dreamliferupatolibarisal

সারাদেশ

জুলাই আহতের মামলায় গ্রেপ্তার জুলাই আন্দোলনকারী

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:১০

প্রিন্ট এন্ড সেভ

জুলাই আহতের মামলায় গ্রেপ্তার জুলাই আন্দোলনকারী

ফেনীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের একটি মামলায় মো. হাসান (২২) নামে এক আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে জুলাই যোদ্ধাসহ এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। ফেনী সদর উপজেলার পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের মাথিয়ারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়ে মাথিয়ারা এলাকায় হারুনের পিংকি স্টোরে এলাকার কিশোর-যুবকরা টেলিভিশনে খেলা দেখে হৈ-হুল্লোড় করে। এতে বিরক্ত হয়ে পার্শ্ববর্তী পল্লী চিকিৎসক জাহিদুল ইসলাম ভূঞা যুবকদেরকে হৈ-হুল্লোড় করতে বারণ করেন।

যুবকরা তার কথা না শোনায় তিনি ওই এলাকার ৪ যুবকের নাম উল্লেখ করে ফেনী মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগের পর ১৮ আগস্ট রাতে ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আরেফিন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৭ কিশোর-যুবককে আটক করা হয়।

পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৬ জনকে অভিভাবকদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হলেও অজ্ঞাত কারণে সিএনজি অটোরিকশা চালক হানিফের ছেলে হাসানকে আগস্ট অভ্যুত্থানের আহতের ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

স্থানীয়রা জানায়, ১৮ আগস্ট আটকরা সবাই ক্রীড়াপ্রেমী। তারা ওই দোকানে সব সময় টিভিতে খেলা দেখে হৈ-হুল্লোড় করে, এটা ঠিক আছে। কিন্তু তারা কেউ এলাকার খারাপ ছেলে নয়। তাদেরকে আটকের পর ছেড়ে দেওয়া হলেও শুধুমাত্র হাসানকে অন্য একটি মামলায় গ্রেফতার দেখানোর ঘটনায় আমরা হতবাক।

হাসান আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিএনপি ও ছাত্রদলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে সক্রিয় ছিল। ২ আগস্ট সে তার ফেসবুক প্রোফাইল লাল করায় তাকে স্থানীয় যুবলীগ কর্মীরা মারধরের চেষ্টাও করেছিল। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়ও সে নানাভাবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে ছিল।

পার্শ্ববর্তী ধোনসাহাদ্দা এলাকার গ্যাজেটভুক্ত জুলাই যোদ্ধা আদনান হোসেন অতুল জানান, হাসান আমার সঙ্গে বিগত সময়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন আন্দোলনে যুক্ত ছিল। ওই সময়ে আমরা নানা কর্মসূচিতে একসঙ্গে অংশ নিয়েছি। এলাকার সন্ত্রাসীদের ভয়ে তখন এগুলো আমরা কোথাও প্রচার করতাম না।

আমার সহযোদ্ধা হাসানকে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার দেখানোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এটি জুলাই আহত ব্যক্তির মামলার মেরিট নষ্ট করার ষড়যন্ত্র। এ মামলার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধাদের হয়রানি কোনোভাবে কাম্য নয়।

স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল হক বলেন, হাসানসহ যাদেরকে আটক করা হয়েছে; তারাতো খারাপ ছেলে নয়। তারা দোকানে খেলা দেখে চিৎকার; চেঁচামেছি করতো। এ ঘটনায় আটক করে অন্য মামলায় গ্রেফতার দেখানো দুঃখজনক।

ভুক্তভোগী হাসানের বাবা হানিফ বলেন, আমার ছেলেকে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে চলতে দেখিনি। কোর্ট থেকে মামলার কাগজ তুলে দেখি, সেখানে আমার ছেলেকে পাঁচগাছিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সদস্য বলে উল্লেখ করেছে। আমার ছেলে নাকি জুলাই অভ্যুত্থানের সময় তাকিয়া রোডে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করেছে।

এসব নাকি আমার ছেলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে। সবই আমার ছেলেকে জেলে দেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্রকারীদের মিথ্যাচার। আমার অসুস্থ ছেলের বিরুদ্ধে যারা মিথ্যাচার করে হয়রানি করেছে, আমি তাদের বিচার চাই। আমার ছেলের মুক্তি চাই।

ফেনীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আরেফিন সিদ্দিকী বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানকালে আহত এক ব্যক্তির মামলার তদন্তে গ্রেফতার হাসানের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। ফলে তাকে ওই মামলায় গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এখানে কাউকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসানো হয়নি।

আরও পড়ুন:

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকায় কথাকাটাকাটির জেরে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে সরোয়ার আলম (২৫) নামে এ যুবক খুন হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

নিহত সরোয়ার আলম কক্সবাজার পৌরসভার লাইট হাউজ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সরোয়ারের সাথে তার ফুফাতো ভাই রায়হানের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রায়হান উত্তেজিত হয়ে হাতে থাকা কাচের গ্লাস ভেঙে সরোয়ারের বুকে আঘাত করে।

পরে গুরুতর অবস্থায় সরোয়ারকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হঠাৎ এমন মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসছে। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতন।

প্রতিবেশী মো. আলম বলেন, শান্ত-ভদ্র স্বভাবের সরোয়ার ছিল সবার প্রিয়। ওর উপার্জনে পরিবারটা চলতো। শুধু এক মুহূর্তের রাগে রায়হান ওকে মেরে ফেলল। এটা আমরা বিশ্বাসই করতে পারছি না।

এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে প্রাণহানি ঘটেছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। নিহত সরোয়ারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:০৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় প্রধান শিক্ষক গ্রেপ্তার

রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় আব্দুল কাদের (৫৫) নামে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি পাইকান কুঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর অষ্টম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী কিশোরী শুক্রবার নিজে বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুই বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেন তিনি।

তবে বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর থেকে শিক্ষক আব্দুল কাদের কিশোরীটির সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছেন এবং একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি কাবিননামা রেজিস্ট্রির জন্য চাপ দিলে শিক্ষক আব্দুল কাদের ওই কিশোরীকে জোর করে বাড়িতে আটকে রাখেন ও পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেন।

গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আবু হানিফ সরকার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়।

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:১৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

খানাখন্দে ভরা পিরোজপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, দুর্ভোগে হাজারো যাত্রী

খানাখন্দ, কাদা-পানি আর অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে তলিয়ে যায় পুরো টার্মিনাল, ডুবে যায় বড় বড় গর্ত।

প্রতিদিনই বাস, রিকশা, অটোরিকশা থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল পর্যন্ত আটকে যাচ্ছে এই গর্তে। যাত্রীদের নামতে হচ্ছে কাদা-পানিতে, অনেক সময় পড়তে হচ্ছে আহত হওয়ার ঝুঁকিতেও। ফলে প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন হাজারো যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিক এবং চালকরা।

‎২০০৬ সালে শহরের বাইপাস সড়কের পাশে মাছিমপুর এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ এ টার্মিনাল নির্মাণ করে। তখন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা হয়ে পড়ে অপ্রতুল।

প্রতিদিন প্রায় ১৪টি রুটে ৬ শতাধিকের বেশি বাস ও মিনিবাস এখান থেকে ৩০-৩৫ হাজার যাত্রী পরিবহন করছে। কিন্তু ধারণক্ষমতার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি বাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে টার্মিনালে।

‎বাস রাখার জায়গা না থাকায় রাস্তার দুই পাশে সারি সারি বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে, এতে যানজট ও চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটছে। পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অর্থের বিনিময়ে নতুন নতুন বাস চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অযাচিত চাপ পড়ছে টার্মিনালের ওপর।

‎সরেজমিনে দেখা গেছে, টার্মিনালে ঢোকার মুখেই রয়েছে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়ায় কোথায় গর্ত তা বোঝা যায় না। এতে প্রায়ই বাস আটকে যায়। ছোট যানবাহন যেমন রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পড়ছে বিপদে। যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে কেউ নামতে গিয়ে কাদা-পানিতে ভিজে যাচ্ছেন, আবার কেউ খানাখন্দে পড়ে আহত হচ্ছেন।

‎স্থানীয় যাত্রী সজল শেখ বলেন, পিরোজপুরের বাইরে কোথাও যেতে গেলে এই টার্মিনালে আসতে হয়, কিন্তু অবস্থা এত খারাপ যে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় বাস থেকে নামলেই কাদা-পানিতে নেমে যেতে হয়। আমরা দ্রুত এর সমাধান চাই।

‎বাসচালক আবুল হোসেন বলেন, পিরোজপুর জেলা বাস টার্মিনাল এখন ব্যবহার অনুপযোগী। এখানে বাস রাখার ব্যবস্থা নেই, গর্তে পড়লে ক্রেন দিয়ে বা অন্য বাস দিয়ে টেনে তুলতে হয়। এতে আমাদের অনেক ভোগান্তি হয়। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের টার্মিনালটি ঠিক করে দেওয়া হোক, না হলে এখানে আর বাস রাখা যাবে না।

‎শ্রমিক মাহাতাব আলী বলেন, এই টার্মিনালে বাস নিয়ে ঢুকতে এবং বের হতে গেলে প্রায়ই বাসের বিভিন্ন সমস্যা হয়। চাকার ক্ষতি হয়, নিচের পাতির ক্ষতি হয়, ইঞ্জিনের ক্ষতি হয় এগুলো আবার মেরামত করতে অনেক সময় লাগে। ফলে বাস বন্ধ হয়ে গেলে ইনকামও বন্ধ হয়ে যায়।

‎পরিবহন মালিক আব্দুস সালাম খান বলেন, টার্মিনাল দ্রুত সংস্কার না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালিক, যাত্রী ও চালকদের জন্য এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পরিণত হয়েছে। তাই দ্রুতই এটি সংস্কার করা প্রয়োজন।

‎১৯ বছর আগে নির্মিত হলেও এ টার্মিনালে এখনো কোনো বড় ধরনের সংস্কার হয়নি। ফলে এখন এটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি—দ্রুত সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হোক পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হয়।

‎তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া শুধু খানাখন্দ মেরামত করে সমস্যার সমাধান হবে না। টার্মিনালটিকে আধুনিকায়ন, বাস পার্কিংয়ের জন্য আলাদা জোন তৈরি, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত বাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে বিকল্প হিসেবে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণ করা দরকার। নইলে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়বে।

‎পিরোজপুর জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, বিশাল বিশাল গর্ত রয়েছে। বর্ষাকালে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পানি পেরিয়ে সড়কে ওঠে। আমরা পৌরসভাকে অনুরোধ করেছি গর্তগুলো ভরাট করার জন্য। আশা করছি, দ্রুতই কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করবে।

‎এ বিষয়ে পিরোজপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ধ্রুব লাল দত্ত বণিক বলেন, আমরা এ বিষয়ে গত বছরে খুব স্বল্প পরিসরে কিছুটা মেরামত করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি প্রজেক্টের জন্য স্কিম প্রেরন করেছি। আশা করি, বরাদ্দ পেলে দ্রুতই এটি মেরামতের কাজ করা হবে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.