१০ জুলাই, २০२५ १७:२८
আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের আগেই ভোলা-বরিশাল সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দাবি জানিয়েছে ‘আগামীর ভোলা’ নামক একটি সংগঠন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সড়ক ভবনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে এ দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি ও ‘আগামীর ভোলা’র মুখপাত্র মীর মোহাম্মদ জসিম ভোলার ২৫ লাখ মানুষের শত শত বছরের দুঃখ দুর্দশার চিত্র তুলে ধরে দ্রুত ভোলা-বরিশাল সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দাবি জানান।
তারা বলেন, ভোলার ২৫ লাখ মানুষ রাত ৮টার পর মূল ভূখন্ড থেকে অন্যত্র যেতে পারেন না। চিকিৎসা ব্যবস্থা বেহাল থাকায় প্রতিদিন অন্তত ১০-১৫ জন রোগী বিনা চিকিৎসায় অকালে প্রাণ হারান। ভোলা-বরিশাল সেতুটি নির্মিত ভোলার মানুষের কষ্ট লাঘব হবে।
পর্যটনের অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে মীর জসিম বলেন, সেতুটি নির্মাণ হলে ভোলা হবে বাংলাদেশের অন্যতম লোভনীয় পর্যটন কেন্দ্র। বিপুল পরিমাণ গ্যাস মজুদ থাকায় প্রচুর ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে এই জেলায়।
এসময় উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন ‘আগামীর ভোলা’র নেতাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন এবং ভোলা-বরিশাল সেতুর প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করেন।
তিনি বলেন, সেতুর ডিজাইন করতে কমপক্ষে এক বছর সময় দরকার হয়। সবকিছু ঠিক করে কাজ শুরু করতে আরো দু-এক বছর লঅগে। তবে এই সরকার সেতু করার জন্য নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান তিনি।
আগামী বছরের শুরুর দিকে ডিজাইনের কাজ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান শেখ মইনউদ্দিন। তবে সুযোগ থাকলে আরও আগে শুরু করার প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জানান, সেতুটি ১৭ কিলোমিটার লম্বা হবে। দরকার হবে ১৮ হাজার কোটি টাকা। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) সেতুর কাজটি সম্পাদনের পরিকল্পনা রয়েছে বলেও তিনি জানান।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (পার্থ) সাংগঠনিক সম্পাদক ও আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক ইলিয়াস মাতাব্বর বলেন, ভোলার মানুষ বঞ্চিত হতে হতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এ জেলার মানুষের প্রাণের দাবিটি দ্রুত বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক এমরান হোসেন বলেন, ‘আগামীর ভোলার ব্যানারে আমরা পুরো ভোলাবাসী আন্দোলন করেছি আমাদের মৌলিক দাবি আদায়ের লক্ষ্যে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
ছাত্রসমাজ (পার্থ) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক ও আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক সাইফুল বলেন আমরা আর আশ্বাস শুনতে চাই না। আমাদের দাবির দ্রুত বাস্তবায়ন চাই।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ও আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক মো. আল আমিন বলেন, ‘দাবি আদায় না হলে ভোলার সকল জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের আগেই ভোলা-বরিশাল সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দাবি জানিয়েছে ‘আগামীর ভোলা’ নামক একটি সংগঠন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সড়ক ভবনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে এ দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি ও ‘আগামীর ভোলা’র মুখপাত্র মীর মোহাম্মদ জসিম ভোলার ২৫ লাখ মানুষের শত শত বছরের দুঃখ দুর্দশার চিত্র তুলে ধরে দ্রুত ভোলা-বরিশাল সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের দাবি জানান।
তারা বলেন, ভোলার ২৫ লাখ মানুষ রাত ৮টার পর মূল ভূখন্ড থেকে অন্যত্র যেতে পারেন না। চিকিৎসা ব্যবস্থা বেহাল থাকায় প্রতিদিন অন্তত ১০-১৫ জন রোগী বিনা চিকিৎসায় অকালে প্রাণ হারান। ভোলা-বরিশাল সেতুটি নির্মিত ভোলার মানুষের কষ্ট লাঘব হবে।
পর্যটনের অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে মীর জসিম বলেন, সেতুটি নির্মাণ হলে ভোলা হবে বাংলাদেশের অন্যতম লোভনীয় পর্যটন কেন্দ্র। বিপুল পরিমাণ গ্যাস মজুদ থাকায় প্রচুর ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তোলার সুযোগ রয়েছে এই জেলায়।
এসময় উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন ‘আগামীর ভোলা’র নেতাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন এবং ভোলা-বরিশাল সেতুর প্রয়োজনীয়তার কথা স্বীকার করেন।
তিনি বলেন, সেতুর ডিজাইন করতে কমপক্ষে এক বছর সময় দরকার হয়। সবকিছু ঠিক করে কাজ শুরু করতে আরো দু-এক বছর লঅগে। তবে এই সরকার সেতু করার জন্য নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান তিনি।
আগামী বছরের শুরুর দিকে ডিজাইনের কাজ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান শেখ মইনউদ্দিন। তবে সুযোগ থাকলে আরও আগে শুরু করার প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী জানান, সেতুটি ১৭ কিলোমিটার লম্বা হবে। দরকার হবে ১৮ হাজার কোটি টাকা। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) সেতুর কাজটি সম্পাদনের পরিকল্পনা রয়েছে বলেও তিনি জানান।
বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (পার্থ) সাংগঠনিক সম্পাদক ও আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক ইলিয়াস মাতাব্বর বলেন, ভোলার মানুষ বঞ্চিত হতে হতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এ জেলার মানুষের প্রাণের দাবিটি দ্রুত বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক এমরান হোসেন বলেন, ‘আগামীর ভোলার ব্যানারে আমরা পুরো ভোলাবাসী আন্দোলন করেছি আমাদের মৌলিক দাবি আদায়ের লক্ষ্যে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
ছাত্রসমাজ (পার্থ) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক ও আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক সাইফুল বলেন আমরা আর আশ্বাস শুনতে চাই না। আমাদের দাবির দ্রুত বাস্তবায়ন চাই।
ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ও আগামীর ভোলার অন্যতম সংগঠক মো. আল আমিন বলেন, ‘দাবি আদায় না হলে ভোলার সকল জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १४:३८
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৭৩৯ টাকা ব্যয়ে নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেছেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান। বৃহস্পতিবার বিকেলে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লঞ্চঘাট থেকে বর্ণালী সড়ক পর্যন্ত আরসিসি সড়কের উদ্বোধন করেন তিনি। লালমোহন পৌরসভার বাস্তবায়নে এবং উপকূলীয় শহর জলবায়ু সহিষ্ণু প্রকল্পের আওতায় এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রেজওয়ানুল হক, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ হোসেন, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, লালমোহন উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হলরুমে বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ভোলা জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান।

११ ডিসেম্বর, २০२५ ११:५१
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
ভোলায় মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশন পরিচালিত দারুল হিকমাহ্ মাদরাসার চারজন এতিম শিক্ষার্থীকে বিদায়ি সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে ভোলা সদর উপজেলার পূর্ব বাপ্তা চেউয়াখালী এলাকায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে এক দোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও শুভেচ্ছা উপহার দেওয়া হয়।
মাদরাসার নূরানী শাখায় তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অর্জনের পর বিদায় নেওয়া এতিম শিক্ষার্থীরা হলো—মো. রবিউল ইসলাম, মো. হোসাইন, মো. হাসান ও মো. সানাউল।
মৌলবী ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের সহসভাপতি আলহাজ্ব মাওলানা আহমদ উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মাওলানা অহিদউল্লাহ খান, গুলি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষক অহিদুজ্জামান আনসারী, চৌদ্দঘর বালিকা দাখিল মাদরাসার সুপার মাওলানা হেলাল উদ্দিন, অবসরপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক মো. মফিজুল ইসলাম, সমাজ সেবক মাহমুদুল হাসান ফরাজী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন মাওলানা হাসান।
উদ্বোধনী বক্তব্যে মাদরাসার পরিচালক মাওলানা নেছার উদ্দিন বলেন, এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নে মৌলবী মোহাম্মদ ইদ্রিস (রহ.) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দারুল হিকমাহ নামের মাদরাসাটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এখানে প্লে, নার্সারি, আদর্শ নুরানী ও বিশেষ নাজেরা বিভাগে শিশুদেরকে অতি যত্নসহকারে অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করানো হয়। মাদরাসায় বর্তমানে ১৬ জন এতিম ও ৯ জন অসহায় শিক্ষার্থীসহ তিন শ্রেণিতে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
এদের মধ্যে ২৫ জন শিক্ষার্থী আবাসিক থাকেন।
ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মাদরাসাটি পরিচালনার পাশাপাশি এসব এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া এবং পড়ালেখার সব খরচ বহন করা হয়। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি জেনারেল শিক্ষা নিয়ে থাকে। বর্তমানে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত হলেও ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

০४ ডিসেম্বর, २০२५ १८:१४
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলা শহরে নবনির্মিত গজনবী স্টেডিয়াম, চরফ্যাশন উপজেলার মিনি স্টেডিয়াম ও জেলা সুইমিংপুলের উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বিকেলে সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন। ভোলার জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘উপজেলা স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১ টি স্টেডিয়াম আমরা নির্মাণ করছি। ভোলা যে মিনি স্টেডিয়াম সেটা উন্নতমানের, প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার সম্পূর্ণ। আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পলিসি হচ্ছে-দেশের সব পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ বাস্তবায়ন করব।’
অবকাঠামোর বাইরেও অবকাঠামোর সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করে খেলাধুলার ইকোসিস্টেম বিল্ড করার জন্য দৃশ্যমান অগ্রগতি ১ বছরের বেশি সময়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় দেখাতে পেরেছে।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ভোলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো.বিল্লাল হোসেন। এছাড়া ভোলার স্থানীয় রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.