https://joinnavy.navy.mil.bd/

রাজনীতি

বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল পেলেন দুই শতাধিক প্রার্থী

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল পেলেন দুই শতাধিক প্রার্থী

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির ক্লিন ইমেজের দুই শতাধিক নেতাকে নির্বাচনি প্রস্তুতির জন্য গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হয়েছে। ৫০টির মতো আসনে প্রার্থী যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সমমনা দল ও জোটকে আসন ছাড় দেওয়ার পর চূড়ান্ত যাচাই-বাছাই শেষ হলে পর্যায়ক্রমে ৩০০ প্রার্থীকেই এ সবুজ সংকেত দেওয়া হবে। বিএনপির দলীয় সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

গ্রহণযোগ্য প্রার্থীর খোঁজে এরই মধ্যে একাধিক মাঠ জরিপের ফল এবং দলের নীতিনির্ধারণী নেতাদের মতামত ও তৃণমূলে জনপ্রিয়তার নিরিখে প্রার্থী তালিকা অনেকটাই চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

নীতিনির্ধারণী নেতারা জানান, ওই তালিকা ধরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্ভাব্য প্রার্থীকে সবুজ সংকেত দিচ্ছেন। তাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। যেসব এলাকায় কোন্দল আছে, মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে বিভাজন আছে, তারেক রহমান সেসব এলাকার প্রার্থীদের স্কাইপে সংযুক্ত করে দলের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। দল থেকে যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন, তাঁর পক্ষে সবাইকে কাজ করতে বলছেন। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করলে তাৎক্ষণিক সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ার করে দিচ্ছেন। প্রকাশ্য বক্তৃতায়ও তিনি দলের ঐক্য ধরে রাখার ওপর জোর দিচ্ছেন গত কিছুদিন ধরে।

ঢাকার বাইরে যারা সবুজ সংকেত পেলেন

উত্তরাঞ্চলের আসনগুলোর মধ্যে পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিনের ছেলে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাসভীরুল ইসলাম, পাবনা-২ আসনে একেএম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ আসনে হাসান জাফির তুহিন, পাবনা-৪ আসনে হাবিবুর রহমান হাবিবকে এলাকায় নির্বাচনি কাজ শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই কয়েকটি আসনের বিষয়ে নিশ্চিত করে বলা হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত চারজনের তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করা হয়েছে। এর বাইরেও কয়েকটি আসেন প্রার্থীদের সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সংসদীয় আসনগুলোর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে শামসুজ্জামান দুদু, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মাহমুদ হাসান খান, ঝিনাইদহ-৪ আসনে সাইফুল ইসলাম ফিরোজকে প্রার্থিতার কথা জানানো হয়েছে। তাদের মধ্যে অন্তত একজন দলের সবুজ সংকেত পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।

দক্ষিণাঞ্চলের সংসদীয় আসনের মধ্যে যশোর-৩ আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, খুলনা-৩ আসনে রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে আজিজুল বারী হেলাল, পটুয়াখালী-৪ এবিএম মোশারফ হোসেন, ভোলা-২ আসনে হাফিজ ইব্রাহীম, ভোলা-৩ আসনে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, ভোলা-৪ আসনে নুরুল ইসলাম নয়ন, বরিশাল-১ আসনে জহির উদ্দিন স্বপন, বরিশাল-৩ আসনে জয়নুল আবেদীন ও বরিশাল-৪ আসনে রাজীব আহসান দলের মনোনয়ন পাচ্ছেন। তারা দলের প্রার্থিতা এবং এলাকায় কাজ করার নির্দেশনা পাওয়ার কথা নিশ্চিত করেছেন।

এ ছাড়া ফরিদপুর-৪ আসনে শহীদুল ইসলাম বাবুল, জামালপুর-১ আসনে রশিদুজ্জামান মিল্লাত, টাঙ্গাইল-৫ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, জামালপুর-৩ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল এবং ময়মনসিংহ-৪ আসনে ওহাব আকন্দের নাম জানা গেছে।

সিলেট বিভাগে সুনামগঞ্জ-১ আসনে মাহবুবুর রহমানকে দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনি কাজ শুরু করার জন্য বলা হয়েছে।

দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের আসনের বেশির ভাগ নিশ্চিত করা হয়েছে। এর মধ্যে স্থায়ী কমিটির বেশির ভাগ সদস্য, দলের মহাসচিবসহ আরও অনেক নেতা রয়েছেন। এবার অনেক এলাকায় তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। এর মধ্যে ছাত্রদলের প্রতিশ্রুতিশীল একাধিক নেতা থাকতে পারেন। এদের মধ্যে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, ফজলুর রহমান খোকন, কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েলের মধ্য থেকে একাধিকজনের ভাগ্য খুলতে পারে বলে বিএনপির দায়িত্বশীল এক নেতা জানিয়েছেন।

সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলছেন তারেক রহমান

তারেক রহমান প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি যেসব এলাকায় একাধিক প্রভাবশালী প্রার্থী রয়েছেন, সেখানে সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলছেন। তিনি মনোনয়ন পাওয়া নেতার পক্ষে কাজ করার জন্য সবাইকে তাগিদ দিচ্ছেন। দলের নির্দেশনা অমান্য করা হলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হচ্ছে।

বরিশাল-৫ আসনের প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারেক রহমান। সেখানে সাবেক মেয়র মজিবর রহমান সরোয়ার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরীন, নির্বাহী সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহসহ আরও কয়েকজন প্রার্থী হতে চান।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, দলের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাদের সবাইকে দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। নির্বাচনে সবাইকে দলের চূড়ান্ত প্রার্থীর পক্ষেই কাজ করতে হবে।

আরও পড়ুন:

এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক ফেনীর রিজভীকে অব্যাহতি

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:১৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক ফেনীর রিজভীকে অব্যাহতি

এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) ফেনীর আজিজুর রহমান রিজভীকে সাময়িক অব্যাহতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান এনসিপির দপ্তর সেলের সদস্য সাদিয়া ফারজানা দিনা।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আজিজুর রহমান রিজভীর বিরুদ্ধে গুরুতর দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের একটি অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ওই ঘটনায় তার আচরণ সংগঠনের নীতিবিরুদ্ধ বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এমতাবস্থায় তাকে দলের সব দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

একই সাথে তাকে কেন দল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হবে না; আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে তার যথাযথ ব্যাখ্যা শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান অ্যাড. আব্দুল্লাহ আল-আমিন বরাবর দাখিলের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, সাময়িক অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিজভী ফেনীর পৌর এলাকার ইমাম বাক্স হাজী বাড়ির সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে।

বিএনপিতে যোগ দিলেন জুলাই শহীদ মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বিএনপিতে যোগ দিলেন জুলাই শহীদ মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ

বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ)। তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর যমজ ভাই।

আজ মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সদস্যপদ নেন স্নিগ্ধ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের এক বার্তায় বলা হয়েছে, মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে দেখা করে দলের নতুন সদস্য হয়েছেন। এ সময় স্নিগ্ধের বাবা মোস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক উপস্থিত ছিলেন।

গণ–অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়। সে সময় ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছিল স্নিগ্ধকে। পরে তিনি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন। গত ৮ মে তিনি এ পদ থেকে সরে দাঁড়ান।

মীর মাহবুবুর রহমান (স্নিগ্ধ) বর্তমানে বাংলাদেশ স্কাউটসের উপ- প্রধান জাতীয় কমিশনারের দায়িত্বে আছেন।

মনোনয়ন ঘোষণার পরই বাগমারায় প্রতিহিংসার শিকার বিএনপি নেতা!

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:৪৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

মনোনয়ন ঘোষণার পরই বাগমারায় প্রতিহিংসার শিকার বিএনপি নেতা!

দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পরই রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বিএনপির প্রার্থী ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়ার সমর্থকদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের দীঘিতে বিষ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দিবাগত রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য ও গোবিন্দাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের দীঘিতে বিষ প্রয়োগ করা হয়।

গোবিন্দপাড়া ইউনিয়ন পরিষদসংলগ্ন এলাকায় হাবিবুর রহমানের ওই দীঘি। ৩৫ বিঘা আয়তনের ওই দীঘিতে বিষ প্রয়োগের কারণে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি হাবিবুর রহমানের।

তার অভিযোগ, ডিএম জিয়াউর রহমানের অনুসারীরা দীঘিতে বিষ দিয়েছেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে ডিএম জিয়াউর রহমান বলেছেন, নিজে নিজে বিষ দিয়েছেন হাবিবুর। তাও দীঘির একটি মাছও মরেনি। মাছ মারা গেলে তিনি ক্ষতিপূরণ দেবেন।

সোমবার বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডিএম জিয়াউর রহমানকে এ আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। এ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব অধ্যাপক কামাল হোসেনও। হাবিবুর রহমান অধ্যাপক কামাল হোসেনের অনুসারী।

চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, আমি বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত অধ্যাপক কামাল হোসেনের অনুসারী। রাজনৈতিক কারণে আমার দীঘিতে বিষ দিয়ে মাছ মেরে ফেলা হয়েছে। মনোনয়ন ঘোষণার পর রাতেই বিষ প্রয়োগ করা হয়। সকালে মাছ মরে ভেসে উঠতে থাকলে পাহারাদার বিষয়টি লক্ষ্য করে আমাকে জানান।

তিনি দাবি করেন, দীঘির আয়তন ৩৫ বিঘা। তার ক্ষতির পরিমাণ প্রায় দুই কোটি টাকা।

হাবিবুর বলেন, আমার দীঘির পাশেই বিল। বিলের মাছচাষি খুরশেদ, রফিক, সাইফুল, সাইদুরসহ কয়েকজনকে জিয়ার সমর্থক আয়নাল, রেজাউল, শহিদুল মেম্বার ও আব্দুল হুমকি দিয়ে বলেছে- ‘আমাদের সঙ্গে থাকলে না, এখন যেন পুকুর থেকে মাছ মারা না হয়।’ এরপর রাতেই আমার দীঘিতে বিষ দেওয়া হয়েছে। বিলে তো আমার দীঘি না। আমার ক্ষতিটা করল কেন? এ বিষয়টা পুলিশকে জানিয়েছি। দেখি, পুলিশ কী ব্যবস্থা নেয়।’

জানতে চাইলে ডিএম জিয়াউর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, অভিযোগ শুনে আমি লোক পাঠিয়েছিলাম। দীঘির মাছ মরেনি। হাবিবুর নিজে নিজে বিষ দিয়েছেন। এমন বিষ যে ছোট মাছ মারা যাবে, বড় মাছ মরবে না- সে রকম ছোট ছোট কিছু মাছ মরেছে। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে। মাছ যদি মারা যায় আমি নিজে তাকে ক্ষতিপূরণ দেব।

বাগমারা থানার ওসি তৌহিদুল ইসলাম জানান, হাবিবুর রহমান মৌখিকভাবে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছেন। এ নিয়ে কোনো অভিযোগ হলে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.