
০७ জুলাই, २০२५ २२:४३
রাজধানীর মিরপুরের পশ্চিম মণিপুরে রোববার রাতে আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের এক কর্মীর বাসায় হানা দেন ছাত্রদল ও যুবদলের ১০/১৫ জনের একটি দল। সিরাজুল ইসলাম নামে ওই ব্যক্তি একসময় শ্রমিক লীগ করতেন। রাত ১০টায় তার বাসায় ঢুকে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ ধরাইয়া দেব, বাঁচতে হলে ২০ লাখ টাকা দে।’ এরপর চলতে থাকে তাদের ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি। অন্যদিকে সিরাজুলের পরিবারের পক্ষ থেকে কাকুতি–মিনতি। রাত তিনটার সময় ওই বাসা থেকে ৫ লাখ টাকা নিয়ে বের হন তারা।
রোববার রাতে ঘটনাস্থল থেকে যুবদল ও ছাত্রদলের চারজনকে গ্রেপ্তার করে মিরপুর থানা পুলিশ। চাঁদাবাজির এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন, মিরপুর থানা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আতিকুর রহমান ওরফে মিন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক তাবিত আহমেদ আনোয়ার ওরফে আনোয়ার হোসেন তাবিত, ওয়ার্ডের যুবদলের সঙ্গে যুক্ত রতন মিয়া ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ইসমাইল হোসেন।
আজ সোমবার রাতে পুলিশ ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাসায় ঢুকে চাঁদাবাজির খবর পেয়ে ওই সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় মিরপুর থানা–পুলিশের একটি দল। তারা এই চাঁদাবাজদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির ১৬ হাজার টাকা ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। বাকি টাকা নিয়ে পালিয়ে যান দলের অন্য সদস্যরা।
ঘটনার বিবরণে জাহানারা ইসলামের করা মামলায় বলা হয়, রোববার রাত ১০টার দিকে গ্রেপ্তার করাসহ পলাতক আসামিরা বাসার প্রধান ফটকে এসে কলিংবেল বাজাতে থাকেন। এ সময় পরিচয় জেনে দরজা খুলে দিলে তারা বাসায় ঢুকে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রীকে জিম্মি করেন। তারা সিরাজুলকে ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ দিয়ে ধরাইয়া’ দেব বলে ভয়ভীতি দেখান। তারা সিরাজুলের কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা চান। চাঁদা দেওয়া না হলে সিরাজুল ও তার স্ত্রীকে প্রাণে শেষ করে দেবেন বলে ভয়ভীতি দেখান আসামিরা। প্রাণে বাঁচতে তাদের কাছে থাকা ২০ হাজার টাকা আসামিদের হাতে তুলে দেন। এ সময় আসামিরা বাকি টাকা পরিশোধের জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী উপায়ান্ত না দেখে ওই বাড়ির চতুর্থ তলার বাসিন্দার কাছ থেকে তিন লাখ টাকা ধার নেন। ওই টাকা পেয়েও আসামিরা বাকি টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন। তখন সিরাজুল তাঁর মোবাইল ব্যাংকিংয়ে থাকা ৩০ হাজার টাকা আসামিদের দিয়ে দেন। এতে তারা শান্ত না হয়ে আরও টাকা চান। এর একপর্যায়ে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী তাদের ছেলেমেয়ের কাছ থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেড় লাখ টাকা এনে তাদের দেন। রাত তিনটার দিকে আসামিরা পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে বের হচ্ছিলেন। এরইমধ্যে পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এ দেখে আসামিরা দৌড়াদৌড়ি করে পালানোর চেষ্টা করেন। তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা চার আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও অন্যরা পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে মিরপুর মডেল থানার ওসি সাজ্জাদ রোমন বলেন, রোববার রাতে মণিপুর এলাকা থেকে তাঁর সরকারি নম্বরে ফোন করে জানানো হয়, পুলিশ পরিচয়ে সিরাজুলের কাছ থেকে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এরপরই মিরপুর থানার একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। খবর পেয়ে র্যাবও সেখানে পৌঁছায়। তখন ধাওয়া দিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি বলেন, ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী জাহানারা ইসলাম সকালে বাদী হয়ে গ্রেপ্তার চারজনসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জনকে আসামি করে মিরপুর থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করেছেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের ওই চার নেতা–কর্মীকে আদালতে তোলা হয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠান আদালত।
রাজধানীর মিরপুরের পশ্চিম মণিপুরে রোববার রাতে আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের এক কর্মীর বাসায় হানা দেন ছাত্রদল ও যুবদলের ১০/১৫ জনের একটি দল। সিরাজুল ইসলাম নামে ওই ব্যক্তি একসময় শ্রমিক লীগ করতেন। রাত ১০টায় তার বাসায় ঢুকে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ ধরাইয়া দেব, বাঁচতে হলে ২০ লাখ টাকা দে।’ এরপর চলতে থাকে তাদের ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি। অন্যদিকে সিরাজুলের পরিবারের পক্ষ থেকে কাকুতি–মিনতি। রাত তিনটার সময় ওই বাসা থেকে ৫ লাখ টাকা নিয়ে বের হন তারা।
রোববার রাতে ঘটনাস্থল থেকে যুবদল ও ছাত্রদলের চারজনকে গ্রেপ্তার করে মিরপুর থানা পুলিশ। চাঁদাবাজির এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন, মিরপুর থানা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আতিকুর রহমান ওরফে মিন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক তাবিত আহমেদ আনোয়ার ওরফে আনোয়ার হোসেন তাবিত, ওয়ার্ডের যুবদলের সঙ্গে যুক্ত রতন মিয়া ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ইসমাইল হোসেন।
আজ সোমবার রাতে পুলিশ ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাসায় ঢুকে চাঁদাবাজির খবর পেয়ে ওই সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় মিরপুর থানা–পুলিশের একটি দল। তারা এই চাঁদাবাজদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির ১৬ হাজার টাকা ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। বাকি টাকা নিয়ে পালিয়ে যান দলের অন্য সদস্যরা।
ঘটনার বিবরণে জাহানারা ইসলামের করা মামলায় বলা হয়, রোববার রাত ১০টার দিকে গ্রেপ্তার করাসহ পলাতক আসামিরা বাসার প্রধান ফটকে এসে কলিংবেল বাজাতে থাকেন। এ সময় পরিচয় জেনে দরজা খুলে দিলে তারা বাসায় ঢুকে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রীকে জিম্মি করেন। তারা সিরাজুলকে ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ দিয়ে ধরাইয়া’ দেব বলে ভয়ভীতি দেখান। তারা সিরাজুলের কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা চান। চাঁদা দেওয়া না হলে সিরাজুল ও তার স্ত্রীকে প্রাণে শেষ করে দেবেন বলে ভয়ভীতি দেখান আসামিরা। প্রাণে বাঁচতে তাদের কাছে থাকা ২০ হাজার টাকা আসামিদের হাতে তুলে দেন। এ সময় আসামিরা বাকি টাকা পরিশোধের জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী উপায়ান্ত না দেখে ওই বাড়ির চতুর্থ তলার বাসিন্দার কাছ থেকে তিন লাখ টাকা ধার নেন। ওই টাকা পেয়েও আসামিরা বাকি টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন। তখন সিরাজুল তাঁর মোবাইল ব্যাংকিংয়ে থাকা ৩০ হাজার টাকা আসামিদের দিয়ে দেন। এতে তারা শান্ত না হয়ে আরও টাকা চান। এর একপর্যায়ে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী তাদের ছেলেমেয়ের কাছ থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেড় লাখ টাকা এনে তাদের দেন। রাত তিনটার দিকে আসামিরা পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে বের হচ্ছিলেন। এরইমধ্যে পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এ দেখে আসামিরা দৌড়াদৌড়ি করে পালানোর চেষ্টা করেন। তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা চার আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও অন্যরা পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে মিরপুর মডেল থানার ওসি সাজ্জাদ রোমন বলেন, রোববার রাতে মণিপুর এলাকা থেকে তাঁর সরকারি নম্বরে ফোন করে জানানো হয়, পুলিশ পরিচয়ে সিরাজুলের কাছ থেকে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এরপরই মিরপুর থানার একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। খবর পেয়ে র্যাবও সেখানে পৌঁছায়। তখন ধাওয়া দিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি বলেন, ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী জাহানারা ইসলাম সকালে বাদী হয়ে গ্রেপ্তার চারজনসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জনকে আসামি করে মিরপুর থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করেছেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের ওই চার নেতা–কর্মীকে আদালতে তোলা হয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠান আদালত।
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १९:२५
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १८:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १७:০८
१३ ডিসেম্বর, २০२५ १६:০০

१३ ডিসেম্বর, २০२५ १२:০९
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, 'বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ১৭ বছরে আমাদের নেতাকর্মীরা মামলা খেয়ে জঙ্গলে ঘুমিয়েছে, ধানক্ষেতে ঘুমিয়েছে। অনেক অত্যাচার জুলুম সহ্য করেছে। কিন্তু ক্ষমতায় গেলে আমরা কারো উপরে প্রতিশোধ নেব না। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নন। তিনি উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন। আমরা সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে একসাথে কাজ করতে চাই।' শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বরিশালের বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মোনাজাত পূর্ব এক বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৪ ডিসেম্বর বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন লাভ করেন তিনি। মনোনয়ন লাভের পরে বাবুগঞ্জে এটাই তার প্রথম সফর ছিল। এসময় অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন আরো বলেন, 'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তরুণ-যুবকদের জন্য কাজের ব্যবস্থা করা হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। বেকারত্বের অভিশাপ থাকবে না। প্রত্যেক পরিবারের জন্য ফ্যামিলি কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও দেশের আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন করা হবে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করা হবে।'
বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সুলতান আহমেদ খানের সভাপতিত্বে ওই দোয়ানুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী রবী, বরিশাল জেলা দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এইচ.এম তসলিম উদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মাহফুজুল আলম মিঠু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম প্রিন্স।
এসময় উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম হাওলাদার, সামসুল আলম ফকির, নজরুল ইসলাম বাদশা, আরিফুর রহমান শিমুল সিকদার, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবদুল মালেক সিকদার, মাধবপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অহিদুল ইসলাম খান, দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফারুক, রহমতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রাজন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন উদ্দিন শামীম, বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক রকিবুল হাসান খান রাকিব, সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক রফিকুল ইসলাম রাফিল, সদস্য সচিব ওবায়দুল হক, মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আজিজুল হক, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আতিকুর রহমান আল-আমিন, সদস্য সচিব ইয়াসির আরাফাত মৃধা প্রমুখ নেতারা ছাড়াও বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে এক দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। #
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, 'বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ১৭ বছরে আমাদের নেতাকর্মীরা মামলা খেয়ে জঙ্গলে ঘুমিয়েছে, ধানক্ষেতে ঘুমিয়েছে। অনেক অত্যাচার জুলুম সহ্য করেছে। কিন্তু ক্ষমতায় গেলে আমরা কারো উপরে প্রতিশোধ নেব না। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নন। তিনি উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন। আমরা সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে একসাথে কাজ করতে চাই।' শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বরিশালের বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় অনুষ্ঠিত দোয়া মোনাজাত পূর্ব এক বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এসব কথা বলেন।
গত ৪ ডিসেম্বর বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন লাভ করেন তিনি। মনোনয়ন লাভের পরে বাবুগঞ্জে এটাই তার প্রথম সফর ছিল। এসময় অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন আরো বলেন, 'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তরুণ-যুবকদের জন্য কাজের ব্যবস্থা করা হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। বেকারত্বের অভিশাপ থাকবে না। প্রত্যেক পরিবারের জন্য ফ্যামিলি কার্ডের ব্যবস্থা করা হবে। এছাড়াও দেশের আইনশৃঙ্খলার উন্নয়ন করা হবে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করা হবে।'
বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক সুলতান আহমেদ খানের সভাপতিত্বে ওই দোয়ানুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী রবী, বরিশাল জেলা দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এইচ.এম তসলিম উদ্দিন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মাহফুজুল আলম মিঠু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম প্রিন্স।
এসময় উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আবদুল করিম হাওলাদার, সামসুল আলম ফকির, নজরুল ইসলাম বাদশা, আরিফুর রহমান শিমুল সিকদার, জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবদুল মালেক সিকদার, মাধবপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অহিদুল ইসলাম খান, দেহেরগতি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান ফারুক, রহমতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রাজন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন উদ্দিন শামীম, বাবুগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক রকিবুল হাসান খান রাকিব, সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক রফিকুল ইসলাম রাফিল, সদস্য সচিব ওবায়দুল হক, মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আজিজুল হক, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক আতিকুর রহমান আল-আমিন, সদস্য সচিব ইয়াসির আরাফাত মৃধা প্রমুখ নেতারা ছাড়াও বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। পরে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বাবুগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে এক দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। #

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १९:१६
পুলিশের সিসিটিভি ফুটেজ ও হাদির জনসংযোগ টিমের ছবি বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে, আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বাইক থেকে গুলি ছোড়া দুই ব্যক্তি মতিঝিল ওয়াপদা মাদ্রাসা এলাকায় ওসমান হাদির জনসংযোগে মাস্ক পরা অবস্থায় অংশ নিয়েছিল। দ্য ডিসেন্ট তাদের অনুসন্ধানে এ তথ্য জানিয়েছে ।
দ্য ডিসেন্টের অনুসন্ধান বলছে, গুলিকারী দুইজনের মধ্যে একজনের গায়ে কালো পাঞ্জাবি, কালো মাস্ক, গলায় চাদর এবং পরণে আকাশি রঙের প্যান্ট ছিল। অন্যজনের গায়ে কালো ব্লেজার, কালো মাস্ক, চোখে চশমা, পায়ে চামড়া রঙের জুতা ছিল। জনসংযোগে অংশ নেয়া ওই দুই ব্যক্তির পোশাক হামলাকারী দুই বাইক আরোহীর পোশাকের সাথে হুবহু মিলে গেছে।
গুলিকারীদের চিহ্নিত করতে আজকের হাদির জনসংযোগের আরও ছবি ও ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। নতুন আপডেট পেলেই তাদের পেইজে জানাবে দ্য ডিসেন্ট।
পুলিশের সিসিটিভি ফুটেজ ও হাদির জনসংযোগ টিমের ছবি বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হওয়া গেছে, আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বাইক থেকে গুলি ছোড়া দুই ব্যক্তি মতিঝিল ওয়াপদা মাদ্রাসা এলাকায় ওসমান হাদির জনসংযোগে মাস্ক পরা অবস্থায় অংশ নিয়েছিল। দ্য ডিসেন্ট তাদের অনুসন্ধানে এ তথ্য জানিয়েছে ।
দ্য ডিসেন্টের অনুসন্ধান বলছে, গুলিকারী দুইজনের মধ্যে একজনের গায়ে কালো পাঞ্জাবি, কালো মাস্ক, গলায় চাদর এবং পরণে আকাশি রঙের প্যান্ট ছিল। অন্যজনের গায়ে কালো ব্লেজার, কালো মাস্ক, চোখে চশমা, পায়ে চামড়া রঙের জুতা ছিল। জনসংযোগে অংশ নেয়া ওই দুই ব্যক্তির পোশাক হামলাকারী দুই বাইক আরোহীর পোশাকের সাথে হুবহু মিলে গেছে।
গুলিকারীদের চিহ্নিত করতে আজকের হাদির জনসংযোগের আরও ছবি ও ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। নতুন আপডেট পেলেই তাদের পেইজে জানাবে দ্য ডিসেন্ট।

१२ ডিসেম্বর, २০२५ १५:४२
গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে দুর্বৃত্তরা এসে তাকে গুলি করে।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে।
ওসমান হাদিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা মিসবাহ জানান, জুমার নামাজ পড়ে মতিঝিল বিজয়নগর কালভার্ট এলাকা দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময় দুইজন মোটরসাইকেলে এসে গুলি চালায়। এতে গুলিটি তার বাম কানের নিচে লাগে। গুলি করেই তারা পালিয়ে যায়। এরপর ওসমান হাদিকে রিকশায় করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগের ওয়ান স্টপ ইমারজেন্সি সেন্টার (ওসেক) চিকিৎসাধীন তিনি।
মিসবাহ আরও জানান, চিকিৎসক জানিয়েছেন তার শরীর থেকে অনেক রক্ত বেরিয়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে রিকশায় যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে দুর্বৃত্তরা এসে তাকে গুলি করে।
শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে।
ওসমান হাদিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা মিসবাহ জানান, জুমার নামাজ পড়ে মতিঝিল বিজয়নগর কালভার্ট এলাকা দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময় দুইজন মোটরসাইকেলে এসে গুলি চালায়। এতে গুলিটি তার বাম কানের নিচে লাগে। গুলি করেই তারা পালিয়ে যায়। এরপর ওসমান হাদিকে রিকশায় করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে জরুরি বিভাগের ওয়ান স্টপ ইমারজেন্সি সেন্টার (ওসেক) চিকিৎসাধীন তিনি।
মিসবাহ আরও জানান, চিকিৎসক জানিয়েছেন তার শরীর থেকে অনেক রক্ত বেরিয়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.