১০ জুলাই, ২০২৫ ১৮:২৫
ভোলার লালমোহন উপজেলায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে প্রতি বছরের ন্যায় শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে ‘লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’। প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫টি জিপিএ-৫ সহ প্রতি বছরের মতো পুরো জেলার মধ্যে শতভাগ পাসের সাফল্য ধরে রেখেছেন।
এ ছাড়া এ ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫৮ জন শিক্ষার্থী এ গ্রেড ও ২ জন শিক্ষার্থী এ- পেয়েছেন। এ বিষয়ে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের এখানে রয়েছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিষয়ভিত্তিক মেধাবী এক ঝাঁক শিক্ষক।
তাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করানো হয়। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেও বদ্ধপরিকর। আশা করছি আমাদের এসব শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা অর্জন শেষে আগামী দিনে নিজেদের দেশের কল্যাণে ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখবে। অপরদিকে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার এই ফলাফলে লালমোহন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন এবং ফেল করেছেন ৬৪ জন শিক্ষার্থী। লালমোহন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন, ফেল করেছেন ৬২ জন শিক্ষার্থী। কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪৬ জন।
ফুলবাগিচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩১ জন। গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩৭ জন। গজারিয়া গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ২১ জন।
এছাড়া দ্বীপ শিখা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪২ জন। দেবিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন এবং ফেল করছেন ৩৬ জন। আশ্রাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১৫ জন শিক্ষার্থী।
হাজিরহাট টিএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৩৬ জন। জনতা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ২৬ জন। অন্যদিকে, লর্ডহার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫০ জন। ধলীগৌরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৯২ জন।
ডাওরী হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৭৩ জন। করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১১ জন। চতলা মোহাম্মদীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫১ জন। রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৫৬ জন।
এদিকে, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ লালমোহন উপজেলার সকল শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। তিনি জানান, আমরা এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছি। তবে এই পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের অনুরোধ করবো আরো ভালো করে পড়ালেখা করে আগামী বছরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে প্রতি বছরের ন্যায় শীর্ষ স্থান অর্জন করেছে ‘লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ’। প্রতিষ্ঠানটি থেকে ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫টি জিপিএ-৫ সহ প্রতি বছরের মতো পুরো জেলার মধ্যে শতভাগ পাসের সাফল্য ধরে রেখেছেন।
এ ছাড়া এ ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৫৮ জন শিক্ষার্থী এ গ্রেড ও ২ জন শিক্ষার্থী এ- পেয়েছেন। এ বিষয়ে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের এখানে রয়েছেন বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা বিষয়ভিত্তিক মেধাবী এক ঝাঁক শিক্ষক।
তাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় শিক্ষার্থীদের আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করানো হয়। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতেও বদ্ধপরিকর। আশা করছি আমাদের এসব শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা অর্জন শেষে আগামী দিনে নিজেদের দেশের কল্যাণে ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখবে। অপরদিকে, বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার এই ফলাফলে লালমোহন সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ জন এবং ফেল করেছেন ৬৪ জন শিক্ষার্থী। লালমোহন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন, ফেল করেছেন ৬২ জন শিক্ষার্থী। কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪৬ জন।
ফুলবাগিচা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩১ জন। গজারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৩৭ জন। গজারিয়া গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ২১ জন।
এছাড়া দ্বীপ শিখা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন এবং ফেল করেছেন ৪২ জন। দেবিরচর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ জন এবং ফেল করছেন ৩৬ জন। আশ্রাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১৫ জন শিক্ষার্থী।
হাজিরহাট টিএ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৩৬ জন। জনতা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ২৬ জন। অন্যদিকে, লর্ডহার্ডিঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫০ জন। ধলীগৌরনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৯২ জন।
ডাওরী হাট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৭৩ জন। করিমগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ১১ জন। চতলা মোহাম্মদীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ফেল করেছেন ৫১ জন। রায়চাঁদ উদয় চন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন এবং ফেল করেছেন ৫৬ জন।
এদিকে, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ লালমোহন উপজেলার সকল শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। তিনি জানান, আমরা এই পরীক্ষাটি অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছি। তবে এই পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদের অনুরোধ করবো আরো ভালো করে পড়ালেখা করে আগামী বছরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪০
ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ শিক্ষার্থী এসএসসিতে বৃত্তি পেয়েছে। এরআগে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পুরো জেলায় শতভাগ পাসের একক রেকর্ড অর্জন করেছে।
যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। এবার নতুন করে ১৭ শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তিতে উচ্ছ¡সিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অভিভাবকরা। প্রকাশিত এই বৃত্তির ফলাফলেও উপজেলায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে হা-মীমের শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের বৃত্তির ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো- মো. জুবায়ের ইসলাম, মো. সবর ইসলাম, তাসনিম হোসেন তানহা, ইসমাইল হোসেন ইমন, সাদমান মুক্তাদিন অন্তু, ইফতেখার আহমেদ জিসান, অভিষেক আহমেদ আবির, মাহাদি ইসলাম আলভী, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. তুষার, ইষান আল রাহী, মো. মমশাদ হোসেন, তানহা আলম মমো, উদিতা আক্তার মরিয়ম, মোসা. মায়মুনা বেগম, আমেনা বেগম এবং মারিয়া আক্তার মিম।
এসব শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে শুধু শতভাগ পাশ নয় বরং মেধা ও যোগ্যতার ক্ষেত্রেও হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা সব সময় এগিয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, এ সাফল্য আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাবো ইনশাআল্লাহ।
ভোলার লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ শিক্ষার্থী এসএসসিতে বৃত্তি পেয়েছে। এরআগে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পুরো জেলায় শতভাগ পাসের একক রেকর্ড অর্জন করেছে।
যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫ জন শিক্ষার্থী। এবার নতুন করে ১৭ শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তিতে উচ্ছ¡সিত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও অভিভাবকরা। প্রকাশিত এই বৃত্তির ফলাফলেও উপজেলায় ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে হা-মীমের শিক্ষার্থীরা। সোমবার দুপুরে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত এসএসসি ও সমমানের বৃত্তির ফলাফলে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৭ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলো- মো. জুবায়ের ইসলাম, মো. সবর ইসলাম, তাসনিম হোসেন তানহা, ইসমাইল হোসেন ইমন, সাদমান মুক্তাদিন অন্তু, ইফতেখার আহমেদ জিসান, অভিষেক আহমেদ আবির, মাহাদি ইসলাম আলভী, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. তুষার, ইষান আল রাহী, মো. মমশাদ হোসেন, তানহা আলম মমো, উদিতা আক্তার মরিয়ম, মোসা. মায়মুনা বেগম, আমেনা বেগম এবং মারিয়া আক্তার মিম।
এসব শিক্ষার্থীর বৃত্তিপ্রাপ্তির মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে শুধু শতভাগ পাশ নয় বরং মেধা ও যোগ্যতার ক্ষেত্রেও হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা সব সময় এগিয়ে থাকে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে লালমোহন হা-মীম রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. রুহুল আমিন বলেন, এ সাফল্য আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এর মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যতে আরো বড় অর্জনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাবো ইনশাআল্লাহ।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৭
ভোলায় নিজ বসতঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (৪৫) নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদরাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তিন দফায় বিক্ষোভ করে বিক্ষুব্ধ আলেম-ওলামা ও স্থানীয় জনতা।
মিছিলগুলো ভোলা সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে বেরিয়ে যুগীরঘোল হয়ে শহরের কে-জাহান মার্কেটের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় নানা প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে জেলা শহর।
সমাবেশে আলেমরা এ হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের চরনোয়াবাদ সংলগ্ন বাপ্তা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাইস মিল সংলগ্ন মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মাওলানা আমিনুল হক নোমানী ওই এলাকার মাওলানা এনামুল হকের ছেলে। তিনি ভোলা ভোলা সদর উপজেলা জামে মসজিদের খতিব ও ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ছিলেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
ভোলায় নিজ বসতঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী (৪৫) নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদরাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তিন দফায় বিক্ষোভ করে বিক্ষুব্ধ আলেম-ওলামা ও স্থানীয় জনতা।
মিছিলগুলো ভোলা সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে বেরিয়ে যুগীরঘোল হয়ে শহরের কে-জাহান মার্কেটের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। এ সময় নানা প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে জেলা শহর।
সমাবেশে আলেমরা এ হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে স্থানীয় প্রশাসনকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে আল্টিমেটাম দেন। না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা। এর আগে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের চরনোয়াবাদ সংলগ্ন বাপ্তা ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রাইস মিল সংলগ্ন মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মাওলানা আমিনুল হক নোমানী ওই এলাকার মাওলানা এনামুল হকের ছেলে। তিনি ভোলা ভোলা সদর উপজেলা জামে মসজিদের খতিব ও ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদরাসার মুহাদ্দিস ছিলেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ভোলা সদর হাসপাতালে নিলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০৯
ভোলায় ঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদ্রাসার মুহাদ্দিসকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর চর নোয়াবাদ এলাকায় মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী (৪৫) ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও সদর উপজেলা মসজিদের খতিব। তিনি ভোলায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামিয়া ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠন ভোলা শহরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী এশারের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার কিছুক্ষণ পর পথচারীরা তার চিৎকার শুনে সেখানে যান। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে তার রক্তাক্ত দেহ মাটিতে পরে থাকতে দেখেন। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলামের স্ত্রী তজুমদ্দিনে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যাওয়া ও একমাত্র সন্তান লক্ষ্মীপুরে পড়াশোনা করার কারণে আজ তিনি বাসায় একাই ছিলেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে মাদ্রাসায় চাকরি ও মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করেন। অপরদিকে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের তার বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত একটি মাদ্রাসাও পরিচালনা করছিলেন।
ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোবাশ্বিরুল হক নাঈম জানান, কেন কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারিনি।
ভোলা সদর থানার এস আই ফাইজুল হক জানান, আমরা লাশের সুরতহাল ও ময়নাতদন্তের পর বিষয়টি বলতে পারব কেন কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে তাকে বেপরোয়া কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এমন পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে ভোলা শহরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনগুলো।
এ সময় বক্তারা প্রশাসনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়ে রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) হরতালের ঘোষণা দেন তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামের সদর উপজেলা আমির মাওলানা কামাল হোসাইন, পৌর আমির জামাল উদ্দিন, উপাধ্যক্ষ মোবাশ্বিরুল হক নাঈম হেফাজতে ইসলামের জেলা সভাপতি মাওলানা মিজানুর রহমান।
ভোলায় ঘরে ঢুকে মাওলানা আমিনুল হক নোমানী নামে এক মসজিদের খতিব ও মাদ্রাসার মুহাদ্দিসকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) রাত ৯টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার উত্তর চর নোয়াবাদ এলাকায় মাওলানা এনামুল হকের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী (৪৫) ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও সদর উপজেলা মসজিদের খতিব। তিনি ভোলায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের জেলা সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামিয়া ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠন ভোলা শহরে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী এশারের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার কিছুক্ষণ পর পথচারীরা তার চিৎকার শুনে সেখানে যান। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় দরজা ভেঙে ঘরের ভেতর প্রবেশ করে তার রক্তাক্ত দেহ মাটিতে পরে থাকতে দেখেন। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলামের স্ত্রী তজুমদ্দিনে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যাওয়া ও একমাত্র সন্তান লক্ষ্মীপুরে পড়াশোনা করার কারণে আজ তিনি বাসায় একাই ছিলেন।
মাওলানা আমিনুল ইসলাম নোমানী দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে মাদ্রাসায় চাকরি ও মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করেন। অপরদিকে সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের তার বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত একটি মাদ্রাসাও পরিচালনা করছিলেন।
ভোলা দারুল হাদিস কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মাওলানা মোবাশ্বিরুল হক নাঈম জানান, কেন কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই জানতে পারিনি।
ভোলা সদর থানার এস আই ফাইজুল হক জানান, আমরা লাশের সুরতহাল ও ময়নাতদন্তের পর বিষয়টি বলতে পারব কেন কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। তবে তাকে বেপরোয়া কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এমন পৈচাশিক ঘটনার প্রতিবাদে ভোলা শহরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইমান আকিদা সংরক্ষণ কমিটি, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনসহ বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনগুলো।
এ সময় বক্তারা প্রশাসনকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তার করতে হবে। তা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়ে রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) হরতালের ঘোষণা দেন তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামের সদর উপজেলা আমির মাওলানা কামাল হোসাইন, পৌর আমির জামাল উদ্দিন, উপাধ্যক্ষ মোবাশ্বিরুল হক নাঈম হেফাজতে ইসলামের জেলা সভাপতি মাওলানা মিজানুর রহমান।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.