১৪ জুলাই, ২০২৫ ১০:৫৬
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিস কার্যালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্রসহ কয়েকটি কম্পিউটার ও বিভিন্ন আসবাবপত্র আগুনে পুড়ে বিনষ্ট হয়েছে। সোমবার (১৪ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মনির উজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, সকালে দায়িত্বরত নাইটগার্ড অফিসের পার্দা টাঙিয়ে যান। এরপর অফিসের পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করতে গিয়ে একটি রুমের মধ্যে কটকট শব্দ শুনতে পান। পরে তিনি অন্য লোকজনকে বিষয়টি জানালে তারা এসে অফিসের হিসাব শাখা নামে একটি রুমে আগুন জ্বলতে দেখেন। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দ্রুত সময়ের মধ্যে অগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। তবে এ সময়ের মধ্যে ওই রুমে থাকা পুরাতন ভোটার তালিকা, কয়েকটি ব্যালট বাক্স, কম্পিউটার, একটি ফ্রিজ এবং অন্যান্য কাগজপত্রসহ কিছু আসবাবপত্র পুড়ে যায়।
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মনির উজ্জামান বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করছিল। এ সময় একটি রুম থেকে কটকট শব্দ শুনে অন্যদের জানালে তারা এসে একটি রুমে আগুন জ্বলতে দেখেন। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। সে সময় অনেকেই ঘুমিয়ে ছিল, যে কারণে ওই রুমটি আগুনে পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং অন্য রুমগুলো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়েছে।
বরগুনা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আহমেদ বলেন, সকাল ৭টা ২৬ মিনিটের সময় আমরা আগুন লাগার খবর পাই। স্টেশন কাছাকাছি হওয়ায় দ্রুত সময়ের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে পাশে থাকা মূল স্টোরে আগুন ছড়াতে পারেনি। শুধু হিসাব শাখার একটি রুমেই আগুন সীমাবদ্ধ ছিল এবং সেখানে থাকা কম্পিউটার, ফটোকপি মেশিন এবং কিছু ফাইলপত্র পুড়েছে। মূল স্টোর যেখানে প্রচুর মালামাল ছিল তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু নাইটগার্ডসহ অফিসের বিভিন্ন লোকজন আছেন বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে।’
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিস কার্যালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্রসহ কয়েকটি কম্পিউটার ও বিভিন্ন আসবাবপত্র আগুনে পুড়ে বিনষ্ট হয়েছে। সোমবার (১৪ জুলাই) সকাল ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মনির উজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, সকালে দায়িত্বরত নাইটগার্ড অফিসের পার্দা টাঙিয়ে যান। এরপর অফিসের পরিচ্ছন্নতা কর্মী কাজ করতে গিয়ে একটি রুমের মধ্যে কটকট শব্দ শুনতে পান। পরে তিনি অন্য লোকজনকে বিষয়টি জানালে তারা এসে অফিসের হিসাব শাখা নামে একটি রুমে আগুন জ্বলতে দেখেন। পরবর্তীতে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দ্রুত সময়ের মধ্যে অগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। তবে এ সময়ের মধ্যে ওই রুমে থাকা পুরাতন ভোটার তালিকা, কয়েকটি ব্যালট বাক্স, কম্পিউটার, একটি ফ্রিজ এবং অন্যান্য কাগজপত্রসহ কিছু আসবাবপত্র পুড়ে যায়।
বরগুনা জেলা নির্বাচন অফিসের অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মো. মনির উজ্জামান বলেন, পরিচ্ছন্নতাকর্মী কাজ করছিল। এ সময় একটি রুম থেকে কটকট শব্দ শুনে অন্যদের জানালে তারা এসে একটি রুমে আগুন জ্বলতে দেখেন। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। সে সময় অনেকেই ঘুমিয়ে ছিল, যে কারণে ওই রুমটি আগুনে পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং অন্য রুমগুলো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়েছে।
বরগুনা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আহমেদ বলেন, সকাল ৭টা ২৬ মিনিটের সময় আমরা আগুন লাগার খবর পাই। স্টেশন কাছাকাছি হওয়ায় দ্রুত সময়ের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে পাশে থাকা মূল স্টোরে আগুন ছড়াতে পারেনি। শুধু হিসাব শাখার একটি রুমেই আগুন সীমাবদ্ধ ছিল এবং সেখানে থাকা কম্পিউটার, ফটোকপি মেশিন এবং কিছু ফাইলপত্র পুড়েছে। মূল স্টোর যেখানে প্রচুর মালামাল ছিল তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেহেতু নাইটগার্ডসহ অফিসের বিভিন্ন লোকজন আছেন বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে।’
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
বরগুনার আমতলীতে কিশোরগ্যাং চক্রের ৩ সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।গ্রেপ্তাররা হলেন- কিশোর গ্যাং চক্রের সদস্য মো. সাকিল (১৯), মো. রাকিবুল (১৯), মো. ওলি হাওলাদার (১৯) ও লাইজু আক্তার (২৪)।
জানা গেছে, ফরহাদ ইসলামের সঙ্গে তিন বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় মোসা. লাইজু আক্তারের। রোববার সন্ধ্যায় লাইজু আক্তার ফরহাদকে তাদের মেয়েকে দেখার জন্য আসতে বলেন। এ সংবাদে ফরহাদ চাওড়া ইউনিয়নস্থ উশ্যিতলা মূল রাস্তার পাশে আসে।
লাইজু পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্যকে ভাড়া করে নিয়ে আসে। ফরহাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে মারধর করে মোবাইল এবং টাকা-পয়সা নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ফরহাদ আমতলী থানায় অভিযোগ দিলে রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটকদের বিরুদ্ধে আমতলী থানায় মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, গ্রেপ্তারদের আমতলী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার আমতলীতে কিশোরগ্যাং চক্রের ৩ সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।গ্রেপ্তাররা হলেন- কিশোর গ্যাং চক্রের সদস্য মো. সাকিল (১৯), মো. রাকিবুল (১৯), মো. ওলি হাওলাদার (১৯) ও লাইজু আক্তার (২৪)।
জানা গেছে, ফরহাদ ইসলামের সঙ্গে তিন বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় মোসা. লাইজু আক্তারের। রোববার সন্ধ্যায় লাইজু আক্তার ফরহাদকে তাদের মেয়েকে দেখার জন্য আসতে বলেন। এ সংবাদে ফরহাদ চাওড়া ইউনিয়নস্থ উশ্যিতলা মূল রাস্তার পাশে আসে।
লাইজু পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্যকে ভাড়া করে নিয়ে আসে। ফরহাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে মারধর করে মোবাইল এবং টাকা-পয়সা নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ফরহাদ আমতলী থানায় অভিযোগ দিলে রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটকদের বিরুদ্ধে আমতলী থানায় মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, গ্রেপ্তারদের আমতলী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পাঠানো হয়েছে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৬
বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রাম থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত স্ত্রীর গলা কাটা ছিল এবং স্বামীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। বর্তমানে পুলিশের একাধিক দল এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।
নিহতরা হলেন দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রামের আব্বাস মৃধার মেয়ে আকলিমা (২৭) এবং একই গ্রামের খালেক মোল্লার ছেলে দিনমজুর স্বপন মোল্লা (৩২)। এই দম্পতির দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে, যাদের বয়স ছয় বছর ও এক বছর।
নিহত স্বপনের চাচাতো বোন রাজিয়া বেগম জানান, ভোরে অজু করতে বের হলে তাদের বড় মেয়ে সাদিয়া দৌড়ে এসে বলে, ‘আম্মি মোগো ঘরে চলেন, মা কথা বলছে না। বাবাকেও দেখছি না।’ তিনি ঘরে গিয়ে মেঝেতে আকলিমার গলাকাটা রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান। স্বপনকে খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, তাঁর বিছানার ওপর মোবাইল ফোন পড়ে আছে এবং ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর মরদেহ ঝুলছে।
স্বপনের বড় ভাই কবির মোল্লা বলেন, তাঁর ভাইয়ের কোনো শত্রু নেই, তবে তাঁদের মধ্যে প্রায়ই সাংসারিক কলহ হতো। স্বপন নিয়মিত কাজ না করায় তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। নিহত আকলিমার বাবা আব্বাস মৃধা জানান, এ ঘটনা পারিবারিক কলহের কারণেই ঘটতে পারে।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসাইন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ চলছে। হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ হিসেবে ঘিরে রাখা হয়েছে।’
বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রাম থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত স্ত্রীর গলা কাটা ছিল এবং স্বামীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। বর্তমানে পুলিশের একাধিক দল এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।
নিহতরা হলেন দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রামের আব্বাস মৃধার মেয়ে আকলিমা (২৭) এবং একই গ্রামের খালেক মোল্লার ছেলে দিনমজুর স্বপন মোল্লা (৩২)। এই দম্পতির দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে, যাদের বয়স ছয় বছর ও এক বছর।
নিহত স্বপনের চাচাতো বোন রাজিয়া বেগম জানান, ভোরে অজু করতে বের হলে তাদের বড় মেয়ে সাদিয়া দৌড়ে এসে বলে, ‘আম্মি মোগো ঘরে চলেন, মা কথা বলছে না। বাবাকেও দেখছি না।’ তিনি ঘরে গিয়ে মেঝেতে আকলিমার গলাকাটা রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান। স্বপনকে খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, তাঁর বিছানার ওপর মোবাইল ফোন পড়ে আছে এবং ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর মরদেহ ঝুলছে।
স্বপনের বড় ভাই কবির মোল্লা বলেন, তাঁর ভাইয়ের কোনো শত্রু নেই, তবে তাঁদের মধ্যে প্রায়ই সাংসারিক কলহ হতো। স্বপন নিয়মিত কাজ না করায় তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। নিহত আকলিমার বাবা আব্বাস মৃধা জানান, এ ঘটনা পারিবারিক কলহের কারণেই ঘটতে পারে।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসাইন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ চলছে। হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ হিসেবে ঘিরে রাখা হয়েছে।’
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৪
বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নে নতুন ভোটার নিবন্ধনের নামে ঘুষ নেয় ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ)।বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোটবগীর নেছার উদ্দিন নতুন ভোটার হতে গেলে তার কাছে ৫০০ টাকা দাবি করা হয়। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে দিনের পর দিন নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়।
পরে গতকাল বুধবার দুপুরে ঐ নেছার উদ্দিন ভোটার করতে আসলে তখন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ) বলেন ৫'শ টাকা না দিলে আপনার ভোটর করানো হবে না এবং করলেও বাতিল হয়ে যাবে। ভোটার বাতিল করার ভয় দেখানো হলে তিনি বাধ্য হয়ে টাকা দেন।
তবে দেড় ঘণ্টা পর বিষয়টি জানাজানি হলে এবং স্থানীয়দের চাপের মুখে আরিফ টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হন। টাকা ফেরত দেওয়ার ভিডিওতে আরিফ বলেন আমাকে চা খেতে টাকা দিয়েছে ঐ লোক ।
এই টাকা নেওয়া আমার ভুল হয়েছে। টাকা ফেরত দিতেছি। তবে তিনি এই একজনের কাছ থেকে ৫'শ টাকা নিয়ে থেমে নেই। নতুন ভোটার করতে হলেই তাকে ৫'শ টাকা দিতে হবে এমন নিয়ম চালু আছে ওই নির্বাচন কমিশন অফিসে।
অভিযোগ রয়েছে, শামসুল আলম আরিফের বিরুদ্ধে এর আগেও টাকা নিয়ে বয়স সংশোধনসহ নানা অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। এতে সাধারণ মানুষ নতুন ভোটার হতে গিয়ে ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
সাধারণ মানুষের দাবি, তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিস ‘দুর্নীতির আখড়াতে পরিণত হয়েছে। দ্রুত ঘটনার তদন্ত করে দায়ীদের শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
ভুক্তভোগী নেছার উদ্দিন বলেন, “আমার কাছ থেকে টাকা নেওয়ার পর আমি বিষয়টি সাংবাদিকদের জানালে তারা ঘটনাস্থলে আসেন। তখন স্থানীয়দের উপস্থিতিতে অপারেটর ক্ষমা চেয়ে টাকা ফেরত দেন।
টাকা ফেরত দিলেও শুরুতে যে হয়রানি ও ভয়ভীতি দেওয়া হয়েছে, তা খুবই লজ্জাজনক। সাধারণ মানুষ যদি ন্যায্য প্রক্রিয়ায় ভোটার হতে না পারে, তবে দুর্নীতি আরও বেড়ে যাবে।”
স্থানীয় মোস্তাফিজ বলেন, “নতুন ভোটার করার ক্ষেত্রে নিয়মিত হয়রানি ও ঘুষের অভিযোগ বহুদিনের। প্রশাসন যদি এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে।” এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম আরিফ বলেন, “আমাকে শুধু চা খাওয়ার টাকা দিয়ে গেছেন। আমি ভুল করেছি, ক্ষমা চাই। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।”
তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোস্তফা কামাল জানান, “যেহেতু ঘুষের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে, তাই এ নিয়ে নিউজ করিয়েন না।
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুল হাই আল হাদী বলেন, নতুন ভোটার হতে কোনো ধরনের টাকা দিতে হয় না। এই টাকা নিয়ে যারা ভোটার নিবন্ধন করেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নে নতুন ভোটার নিবন্ধনের নামে ঘুষ নেয় ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ)।বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোটবগীর নেছার উদ্দিন নতুন ভোটার হতে গেলে তার কাছে ৫০০ টাকা দাবি করা হয়। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে দিনের পর দিন নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়।
পরে গতকাল বুধবার দুপুরে ঐ নেছার উদ্দিন ভোটার করতে আসলে তখন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ) বলেন ৫'শ টাকা না দিলে আপনার ভোটর করানো হবে না এবং করলেও বাতিল হয়ে যাবে। ভোটার বাতিল করার ভয় দেখানো হলে তিনি বাধ্য হয়ে টাকা দেন।
তবে দেড় ঘণ্টা পর বিষয়টি জানাজানি হলে এবং স্থানীয়দের চাপের মুখে আরিফ টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হন। টাকা ফেরত দেওয়ার ভিডিওতে আরিফ বলেন আমাকে চা খেতে টাকা দিয়েছে ঐ লোক ।
এই টাকা নেওয়া আমার ভুল হয়েছে। টাকা ফেরত দিতেছি। তবে তিনি এই একজনের কাছ থেকে ৫'শ টাকা নিয়ে থেমে নেই। নতুন ভোটার করতে হলেই তাকে ৫'শ টাকা দিতে হবে এমন নিয়ম চালু আছে ওই নির্বাচন কমিশন অফিসে।
অভিযোগ রয়েছে, শামসুল আলম আরিফের বিরুদ্ধে এর আগেও টাকা নিয়ে বয়স সংশোধনসহ নানা অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। এতে সাধারণ মানুষ নতুন ভোটার হতে গিয়ে ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
সাধারণ মানুষের দাবি, তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিস ‘দুর্নীতির আখড়াতে পরিণত হয়েছে। দ্রুত ঘটনার তদন্ত করে দায়ীদের শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
ভুক্তভোগী নেছার উদ্দিন বলেন, “আমার কাছ থেকে টাকা নেওয়ার পর আমি বিষয়টি সাংবাদিকদের জানালে তারা ঘটনাস্থলে আসেন। তখন স্থানীয়দের উপস্থিতিতে অপারেটর ক্ষমা চেয়ে টাকা ফেরত দেন।
টাকা ফেরত দিলেও শুরুতে যে হয়রানি ও ভয়ভীতি দেওয়া হয়েছে, তা খুবই লজ্জাজনক। সাধারণ মানুষ যদি ন্যায্য প্রক্রিয়ায় ভোটার হতে না পারে, তবে দুর্নীতি আরও বেড়ে যাবে।”
স্থানীয় মোস্তাফিজ বলেন, “নতুন ভোটার করার ক্ষেত্রে নিয়মিত হয়রানি ও ঘুষের অভিযোগ বহুদিনের। প্রশাসন যদি এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে।” এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম আরিফ বলেন, “আমাকে শুধু চা খাওয়ার টাকা দিয়ে গেছেন। আমি ভুল করেছি, ক্ষমা চাই। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।”
তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোস্তফা কামাল জানান, “যেহেতু ঘুষের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে, তাই এ নিয়ে নিউজ করিয়েন না।
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুল হাই আল হাদী বলেন, নতুন ভোটার হতে কোনো ধরনের টাকা দিতে হয় না। এই টাকা নিয়ে যারা ভোটার নিবন্ধন করেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.