২১ জুলাই, ২০২৫ ২০:৫১
বরিশালের হিজলা উপজেলার তৎকালীন কুচাই পট্টি ইউনিয়নের এক ভূমি খেকো চক্রের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগে ভুক্তভোগী কৃষকদের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১২ টায় হিজলা উপজেলা প্রেসক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী কৃষকরা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, ভুক্তভোগী কৃষকদের পক্ষে, হিজলা উপজেলার গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের মোঃ মাহফুজ মাতাব্বর।
লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী মোঃ মাহফুজ মাতাব্বর বলেন, হিজলা উপজেলার তৎকালীন হিজলা গৌরব্দী ইউনিয়নের চরবিশকাঠালী মৌজার যাহার সিট নং ৪,জে এল নং ১৯ বর্তমানে যাহার অবস্থান তৎকালীন হিজলা গৌরব্দী ইউনিয়নে বর্তমান শরিয়তপুরের কুচাইপট্টি ইউনিয়নে। এই জমিটি ১৯৯১-১৯৯৩ সালে বিভিন্ন অসহায় শ্রেনী পেশার মানুষের মধ্যে তৎকালীন বরিশাল জেলা প্রশাসক বন্দোবস্ত ব্যবস্থা করে দেন। সে সময় থেকে আমরা সরকারের সেলামি ও খাজনা প্রদান করে আসছি। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে কুচাইপট্টি ইউনিয়নের কিছু ভাসমান ভূমিদস্যু জোর জবরদস্তি ভোগদখল করে আসছে।
কৃষকদের দাবি, তারা ২০০৮ সাল আগ পর্যন্ত ওই জমিতে চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যুরা তাদের জমি দখল করে নেয়।
বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে ক্ষমতা প্রভাব ও প্রতিপত্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে মোঃ আবুল হাশেম বেপারীর ছেলে,কুচাইপট্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ভূমিদস্যু খোকন (খোকা)বেপারী, যিনি কচাইপট্টি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, শরিয়তপুর জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন স্বপন'র ভাই।
এই ভূমিদস্যু তার ভাইয়ের ক্ষমতায় আওয়ামী আমলে দীর্ঘ ১৬ বছর যাবত আমাদের প্রায় ৬০০ একর মত জমি ভোগ দখল করেছে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে ২৪ এর জুলাই বিপ্লব আন্দোলনে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পরও স্থানীয় প্রভাবশালী সুমন মৃধা এর কারনে আমরা ভুক্তভোগী কৃষকরা আমাদের স্বীয় জমি ভোগ দখল করতে পারছি না। জমি থেকে প্রায় রাতেই অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে এই প্রভাবশালীরা।
হিজলা উপজেলার বড়জালিয়া গ্রামের আবুল হাসেম দাবি করেন, “পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি, কিন্তু ১৭ বছরেও কোন সমাধান পাইনি।”
তার মতে, খোকা বেপারী সাথে কথাবার্তার সময়, রহস্যজনক কারণে প্রশাসন তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
আরেক ভুক্তভোগী কৃষক মোঃ দেলোয়ার হোসেন দাবি করেন, আমরা দীর্ঘদিন যাবত জমির কাছে যেতে পারিনি। জমির কাছে গেলে আমাদের প্রান নাশের হুমকি দিয়েছে।"
বর্তমানে খোকা বেপারী জমির কিছু অংশ ছাড়তে চাইলেও স্থানীয় প্রভাবশালী সুমন মৃধা সেই জমি নিজের কব্জায় নিতে চাইছেন।"
ভুক্তভোগী কৃষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাজাহান সরদার, নান্নু খান, সেকান্দার সরদার, রাহেলা বেগম, মন্নান খান সহ অন্যান্যরা।ভুক্তভোগী কৃষকরা তাদের জমি ফিরে পাওয়ার জন্য প্রশাসন ও সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
বরিশালের হিজলা উপজেলার তৎকালীন কুচাই পট্টি ইউনিয়নের এক ভূমি খেকো চক্রের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগে ভুক্তভোগী কৃষকদের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১২ টায় হিজলা উপজেলা প্রেসক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী কৃষকরা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, ভুক্তভোগী কৃষকদের পক্ষে, হিজলা উপজেলার গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের মোঃ মাহফুজ মাতাব্বর।
লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগী মোঃ মাহফুজ মাতাব্বর বলেন, হিজলা উপজেলার তৎকালীন হিজলা গৌরব্দী ইউনিয়নের চরবিশকাঠালী মৌজার যাহার সিট নং ৪,জে এল নং ১৯ বর্তমানে যাহার অবস্থান তৎকালীন হিজলা গৌরব্দী ইউনিয়নে বর্তমান শরিয়তপুরের কুচাইপট্টি ইউনিয়নে। এই জমিটি ১৯৯১-১৯৯৩ সালে বিভিন্ন অসহায় শ্রেনী পেশার মানুষের মধ্যে তৎকালীন বরিশাল জেলা প্রশাসক বন্দোবস্ত ব্যবস্থা করে দেন। সে সময় থেকে আমরা সরকারের সেলামি ও খাজনা প্রদান করে আসছি। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে কুচাইপট্টি ইউনিয়নের কিছু ভাসমান ভূমিদস্যু জোর জবরদস্তি ভোগদখল করে আসছে।
কৃষকদের দাবি, তারা ২০০৮ সাল আগ পর্যন্ত ওই জমিতে চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসী, ভূমিদস্যুরা তাদের জমি দখল করে নেয়।
বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে ক্ষমতা প্রভাব ও প্রতিপত্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে মোঃ আবুল হাশেম বেপারীর ছেলে,কুচাইপট্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ভূমিদস্যু খোকন (খোকা)বেপারী, যিনি কচাইপট্টি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, শরিয়তপুর জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন স্বপন'র ভাই।
এই ভূমিদস্যু তার ভাইয়ের ক্ষমতায় আওয়ামী আমলে দীর্ঘ ১৬ বছর যাবত আমাদের প্রায় ৬০০ একর মত জমি ভোগ দখল করেছে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে ২৪ এর জুলাই বিপ্লব আন্দোলনে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পরও স্থানীয় প্রভাবশালী সুমন মৃধা এর কারনে আমরা ভুক্তভোগী কৃষকরা আমাদের স্বীয় জমি ভোগ দখল করতে পারছি না। জমি থেকে প্রায় রাতেই অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে এই প্রভাবশালীরা।
হিজলা উপজেলার বড়জালিয়া গ্রামের আবুল হাসেম দাবি করেন, “পুলিশ প্রশাসনসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি, কিন্তু ১৭ বছরেও কোন সমাধান পাইনি।”
তার মতে, খোকা বেপারী সাথে কথাবার্তার সময়, রহস্যজনক কারণে প্রশাসন তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
আরেক ভুক্তভোগী কৃষক মোঃ দেলোয়ার হোসেন দাবি করেন, আমরা দীর্ঘদিন যাবত জমির কাছে যেতে পারিনি। জমির কাছে গেলে আমাদের প্রান নাশের হুমকি দিয়েছে।"
বর্তমানে খোকা বেপারী জমির কিছু অংশ ছাড়তে চাইলেও স্থানীয় প্রভাবশালী সুমন মৃধা সেই জমি নিজের কব্জায় নিতে চাইছেন।"
ভুক্তভোগী কৃষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শাজাহান সরদার, নান্নু খান, সেকান্দার সরদার, রাহেলা বেগম, মন্নান খান সহ অন্যান্যরা।ভুক্তভোগী কৃষকরা তাদের জমি ফিরে পাওয়ার জন্য প্রশাসন ও সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪০
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা ধুলাও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ থাকতে এর বিকল্প নেই বলে মন্তব্য বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম। সুস্থ স্বাভাবিক জীবন উপহার পেতে প্রতিটি মানুষের শরীর চর্চা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল ১০ টায় ববিতে অধ্যায়নরত সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ১দিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টে সার্বিক সহযোগিতা করে বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটি। উপজেলা ভিত্তিক প্রীতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ বরিশাল বিভাগীয় পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান, ববি ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: ইলিয়াস হোসেন, দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো: আবদুল্লাহ আল-মামুন, নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মো: রুহুল আমিন, বুরো বাংলাদেশ বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত মো: ওয়াসিম আকরামসহ অন্যান্যরা।
দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে আয়োজিত উপজেলা ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয় সকাল ১০টায়। বিকেল ৫ টায় ফাইনাল খেলা পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় একদিন ব্যাপী এই আয়োজন। সকাল থেকে সকল খেলা পরিচালনা করেন নিসচা বরিশাল জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম চৌধুরী।
সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মো: ইমন এর সঞ্চালনা এবং অনুষ্ঠানে মো: মোতালেব হোসেন সোহান এর সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম বলেন, খেলাধূলা শরীর ও মন ভালো রাখে। শুধু লেখা-পড়া করলেই চলবে না তার পাশাপাশি আমাদের খেলাধূলাও করতে হবে। কারণ পড়াশোনা আমাদের মেধাবী করবে আর খেলাধূলা আমাদের শরীর সুস্থ রাখবে।
তিনি আরও বলেন, আমি ধন্যবাদ জানাই বিআরটিএ ও নিরাপদ সড়ক চাই বরিশাল জেলা কমিটির সদস্যদের। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন সুন্দর একটি আয়োজন করেছে। আগামীতে তাদের এই কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে এটাই প্রত্যাশা করছি। ববির সকল শিক্ষার্থীদের প্রতি রইলো আমার দোয়া ও ভালোবাসা।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
বরিশালের হিজলা উপজেলায় জাতীয় মৎস্য জীবী সমিতির নবাগত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলমের সাথে।
রবিবার বেলা ১১ টার সময় উপজেলা জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির নবাগত কমিটির আহ্বায়ক সাজাহান রেজা ও সদস্য সচিব মোঃ সুলাইমান জমাদ্দারের নেতৃত্বে অন্যান্যরা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আলম বলেন জাতীয় মৎস্যজীবী নবাগত কমিটি দেশের জাতীয় সম্পদ রক্ষায় প্রশাসনকে সব সময় সহযোগিতায় করবেন।আগামীতে সকলে মিলে কাজ করার আশ^াস দেন।
নবাগত কমিটির আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব বলেন বরিশাল জেলা জাতীয় মৎস্যজীবী কমিটি পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করে আমাদের যে নতুন কমিটি দিয়েছে আমরা জেলেদের নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সভা করে জাতীয় সম্পদ রক্ষায় কাজ করব।আপনারা আমাদের পাশে থাকবেন।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:২৮
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে গত ২১দিনের ন্যায় চলমান আন্দোলন কর্মসূচিকে ঘিরে রোববার (১৭ আগস্ট) বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনে আবারো উত্তেজনা ছড়িয়ে পরেছে।
বিকেল তিনটার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে হাসপাতালের কর্মচারীরা। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হয়। পরে উভয়গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
তবে পূর্বে থেকে হাসপাতাল এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকায় বড়ধরনের সংঘাতের ঘটনা ঘটেছি। পরে বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা জেলা প্রশাসনের কার্যালয় ঘেরাও করতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে হাসপাতালে মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে হাসপাতালের প্রধান গেট আটকে দেয় পুলিশ। পরবর্তীতে হাসপাতালের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল অব্যাহত রাখে আন্দোলনকারীরা।
এসময় হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে হাসপাতালের অভ্যন্তর থেকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরপরই সেখানে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে। তবে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়।
এরপূর্বে শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে বরিশাল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলন করে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনের সমন্ময়ক মহিউদ্দীন রনি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। পাশাপাশি আন্দোলনের ১৮তম দিনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর শেবামেকের কর্মচারীদের হামলার প্রতিবাদে ও বিচার দাবি করে ২১তম দিনের (১৭ আগস্ট) কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেমতে রোববার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা একত্রিত হয়। পরবর্তীতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা শেবামেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়।
সূত্রমতে, বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে শেবামেকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। এসময় সেখানে সংঘাতের আশঙ্কা দেখা দেওয়া আগে থেকেই হাসপাতাল গেটে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তারা সংঘাত এড়াতে শেবামেকের প্রধান গেট বন্ধ করে দেয়। যেকারণে আন্দোলনকারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারেননি।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনরতরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও করতে গেছেন। তারা দালাল ও সিন্ডিকেট বিরোধী নানা শ্লোগানে মুখর করে রেখেছেন। একইসাথে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালাল সিন্ডিকেটের হামলার পর উল্টো মামলা দায়েরের প্রতিবাদ করে অনতিবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি করেন।
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে গত ২১দিনের ন্যায় চলমান আন্দোলন কর্মসূচিকে ঘিরে রোববার (১৭ আগস্ট) বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনে আবারো উত্তেজনা ছড়িয়ে পরেছে।
বিকেল তিনটার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে হাসপাতালের কর্মচারীরা। এতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী আহত হয়। পরে উভয়গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
তবে পূর্বে থেকে হাসপাতাল এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন থাকায় বড়ধরনের সংঘাতের ঘটনা ঘটেছি। পরে বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা জেলা প্রশাসনের কার্যালয় ঘেরাও করতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে হাসপাতালে মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে হাসপাতালের প্রধান গেট আটকে দেয় পুলিশ। পরবর্তীতে হাসপাতালের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল অব্যাহত রাখে আন্দোলনকারীরা।
এসময় হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। পরবর্তীতে হাসপাতালের অভ্যন্তর থেকে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরপরই সেখানে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পরে। তবে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়।
এরপূর্বে শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে বরিশাল কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক সংবাদ সম্মেলন করে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনের সমন্ময়ক মহিউদ্দীন রনি আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। পাশাপাশি আন্দোলনের ১৮তম দিনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর শেবামেকের কর্মচারীদের হামলার প্রতিবাদে ও বিচার দাবি করে ২১তম দিনের (১৭ আগস্ট) কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সেমতে রোববার বেলা সাড়ে এগারোটার দিকে নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতা একত্রিত হয়। পরবর্তীতে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা শেবামেকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়।
সূত্রমতে, বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে শেবামেকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে অবস্থান নেয়। এসময় সেখানে সংঘাতের আশঙ্কা দেখা দেওয়া আগে থেকেই হাসপাতাল গেটে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তারা সংঘাত এড়াতে শেবামেকের প্রধান গেট বন্ধ করে দেয়। যেকারণে আন্দোলনকারীরা হাসপাতালের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারেননি।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আন্দোলনরতরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ঘেরাও করতে গেছেন। তারা দালাল ও সিন্ডিকেট বিরোধী নানা শ্লোগানে মুখর করে রেখেছেন। একইসাথে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালাল সিন্ডিকেটের হামলার পর উল্টো মামলা দায়েরের প্রতিবাদ করে অনতিবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি করেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.