০৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৫১
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বরগুনার বেতাগীতে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্যের শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছেন বেতাগী পৌরশাখার রিকশাচালক দলের সভাপতি মো. মিলন মিয়া। বিষয়টি নিয়ে উপজেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
স্লোগানের একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও সেটি সম্পাদিত বলে দাবি করেছেন ওই নেতা।মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুরে বেতাগী উপজেলা রিকশাচালক দলের আয়োজিত সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ১ মিনিট ৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে মিলন মিয়াকে বলতে শোনা যায়, আজকের রিকশাচালক দল বেতাগী উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে ৫ আগস্টে জুলাই যোদ্ধাদের স্মরণে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। যারা আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বা চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের প্রতি সরকার যেন সহযোগিতা করেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
ভিডিওতে আরও শোনা যায়, এই রিকশাচালক জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ তারিখ ফ্যাসিবাদ সরকার আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা পলায়ন করেছে। দেশ থেকে আমরা তাকে হটিয়েছি। জয় বাংলা, তারেক রহমান জিন্দাবাদ, জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ, শেখ হাসিনা… তারেক জিয়া জিন্দাবাদ, শহীদ জিয়াও অমর হোক।
এ ঘটনায় বেতাগী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। তাদের অভিযোগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপিতে অনেক নতুন মুখের আবির্ভাব ঘটেছে, যাদের মধ্যে কিছু ‘হাইব্রিড’ নেতার কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে রিকশাচালক দলের সভাপতি মিলন মিয়া কালবেলাকে বলেন, এই ভিডিও আমার না। কে বা কারা আমার ভিডিও কেটে ওই অংশজুড়ে দিয়েছে। অনেক দুষ্টুচক্র আছে, তারা করেছে। আমি বলেছি তারেক জিয়া জিন্দাবাদ, শহীদ জিয়া অমর হোক।
বেতাগী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব গোলাম সরোয়ার রিয়াদ খান বলেন, আমাদের দলে কিছু সুযোগসন্ধানী লোক ঢুকে পড়েছে।
গত ১৭ বছর দলে ছিল না, কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দলে ভিড় লেগেছে। কিছু লোকের বিতর্কিত আচরণের কারণে দলের সম্মানহানি হচ্ছে। আমরা দলীয় ব্যবস্থা নেব।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বরগুনার বেতাগীতে আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্যের শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়েছেন বেতাগী পৌরশাখার রিকশাচালক দলের সভাপতি মো. মিলন মিয়া। বিষয়টি নিয়ে উপজেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
স্লোগানের একটি ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লেও সেটি সম্পাদিত বলে দাবি করেছেন ওই নেতা।মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুরে বেতাগী উপজেলা রিকশাচালক দলের আয়োজিত সমাবেশে এ ঘটনা ঘটে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ১ মিনিট ৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে মিলন মিয়াকে বলতে শোনা যায়, আজকের রিকশাচালক দল বেতাগী উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে ৫ আগস্টে জুলাই যোদ্ধাদের স্মরণে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। যারা আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বা চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের প্রতি সরকার যেন সহযোগিতা করেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
ভিডিওতে আরও শোনা যায়, এই রিকশাচালক জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ তারিখ ফ্যাসিবাদ সরকার আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনা পলায়ন করেছে। দেশ থেকে আমরা তাকে হটিয়েছি। জয় বাংলা, তারেক রহমান জিন্দাবাদ, জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ, শেখ হাসিনা… তারেক জিয়া জিন্দাবাদ, শহীদ জিয়াও অমর হোক।
এ ঘটনায় বেতাগী উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। তাদের অভিযোগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপিতে অনেক নতুন মুখের আবির্ভাব ঘটেছে, যাদের মধ্যে কিছু ‘হাইব্রিড’ নেতার কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
অভিযোগের বিষয়ে রিকশাচালক দলের সভাপতি মিলন মিয়া কালবেলাকে বলেন, এই ভিডিও আমার না। কে বা কারা আমার ভিডিও কেটে ওই অংশজুড়ে দিয়েছে। অনেক দুষ্টুচক্র আছে, তারা করেছে। আমি বলেছি তারেক জিয়া জিন্দাবাদ, শহীদ জিয়া অমর হোক।
বেতাগী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব গোলাম সরোয়ার রিয়াদ খান বলেন, আমাদের দলে কিছু সুযোগসন্ধানী লোক ঢুকে পড়েছে।
গত ১৭ বছর দলে ছিল না, কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দলে ভিড় লেগেছে। কিছু লোকের বিতর্কিত আচরণের কারণে দলের সম্মানহানি হচ্ছে। আমরা দলীয় ব্যবস্থা নেব।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
বরগুনার আমতলীতে কিশোরগ্যাং চক্রের ৩ সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।গ্রেপ্তাররা হলেন- কিশোর গ্যাং চক্রের সদস্য মো. সাকিল (১৯), মো. রাকিবুল (১৯), মো. ওলি হাওলাদার (১৯) ও লাইজু আক্তার (২৪)।
জানা গেছে, ফরহাদ ইসলামের সঙ্গে তিন বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় মোসা. লাইজু আক্তারের। রোববার সন্ধ্যায় লাইজু আক্তার ফরহাদকে তাদের মেয়েকে দেখার জন্য আসতে বলেন। এ সংবাদে ফরহাদ চাওড়া ইউনিয়নস্থ উশ্যিতলা মূল রাস্তার পাশে আসে।
লাইজু পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্যকে ভাড়া করে নিয়ে আসে। ফরহাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে মারধর করে মোবাইল এবং টাকা-পয়সা নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ফরহাদ আমতলী থানায় অভিযোগ দিলে রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটকদের বিরুদ্ধে আমতলী থানায় মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, গ্রেপ্তারদের আমতলী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার আমতলীতে কিশোরগ্যাং চক্রের ৩ সদস্যসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।গ্রেপ্তাররা হলেন- কিশোর গ্যাং চক্রের সদস্য মো. সাকিল (১৯), মো. রাকিবুল (১৯), মো. ওলি হাওলাদার (১৯) ও লাইজু আক্তার (২৪)।
জানা গেছে, ফরহাদ ইসলামের সঙ্গে তিন বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় মোসা. লাইজু আক্তারের। রোববার সন্ধ্যায় লাইজু আক্তার ফরহাদকে তাদের মেয়েকে দেখার জন্য আসতে বলেন। এ সংবাদে ফরহাদ চাওড়া ইউনিয়নস্থ উশ্যিতলা মূল রাস্তার পাশে আসে।
লাইজু পূর্ব পরিকল্পিতভাবে কিশোর গ্যাংয়ের তিন সদস্যকে ভাড়া করে নিয়ে আসে। ফরহাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছলে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা তাকে মারধর করে মোবাইল এবং টাকা-পয়সা নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ফরহাদ আমতলী থানায় অভিযোগ দিলে রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটকদের বিরুদ্ধে আমতলী থানায় মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মো. দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, গ্রেপ্তারদের আমতলী সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পাঠানো হয়েছে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:১৬
বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রাম থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত স্ত্রীর গলা কাটা ছিল এবং স্বামীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। বর্তমানে পুলিশের একাধিক দল এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।
নিহতরা হলেন দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রামের আব্বাস মৃধার মেয়ে আকলিমা (২৭) এবং একই গ্রামের খালেক মোল্লার ছেলে দিনমজুর স্বপন মোল্লা (৩২)। এই দম্পতির দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে, যাদের বয়স ছয় বছর ও এক বছর।
নিহত স্বপনের চাচাতো বোন রাজিয়া বেগম জানান, ভোরে অজু করতে বের হলে তাদের বড় মেয়ে সাদিয়া দৌড়ে এসে বলে, ‘আম্মি মোগো ঘরে চলেন, মা কথা বলছে না। বাবাকেও দেখছি না।’ তিনি ঘরে গিয়ে মেঝেতে আকলিমার গলাকাটা রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান। স্বপনকে খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, তাঁর বিছানার ওপর মোবাইল ফোন পড়ে আছে এবং ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর মরদেহ ঝুলছে।
স্বপনের বড় ভাই কবির মোল্লা বলেন, তাঁর ভাইয়ের কোনো শত্রু নেই, তবে তাঁদের মধ্যে প্রায়ই সাংসারিক কলহ হতো। স্বপন নিয়মিত কাজ না করায় তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। নিহত আকলিমার বাবা আব্বাস মৃধা জানান, এ ঘটনা পারিবারিক কলহের কারণেই ঘটতে পারে।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসাইন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ চলছে। হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ হিসেবে ঘিরে রাখা হয়েছে।’
বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রাম থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত স্ত্রীর গলা কাটা ছিল এবং স্বামীর মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। আজ রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে। বর্তমানে পুলিশের একাধিক দল এ ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ করছে।
নিহতরা হলেন দক্ষিণ ইটবাড়িয়া গ্রামের আব্বাস মৃধার মেয়ে আকলিমা (২৭) এবং একই গ্রামের খালেক মোল্লার ছেলে দিনমজুর স্বপন মোল্লা (৩২)। এই দম্পতির দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে, যাদের বয়স ছয় বছর ও এক বছর।
নিহত স্বপনের চাচাতো বোন রাজিয়া বেগম জানান, ভোরে অজু করতে বের হলে তাদের বড় মেয়ে সাদিয়া দৌড়ে এসে বলে, ‘আম্মি মোগো ঘরে চলেন, মা কথা বলছে না। বাবাকেও দেখছি না।’ তিনি ঘরে গিয়ে মেঝেতে আকলিমার গলাকাটা রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান। স্বপনকে খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, তাঁর বিছানার ওপর মোবাইল ফোন পড়ে আছে এবং ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর মরদেহ ঝুলছে।
স্বপনের বড় ভাই কবির মোল্লা বলেন, তাঁর ভাইয়ের কোনো শত্রু নেই, তবে তাঁদের মধ্যে প্রায়ই সাংসারিক কলহ হতো। স্বপন নিয়মিত কাজ না করায় তাদের মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকত। নিহত আকলিমার বাবা আব্বাস মৃধা জানান, এ ঘটনা পারিবারিক কলহের কারণেই ঘটতে পারে।
বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসাইন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। রহস্য উদ্ঘাটনে কাজ চলছে। হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ হিসেবে ঘিরে রাখা হয়েছে।’
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৪
বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নে নতুন ভোটার নিবন্ধনের নামে ঘুষ নেয় ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ)।বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোটবগীর নেছার উদ্দিন নতুন ভোটার হতে গেলে তার কাছে ৫০০ টাকা দাবি করা হয়। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে দিনের পর দিন নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়।
পরে গতকাল বুধবার দুপুরে ঐ নেছার উদ্দিন ভোটার করতে আসলে তখন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ) বলেন ৫'শ টাকা না দিলে আপনার ভোটর করানো হবে না এবং করলেও বাতিল হয়ে যাবে। ভোটার বাতিল করার ভয় দেখানো হলে তিনি বাধ্য হয়ে টাকা দেন।
তবে দেড় ঘণ্টা পর বিষয়টি জানাজানি হলে এবং স্থানীয়দের চাপের মুখে আরিফ টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হন। টাকা ফেরত দেওয়ার ভিডিওতে আরিফ বলেন আমাকে চা খেতে টাকা দিয়েছে ঐ লোক ।
এই টাকা নেওয়া আমার ভুল হয়েছে। টাকা ফেরত দিতেছি। তবে তিনি এই একজনের কাছ থেকে ৫'শ টাকা নিয়ে থেমে নেই। নতুন ভোটার করতে হলেই তাকে ৫'শ টাকা দিতে হবে এমন নিয়ম চালু আছে ওই নির্বাচন কমিশন অফিসে।
অভিযোগ রয়েছে, শামসুল আলম আরিফের বিরুদ্ধে এর আগেও টাকা নিয়ে বয়স সংশোধনসহ নানা অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। এতে সাধারণ মানুষ নতুন ভোটার হতে গিয়ে ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
সাধারণ মানুষের দাবি, তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিস ‘দুর্নীতির আখড়াতে পরিণত হয়েছে। দ্রুত ঘটনার তদন্ত করে দায়ীদের শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
ভুক্তভোগী নেছার উদ্দিন বলেন, “আমার কাছ থেকে টাকা নেওয়ার পর আমি বিষয়টি সাংবাদিকদের জানালে তারা ঘটনাস্থলে আসেন। তখন স্থানীয়দের উপস্থিতিতে অপারেটর ক্ষমা চেয়ে টাকা ফেরত দেন।
টাকা ফেরত দিলেও শুরুতে যে হয়রানি ও ভয়ভীতি দেওয়া হয়েছে, তা খুবই লজ্জাজনক। সাধারণ মানুষ যদি ন্যায্য প্রক্রিয়ায় ভোটার হতে না পারে, তবে দুর্নীতি আরও বেড়ে যাবে।”
স্থানীয় মোস্তাফিজ বলেন, “নতুন ভোটার করার ক্ষেত্রে নিয়মিত হয়রানি ও ঘুষের অভিযোগ বহুদিনের। প্রশাসন যদি এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে।” এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম আরিফ বলেন, “আমাকে শুধু চা খাওয়ার টাকা দিয়ে গেছেন। আমি ভুল করেছি, ক্ষমা চাই। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।”
তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোস্তফা কামাল জানান, “যেহেতু ঘুষের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে, তাই এ নিয়ে নিউজ করিয়েন না।
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুল হাই আল হাদী বলেন, নতুন ভোটার হতে কোনো ধরনের টাকা দিতে হয় না। এই টাকা নিয়ে যারা ভোটার নিবন্ধন করেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নে নতুন ভোটার নিবন্ধনের নামে ঘুষ নেয় ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ)।বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোটবগীর নেছার উদ্দিন নতুন ভোটার হতে গেলে তার কাছে ৫০০ টাকা দাবি করা হয়। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে দিনের পর দিন নানা অজুহাতে হয়রানি করা হয়।
পরে গতকাল বুধবার দুপুরে ঐ নেছার উদ্দিন ভোটার করতে আসলে তখন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম (আরিফ) বলেন ৫'শ টাকা না দিলে আপনার ভোটর করানো হবে না এবং করলেও বাতিল হয়ে যাবে। ভোটার বাতিল করার ভয় দেখানো হলে তিনি বাধ্য হয়ে টাকা দেন।
তবে দেড় ঘণ্টা পর বিষয়টি জানাজানি হলে এবং স্থানীয়দের চাপের মুখে আরিফ টাকা ফেরত দিতে বাধ্য হন। টাকা ফেরত দেওয়ার ভিডিওতে আরিফ বলেন আমাকে চা খেতে টাকা দিয়েছে ঐ লোক ।
এই টাকা নেওয়া আমার ভুল হয়েছে। টাকা ফেরত দিতেছি। তবে তিনি এই একজনের কাছ থেকে ৫'শ টাকা নিয়ে থেমে নেই। নতুন ভোটার করতে হলেই তাকে ৫'শ টাকা দিতে হবে এমন নিয়ম চালু আছে ওই নির্বাচন কমিশন অফিসে।
অভিযোগ রয়েছে, শামসুল আলম আরিফের বিরুদ্ধে এর আগেও টাকা নিয়ে বয়স সংশোধনসহ নানা অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। এতে সাধারণ মানুষ নতুন ভোটার হতে গিয়ে ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
সাধারণ মানুষের দাবি, তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিস ‘দুর্নীতির আখড়াতে পরিণত হয়েছে। দ্রুত ঘটনার তদন্ত করে দায়ীদের শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
ভুক্তভোগী নেছার উদ্দিন বলেন, “আমার কাছ থেকে টাকা নেওয়ার পর আমি বিষয়টি সাংবাদিকদের জানালে তারা ঘটনাস্থলে আসেন। তখন স্থানীয়দের উপস্থিতিতে অপারেটর ক্ষমা চেয়ে টাকা ফেরত দেন।
টাকা ফেরত দিলেও শুরুতে যে হয়রানি ও ভয়ভীতি দেওয়া হয়েছে, তা খুবই লজ্জাজনক। সাধারণ মানুষ যদি ন্যায্য প্রক্রিয়ায় ভোটার হতে না পারে, তবে দুর্নীতি আরও বেড়ে যাবে।”
স্থানীয় মোস্তাফিজ বলেন, “নতুন ভোটার করার ক্ষেত্রে নিয়মিত হয়রানি ও ঘুষের অভিযোগ বহুদিনের। প্রশাসন যদি এখনই কঠোর ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে যাবে।” এ বিষয়ে অভিযুক্ত ডাটা এন্ট্রি অপারেটর শামসুল আলম আরিফ বলেন, “আমাকে শুধু চা খাওয়ার টাকা দিয়ে গেছেন। আমি ভুল করেছি, ক্ষমা চাই। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।”
তালতলী উপজেলা নির্বাচন অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোস্তফা কামাল জানান, “যেহেতু ঘুষের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে, তাই এ নিয়ে নিউজ করিয়েন না।
জেলা নির্বাচন অফিসার মো. আবদুল হাই আল হাদী বলেন, নতুন ভোটার হতে কোনো ধরনের টাকা দিতে হয় না। এই টাকা নিয়ে যারা ভোটার নিবন্ধন করেন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.