০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:০৩
জয়পুরহাট সদর উপজেলার বম্বু ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন টিসিবির মালামাল চুরির মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকার মিরপুরের মাজাররোড থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার মনোয়ার হোসেন জয়পুরহাট সদর উপজেলার কড়ই চকপাড়া গ্রামের এনামুল হকের ছেলে। তিনি বম্বু ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের গত ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বম্বু ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের গুদাম থেকে ছয়টি ভ্যান করে টিসিবির মালামাল চুরি করে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। টিসিবির ওই মালামালগুলো জনগণকে দেওয়ার কথা ছিল।
স্থানীয় লোকজন ইউপির গুদাম থেকে টিসিবির ওই মালামালগুলো চুরি করে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্যের ভিডিও ধারণ করে। ওই ভিডিও বম্বু ইউনিয়নের কড়ই পশ্চিমপাড়া গ্রামের আতাউর রহমানের কাছে পাঠানো হয়। আতাউর রহমান গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ভিডিওটি তার ফেসবুকে পোস্ট করেন।
এরপর বম্বু ইউপি চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন তার ফেসবুকে নয় সেকেন্ডের একটি ভিডিও দিয়ে মালামালগুলো টিসিবির বলে স্বীকার করেন। তারপরও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এরপর আতাউর রহমান গত ২৬ আগস্ট বম্বু ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসনসহ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি মামলা করেন।
মামলার বাদী আতাউর রহমান বলেন, টিসিবির মালামালগুলো জনগণকে না দিয়ে ইউপি কার্যালয়ের গুদামে রাখা হয়েছিল। সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতায় চেয়ারম্যান টিসিবির মালামালগুলো চুরি করে ছয়টি ভ্যানযোগে অন্যত্র নিয়ে যান।
জনগণ সেই দৃশ্যের ভিডিও ধারণ করে। আমি প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে কোনো প্রতিকার পাইনি। সম্প্রতি জয়পুরহাট শিল্পকলা একাডেমিতে দুদকের গণশুনানিতে বিষয়টি উত্থাপন করেছিলাম। এরপর থানায় মামলা করেছি।
জয়পুরহাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম বলেন, টিসিবির মালামাল চুরির মামলায় বম্বু ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেনকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জয়পুরহাট সদর উপজেলার বম্বু ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন টিসিবির মালামাল চুরির মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার তাকে ঢাকার মিরপুরের মাজাররোড থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তার মনোয়ার হোসেন জয়পুরহাট সদর উপজেলার কড়ই চকপাড়া গ্রামের এনামুল হকের ছেলে। তিনি বম্বু ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের গত ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বম্বু ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের গুদাম থেকে ছয়টি ভ্যান করে টিসিবির মালামাল চুরি করে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। টিসিবির ওই মালামালগুলো জনগণকে দেওয়ার কথা ছিল।
স্থানীয় লোকজন ইউপির গুদাম থেকে টিসিবির ওই মালামালগুলো চুরি করে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্যের ভিডিও ধারণ করে। ওই ভিডিও বম্বু ইউনিয়নের কড়ই পশ্চিমপাড়া গ্রামের আতাউর রহমানের কাছে পাঠানো হয়। আতাউর রহমান গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ভিডিওটি তার ফেসবুকে পোস্ট করেন।
এরপর বম্বু ইউপি চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন তার ফেসবুকে নয় সেকেন্ডের একটি ভিডিও দিয়ে মালামালগুলো টিসিবির বলে স্বীকার করেন। তারপরও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এরপর আতাউর রহমান গত ২৬ আগস্ট বম্বু ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসনসহ অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি মামলা করেন।
মামলার বাদী আতাউর রহমান বলেন, টিসিবির মালামালগুলো জনগণকে না দিয়ে ইউপি কার্যালয়ের গুদামে রাখা হয়েছিল। সংশ্লিষ্টদের সহযোগিতায় চেয়ারম্যান টিসিবির মালামালগুলো চুরি করে ছয়টি ভ্যানযোগে অন্যত্র নিয়ে যান।
জনগণ সেই দৃশ্যের ভিডিও ধারণ করে। আমি প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে কোনো প্রতিকার পাইনি। সম্প্রতি জয়পুরহাট শিল্পকলা একাডেমিতে দুদকের গণশুনানিতে বিষয়টি উত্থাপন করেছিলাম। এরপর থানায় মামলা করেছি।
জয়পুরহাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম বলেন, টিসিবির মালামাল চুরির মামলায় বম্বু ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেনকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ০১:১২
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:৩৭
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৩
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৫
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৫
সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) গাড়ির চাপায় ফরিদ মিয়া নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ফরিদ মিয়া দক্ষিণ সুরমা উপজেলার নৈখাই গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দুপুরে ফরিদ মিয়া গরু চড়াতে উপজেলা কমপ্লেক্স এলাকায় যান। বেলা ২টার দিকে ইউএনও ঊর্মি রায়কে বহনকারী সরকারি গাড়িটি উপজেলা ভবনের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করার সময় তাকে চাপা দেয়।
সঙ্গে সঙ্গেই তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে মোগলাবাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাড়িচালককে আটক করে। নিহতের ভাই শরীফ জানান, গাড়ি চাপায় আমার ভাইয়ের এক হাত ভেঙে যায়, মাথা ও শরীরে গুরুতর আঘাত লেগে সে ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
এদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ, সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি অনেক সময় বেপরোয়া গতিতে চলাচল করে। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। তারা এ বিষয়ে প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উর্মি রায়ের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে কল কেটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে মোগলাবাজার থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী তবারক হোসেন বলেন, নিহতের মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে দাফনের জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপস-মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) গাড়ির চাপায় ফরিদ মিয়া নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলা কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ফরিদ মিয়া দক্ষিণ সুরমা উপজেলার নৈখাই গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দুপুরে ফরিদ মিয়া গরু চড়াতে উপজেলা কমপ্লেক্স এলাকায় যান। বেলা ২টার দিকে ইউএনও ঊর্মি রায়কে বহনকারী সরকারি গাড়িটি উপজেলা ভবনের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করার সময় তাকে চাপা দেয়।
সঙ্গে সঙ্গেই তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে মোগলাবাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গাড়িচালককে আটক করে। নিহতের ভাই শরীফ জানান, গাড়ি চাপায় আমার ভাইয়ের এক হাত ভেঙে যায়, মাথা ও শরীরে গুরুতর আঘাত লেগে সে ঘটনাস্থলেই মারা গেছে।
এদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ, সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি অনেক সময় বেপরোয়া গতিতে চলাচল করে। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। তারা এ বিষয়ে প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ দাবি করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উর্মি রায়ের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে কল কেটে। বিষয়টি নিশ্চিত করে মোগলাবাজার থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী তবারক হোসেন বলেন, নিহতের মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে দাফনের জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করা হয়েছে। পাশাপাশি বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপস-মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:০১
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার আল আমিন (১৮) নামের এক তরুণের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। উপজেলার সুবিদপুর পশ্চিম ইউনিয়নের আইটপাড়া গ্রামে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত তরুণ আইটপাড়া গ্রামের মো. মমিন কাজির ছেলে।
মৃতের পরিবারের বরাত দিয়ে কামরুল ইসলাম নামের এক প্রতিবেশী জানান, আল আমিন স্থানীয় বাজারে একটি ওয়ার্কশপে শ্রমিকের কাজ করতেন। তাঁর সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এক কিশোরীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্প্রতি ওই মেয়েকে তিনি উপহার পাঠিয়েছিলেন।
কিন্তু সেই উপহার ফিরিয়ে দেয় ওই প্রেমিকা। এ নিয়ে দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল। তাই সপ্তাহখানেক ধরে আল আমিনের মন খারাপ ছিল। প্রতিদিনের মতো গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে পরিবারের সদস্যরা সবাই খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। এ সুযোগে আল আমিন নিজেদের বসতঘরে সিলিং ফ্যানে ফাঁস দেন। পরে পরিবারের সদস্যদের ডাকচিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে পুলিশকে খবর দেন।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, লাশ উদ্ধার করে আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার আল আমিন (১৮) নামের এক তরুণের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। উপজেলার সুবিদপুর পশ্চিম ইউনিয়নের আইটপাড়া গ্রামে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত তরুণ আইটপাড়া গ্রামের মো. মমিন কাজির ছেলে।
মৃতের পরিবারের বরাত দিয়ে কামরুল ইসলাম নামের এক প্রতিবেশী জানান, আল আমিন স্থানীয় বাজারে একটি ওয়ার্কশপে শ্রমিকের কাজ করতেন। তাঁর সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এক কিশোরীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্প্রতি ওই মেয়েকে তিনি উপহার পাঠিয়েছিলেন।
কিন্তু সেই উপহার ফিরিয়ে দেয় ওই প্রেমিকা। এ নিয়ে দুজনের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল। তাই সপ্তাহখানেক ধরে আল আমিনের মন খারাপ ছিল। প্রতিদিনের মতো গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে পরিবারের সদস্যরা সবাই খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। এ সুযোগে আল আমিন নিজেদের বসতঘরে সিলিং ফ্যানে ফাঁস দেন। পরে পরিবারের সদস্যদের ডাকচিৎকারে প্রতিবেশীরা এসে পুলিশকে খবর দেন।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, লাশ উদ্ধার করে আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:০৩
মাদারীপুর সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নে গণকবর ভরাট প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য আপিয়া আক্তারের বিরুদ্ধে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সরকার থেকে প্রায় আড়াই লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও কবরস্থানে কোনো কাজই হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শিরখাড়া ইউনিয়নের গোসাইদিয়া গ্রামের ছালাম হাওলাদারের বাড়ি সংলগ্ন গণকবর ভরাটের জন্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) প্রকল্পের আওতায় ২ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু বরাদ্দের সেই টাকা উত্তোলনের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও কবরস্থানে মাটি ভরাটের কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি।
স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা শুনেছিলাম কবরস্থানটি ভরাট হবে। কিন্তু দায়িত্বে থাকা ইউপি সদস্য টাকা তুলে আত্মসাৎ করেছেন। একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে, মুসলিম হয়েও কবরের মাটি ভরাটের টাকা আত্মসাৎ করা লজ্জাজনক।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ইউপি সদস্য বলেন, এলাকায় প্রভাব বিস্তার ও সন্ত্রাসী বাহিনী লালন করার কারণে অনেকে ভয় পেয়ে মুখ খুলতে পারেন না।তবে ইউপি সদস্য আপিয়া আক্তার জানান, টাকা উত্তোলন করে আমি আমার কাছে রেখেছি। এখানে বালু দিলে থাকবে না, তাই মাটি দিতে হবে। কয়েক দিনের মধ্যেই কাজ শুরু করব।
মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, টাকা উত্তোলনের বিষয়টি আমাদের জানা নেই। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।
এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াদিয়া শাবাবের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি, কবরস্থানের মতো সংবেদনশীল স্থানের কাজে দুর্নীতি করলে এর সঠিক তদন্ত ও কঠোর বিচার নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
মাদারীপুর সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নে গণকবর ভরাট প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সংরক্ষিত নারী ইউপি সদস্য আপিয়া আক্তারের বিরুদ্ধে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সরকার থেকে প্রায় আড়াই লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও কবরস্থানে কোনো কাজই হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শিরখাড়া ইউনিয়নের গোসাইদিয়া গ্রামের ছালাম হাওলাদারের বাড়ি সংলগ্ন গণকবর ভরাটের জন্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা) প্রকল্পের আওতায় ২ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু বরাদ্দের সেই টাকা উত্তোলনের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও কবরস্থানে মাটি ভরাটের কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি।
স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা শুনেছিলাম কবরস্থানটি ভরাট হবে। কিন্তু দায়িত্বে থাকা ইউপি সদস্য টাকা তুলে আত্মসাৎ করেছেন। একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে, মুসলিম হয়েও কবরের মাটি ভরাটের টাকা আত্মসাৎ করা লজ্জাজনক।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ইউপি সদস্য বলেন, এলাকায় প্রভাব বিস্তার ও সন্ত্রাসী বাহিনী লালন করার কারণে অনেকে ভয় পেয়ে মুখ খুলতে পারেন না।তবে ইউপি সদস্য আপিয়া আক্তার জানান, টাকা উত্তোলন করে আমি আমার কাছে রেখেছি। এখানে বালু দিলে থাকবে না, তাই মাটি দিতে হবে। কয়েক দিনের মধ্যেই কাজ শুরু করব।
মাদারীপুর সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, টাকা উত্তোলনের বিষয়টি আমাদের জানা নেই। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।
এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াদিয়া শাবাবের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। স্থানীয় সচেতন মহলের দাবি, কবরস্থানের মতো সংবেদনশীল স্থানের কাজে দুর্নীতি করলে এর সঠিক তদন্ত ও কঠোর বিচার নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.