
১১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:২৮
পটুয়াখালী সদরে র্যাব সদস্যদের পিকনিকের গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই বছরের এক শিশুসহ তিন জন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২২ জন। হতাহতরা সবাই র্যাবের গাড়িতে ছিলেন।
শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের ফতুল্লার পক্ষিয়া এলাকায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বেলাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, র্যাব-৮ এর একটি গাড়ি বরিশাল থেকে কুয়াকাটা ভ্রমণে যাচ্ছিল। অপরদিকে কুয়াকাটা থেকে বরিশালগামী ধানসিঁড়ি ক্লাসিক পরিবহনের একটি বাস একই সড়কে বিপরীত দিক থেকে আসার সময় মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বছরের এক শিশু নিহত হয় ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরো দুই জন নিহত হন। এতে র্যাবের গাড়িতে থাকা অন্তত ২২ জন আহত হন। তাৎক্ষণিক নিহত ও আহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, র্যাবের গাড়িটিতে প্রায় ৩০ জন সদস্য ছিলেন। সংঘর্ষের পর স্থানীয়রা উদ্ধার তৎপরতা চালায় ও ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনাস্থল থেকে আমরা র্যাবের গাড়ি থেকে ১৩ জনকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছি। সেখানে একজন দুই বছরের শিশু নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক তামান্না রহমান বলেন, দুর্ঘটনার পর আমাদের হাসপাতালে ২০-২২ জন আহতকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে দুই বছরের একটি শিশু নিহত হয়েছে। গুরুতর আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গেছে।
পটুয়াখালী সদরে র্যাব সদস্যদের পিকনিকের গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই বছরের এক শিশুসহ তিন জন নিহত হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২২ জন। হতাহতরা সবাই র্যাবের গাড়িতে ছিলেন।
শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের ফতুল্লার পক্ষিয়া এলাকায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বেলাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, র্যাব-৮ এর একটি গাড়ি বরিশাল থেকে কুয়াকাটা ভ্রমণে যাচ্ছিল। অপরদিকে কুয়াকাটা থেকে বরিশালগামী ধানসিঁড়ি ক্লাসিক পরিবহনের একটি বাস একই সড়কে বিপরীত দিক থেকে আসার সময় মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বছরের এক শিশু নিহত হয় ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরো দুই জন নিহত হন। এতে র্যাবের গাড়িতে থাকা অন্তত ২২ জন আহত হন। তাৎক্ষণিক নিহত ও আহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, র্যাবের গাড়িটিতে প্রায় ৩০ জন সদস্য ছিলেন। সংঘর্ষের পর স্থানীয়রা উদ্ধার তৎপরতা চালায় ও ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বেলাল উদ্দিন বলেন, দুর্ঘটনাস্থল থেকে আমরা র্যাবের গাড়ি থেকে ১৩ জনকে উদ্ধার করে পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছি। সেখানে একজন দুই বছরের শিশু নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক তামান্না রহমান বলেন, দুর্ঘটনার পর আমাদের হাসপাতালে ২০-২২ জন আহতকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে দুই বছরের একটি শিশু নিহত হয়েছে। গুরুতর আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশালসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গেছে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫৭
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৮
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:২৭
০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:২০

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৫
পটুয়াখালী বাউফলের প্রধান সড়কে চলাচলকারী অবৈধ ট্রলি সিএনজি হোন্ডা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১২টার সময় বাউফল থানার সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে সহকারী কমিশনার ভূমি ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ মিলু এ জরিমানা করেন।
ওই সময় ৯জন গাড়িচালককে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে প্রত্যেককে ১ মাস করে জেল প্রদান করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিলু বলেন, বেপরোয়া যান চলাচলে প্রতিনিয়ত হতাহতের ঘটনায় বাউফলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এ অভিযান চলমান থাকবে। এ ছাড়া আইন অমান্য করে সড়কে পার্কিংরত গাড়িচালকদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালী বাউফলের প্রধান সড়কে চলাচলকারী অবৈধ ট্রলি সিএনজি হোন্ডা ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বেলা ১২টার সময় বাউফল থানার সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে সহকারী কমিশনার ভূমি ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সোহাগ মিলু এ জরিমানা করেন।
ওই সময় ৯জন গাড়িচালককে ২৭ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে প্রত্যেককে ১ মাস করে জেল প্রদান করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিলু বলেন, বেপরোয়া যান চলাচলে প্রতিনিয়ত হতাহতের ঘটনায় বাউফলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে এ অভিযান চলমান থাকবে। এ ছাড়া আইন অমান্য করে সড়কে পার্কিংরত গাড়িচালকদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৯
নির্ঘুম রাত কাটিয়ে পূর্ণিমা তিথিতে সূর্য ওঠার সাথে সাথে কুয়াকাটার সৈকতে পূণ্যস্নান শেষ করেছেন হাজারো সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে পুন্যাথর্ীরা স্নানের আগ মুহুর্তে সৈকতে পুণ্যের আশায় কেউ মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে উচ্চস্বরে গীতা ও চন্ডি পাঠ করেছেন। আবার কেউ হাতে বেল পাতা, ফুল, ধান, দূর্বা, হরিতকী, ডাব, কলা, তেল, সিঁদুর সাগরের জলে অর্পণ করেছে। এ সময় সনাতন ধর্মালবলম্বী নারীদের উলুর ধ্বনিতে মুখরতি হয়ে ওঠে পুরো সৈকত। আবার কেউ কেউ মাথার চুল ন্যাড়া করা, প্রায়শ্চিত্ত ও পিন্ডদান করেন। তবে এবছর সৈকতে বসেনি মেলা। এর আগে রাতভর কুয়াকাট শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দিরে পূজার্চনা, সঙ্গীতানুষ্ঠান ও মহানাম কীর্তনে মেতে ওঠে সনাতনীরা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় অধিবাসের মধ্য দিয়ে এ উৎসব শুরু হয়ে বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) সকালে সমুদ্র স্নানের মধ্যদিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে। রাস পূজায় অংশ নিতে পুণ্যার্থীদের ভিড়ের পাশাপাশি পর্যটকদের পদচারণা ছিল চোখে পড়ার মতো। এই উৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে রয়েছে কঠোর নজরদারি।
কুয়াকাটায় পুন্যস্নানে আসা পরিমল চন্দ্র দাস বলেন, নানা রকম সমস্যার মধ্যেই এ বছরটা পার করেছি। সামনের দিনগুলো যাতে ভালো কাটে, সে মনোবাসনা নিয়ে কুয়াকাটায় পুণ্যস্নান করতে এসেছি। ভালোভাবেই ধর্মীয় আচার পালন করতে পারায় নিজের কাছে ভালো লাগছে।
গবিন্দ চন্দ্র বড়াল নামে একজন সাগরের পানিতে নেমে মনে মনে কী যেন জপতে লাগলেন। খানিক পর দুহাতে সাগর থেকে পানি নিয়ে স্ত্রী-পুত্রের মাথায়-গায়ে ঢেলে দিলেন। এভাবে ভক্তকুলের নানান রকমের নিয়ম-রীতি পালন করতে দেখা গেল। কেউ নিজের জন্য, আবার কেউ স্বর্গবাসী মা-বাবার জন্য মানত করে সৈকতের বালুচরে বসে মাথা ন্যাড়া করেন। ভক্ত দাস নামের পুন্যাথর্ী বলেন, বাবা মারা গেছেন কয়েক মাস হলো। তার নামে মানত করেছিলাম। পূর্ণিমার তিথিতে রাসপূজার সময় মাথা ন্যাড়া করে সে মানত রক্ষা করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
কুয়াকাটা রাস পূজা ও পুন্যস্নান উদ্যাপন কমিটির সভাপতি কাজল বরণ দাস বলেন, প্রতিবছরের মতো এবারো আমরা রাস পূজা উপলক্ষে রাতভর ধর্মীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান কৃষ্ণের নাম যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে পুণ্যের আশায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আশা সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা অংশগ্রহন করেন। তবে পুন্যার্থীরা পূর্নিমা তিথিতে সুন্দর ভাবেই স্নান সম্পন্ন করেছে ।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মো. কাউসার হামিদ বলেন, রাস উপলক্ষে আমরা বিভিন্ন আয়োজন হাতে নিয়েছি, বরাবরের থেকে একটু আলাদা বিনোদন দিতেই মার্কেটের প্রসার বাড়ানো, আলাদাভাবে মোবাইল টয়লেট, চেইঞ্জিং রুমসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে। যে কারণে এবারের আয়োজন প্রত্যেকটা পুণ্যার্থী ও দর্শনার্থী উদযাপন করেছে। পুরোপুরি এই আয়োজন শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে আছি।
নির্ঘুম রাত কাটিয়ে পূর্ণিমা তিথিতে সূর্য ওঠার সাথে সাথে কুয়াকাটার সৈকতে পূণ্যস্নান শেষ করেছেন হাজারো সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকালে পুন্যাথর্ীরা স্নানের আগ মুহুর্তে সৈকতে পুণ্যের আশায় কেউ মোমবাতি ও আগরবাতি জ্বালিয়ে উচ্চস্বরে গীতা ও চন্ডি পাঠ করেছেন। আবার কেউ হাতে বেল পাতা, ফুল, ধান, দূর্বা, হরিতকী, ডাব, কলা, তেল, সিঁদুর সাগরের জলে অর্পণ করেছে। এ সময় সনাতন ধর্মালবলম্বী নারীদের উলুর ধ্বনিতে মুখরতি হয়ে ওঠে পুরো সৈকত। আবার কেউ কেউ মাথার চুল ন্যাড়া করা, প্রায়শ্চিত্ত ও পিন্ডদান করেন। তবে এবছর সৈকতে বসেনি মেলা। এর আগে রাতভর কুয়াকাট শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দিরে পূজার্চনা, সঙ্গীতানুষ্ঠান ও মহানাম কীর্তনে মেতে ওঠে সনাতনীরা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় অধিবাসের মধ্য দিয়ে এ উৎসব শুরু হয়ে বৃহস্পতিবার (৫ নভেম্বর) সকালে সমুদ্র স্নানের মধ্যদিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে। রাস পূজায় অংশ নিতে পুণ্যার্থীদের ভিড়ের পাশাপাশি পর্যটকদের পদচারণা ছিল চোখে পড়ার মতো। এই উৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে রয়েছে কঠোর নজরদারি।
কুয়াকাটায় পুন্যস্নানে আসা পরিমল চন্দ্র দাস বলেন, নানা রকম সমস্যার মধ্যেই এ বছরটা পার করেছি। সামনের দিনগুলো যাতে ভালো কাটে, সে মনোবাসনা নিয়ে কুয়াকাটায় পুণ্যস্নান করতে এসেছি। ভালোভাবেই ধর্মীয় আচার পালন করতে পারায় নিজের কাছে ভালো লাগছে।
গবিন্দ চন্দ্র বড়াল নামে একজন সাগরের পানিতে নেমে মনে মনে কী যেন জপতে লাগলেন। খানিক পর দুহাতে সাগর থেকে পানি নিয়ে স্ত্রী-পুত্রের মাথায়-গায়ে ঢেলে দিলেন। এভাবে ভক্তকুলের নানান রকমের নিয়ম-রীতি পালন করতে দেখা গেল। কেউ নিজের জন্য, আবার কেউ স্বর্গবাসী মা-বাবার জন্য মানত করে সৈকতের বালুচরে বসে মাথা ন্যাড়া করেন। ভক্ত দাস নামের পুন্যাথর্ী বলেন, বাবা মারা গেছেন কয়েক মাস হলো। তার নামে মানত করেছিলাম। পূর্ণিমার তিথিতে রাসপূজার সময় মাথা ন্যাড়া করে সে মানত রক্ষা করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
কুয়াকাটা রাস পূজা ও পুন্যস্নান উদ্যাপন কমিটির সভাপতি কাজল বরণ দাস বলেন, প্রতিবছরের মতো এবারো আমরা রাস পূজা উপলক্ষে রাতভর ধর্মীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান কৃষ্ণের নাম যজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে পুণ্যের আশায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আশা সনাতন ধর্মালবলম্বী নর-নারীরা অংশগ্রহন করেন। তবে পুন্যার্থীরা পূর্নিমা তিথিতে সুন্দর ভাবেই স্নান সম্পন্ন করেছে ।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য সচিব মো. কাউসার হামিদ বলেন, রাস উপলক্ষে আমরা বিভিন্ন আয়োজন হাতে নিয়েছি, বরাবরের থেকে একটু আলাদা বিনোদন দিতেই মার্কেটের প্রসার বাড়ানো, আলাদাভাবে মোবাইল টয়লেট, চেইঞ্জিং রুমসহ নানা আয়োজন করা হয়েছে। যে কারণে এবারের আয়োজন প্রত্যেকটা পুণ্যার্থী ও দর্শনার্থী উদযাপন করেছে। পুরোপুরি এই আয়োজন শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে আছি।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫১
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৯ কেজি ওজনের এক বিশাল কোরাল মাছ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে ইলিশ ধরার জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে কুয়াকাটা পৌরমাছ বাজারে এনে বিক্রি করা হয় ২৫ হাজার ৬৫০ টাকায়।
মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে কিনে নেন মুসল্লী ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, কুয়াকাটায় বড় মাছের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। তাই আমরা উপকূলীয় এলাকার জেলেদের কাছ থেকে এসব মাছ সংগ্রহ করি। আজকের মাছটি ঢাকার এক পর্যটকের কাছে বিক্রি করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, এর আগে আগুনমোহনা এলাকায় আল-আমিন মাঝির জালে ধরা পড়েছিল ২৩ কেজি ওজনের আরেকটি কোরাল মাছ, যা ৩৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ২২ দিনের ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জেলেরা সঠিকভাবে মেনে চলেছে। এর ফলেই এখন বড় মাছ জালে ধরা পড়ছে। সামনের দিনগুলোতেও কোরাল, ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের ভালো সরবরাহ থাকবে বলে আমরা আশা করছি।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৯ কেজি ওজনের এক বিশাল কোরাল মাছ। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে ইলিশ ধরার জালে মাছটি ধরা পড়ে। পরে কুয়াকাটা পৌরমাছ বাজারে এনে বিক্রি করা হয় ২৫ হাজার ৬৫০ টাকায়।
মাছটি প্রতি কেজি ১ হাজার ৩৫০ টাকা দরে কিনে নেন মুসল্লী ফিশের স্বত্বাধিকারী মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
তিনি বলেন, কুয়াকাটায় বড় মাছের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। তাই আমরা উপকূলীয় এলাকার জেলেদের কাছ থেকে এসব মাছ সংগ্রহ করি। আজকের মাছটি ঢাকার এক পর্যটকের কাছে বিক্রি করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, এর আগে আগুনমোহনা এলাকায় আল-আমিন মাঝির জালে ধরা পড়েছিল ২৩ কেজি ওজনের আরেকটি কোরাল মাছ, যা ৩৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছিল।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ২২ দিনের ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জেলেরা সঠিকভাবে মেনে চলেছে। এর ফলেই এখন বড় মাছ জালে ধরা পড়ছে। সামনের দিনগুলোতেও কোরাল, ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের ভালো সরবরাহ থাকবে বলে আমরা আশা করছি।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.