dreamliferupatolibarisal

সারাদেশ

স্বস্তিতে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

Barishal Times Desk

Barishal Times Desk

১১ জুন, ২০২৫ ১৬:১৬

প্রিন্ট এন্ড সেভ

স্বস্তিতে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: ঈদের পঞ্চম দিনেও ঢাকামুখী যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ নেই। রাজশাহী ছাড়া সব রুটের ট্রেনই নির্ধারিত সময়ে ঢাকা আসছে। ফলে প্রতিবছরের বিড়ম্বনার ঈদযাত্রায় এবার বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ স্বস্তিতেই কর্মস্থলে ফিরতে পারছে। এদিকে ঈদের ছুটি লম্বা হওয়ায় এখনো অনেকেই গ্রামেও যাচ্ছেন।

বুধবার (১১ জুন) রাজধানীর কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র দেখা গেছে। সরেজমিন দেখা গেছে, সকাল থেকেই ঢাকায় এসে পৌঁছেছে জাহানাবাদ এক্সপ্রেস, মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস, যমুনা এক্সপ্রেস, এগারসিন্ধু এক্সপ্রেস, রংপুর এক্সপ্রেস, একতা এক্সপ্রেস, পর্যটন এক্সপ্রেসসহ প্রায় ১৫টি ট্রেন। এসব ট্রেনে বিগত সময়ের মতো যাত্রীদের ভিড় দেখা যায়নি। প্রায় সব ট্রেনেই নির্ধারিত সময়ে অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ ছাড়াই ঢাকা এসে পৌঁছেছে।

এদিকে রাজশাহী থেকে খুলনা অভিমুখে ছেড়ে আসা সাগরদাঁড়ি ট্রেন ও ঢাকাগামী মধুমতি, বনলতা, সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস অবরোধের মুখে প্রায় আড়াই ঘণ্টা থেমে থাকে। ফলে সারাদেশের সঙ্গে রাজশাহীর ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ ছিল কিছুক্ষণ। তবে এ ঘটনায় ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়ের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে ঢাকা রেলওয়ে।

দেখা গেছে, আজ সকাল থেকে ঢাকা থেকে ছেড়ে যাচ্ছে রংপুর এক্সপ্রেস, নারায়ণগঞ্জ কমিউটার, তিস্তা ঈদ স্পেশাল, তিস্তা কমিউটারসহ বেশ কিছু ট্রেন। ঈদ শেষ করে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের পাশাপাশি গ্রামেও যাচ্ছেন অনেকেই। পরিবার পরিজন নিয়ে যারা ঈদের ছুটি পাননি তারা এখন গ্রামের উদ্দেশ্য পাড়ি জমাচ্ছেন। অনেকে আবার জরুরি কাজেও ঢাকা ছাড়ছেন।

সকাল ৯ টা ৪৫ মিনিটে কমলাপুরে পৌঁছানো জাহানাবাদ এক্সপ্রেসের যাত্রী মীর মো. আমিনুল বলেন, আসতে কোনো সমস্যা নেই। প্রতিবছর তো দেখি মাথার কাছে দশজন স্টান্ডিং টিকেটে দাঁড়িয়ে থাকে। এবার এমন সমস্যা হয়নি। অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ একটা ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। এ কারণেই ছুটি শেষ হওয়ার আগেই স্ত্রী এবং সন্তানসহ ঢাকায় চলে এসেছি।

একই ট্রেনের আরেক যাত্রী মিজানুর রহমান বলেন, আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। নির্ধারিত সময়ে ট্রেন ছেড়েছিল। প্রতিবারই তো ভোগান্তি হয়। এবার ভোগান্তি নেই বললেই চলে। তবে শুক্রবার এবং শনিবার মনে হয় সবাই ঢাকায় আসবে। সরকারি অফিস আদালত খুলেনি বলেই চাপ কিছুটা কম।

সকাল ১০ টায় জামালপুরগামী ট্রেন জামালপুর এক্সপ্রেসের যাত্রী ফজলে রাব্বী বলেন, আমি একটি বেসরকারি আইটি ফার্মে কাজ করি। ঈদে ছুটি পাইনি বলে গ্রামে যেতে পারিনি। ঈদে সহকর্মীরা ছুটি শেষ করে ঢাকায় আসায় আজ থেকে ছুটি পেলাম। স্ত্রী সন্তানরা গ্রামেই আছে। আমি এখন ওদের সঙ্গে যোগ দেব। প্রতি বছর সবাই একসঙ্গে হওয়ার আনন্দই আলাদা।

এদিকে ঈদ যাত্রা নিয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. সাজেদুল ইসলাম বলেন, কোনো ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় নেই। সবকিছু ভালোভাবেই চলছে। শুধু রাজশাহী রুটের তিনটি ট্রেনে আন্দোলনের কারণে বিলম্ব হয়েছে। বাকি সব রুটেই ট্রেন যথাসময়ে এসেছে। রাজশাহীর ট্রেনে যে সমস্যা হয়েছিল সেটাও সমাধান হয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, সকাল থেকে ঢাকায় ১৫টি ট্রেন এসেছে। ঢাকা থেকে ছেড়ে গেছে ১০টি ট্রেন। রাজশাহী থেকে যে ট্রেন কিছুটা বিলম্ব হয়েছে সেটা ঢাকা থেকে নির্ধারিত সময়েই ছেড়ে যাবে।

সাজেদুল ইসলাম বলেন, ঈদ ফেরত যাত্রায় যাত্রীর চাপ কম এখনো। শেষের দিকে চাপ দেখা দিতে পারে। তবে শুক্র ও শনিবার চাপ বাড়তে পারে। মাস্ক পরা শুরু করা হয়েছে। আমরা যাত্রীদের সচেতন করছি। সবাইকে মাস্ক পরে ট্রেনে যাত্রা করার অনুরোধ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকায় কথাকাটাকাটির জেরে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে সরোয়ার আলম (২৫) নামে এ যুবক খুন হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহত সরোয়ার আলম কক্সবাজার পৌরসভার লাইট হাউজ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সরোয়ারের সাথে তার ফুফাতো ভাই রায়হানের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রায়হান উত্তেজিত হয়ে হাতে থাকা কাচের গ্লাস ভেঙে সরোয়ারের বুকে আঘাত করে।

পরে গুরুতর অবস্থায় সরোয়ারকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হঠাৎ এমন মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসছে। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতন।

প্রতিবেশী মো. আলম বলেন, শান্ত-ভদ্র স্বভাবের সরোয়ার ছিল সবার প্রিয়। ওর উপার্জনে পরিবারটা চলতো। শুধু এক মুহূর্তের রাগে রায়হান ওকে মেরে ফেলল। এটা আমরা বিশ্বাসই করতে পারছি না।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে প্রাণহানি ঘটেছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। নিহত সরোয়ারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:০৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় আব্দুল কাদের (৫৫) নামে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি পাইকান কুঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর অষ্টম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী কিশোরী শুক্রবার নিজে বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুই বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেন তিনি।

তবে বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর থেকে শিক্ষক আব্দুল কাদের কিশোরীটির সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছেন এবং একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি কাবিননামা রেজিস্ট্রির জন্য চাপ দিলে শিক্ষক আব্দুল কাদের ওই কিশোরীকে জোর করে বাড়িতে আটকে রাখেন ও পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেন।

গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আবু হানিফ সরকার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়।

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

খানাখন্দ, কাদা-পানি আর অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে তলিয়ে যায় পুরো টার্মিনাল, ডুবে যায় বড় বড় গর্ত।

প্রতিদিনই বাস, রিকশা, অটোরিকশা থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল পর্যন্ত আটকে যাচ্ছে এই গর্তে। যাত্রীদের নামতে হচ্ছে কাদা-পানিতে, অনেক সময় পড়তে হচ্ছে আহত হওয়ার ঝুঁকিতেও। ফলে প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন হাজারো যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিক এবং চালকরা।

‎২০০৬ সালে শহরের বাইপাস সড়কের পাশে মাছিমপুর এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ এ টার্মিনাল নির্মাণ করে। তখন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা হয়ে পড়ে অপ্রতুল।

প্রতিদিন প্রায় ১৪টি রুটে ৬ শতাধিকের বেশি বাস ও মিনিবাস এখান থেকে ৩০-৩৫ হাজার যাত্রী পরিবহন করছে। কিন্তু ধারণক্ষমতার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি বাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে টার্মিনালে।

‎বাস রাখার জায়গা না থাকায় রাস্তার দুই পাশে সারি সারি বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে, এতে যানজট ও চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটছে। পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অর্থের বিনিময়ে নতুন নতুন বাস চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অযাচিত চাপ পড়ছে টার্মিনালের ওপর।

‎সরেজমিনে দেখা গেছে, টার্মিনালে ঢোকার মুখেই রয়েছে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়ায় কোথায় গর্ত তা বোঝা যায় না। এতে প্রায়ই বাস আটকে যায়। ছোট যানবাহন যেমন রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পড়ছে বিপদে। যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে কেউ নামতে গিয়ে কাদা-পানিতে ভিজে যাচ্ছেন, আবার কেউ খানাখন্দে পড়ে আহত হচ্ছেন।

‎স্থানীয় যাত্রী সজল শেখ বলেন, পিরোজপুরের বাইরে কোথাও যেতে গেলে এই টার্মিনালে আসতে হয়, কিন্তু অবস্থা এত খারাপ যে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় বাস থেকে নামলেই কাদা-পানিতে নেমে যেতে হয়। আমরা দ্রুত এর সমাধান চাই।

‎বাসচালক আবুল হোসেন বলেন, পিরোজপুর জেলা বাস টার্মিনাল এখন ব্যবহার অনুপযোগী। এখানে বাস রাখার ব্যবস্থা নেই, গর্তে পড়লে ক্রেন দিয়ে বা অন্য বাস দিয়ে টেনে তুলতে হয়। এতে আমাদের অনেক ভোগান্তি হয়। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের টার্মিনালটি ঠিক করে দেওয়া হোক, না হলে এখানে আর বাস রাখা যাবে না।

‎শ্রমিক মাহাতাব আলী বলেন, এই টার্মিনালে বাস নিয়ে ঢুকতে এবং বের হতে গেলে প্রায়ই বাসের বিভিন্ন সমস্যা হয়। চাকার ক্ষতি হয়, নিচের পাতির ক্ষতি হয়, ইঞ্জিনের ক্ষতি হয় এগুলো আবার মেরামত করতে অনেক সময় লাগে। ফলে বাস বন্ধ হয়ে গেলে ইনকামও বন্ধ হয়ে যায়।

‎পরিবহন মালিক আব্দুস সালাম খান বলেন, টার্মিনাল দ্রুত সংস্কার না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালিক, যাত্রী ও চালকদের জন্য এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পরিণত হয়েছে। তাই দ্রুতই এটি সংস্কার করা প্রয়োজন।

‎১৯ বছর আগে নির্মিত হলেও এ টার্মিনালে এখনো কোনো বড় ধরনের সংস্কার হয়নি। ফলে এখন এটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি—দ্রুত সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হোক পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হয়।

‎তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া শুধু খানাখন্দ মেরামত করে সমস্যার সমাধান হবে না। টার্মিনালটিকে আধুনিকায়ন, বাস পার্কিংয়ের জন্য আলাদা জোন তৈরি, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত বাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে বিকল্প হিসেবে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণ করা দরকার। নইলে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়বে।

‎পিরোজপুর জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, বিশাল বিশাল গর্ত রয়েছে। বর্ষাকালে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পানি পেরিয়ে সড়কে ওঠে। আমরা পৌরসভাকে অনুরোধ করেছি গর্তগুলো ভরাট করার জন্য। আশা করছি, দ্রুতই কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করবে।

‎এ বিষয়ে পিরোজপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ধ্রুব লাল দত্ত বণিক বলেন, আমরা এ বিষয়ে গত বছরে খুব স্বল্প পরিসরে কিছুটা মেরামত করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি প্রজেক্টের জন্য স্কিম প্রেরন করেছি। আশা করি, বরাদ্দ পেলে দ্রুতই এটি মেরামতের কাজ করা হবে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.