
০८ জুলাই, २০२५ १३:२০
প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয়নি স্কুল পড়ুয়া মেয়েটি। এরপর দেওয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। এতে সায় দেয়নি ওই মেয়ের পরিবার। এতে ক্ষিপ্ত হয় যুবক। প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই স্কুলছাত্রীর ভাইকে আটক করে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে চালায় নির্যাতন। এতে গুরুতর আহত হয় ওই ভাই। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্বজনেরা।
ঘটনাটি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মেয়াজানপুর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার চৌরাস্তা এলাকার। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভুক্তভোগী ভাইয়ের নাম জাহিদুল ইসলাম (২৫), তিনি উপজেলার শশীভূষণ থানাধীন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের মো. মাজেদ ঢালীর ছেলে। আর অভিযুক্তের নাম তুহিন। এক সময় জাহিদুলের কাছের বন্ধু ছিল তুহিন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিযুক্ত তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদারসহ নির্যাতনে জড়িত যুবকদের প্রায় সবাই মাদকে আসক্ত। তারা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের ভয়ে পুরো গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহিদুল সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেশী তুহিনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব বহুদিনের। সেই সুবাদে তুহিন তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা করত। একপর্যায়ে তুহিন জাহিদুলের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বিষয়টি ছোট বোন ভাই ও পরিবারকে জানালে তুহিনের সঙ্গে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। পরে তুহিন ওই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তুহিন ও তার সহযোগীরা।
গত শুক্রবার ভোরে তুহিন ফোন করে জানান, তিনি সমস্যায় পড়েছে। এর জেরে চৌরাস্তায় যায় জাহিদুল। সেখানে গেলে তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. সিদ্দিক তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্লাশ লাইটের ব্যাটারি দিয়ে তার হাত-পায়ের নখ তুলে ফেলে। মারধরে জাহিদুল জ্ঞান হারালে তাকে পানিতে চুবিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে পুনরায় নির্যাতন চালানো হয়।
তুহিনসহ অন্যরা নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে এবং পরে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। বারবার অনুনয় করলেও নির্যাতনকারীরা থামেনি।পরবর্তীতে জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী স্থানীয় রিকশাচালকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে স্ত্রী এবং গ্রাম পুলিশ বজলু রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
জাহিদুলের মা আছমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। প্রথমে ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারেনি। পরে উত্যক্তের মাত্রা বাড়ায় মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ঘটনা জানানো হলেও তুহিনের পরিবার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ তিনি ছেলে জাহিদুলকে মারধরের বিচার দাবি করেন।
জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের পরও থেমে থাকেনি চক্রটি। থানায় জানালে মেয়েকে এসিডে ঝলসে দেওয়া ও ছেলেকে হত্যার হুমকি দেয়।’
বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তুহিনের বাবা মো বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। তুহিনও এখন বাড়িতে নেই। পরে বিস্তারিত জেনে বলতে পারব।’
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনাটি আমরা শুনেছি। হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়ে যাচাই করা হয়েছে। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয়নি স্কুল পড়ুয়া মেয়েটি। এরপর দেওয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। এতে সায় দেয়নি ওই মেয়ের পরিবার। এতে ক্ষিপ্ত হয় যুবক। প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই স্কুলছাত্রীর ভাইকে আটক করে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে চালায় নির্যাতন। এতে গুরুতর আহত হয় ওই ভাই। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্বজনেরা।
ঘটনাটি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মেয়াজানপুর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার চৌরাস্তা এলাকার। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভুক্তভোগী ভাইয়ের নাম জাহিদুল ইসলাম (২৫), তিনি উপজেলার শশীভূষণ থানাধীন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের মো. মাজেদ ঢালীর ছেলে। আর অভিযুক্তের নাম তুহিন। এক সময় জাহিদুলের কাছের বন্ধু ছিল তুহিন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিযুক্ত তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদারসহ নির্যাতনে জড়িত যুবকদের প্রায় সবাই মাদকে আসক্ত। তারা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের ভয়ে পুরো গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহিদুল সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেশী তুহিনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব বহুদিনের। সেই সুবাদে তুহিন তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা করত। একপর্যায়ে তুহিন জাহিদুলের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বিষয়টি ছোট বোন ভাই ও পরিবারকে জানালে তুহিনের সঙ্গে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। পরে তুহিন ওই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তুহিন ও তার সহযোগীরা।
গত শুক্রবার ভোরে তুহিন ফোন করে জানান, তিনি সমস্যায় পড়েছে। এর জেরে চৌরাস্তায় যায় জাহিদুল। সেখানে গেলে তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. সিদ্দিক তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্লাশ লাইটের ব্যাটারি দিয়ে তার হাত-পায়ের নখ তুলে ফেলে। মারধরে জাহিদুল জ্ঞান হারালে তাকে পানিতে চুবিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে পুনরায় নির্যাতন চালানো হয়।
তুহিনসহ অন্যরা নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে এবং পরে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। বারবার অনুনয় করলেও নির্যাতনকারীরা থামেনি।পরবর্তীতে জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী স্থানীয় রিকশাচালকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে স্ত্রী এবং গ্রাম পুলিশ বজলু রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
জাহিদুলের মা আছমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। প্রথমে ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারেনি। পরে উত্যক্তের মাত্রা বাড়ায় মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ঘটনা জানানো হলেও তুহিনের পরিবার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ তিনি ছেলে জাহিদুলকে মারধরের বিচার দাবি করেন।
জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের পরও থেমে থাকেনি চক্রটি। থানায় জানালে মেয়েকে এসিডে ঝলসে দেওয়া ও ছেলেকে হত্যার হুমকি দেয়।’
বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তুহিনের বাবা মো বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। তুহিনও এখন বাড়িতে নেই। পরে বিস্তারিত জেনে বলতে পারব।’
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনাটি আমরা শুনেছি। হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়ে যাচাই করা হয়েছে। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १४:३८
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।

११ ডিসেম্বর, २০२५ ११:५१
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০४ ডিসেম্বর, २০२५ १८:१४
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.