২৫ মে, ২০২৫ ২১:১৯
যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়াকে অর্থপাচারের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ রবিবার এ রায় ঘোষণা করেন ঢাকার ৮ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল হোসেন।
পাপিয়ার স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরী, পাপিয়ার সহযোগী সাব্বির খন্দকার, শেখ তায়িবা নূর ও জুবায়ের আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তারা খালাস পেয়েছেন।
পাপিয়ার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া জানান, চার বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি পাপিয়াকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর পাপিয়া ও তার স্বামী সুমনকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়। পরে উচ্চ আদালত থেকে পাপিয়া জামিনে কারামুক্ত হন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া।
অসুস্থতার কারণে আজ রবিবার পাপিয়া আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী সময় চেয়ে আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন বিচারক। অপর চার আসামির মধ্যে জুবায়ের শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন। জামিনে থাকা অন্য তিনজন আদালতে হাজির হন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফজলুর রহমান বলেন, “আদালত পাপিয়ার জামিন বাতিল করেছে। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।”
নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমানকে ২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে পাপিয়াকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সেসময় তাদের কাছ থেকে সাতটি পাসপোর্ট, দুই লাখ ১২ হাজার ২৭০ টাকা, ২৫ হাজার ৬০০ টাকার জাল নোট, ১১ হাজার ৪৮১ ডলার, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের কিছু মুদ্রা এবং দুটি ডেবিট কার্ড জব্দ করা হয়।
পরে পাপিয়ার ফার্মগেইটের ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০টি গুলি, পাঁচ বোতল বিদেশি মদ, ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা এবং বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড উদ্ধারের কথা জানায় র্যাব। অভিযান চালানো হয় পাপিয়ার নরসিংদীর বাড়িতেও ।
র্যাবের পক্ষ থেকে সে সময় বলা হয়, পাপিয়া গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেল ভাড়া নিয়ে ‘অসামাজিক কার্যকলাপ’ চালিয়ে যে আয় করতেন, তা দিয়ে হোটেলে বিল দিতেন কোটির টাকার উপরে।
গ্রেফতারের পর পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা করে র্যাব। বিমানবন্দর থানায়ও তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪ এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আর গুলশান থানায় মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনে সিআইডি আরেকটি মামলা করে। পরে দুদক পাপিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে।
গুলশান থানার অর্থপাচার মামলায় পাপিয়াসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন।
এরপর ২০২২ সালের ২১ অগাস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। আসামিদের আত্মপক্ষ শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার রায় ঘোষণা করলেন বিচারক।
যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়াকে অর্থপাচারের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আজ রবিবার এ রায় ঘোষণা করেন ঢাকার ৮ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মঞ্জুরুল হোসেন।
পাপিয়ার স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরী, পাপিয়ার সহযোগী সাব্বির খন্দকার, শেখ তায়িবা নূর ও জুবায়ের আলমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তারা খালাস পেয়েছেন।
পাপিয়ার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া জানান, চার বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি পাপিয়াকে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ২০২০ সালের ১২ অক্টোবর পাপিয়া ও তার স্বামী সুমনকে ২০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হয়। পরে উচ্চ আদালত থেকে পাপিয়া জামিনে কারামুক্ত হন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী শাখাওয়াত উল্লাহ ভূঁইয়া।
অসুস্থতার কারণে আজ রবিবার পাপিয়া আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী সময় চেয়ে আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন বিচারক। অপর চার আসামির মধ্যে জুবায়ের শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন। জামিনে থাকা অন্য তিনজন আদালতে হাজির হন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফজলুর রহমান বলেন, “আদালত পাপিয়ার জামিন বাতিল করেছে। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।”
নরসিংদী জেলা যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমানকে ২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে পাপিয়াকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়। সেসময় তাদের কাছ থেকে সাতটি পাসপোর্ট, দুই লাখ ১২ হাজার ২৭০ টাকা, ২৫ হাজার ৬০০ টাকার জাল নোট, ১১ হাজার ৪৮১ ডলার, শ্রীলঙ্কা ও ভারতের কিছু মুদ্রা এবং দুটি ডেবিট কার্ড জব্দ করা হয়।
পরে পাপিয়ার ফার্মগেইটের ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন, ২০টি গুলি, পাঁচ বোতল বিদেশি মদ, ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা এবং বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ড উদ্ধারের কথা জানায় র্যাব। অভিযান চালানো হয় পাপিয়ার নরসিংদীর বাড়িতেও ।
র্যাবের পক্ষ থেকে সে সময় বলা হয়, পাপিয়া গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেল ভাড়া নিয়ে ‘অসামাজিক কার্যকলাপ’ চালিয়ে যে আয় করতেন, তা দিয়ে হোটেলে বিল দিতেন কোটির টাকার উপরে।
গ্রেফতারের পর পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে শেরেবাংলা নগর থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা করে র্যাব। বিমানবন্দর থানায়ও তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪ এর অধীনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আর গুলশান থানায় মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ আইনে সিআইডি আরেকটি মামলা করে। পরে দুদক পাপিয়ার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে।
গুলশান থানার অর্থপাচার মামলায় পাপিয়াসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০২১ সালের ২৭ ডিসেম্বর অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডির পরিদর্শক ইব্রাহীম হোসেন।
এরপর ২০২২ সালের ২১ অগাস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। আসামিদের আত্মপক্ষ শুনানি, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রোববার রায় ঘোষণা করলেন বিচারক।
০৫ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৪
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের নতুন আসর বসবে আসছে ডিসেম্বরে। তার আগে বাকি আছে আর দুই মাস সময়। ঠিক এই সময় এসে বিপিএল থেকে সরে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে টানা দুই বারের চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল।
ফ্র্যাঞ্চাইজিটির কর্ণধার মিজানুর রহমান সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন এই কথা। মূলত বিসিবি নির্বাচনে ভোটাধিকার হারিয়ে ফেলা ও ক্রিকেট রাজনীতিতে প্রভাব খুইয়ে বসাকেই কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তিনি।
মিজানুরের সন্দেহ, বিপিএল আয়োজনই করতে পারবে না বিসিবির আসন্ন নতুন কমিটি। তিনি বলেন, ‘ওনারা বিপিএল আয়োজন করতে পারবেন কি না সেটাই প্রশ্ন। নতুন নির্বাচিত কমিটিতে কারা আছে, যাদের ওপর ভর করে এমন বড় আয়োজন হবে? নামটাই বলুন।’
আগামীকাল ৬ অক্টোবর বিসিবির নির্বাচন। তারপর ২ মাসেরও কম সময়ে বিপিএল আয়োজন করতে হবে বোর্ডকে। তার আগে অনেক কাজ। নির্বাচন শেষে নতুন কমিটি গঠন করতে হবে। সব মিলিয়ে টুর্নামেন্টটা নির্ধারিত সময়ে আয়োজন সম্ভব না, অভিমত মিজানের।
তার এ শঙ্কা অমূলক নয় আদৌ। বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান মাহাবুব আনাম নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। যার ফলে নতুন কমিটিতে যে থাকছেন না, তা একরকম নিশ্চিত। যার ফলে নতুন বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল চেয়ারম্যান কে হবেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা আছে। সঙ্গে অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি আহ্বান, প্লেয়ার্স ড্রাফট, টুর্নামেন্টের সময়সূচি নির্ধারণসহ সব কিছুই।
যার ফলে বরিশাল নিজেদের সব খেলোয়াড়কেও ছেড়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তার কথা, ‘যেসব খেলোয়াড়কে সাইন করেছিলাম, সেগুলো সব বাতিল করতে হচ্ছে। ডিসেম্বরে বিপিএল আয়োজন কার্যত অসম্ভব।’
সবশেষ দুই আসরে দারুণ দাপট দেখিয়ে বরিশাল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তাদের সবচেয়ে বড় ভরসা তামিম ইকবালকে নিয়ে যদিও আগেই সংশয় জেগেছিল। তিনি বিসিবি নির্বাচনের লড়াইয়ে নামার পর আর ক্রিকেটের মাঠে নামবেন কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রেখে দিয়েছিলেন। তবে এবার সব খেলোয়াড়ের সঙ্গেই চুক্তি বাতিল করে ফেলেছে বরিশাল।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের নতুন আসর বসবে আসছে ডিসেম্বরে। তার আগে বাকি আছে আর দুই মাস সময়। ঠিক এই সময় এসে বিপিএল থেকে সরে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে টানা দুই বারের চ্যাম্পিয়ন ফরচুন বরিশাল।
ফ্র্যাঞ্চাইজিটির কর্ণধার মিজানুর রহমান সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন এই কথা। মূলত বিসিবি নির্বাচনে ভোটাধিকার হারিয়ে ফেলা ও ক্রিকেট রাজনীতিতে প্রভাব খুইয়ে বসাকেই কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তিনি।
মিজানুরের সন্দেহ, বিপিএল আয়োজনই করতে পারবে না বিসিবির আসন্ন নতুন কমিটি। তিনি বলেন, ‘ওনারা বিপিএল আয়োজন করতে পারবেন কি না সেটাই প্রশ্ন। নতুন নির্বাচিত কমিটিতে কারা আছে, যাদের ওপর ভর করে এমন বড় আয়োজন হবে? নামটাই বলুন।’
আগামীকাল ৬ অক্টোবর বিসিবির নির্বাচন। তারপর ২ মাসেরও কম সময়ে বিপিএল আয়োজন করতে হবে বোর্ডকে। তার আগে অনেক কাজ। নির্বাচন শেষে নতুন কমিটি গঠন করতে হবে। সব মিলিয়ে টুর্নামেন্টটা নির্ধারিত সময়ে আয়োজন সম্ভব না, অভিমত মিজানের।
তার এ শঙ্কা অমূলক নয় আদৌ। বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান মাহাবুব আনাম নির্বাচন থেকে সরে গেছেন। যার ফলে নতুন কমিটিতে যে থাকছেন না, তা একরকম নিশ্চিত। যার ফলে নতুন বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল চেয়ারম্যান কে হবেন, তা নিয়ে ধোঁয়াশা আছে। সঙ্গে অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি আহ্বান, প্লেয়ার্স ড্রাফট, টুর্নামেন্টের সময়সূচি নির্ধারণসহ সব কিছুই।
যার ফলে বরিশাল নিজেদের সব খেলোয়াড়কেও ছেড়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তার কথা, ‘যেসব খেলোয়াড়কে সাইন করেছিলাম, সেগুলো সব বাতিল করতে হচ্ছে। ডিসেম্বরে বিপিএল আয়োজন কার্যত অসম্ভব।’
সবশেষ দুই আসরে দারুণ দাপট দেখিয়ে বরিশাল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তাদের সবচেয়ে বড় ভরসা তামিম ইকবালকে নিয়ে যদিও আগেই সংশয় জেগেছিল। তিনি বিসিবি নির্বাচনের লড়াইয়ে নামার পর আর ক্রিকেটের মাঠে নামবেন কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রেখে দিয়েছিলেন। তবে এবার সব খেলোয়াড়ের সঙ্গেই চুক্তি বাতিল করে ফেলেছে বরিশাল।
০১ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৩৬
আসন্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে আলোচিত প্রার্থী সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল ১০টা নাগাদ মিরপুরে হাজির হন তামিম।
এ ছাড়া সাঈদ ইব্রাহিম আহমেদ, ইসরাফিল খসরুদের মতো হেভিওয়েট প্রার্থীদেরও দেখা যায় মিরপুরে। আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিসিবি নির্বাচনের পরিচালক পদের জন্য প্রার্থিতা বাতিলের শেষ সময়। তার আগেই নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন তামিম।
বুধবার সকালে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে বিসিবিতে হাজির হন তামিম। চূড়ান্ত যাচাই-বাছাই শেষে তার মনোনয়নপত্র টিকে গেলেও নিজেই স্বেচ্ছায় তা প্রত্যাহার করে নেন। মূলত কয়েকটি ক্লাবকে বিসিবির কাউন্সিলরশিপ না দেওয়ার কারণে অসন্তোষ ছিল তার।
খেলোয়াড়ি জীবনের পাট চুকিয়ে তামিম বাংলাদেশ ক্রিকেটে অবদান রাখতে চেয়েছিলেন বোর্ডে এসে। বিশেষ করে ক্রিকেট অপারেশনে সক্রিয় হওয়ার ইচ্ছা ছিল তার। তবে সেটা এবার আর হচ্ছে না।
এদিকে তামিম না থাকায় নির্বাচনে পরিচালক পদ নিয়ে লড়াইয়ের চিত্র অনেকটাই বদলে যাবে। অন্য প্রার্থীদের জন্য সুযোগ বেড়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।
উল্লেখ্য, আগামী ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুসারে পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন মূলত তিনটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
জেলা ও বিভাগ থেকে ১০ জন পরিচালক নির্বাচিত হন নিজ নিজ বিভাগের কাউন্সিলরদের ভোটে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগ থেকে দুজন করে এবং বরিশাল, সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর থেকে একজন করে পরিচালক হবেন। এই ক্যাটাগরিতে মোট কাউন্সিলর ৭১ জন।
ক্লাব ক্যাটাগরিতে ১২ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন ৭৬ জন কাউন্সিলরের ভোটে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থা নিয়ে গঠিত তৃতীয় ক্যাটাগরির ৪৫ জন কাউন্সিলরের ভোটে পরিচালক হবেন একজন। পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন শেষে ২৫ পরিচালকের ভোটে হবে সভাপতি নির্বাচন।
আসন্ন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনে আলোচিত প্রার্থী সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন।বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল ১০টা নাগাদ মিরপুরে হাজির হন তামিম।
এ ছাড়া সাঈদ ইব্রাহিম আহমেদ, ইসরাফিল খসরুদের মতো হেভিওয়েট প্রার্থীদেরও দেখা যায় মিরপুরে। আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত বিসিবি নির্বাচনের পরিচালক পদের জন্য প্রার্থিতা বাতিলের শেষ সময়। তার আগেই নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন তামিম।
বুধবার সকালে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে বিসিবিতে হাজির হন তামিম। চূড়ান্ত যাচাই-বাছাই শেষে তার মনোনয়নপত্র টিকে গেলেও নিজেই স্বেচ্ছায় তা প্রত্যাহার করে নেন। মূলত কয়েকটি ক্লাবকে বিসিবির কাউন্সিলরশিপ না দেওয়ার কারণে অসন্তোষ ছিল তার।
খেলোয়াড়ি জীবনের পাট চুকিয়ে তামিম বাংলাদেশ ক্রিকেটে অবদান রাখতে চেয়েছিলেন বোর্ডে এসে। বিশেষ করে ক্রিকেট অপারেশনে সক্রিয় হওয়ার ইচ্ছা ছিল তার। তবে সেটা এবার আর হচ্ছে না।
এদিকে তামিম না থাকায় নির্বাচনে পরিচালক পদ নিয়ে লড়াইয়ের চিত্র অনেকটাই বদলে যাবে। অন্য প্রার্থীদের জন্য সুযোগ বেড়ে যেতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই।
উল্লেখ্য, আগামী ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুসারে পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন মূলত তিনটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
জেলা ও বিভাগ থেকে ১০ জন পরিচালক নির্বাচিত হন নিজ নিজ বিভাগের কাউন্সিলরদের ভোটে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগ থেকে দুজন করে এবং বরিশাল, সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর থেকে একজন করে পরিচালক হবেন। এই ক্যাটাগরিতে মোট কাউন্সিলর ৭১ জন।
ক্লাব ক্যাটাগরিতে ১২ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন ৭৬ জন কাউন্সিলরের ভোটে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থা নিয়ে গঠিত তৃতীয় ক্যাটাগরির ৪৫ জন কাউন্সিলরের ভোটে পরিচালক হবেন একজন। পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন শেষে ২৫ পরিচালকের ভোটে হবে সভাপতি নির্বাচন।
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ০১:৩৩
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ২য় ম্যাচে মুখোমুখি হয় দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। গ্রুপ পর্বেরে মতো এবারও সহজ জয় তুলে নিয়েছে ভারত ক্রিকেট দল।
টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত, যা পাকিস্তানকে বড় রান তোলার সুযোগ দেয়। তবে ভারতের ওপেনার অভিষেক শর্মা ও শুভমান গিলের দারুণ ব্যাটিং দলকে সহজ জয়ের পথে নিয়ে যায়।
বিস্তারিত আসছে...
দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ২য় ম্যাচে মুখোমুখি হয় দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। গ্রুপ পর্বেরে মতো এবারও সহজ জয় তুলে নিয়েছে ভারত ক্রিকেট দল।
টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত, যা পাকিস্তানকে বড় রান তোলার সুযোগ দেয়। তবে ভারতের ওপেনার অভিষেক শর্মা ও শুভমান গিলের দারুণ ব্যাটিং দলকে সহজ জয়ের পথে নিয়ে যায়।
বিস্তারিত আসছে...
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.