পরিবার।
একপর্যায়ে আদালতে দায়েরকৃত মামলা ও জেলা প্রশাসকের কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগ প্রত্যাহার করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন প্রতারক সাউগার পরিবার। বিনিময়ে আমার জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ ৪০ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তারা।
এরপর,ঝামেলা এড়ানোর জন্য আমি সমাধানের পথ অবলম্বন করতে বাধ্য হই। প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ১২ নভেম্বর পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির মূল ভবনের ২য় তলায় জনৈক এ্যাডভোকেটের চেম্বারে একাধিক সাক্ষীর উপস্থিতিতে সোলেনামা করি, আমি।
সোলেনামা অনুযায়ী আমার জমির ক্ষতিপূরণ বাবদ ৪০ লক্ষ টাকার আপোষ হয়। এসময় ২ লক্ষ টাকা আমাকে নগদ প্রদান করে সাউগার পরিবার। পাশাপাশি বাকী ৩৮ লক্ষ টাকার একটি চেক প্রদান করেন প্রতারক ওই পরিবার। প্রদত্ত চেকটির নম্বর ছিলো ৩৭৬২৫০২। যার ক্ষেপুপাড়া উত্তরা ব্যাংক শাখার সঞ্চায়ী হিসাব নম্বর ১২৩০৩১।
এরপর শালিসি মোতাবেক জমির ক্ষতিপূরণের বাকি ৩৮ লক্ষ টাকা সময় মত না দিয়ে টালবাহানা শুরু করে সাউগার পরিবার। ২০২৪ সালের ৯ জুন পটুয়াখালী জেলা আইনজীবী সমিতির মূল ভবনের ২য় তলায় ওই এ্যাডভোকেটের চেম্বারে ফের শালিসিতে বসেন তারা। পরে টাকা পরিশোধ করার জন্য মৌখিকভাবে ওয়াদা করে চলে যায়।
কিন্তু ২০২৫ সালের ১৬ মার্চ শালিসিতে বসে পূর্বের চেকে প্রদত্ত ৩৮ লক্ষ টাকা দিতে সাফ অস্বীকার করেন প্রতারক সাউগার পরিবার। এসব প্রতারণার নাটেরগুরু ছিলেন শান্তি সাউগারের ছেলে যুবদলের নেতা ইব্রাহিম সাউগার।
২০২৫ সালের ৬ এপ্রিল যুবদলের নেতার পরিবারের প্রতারণার শিকার হয়ে পটুয়াখালী আদালতে আমরা আরেকটি মামলা দায়ের করি। এই মামলার বাদিনী আমার পুত্রবধূ সালেহা হোসেন। কারণ আমার ব্যাংক হিসাব নম্বর ছিলো না। যেকারণে ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার সালেহার ব্যাংক হিসেবে জমির ক্ষতিপূরণের ৩৮ লক্ষ টাকা দেওয়ার ওয়াদা করেছিলো।
আদালতে দায়ের করা ৩৮ লক্ষ টাকার চেক জালিয়াতি মামলার বিষয়ে কথা হলে পটুয়াখালী সদর নৌ-ফাঁড়ী পুলিশের ইনচার্জ দিলীপ কুমার বলেন, ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার পরিবারের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি মামলার তদন্ত চলছে। বাদী ও বিবাদীদের উভয়কেই নোটিশ করা হয়েছে। তদন্ত শেষে খুব শীঘ্রই আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
এদিকে চেক জালিয়াতি মামলার আসামি ওবায়দুল ইসলাম ওরফে শান্তি সাউগার বলেন,যে জমি নিয়ে প্রথমে আব্দুল সত্তার আমাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তার প্রকৃত মালিক আমরা কেউ না। প্রকৃত মালিকের ৯৮ বছর যাবৎ কোনো খোঁজ নেই। তারপর থেকে খরিদ ও রেকর্ড সূত্রে আমরা মালিক।
৯৮ বছর যাবৎ প্রকৃত জমির মালিকের কোনো খোঁজ নেই,আপনি কিভাবে জমির মালিক হলেন? এমন প্রশ্নে চুপসে যান শান্তি সাউগার। অন্যদিকে তার বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি মামলার বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি।
এদিকে শান্তি সাউগারের ছেলে ও লালুয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ইব্রাহিম সাউগার বলেন,আমার বাবা যা বলেছেন তা সঠিক নয়। আপনাদের (সংবাদকর্মী) সঙ্গে আমি কাগজপত্র নিয়ে পটুয়াখালী আইনজীবী সমিতি ভবনে সমঝোতা করার জন্য বসতে চাই।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৬
পটুয়াখালী বাউফলে মাহবুব আলম মিন্টু (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মধ্য জৌতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী জামাল মাদবর ও তার ছেলে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আহত মিন্টু। মাহবুব আলম মিন্টু উপজেলার ১৩৮ নং চর ব্যারেড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও মধ্যজৌতা এলাকার বাসিন্দা মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী দুলাল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিন্টুর আমন ধানের জমিতে জামাল মাদবরের একঝাঁক হাঁস নেমে বীজগুলো নষ্ট করে। জমির মালিক এসময়ে হাঁসগুলো তাড়িয়ে দেন।
হাঁস তাড়ানোর ঘটনা জামাল মাদবরের স্ত্রী ময়না বেগম তার স্বামী ও ছেলেকে জানান। এ ঘটনার পরে মিন্টু তার নিজ বাড়ির সামনে আসলে সকাল ১১টার সময় জামাল মাদবর ও তার ছেলে তাকে বগি দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শাম্মি আক্তার তরন বলেন, আহতের বাম পাশের হিপজয়েন্টে গভীর ক্ষত রয়েছে। রক্ত বন্ধ করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালী বাউফলে মাহবুব আলম মিন্টু (৩৫) নামের এক স্কুল শিক্ষককে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মধ্য জৌতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী জামাল মাদবর ও তার ছেলে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন আহত মিন্টু। মাহবুব আলম মিন্টু উপজেলার ১৩৮ নং চর ব্যারেড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও মধ্যজৌতা এলাকার বাসিন্দা মৃত আবুল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী দুলাল হোসেন জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মিন্টুর আমন ধানের জমিতে জামাল মাদবরের একঝাঁক হাঁস নেমে বীজগুলো নষ্ট করে। জমির মালিক এসময়ে হাঁসগুলো তাড়িয়ে দেন।
হাঁস তাড়ানোর ঘটনা জামাল মাদবরের স্ত্রী ময়না বেগম তার স্বামী ও ছেলেকে জানান। এ ঘটনার পরে মিন্টু তার নিজ বাড়ির সামনে আসলে সকাল ১১টার সময় জামাল মাদবর ও তার ছেলে তাকে বগি দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডা. শাম্মি আক্তার তরন বলেন, আহতের বাম পাশের হিপজয়েন্টে গভীর ক্ষত রয়েছে। রক্ত বন্ধ করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:২৩
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার দুর্গম চর এলাকা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক শিশুর হাত-পা-মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। পাশে একটি নীল রঙের প্যান্ট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নিহত শিশুর বয়স আনুমানিক ৭ থেকে ৮ বছর হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার নদীবেষ্টিত চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর ব্যারেট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কালাইয়া নৌ–ফাঁড়ির পুলিশ। কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
প্রথমে দূর থেকে এটি যে মানুষের মরদেহ তা বোঝা যায়নি। পরে সুরতহাল প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া হয় এটি শিশুর মরদেহ। কীভাবে মরদেহটি ওই এলাকায় এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে আশপাশের থানাগুলোতে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার দুর্গম চর এলাকা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক শিশুর হাত-পা-মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ-পুলিশ। পাশে একটি নীল রঙের প্যান্ট পড়ে থাকতে দেখা গেছে। নিহত শিশুর বয়স আনুমানিক ৭ থেকে ৮ বছর হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার নদীবেষ্টিত চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর ব্যারেট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে কালাইয়া নৌ–ফাঁড়ির পুলিশ। কালাইয়া নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়।
প্রথমে দূর থেকে এটি যে মানুষের মরদেহ তা বোঝা যায়নি। পরে সুরতহাল প্রতিবেদনের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া হয় এটি শিশুর মরদেহ। কীভাবে মরদেহটি ওই এলাকায় এসেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে আশপাশের থানাগুলোতে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতারুজ্জামান সরকার বলেন, মরদেহের সুরতহাল সম্পন্ন হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা রুজুর প্রক্রিয়া চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৪৫
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) ১৪৪৭ হিজরী উদযাপন উপলক্ষে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত ভবনের কনফারেন্স রুমে এ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মোঃ তরিকুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর মাওঃ মোঃ শাজাহান,সাবেক আমীর মাওঃ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সুবিদখালী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ ওবায়দুল হক,গণ অধিকার পরিষদের মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখা আহবায়ক মোঃ দুলাল ফকির,মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ,বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ,উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব,ইমাম,উলামায়ে কেরামগণ,ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচকগণ মানবতার আলোকবর্তিকা,শান্তির দূত,শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনের দিন,মাস রবিউল আউয়ালের পবিত্রতা ও মর্যাদা রক্ষা এবং আল্লাহর হাবিবের জীবনচরিত নিয়ে সুগভীর পর্যালোচনা করেন।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) ১৪৪৭ হিজরী উদযাপন উপলক্ষে পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সম্প্রসারিত ভবনের কনফারেন্স রুমে এ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও ) মোঃ তরিকুল ইসলাম।
উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবাল খান,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর মাওঃ মোঃ শাজাহান,সাবেক আমীর মাওঃ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সুবিদখালী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ ওবায়দুল হক,গণ অধিকার পরিষদের মির্জাগঞ্জ উপজেলা শাখা আহবায়ক মোঃ দুলাল ফকির,মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মল্লিক মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ,বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ,উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের খতিব,ইমাম,উলামায়ে কেরামগণ,ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচকগণ মানবতার আলোকবর্তিকা,শান্তির দূত,শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আগমনের দিন,মাস রবিউল আউয়ালের পবিত্রতা ও মর্যাদা রক্ষা এবং আল্লাহর হাবিবের জীবনচরিত নিয়ে সুগভীর পর্যালোচনা করেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.