০৭ জুলাই, ২০২৫ ২২:৪৩
রাজধানীর মিরপুরের পশ্চিম মণিপুরে রোববার রাতে আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের এক কর্মীর বাসায় হানা দেন ছাত্রদল ও যুবদলের ১০/১৫ জনের একটি দল। সিরাজুল ইসলাম নামে ওই ব্যক্তি একসময় শ্রমিক লীগ করতেন। রাত ১০টায় তার বাসায় ঢুকে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ ধরাইয়া দেব, বাঁচতে হলে ২০ লাখ টাকা দে।’ এরপর চলতে থাকে তাদের ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি। অন্যদিকে সিরাজুলের পরিবারের পক্ষ থেকে কাকুতি–মিনতি। রাত তিনটার সময় ওই বাসা থেকে ৫ লাখ টাকা নিয়ে বের হন তারা।
রোববার রাতে ঘটনাস্থল থেকে যুবদল ও ছাত্রদলের চারজনকে গ্রেপ্তার করে মিরপুর থানা পুলিশ। চাঁদাবাজির এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন, মিরপুর থানা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আতিকুর রহমান ওরফে মিন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক তাবিত আহমেদ আনোয়ার ওরফে আনোয়ার হোসেন তাবিত, ওয়ার্ডের যুবদলের সঙ্গে যুক্ত রতন মিয়া ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ইসমাইল হোসেন।
আজ সোমবার রাতে পুলিশ ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাসায় ঢুকে চাঁদাবাজির খবর পেয়ে ওই সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় মিরপুর থানা–পুলিশের একটি দল। তারা এই চাঁদাবাজদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির ১৬ হাজার টাকা ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। বাকি টাকা নিয়ে পালিয়ে যান দলের অন্য সদস্যরা।
ঘটনার বিবরণে জাহানারা ইসলামের করা মামলায় বলা হয়, রোববার রাত ১০টার দিকে গ্রেপ্তার করাসহ পলাতক আসামিরা বাসার প্রধান ফটকে এসে কলিংবেল বাজাতে থাকেন। এ সময় পরিচয় জেনে দরজা খুলে দিলে তারা বাসায় ঢুকে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রীকে জিম্মি করেন। তারা সিরাজুলকে ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ দিয়ে ধরাইয়া’ দেব বলে ভয়ভীতি দেখান। তারা সিরাজুলের কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা চান। চাঁদা দেওয়া না হলে সিরাজুল ও তার স্ত্রীকে প্রাণে শেষ করে দেবেন বলে ভয়ভীতি দেখান আসামিরা। প্রাণে বাঁচতে তাদের কাছে থাকা ২০ হাজার টাকা আসামিদের হাতে তুলে দেন। এ সময় আসামিরা বাকি টাকা পরিশোধের জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী উপায়ান্ত না দেখে ওই বাড়ির চতুর্থ তলার বাসিন্দার কাছ থেকে তিন লাখ টাকা ধার নেন। ওই টাকা পেয়েও আসামিরা বাকি টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন। তখন সিরাজুল তাঁর মোবাইল ব্যাংকিংয়ে থাকা ৩০ হাজার টাকা আসামিদের দিয়ে দেন। এতে তারা শান্ত না হয়ে আরও টাকা চান। এর একপর্যায়ে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী তাদের ছেলেমেয়ের কাছ থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেড় লাখ টাকা এনে তাদের দেন। রাত তিনটার দিকে আসামিরা পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে বের হচ্ছিলেন। এরইমধ্যে পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এ দেখে আসামিরা দৌড়াদৌড়ি করে পালানোর চেষ্টা করেন। তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা চার আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও অন্যরা পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে মিরপুর মডেল থানার ওসি সাজ্জাদ রোমন বলেন, রোববার রাতে মণিপুর এলাকা থেকে তাঁর সরকারি নম্বরে ফোন করে জানানো হয়, পুলিশ পরিচয়ে সিরাজুলের কাছ থেকে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এরপরই মিরপুর থানার একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। খবর পেয়ে র্যাবও সেখানে পৌঁছায়। তখন ধাওয়া দিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি বলেন, ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী জাহানারা ইসলাম সকালে বাদী হয়ে গ্রেপ্তার চারজনসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জনকে আসামি করে মিরপুর থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করেছেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের ওই চার নেতা–কর্মীকে আদালতে তোলা হয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠান আদালত।
রাজধানীর মিরপুরের পশ্চিম মণিপুরে রোববার রাতে আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের এক কর্মীর বাসায় হানা দেন ছাত্রদল ও যুবদলের ১০/১৫ জনের একটি দল। সিরাজুল ইসলাম নামে ওই ব্যক্তি একসময় শ্রমিক লীগ করতেন। রাত ১০টায় তার বাসায় ঢুকে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ ধরাইয়া দেব, বাঁচতে হলে ২০ লাখ টাকা দে।’ এরপর চলতে থাকে তাদের ভয়ভীতি ও হুমকি-ধমকি। অন্যদিকে সিরাজুলের পরিবারের পক্ষ থেকে কাকুতি–মিনতি। রাত তিনটার সময় ওই বাসা থেকে ৫ লাখ টাকা নিয়ে বের হন তারা।
রোববার রাতে ঘটনাস্থল থেকে যুবদল ও ছাত্রদলের চারজনকে গ্রেপ্তার করে মিরপুর থানা পুলিশ। চাঁদাবাজির এ ঘটনায় গ্রেপ্তাররা হলেন, মিরপুর থানা ছাত্রদলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আতিকুর রহমান ওরফে মিন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক তাবিত আহমেদ আনোয়ার ওরফে আনোয়ার হোসেন তাবিত, ওয়ার্ডের যুবদলের সঙ্গে যুক্ত রতন মিয়া ও ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ইসমাইল হোসেন।
আজ সোমবার রাতে পুলিশ ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ডিএমপির মিডিয়া শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাসায় ঢুকে চাঁদাবাজির খবর পেয়ে ওই সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় মিরপুর থানা–পুলিশের একটি দল। তারা এই চাঁদাবাজদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির ১৬ হাজার টাকা ও একটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়। বাকি টাকা নিয়ে পালিয়ে যান দলের অন্য সদস্যরা।
ঘটনার বিবরণে জাহানারা ইসলামের করা মামলায় বলা হয়, রোববার রাত ১০টার দিকে গ্রেপ্তার করাসহ পলাতক আসামিরা বাসার প্রধান ফটকে এসে কলিংবেল বাজাতে থাকেন। এ সময় পরিচয় জেনে দরজা খুলে দিলে তারা বাসায় ঢুকে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রীকে জিম্মি করেন। তারা সিরাজুলকে ‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের লোক, তোরে পুলিশ দিয়ে ধরাইয়া’ দেব বলে ভয়ভীতি দেখান। তারা সিরাজুলের কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা চান। চাঁদা দেওয়া না হলে সিরাজুল ও তার স্ত্রীকে প্রাণে শেষ করে দেবেন বলে ভয়ভীতি দেখান আসামিরা। প্রাণে বাঁচতে তাদের কাছে থাকা ২০ হাজার টাকা আসামিদের হাতে তুলে দেন। এ সময় আসামিরা বাকি টাকা পরিশোধের জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী উপায়ান্ত না দেখে ওই বাড়ির চতুর্থ তলার বাসিন্দার কাছ থেকে তিন লাখ টাকা ধার নেন। ওই টাকা পেয়েও আসামিরা বাকি টাকার জন্য চাপ দিতে থাকেন। তখন সিরাজুল তাঁর মোবাইল ব্যাংকিংয়ে থাকা ৩০ হাজার টাকা আসামিদের দিয়ে দেন। এতে তারা শান্ত না হয়ে আরও টাকা চান। এর একপর্যায়ে সিরাজুল ও তাঁর স্ত্রী তাদের ছেলেমেয়ের কাছ থেকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেড় লাখ টাকা এনে তাদের দেন। রাত তিনটার দিকে আসামিরা পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে বের হচ্ছিলেন। এরইমধ্যে পুলিশ ও র্যাব ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। এ দেখে আসামিরা দৌড়াদৌড়ি করে পালানোর চেষ্টা করেন। তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা চার আসামিকে গ্রেপ্তার করলেও অন্যরা পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে মিরপুর মডেল থানার ওসি সাজ্জাদ রোমন বলেন, রোববার রাতে মণিপুর এলাকা থেকে তাঁর সরকারি নম্বরে ফোন করে জানানো হয়, পুলিশ পরিচয়ে সিরাজুলের কাছ থেকে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এরপরই মিরপুর থানার একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। খবর পেয়ে র্যাবও সেখানে পৌঁছায়। তখন ধাওয়া দিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি বলেন, ভুক্তভোগী সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী জাহানারা ইসলাম সকালে বাদী হয়ে গ্রেপ্তার চারজনসহ অজ্ঞাতপরিচয় ৮-১০ জনকে আসামি করে মিরপুর থানায় একটি চাঁদাবাজির মামলা করেছেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ছাত্রদল ও যুবদলের ওই চার নেতা–কর্মীকে আদালতে তোলা হয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠান আদালত।
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:২৬
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে মতামত জানাবে বিএনপি।
রোববার (১৭ আগস্ট) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়ে জানান, খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে এবং কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি।
এরইমধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই সনদের চূড়ান্ত খসড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছে। এতে রাষ্ট্রের সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু বিষয়ে একমত হয়েছে। তবে সব দল সব প্রস্তাবে সম্মত হয়নি, কিছু দল কিছু সুপারিশে আপত্তি জানিয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর চূড়ান্ত খসড়া পর্যালোচনা করে আগামী ২০ আগস্টের মধ্যে মতামত জানাবে বিএনপি।
রোববার (১৭ আগস্ট) বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়ে জানান, খসড়ায় কিছু বিষয়ে অসামঞ্জস্যতা রয়েছে এবং কিছু বিষয় সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি।
এরইমধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই সনদের চূড়ান্ত খসড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠিয়েছে। এতে রাষ্ট্রের সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনার মাধ্যমে বেশ কিছু বিষয়ে একমত হয়েছে। তবে সব দল সব প্রস্তাবে সম্মত হয়নি, কিছু দল কিছু সুপারিশে আপত্তি জানিয়েছে।
১৫ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৩৫
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে জনমনে শঙ্কা আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে নির্বাচন হবে। তবে ভোট গণনার আগ পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যাবে। নেতাকর্মীদের সতর্ক করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। কারো পাতা ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ভূমিকা তুলে ধরে বিএনপির এই নেতা জানান, তিনি কেবল চেয়ারপারসন নন, জাতির অভিভাবকও। গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়ে যাচ্ছেন। তিনি নিজে কখনো জন্মদিন পালন করতেন না, দলের পক্ষ থেকেই আয়োজন করা হতো।
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে জনমনে শঙ্কা আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ৮১তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে নির্বাচন হবে। তবে ভোট গণনার আগ পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যাবে। নেতাকর্মীদের সতর্ক করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে, আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। কারো পাতা ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।
বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ভূমিকা তুলে ধরে বিএনপির এই নেতা জানান, তিনি কেবল চেয়ারপারসন নন, জাতির অভিভাবকও। গণতন্ত্রের জন্য তিনি লড়ে যাচ্ছেন। তিনি নিজে কখনো জন্মদিন পালন করতেন না, দলের পক্ষ থেকেই আয়োজন করা হতো।
১১ আগস্ট, ২০২৫ ২০:২২
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের গোপন সাক্ষাৎ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশান-২ এ অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর এরিক গিলান উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম সারওয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। এনসিপির নেতারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন। এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এনসিপির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান তিনি।
এর আগে কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গোপন বৈঠকের গুঞ্জন ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়। গত ৫ আগস্ট, জুলাই অভ্যুত্থানবার্ষিকীর দিনে এনসিপির পাঁচ শীর্ষ নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, খালেদ সাইফুল্লাহ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ হঠাৎ কক্সবাজারে যান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কয়েকটি টিভি চ্যানেলে দাবি করা হয়, তারা সি পার্ল রিসোর্টে পিটার হাসের সঙ্গে ওইদিন বৈঠক করেছেন। যদিও এনসিপি নেতারা এই দাবি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। এনসিপি নেতাদের এই ‘অঘোষিত সফর’ ঘিরে দলের ভেতরে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই ঘটনায় ওই ৫ নেতার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ জারি করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে কক্সবাজারে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের গোপন সাক্ষাৎ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশান-২ এ অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর এরিক গিলান উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে এনসিপির পক্ষ থেকে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম সারওয়ার তুষার উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়েছে। এনসিপির নেতারা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ ও সহযোগিতার আশ্বাস দেন রাষ্ট্রদূত জ্যাকবসন। এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এনসিপির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চান তিনি।
এর আগে কক্সবাজারে পিটার হাসের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের গোপন বৈঠকের গুঞ্জন ঘিরে রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি হয়। গত ৫ আগস্ট, জুলাই অভ্যুত্থানবার্ষিকীর দিনে এনসিপির পাঁচ শীর্ষ নেতা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী, ডা. তাসনিম জারা, খালেদ সাইফুল্লাহ, সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ হঠাৎ কক্সবাজারে যান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও কয়েকটি টিভি চ্যানেলে দাবি করা হয়, তারা সি পার্ল রিসোর্টে পিটার হাসের সঙ্গে ওইদিন বৈঠক করেছেন। যদিও এনসিপি নেতারা এই দাবি সরাসরি অস্বীকার করেছেন। এনসিপি নেতাদের এই ‘অঘোষিত সফর’ ঘিরে দলের ভেতরে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এই ঘটনায় ওই ৫ নেতার বিরুদ্ধে শোকজ নোটিশ জারি করা হয় এবং তাদের কাছ থেকে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.