১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:০৯
তালতলী(বরগুনা)উপজেলা সংবাদদাতাঃ বরগুনার তালতলী উপজেলার কৃষি অফিসের সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইমাম হোসেন বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে কৃষি পণ্য পরিবহনের জন্য ভ্যান গাড়ী বিতরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে নানা প্রশ্নে জন্ম দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু জাফর মোঃ ইলিয়াসের যোগসাজশে অর্থের বিনিময়ে সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইমাম হোসেন রাতের আঁধারে বিতরণ করেছেন।
গত সোমবার (১১ আগষ্ট) রাত ১০ দিকে তালতলী থানা থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে বসে গোপনে বিতরণ করা হয়। জানা যায়, এসএসসিপি কস্ট শেয়ারিং প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় পাঁচটি সিএফসি কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার।
প্রত্যেক কেন্দ্রে সরকারীভাবে এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। ওই বরাদ্দের সাথে কৃষকরা তাদের অর্থ সংযোজন করে কেন্দ্র নির্মাণ করবেন এমন শর্ত জুড়ে দেয়া আছে প্রকল্পের নীতিমালায়। কৃষকরা তাদের কৃষি পণ্য বিক্রির জন্য কেন্দ্রে মজুদ রাখবেন। ওই স্থান থেকে তারা বিক্রেতার কাছে সরবরাহ করবেন।
এ কাজে সহায়তার জন্য সরকার কৃষি উপকরণ টিলার মেশিন, ওয়েট মেশিন, ক্যারোট ও পরিবহন ভ্যান বরাদ্দ দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আবু জাফর ইলিয়াস অর্থের বিনিময়ে ওই সিএফসি কেন্দ্র কৃষকদের মাঝে বরাদ্দ দিয়েছেন। ওই পাঁচটি সিএফসি কেন্দ্রের জন্য পটুয়াখালীতে পাঁচটি পণ্য পরিবহন ভ্যান গাড়ী নির্মাণ করা হয়।
এর মধ্যে তিনটি ভ্যান গাড়ী সোমবার পটুয়াখালী থেকে আনা হয়। ওই ভ্যানগুলো সোমবার রাত দশটার দিকে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের ভিতরে বিতরণ না করে দুই কিলোমিটার দূরে তালতলী থানা থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে গিয়ে ইব্রাহিম, রাখাইন জোলেন ও আল আমিন নামের তিনজনের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এতে জনমনে নানা প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সুষ্ঠ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।
প্রত্যক্ষদর্শী বেল্লাল হোসেন ও অপু মিয়া বলেন, এতে কোথাও ঘাবলা আছে। নইলে এতো রাতে কেন কৃষি অফিসের লোকজন তাদের অফিস ছেড়ে লোকালয়ে এসে ভ্যান গাড়ী বিতরণ করবেন। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখলে আসল রহস্য বেড়িয়ে আসবে।
কবিরাজপাড়া সিএফসির পরিচালক রাখাইন জোলেন বলেন, উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ইমাম হোসেন ভ্যান গাড়ী নিতে আমাকে রাত দশটায় এখানে উপস্থিত থাকতে বলেছেন। তাই রাতে গাড়ী নিচ্ছি। তবে কেন তারা এতো রাতে ভ্যান গাড়ী দিয়েছেন তা আমি জানিনা।
তালতলী উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইমাম হোসেন বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসার রাতে ভ্যান গাড়ী কৃষকদের দিতে বলেছেন তাই দিয়েছি। উপজেলা কমপ্লেক্স ছেড়ে এতো দুরে কোন এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি।
তালতলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ আবু জাফর ইলিয়াস অর্থের বিনিময়ে কৃষকদের ভ্যান গাড়ী বিতরণের কথা অস্বীকার করে বলেন, এ ভ্যানগুলো পটুয়াখালী থেকে আসতে রাত হয়েছে, তাই রাতে বিতরন করেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে না জানিয়ে কেন ভ্যান গাড়ী বিতরন করেছেন এমন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে তিনি ফোনের লাইন কেটে দেন। তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে সালমা বলেন, ভ্যান গাড়ী বিতরনের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে রাতে কেন ভ্যান গাড়ী বিতরন করেছেন তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তালতলী(বরগুনা)উপজেলা সংবাদদাতাঃ বরগুনার তালতলী উপজেলার কৃষি অফিসের সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইমাম হোসেন বিরুদ্ধে রাতের আঁধারে কৃষি পণ্য পরিবহনের জন্য ভ্যান গাড়ী বিতরণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে নানা প্রশ্নে জন্ম দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু জাফর মোঃ ইলিয়াসের যোগসাজশে অর্থের বিনিময়ে সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইমাম হোসেন রাতের আঁধারে বিতরণ করেছেন।
গত সোমবার (১১ আগষ্ট) রাত ১০ দিকে তালতলী থানা থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে বসে গোপনে বিতরণ করা হয়। জানা যায়, এসএসসিপি কস্ট শেয়ারিং প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় পাঁচটি সিএফসি কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার।
প্রত্যেক কেন্দ্রে সরকারীভাবে এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। ওই বরাদ্দের সাথে কৃষকরা তাদের অর্থ সংযোজন করে কেন্দ্র নির্মাণ করবেন এমন শর্ত জুড়ে দেয়া আছে প্রকল্পের নীতিমালায়। কৃষকরা তাদের কৃষি পণ্য বিক্রির জন্য কেন্দ্রে মজুদ রাখবেন। ওই স্থান থেকে তারা বিক্রেতার কাছে সরবরাহ করবেন।
এ কাজে সহায়তার জন্য সরকার কৃষি উপকরণ টিলার মেশিন, ওয়েট মেশিন, ক্যারোট ও পরিবহন ভ্যান বরাদ্দ দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ আবু জাফর ইলিয়াস অর্থের বিনিময়ে ওই সিএফসি কেন্দ্র কৃষকদের মাঝে বরাদ্দ দিয়েছেন। ওই পাঁচটি সিএফসি কেন্দ্রের জন্য পটুয়াখালীতে পাঁচটি পণ্য পরিবহন ভ্যান গাড়ী নির্মাণ করা হয়।
এর মধ্যে তিনটি ভ্যান গাড়ী সোমবার পটুয়াখালী থেকে আনা হয়। ওই ভ্যানগুলো সোমবার রাত দশটার দিকে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের ভিতরে বিতরণ না করে দুই কিলোমিটার দূরে তালতলী থানা থেকে ১০০ ফুট দূরত্বে গিয়ে ইব্রাহিম, রাখাইন জোলেন ও আল আমিন নামের তিনজনের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এতে জনমনে নানা প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সুষ্ঠ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।
প্রত্যক্ষদর্শী বেল্লাল হোসেন ও অপু মিয়া বলেন, এতে কোথাও ঘাবলা আছে। নইলে এতো রাতে কেন কৃষি অফিসের লোকজন তাদের অফিস ছেড়ে লোকালয়ে এসে ভ্যান গাড়ী বিতরণ করবেন। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখলে আসল রহস্য বেড়িয়ে আসবে।
কবিরাজপাড়া সিএফসির পরিচালক রাখাইন জোলেন বলেন, উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ইমাম হোসেন ভ্যান গাড়ী নিতে আমাকে রাত দশটায় এখানে উপস্থিত থাকতে বলেছেন। তাই রাতে গাড়ী নিচ্ছি। তবে কেন তারা এতো রাতে ভ্যান গাড়ী দিয়েছেন তা আমি জানিনা।
তালতলী উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইমাম হোসেন বলেন, উপজেলা কৃষি অফিসার রাতে ভ্যান গাড়ী কৃষকদের দিতে বলেছেন তাই দিয়েছি। উপজেলা কমপ্লেক্স ছেড়ে এতো দুরে কোন এমন প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি।
তালতলী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ আবু জাফর ইলিয়াস অর্থের বিনিময়ে কৃষকদের ভ্যান গাড়ী বিতরণের কথা অস্বীকার করে বলেন, এ ভ্যানগুলো পটুয়াখালী থেকে আসতে রাত হয়েছে, তাই রাতে বিতরন করেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে না জানিয়ে কেন ভ্যান গাড়ী বিতরন করেছেন এমন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে তিনি ফোনের লাইন কেটে দেন। তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে সালমা বলেন, ভ্যান গাড়ী বিতরনের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে রাতে কেন ভ্যান গাড়ী বিতরন করেছেন তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২৩
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে গাছ কেটে নেওয়ার মামলায় জামিনে বের হয়ে এসে এক যুবদল নেতা বাদীর ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার উত্তর কলাগাছিয়া গ্রামে জাকির মাতুব্বরের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত মলাই চন্দ্র পলাশ গুলিশাখালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা গেছে, সরকার থেকে এক একর জমি বন্দোবস্ত নিয়ে সেখানে বাড়ি করে ২৪ বছর ধরে বাস করছেন জাকির। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের ৭ আগস্ট যুবদল নেতা মলাই ওই বাড়ির অন্তত ৮ লাখ টাকার বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নেন।
এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর বরগুনা দ্রুত বিচার আদালতে মলাইকে প্রধান আসামি করে ১৩ জনের নামে মামলা করেন জাকির। এই মামলায় মলাই বেশ কিছুদিন জেলহাজতে থেকে পরে আপসের শর্তে জামিনে বের হন।
তিনি শুক্রবার রাতে ২০-২৫ সঙ্গীসহ ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘর ভেঙে নিয়ে যান। আজ শনিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘরের ভিটা খালি। স্থানীয় রফিক মৃধা ও গ্রাম পুলিশ সদস্য নয়া মিয়া বলেন, ওই স্থানের ঘরে জাকির বসবাস করতেন।
জাকিরের স্ত্রী রাজিয়া বেগম বলেন, ‘মলাই চন্দ্র পলাশ ২০-২৫ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী এনে অস্ত্রে মুখে জিম্মি করে আমাদের সবাইকে একটি ঘরে আটকে রাখে।
পরে তাঁরা আমার ঘর ভেঙে ট্রলারে তুলে নিয়ে যান। আমি এ ঘটনায় তাঁর শাস্তি দাবি করছি।’ যোগাযোগ করা হলে মলাই বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে আমতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. কবির ফকির বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। দলীয় শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কাজ করলে তদন্ত সাপেক্ষে তাঁর (মলাই) বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ বিষয়ে আমতলী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বরগুনার তালতলীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে তালতলী মডেল মসজিদের সভা কক্ষে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সভায় সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য ও বরগুনা জেলার সদস্য বাছাই টিমের কেন্দ্রীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জামাল হোসেন।
সভায় উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দের হাতে সদস্য ফরম তুলে দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদস্য বাছাই টিমের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম।
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম মামুনের সঞ্চালনায় ও উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মাহবুবুল আলম মামুনের সভাপতিত্বে সদস্য ভর্তি ফরম বিতরন ও নবায়ন কর্মসুচীর সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী নজরুল ইসলাম মোল্লা।
সভায় বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মুরাদ খান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান পান্না, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আতিকুর রহমান অসিম ও উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মিয়া রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ। সভায় উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপির সহস্রাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৫২
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটায় জেলের বরশিতে ধরা পড়েছে সাড়ে ২৩ কেজি ওজনের একটি পাঙাস মাছ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কালমেঘা বাজারের স্লুইসগেট এলাকায় রিয়াজ হোসেন নামের এক জেলের বরশিতে এ মাছটি ধরা পড়ে।
জেলে রিয়াজ হোসেন জানান, প্রতিদিনের মতো আজ সকালেই স্লুইসগেটে বরশি পেতে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। দীর্ঘক্ষণ পর হঠাৎ বরশিতে শক্ত টান অনুভব করলে বড় কোনো মাছ আটকে পড়েছে বুঝতে পারেন। বরশি টেনে তুলতেই দেখা যায় বিশালাকৃতির এ পাঙাস মাছটি।
পরে দুপুর ১২টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য স্থানীয় কালমেঘা বাজারে নিয়ে গেলে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. রাজু মিয়া কেজিপ্রতি ১ হাজার টাকা দরে মোট ২৩ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে নেন।
ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, পাঙাসটির গুণগত মান ভালো হওয়ায় ঢাকায় দেড় হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি সম্ভব বলে আশা করছি। দুপুরেই মাছটি পরিবহনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.