০৮ জুলাই, ২০২৫ ১৩:২০
প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয়নি স্কুল পড়ুয়া মেয়েটি। এরপর দেওয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। এতে সায় দেয়নি ওই মেয়ের পরিবার। এতে ক্ষিপ্ত হয় যুবক। প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই স্কুলছাত্রীর ভাইকে আটক করে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে চালায় নির্যাতন। এতে গুরুতর আহত হয় ওই ভাই। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্বজনেরা।
ঘটনাটি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মেয়াজানপুর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার চৌরাস্তা এলাকার। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভুক্তভোগী ভাইয়ের নাম জাহিদুল ইসলাম (২৫), তিনি উপজেলার শশীভূষণ থানাধীন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের মো. মাজেদ ঢালীর ছেলে। আর অভিযুক্তের নাম তুহিন। এক সময় জাহিদুলের কাছের বন্ধু ছিল তুহিন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিযুক্ত তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদারসহ নির্যাতনে জড়িত যুবকদের প্রায় সবাই মাদকে আসক্ত। তারা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের ভয়ে পুরো গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহিদুল সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেশী তুহিনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব বহুদিনের। সেই সুবাদে তুহিন তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা করত। একপর্যায়ে তুহিন জাহিদুলের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বিষয়টি ছোট বোন ভাই ও পরিবারকে জানালে তুহিনের সঙ্গে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। পরে তুহিন ওই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তুহিন ও তার সহযোগীরা।
গত শুক্রবার ভোরে তুহিন ফোন করে জানান, তিনি সমস্যায় পড়েছে। এর জেরে চৌরাস্তায় যায় জাহিদুল। সেখানে গেলে তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. সিদ্দিক তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্লাশ লাইটের ব্যাটারি দিয়ে তার হাত-পায়ের নখ তুলে ফেলে। মারধরে জাহিদুল জ্ঞান হারালে তাকে পানিতে চুবিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে পুনরায় নির্যাতন চালানো হয়।
তুহিনসহ অন্যরা নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে এবং পরে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। বারবার অনুনয় করলেও নির্যাতনকারীরা থামেনি।পরবর্তীতে জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী স্থানীয় রিকশাচালকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে স্ত্রী এবং গ্রাম পুলিশ বজলু রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
জাহিদুলের মা আছমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। প্রথমে ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারেনি। পরে উত্যক্তের মাত্রা বাড়ায় মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ঘটনা জানানো হলেও তুহিনের পরিবার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ তিনি ছেলে জাহিদুলকে মারধরের বিচার দাবি করেন।
জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের পরও থেমে থাকেনি চক্রটি। থানায় জানালে মেয়েকে এসিডে ঝলসে দেওয়া ও ছেলেকে হত্যার হুমকি দেয়।’
বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তুহিনের বাবা মো বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। তুহিনও এখন বাড়িতে নেই। পরে বিস্তারিত জেনে বলতে পারব।’
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনাটি আমরা শুনেছি। হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়ে যাচাই করা হয়েছে। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয়নি স্কুল পড়ুয়া মেয়েটি। এরপর দেওয়া হয় বিয়ের প্রস্তাব। এতে সায় দেয়নি ওই মেয়ের পরিবার। এতে ক্ষিপ্ত হয় যুবক। প্রেম ও বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই স্কুলছাত্রীর ভাইকে আটক করে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে চালায় নির্যাতন। এতে গুরুতর আহত হয় ওই ভাই। খবর পেয়ে গ্রাম পুলিশের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে স্বজনেরা।
ঘটনাটি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মেয়াজানপুর গ্রামের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার চৌরাস্তা এলাকার। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
ভুক্তভোগী ভাইয়ের নাম জাহিদুল ইসলাম (২৫), তিনি উপজেলার শশীভূষণ থানাধীন হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নের মো. মাজেদ ঢালীর ছেলে। আর অভিযুক্তের নাম তুহিন। এক সময় জাহিদুলের কাছের বন্ধু ছিল তুহিন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, ‘অভিযুক্ত তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদারসহ নির্যাতনে জড়িত যুবকদের প্রায় সবাই মাদকে আসক্ত। তারা এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের ভয়ে পুরো গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে।’
মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাহিদুল সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেশী তুহিনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব বহুদিনের। সেই সুবাদে তুহিন তাদের বাড়িতে যাওয়া-আসা করত। একপর্যায়ে তুহিন জাহিদুলের নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট বোনকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। বিষয়টি ছোট বোন ভাই ও পরিবারকে জানালে তুহিনের সঙ্গে তাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়। পরে তুহিন ওই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। তবে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তুহিন ও তার সহযোগীরা।
গত শুক্রবার ভোরে তুহিন ফোন করে জানান, তিনি সমস্যায় পড়েছে। এর জেরে চৌরাস্তায় যায় জাহিদুল। সেখানে গেলে তুহিন, যুবদল নেতা ইমন তালুকদার, আমিনুল ইসলাম ও মো. সিদ্দিক তার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্লাশ লাইটের ব্যাটারি দিয়ে তার হাত-পায়ের নখ তুলে ফেলে। মারধরে জাহিদুল জ্ঞান হারালে তাকে পানিতে চুবিয়ে জ্ঞান ফিরিয়ে পুনরায় নির্যাতন চালানো হয়।
তুহিনসহ অন্যরা নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে এবং পরে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। বারবার অনুনয় করলেও নির্যাতনকারীরা থামেনি।পরবর্তীতে জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী স্থানীয় রিকশাচালকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরে স্ত্রী এবং গ্রাম পুলিশ বজলু রহমানকে সঙ্গে নিয়ে ছেলেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
জাহিদুলের মা আছমা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ‘তুহিন দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে উত্যক্ত করে আসছিল। প্রথমে ভয়ে প্রতিবাদ করতে পারেনি। পরে উত্যক্তের মাত্রা বাড়ায় মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ঘটনা জানানো হলেও তুহিনের পরিবার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।’ তিনি ছেলে জাহিদুলকে মারধরের বিচার দাবি করেন।
জাহিদুলের বাবা মাজেদ ঢালী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের পরও থেমে থাকেনি চক্রটি। থানায় জানালে মেয়েকে এসিডে ঝলসে দেওয়া ও ছেলেকে হত্যার হুমকি দেয়।’
বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি। তুহিনের বাবা মো বেল্লাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি আমার জানা নেই। তুহিনও এখন বাড়িতে নেই। পরে বিস্তারিত জেনে বলতে পারব।’
চরফ্যাশন থানা পুলিশের ওসি মো. মিজানুর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘটনাটি আমরা শুনেছি। হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়ে যাচাই করা হয়েছে। তবে এখনও ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪০
ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ শিক্ষার্থী এসএসসিতে বৃত্তি পেয়েছে। এরআগে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পুরো জেলায় শতভাগ পাসের একক রেকর্ড অর্জন করেছে।
যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। এবার নতুন করে ১৭ শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তিতে উচ্ছ¡সিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অভিভাবকরা। প্রকাশিত এই বৃত্তির ফলাফলেও উপজেলায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে হা-মীমের শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের বৃত্তির ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো- মো. জুবায়ের ইসলাম, মো. সবর ইসলাম, তাসনিম হোসেন তানহা, ইসমাইল হোসেন ইমন, সাদমান মুক্তাদিন অন্তু, ইফতেখার আহমেদ জিসান, অভিষেক আহমেদ আবির, মাহাদি ইসলাম আলভী, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. তুষার, ইষান আল রাহী, মো. মমশাদ হোসেন, তানহা আলম মমো, উদিতা আক্তার মরিয়ম, মোসা. মায়মুনা বেগম, আমেনা বেগম এবং মারিয়া আক্তার মিম।
এসব শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে শুধু শতভাগ পাশ নয় বরং মেধা ও যোগ্যতার ক্ষেত্রেও হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা সব সময় এগিয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, এ সাফল্য আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাবো ইনশাআল্লাহ।
ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ শিক্ষার্থী এসএসসিতে বৃত্তি পেয়েছে। এরআগে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পুরো জেলায় শতভাগ পাসের একক রেকর্ড অর্জন করেছে।
যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। এবার নতুন করে ১৭ শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তিতে উচ্ছ¡সিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অভিভাবকরা। প্রকাশিত এই বৃত্তির ফলাফলেও উপজেলায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে হা-মীমের শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের বৃত্তির ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো- মো. জুবায়ের ইসলাম, মো. সবর ইসলাম, তাসনিম হোসেন তানহা, ইসমাইল হোসেন ইমন, সাদমান মুক্তাদিন অন্তু, ইফতেখার আহমেদ জিসান, অভিষেক আহমেদ আবির, মাহাদি ইসলাম আলভী, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. তুষার, ইষান আল রাহী, মো. মমশাদ হোসেন, তানহা আলম মমো, উদিতা আক্তার মরিয়ম, মোসা. মায়মুনা বেগম, আমেনা বেগম এবং মারিয়া আক্তার মিম।
এসব শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে শুধু শতভাগ পাশ নয় বরং মেধা ও যোগ্যতার ক্ষেত্রেও হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা সব সময় এগিয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, এ সাফল্য আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাবো ইনশাআল্লাহ।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৭
ভোলায় নিজ বসতঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (৪৫) নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদরাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তিন দফায় বিক্ষোভ করে বিক্ষুব্ধ আলেম-ওলামা ও স্থানীয় জনতা।
মিছিলগুলো ভোলা সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে বেরিয়ে যুগীরঘোল হয়ে শহরের কে-জাহান মার্কেটের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় নানা প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে জেলা শহর।
সমাবেশে আলেমরা এ হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের চরনোয়াবাদ সংলগ্ন বাপ্তা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাইস মিল সংলগ্ন মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মাওলানা আমিনুল হক নোমানী ওই এলাকার মাওলানা এনামুল হকের ছেলে। তিনি ভোলা ভোলা সদর উপজেলা জামে মসজিদের খতিব ও ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ছিলেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
ভোলায় নিজ বসতঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (৪৫) নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদরাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তিন দফায় বিক্ষোভ করে বিক্ষুব্ধ আলেম-ওলামা ও স্থানীয় জনতা।
মিছিলগুলো ভোলা সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে বেরিয়ে যুগীরঘোল হয়ে শহরের কে-জাহান মার্কেটের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় নানা প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে জেলা শহর।
সমাবেশে আলেমরা এ হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের চরনোয়াবাদ সংলগ্ন বাপ্তা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাইস মিল সংলগ্ন মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মাওলানা আমিনুল হক নোমানী ওই এলাকার মাওলানা এনামুল হকের ছেলে। তিনি ভোলা ভোলা সদর উপজেলা জামে মসজিদের খতিব ও ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ছিলেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০৯
ভোলায় ঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদ্রাসার মুহাদ্দিসকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর চর নোয়াবাদ এলাকায় মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী (৪৫) ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও সদর উপজেলা মসজিদের খতিব। তিনি ভোলায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামিয়া ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠন ভোলা শহরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী এশারের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার কিছুক্ষণ পর পথচারীরা তার চিৎকার শুনে সেখানে যান। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে তার রক্তাক্ত দেহ মাটিতে পরে থাকতে দেখেন। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলামের স্ত্রী তজুমদ্দিনে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যাওয়া ও একমাত্র সন্তান লক্ষ্মীপুরে পড়াশোনা করার কারণে আজ তিনি বাসায় একাই ছিলেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে মাদ্রাসায় চাকরি ও মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করেন। অপরদিকে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের তার বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত একটি মাদ্রাসাও পরিচালনা করছিলেন।
ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোবাশ্বিরুল হক নাঈম জানান, কেন কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারিনি।
ভোলা সদর থানার এস আই ফাইজুল হক জানান, আমরা লাশের সুরতহাল ও ময়নাতদন্তের পর বিষয়টি বলতে পারব কেন কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে তাকে বেপরোয়া কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এমন পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে ভোলা শহরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনগুলো।
এ সময় বক্তারা প্রশাসনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়ে রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) হরতালের ঘোষণা দেন তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামের সদর উপজেলা আমির মাওলানা কামাল হোসাইন, পৌর আমির জামাল উদ্দিন, উপাধ্যক্ষ মোবাশ্বিরুল হক নাঈম হেফাজতে ইসলামের জেলা সভাপতি মাওলানা মিজানুর রহমান।
ভোলায় ঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদ্রাসার মুহাদ্দিসকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর চর নোয়াবাদ এলাকায় মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী (৪৫) ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও সদর উপজেলা মসজিদের খতিব। তিনি ভোলায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামিয়া ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠন ভোলা শহরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী এশারের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার কিছুক্ষণ পর পথচারীরা তার চিৎকার শুনে সেখানে যান। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে তার রক্তাক্ত দেহ মাটিতে পরে থাকতে দেখেন। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলামের স্ত্রী তজুমদ্দিনে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যাওয়া ও একমাত্র সন্তান লক্ষ্মীপুরে পড়াশোনা করার কারণে আজ তিনি বাসায় একাই ছিলেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে মাদ্রাসায় চাকরি ও মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করেন। অপরদিকে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের তার বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত একটি মাদ্রাসাও পরিচালনা করছিলেন।
ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোবাশ্বিরুল হক নাঈম জানান, কেন কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারিনি।
ভোলা সদর থানার এস আই ফাইজুল হক জানান, আমরা লাশের সুরতহাল ও ময়নাতদন্তের পর বিষয়টি বলতে পারব কেন কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে তাকে বেপরোয়া কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এমন পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে ভোলা শহরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনগুলো।
এ সময় বক্তারা প্রশাসনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়ে রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) হরতালের ঘোষণা দেন তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামের সদর উপজেলা আমির মাওলানা কামাল হোসাইন, পৌর আমির জামাল উদ্দিন, উপাধ্যক্ষ মোবাশ্বিরুল হক নাঈম হেফাজতে ইসলামের জেলা সভাপতি মাওলানা মিজানুর রহমান।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.