
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৭
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগে নিজেকে তুলে ধরার প্রবণতা যেন সীমা ছাড়িয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্রনিক সেলফাইটিস নামক এক ধরনের মানসিক সমস্যা ভোগেন অতিরিক্ত সেলফি ওঠানো ব্যক্তিরা।
যেখানে অজস্রবার সেলফি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট না করে যেনো শান্তি পায় না। বিশেষজ্ঞরা একে সেলফি সিনড্রোমের মারাত্মক ধাপ বলছেন। এর ফলে ‘সেলফি এলবো’ নামক সমস্যাও হয় যা কনুইয়ের জয়েন্টে ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও চলাচলে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
তবে এসবের চেয়েও ভয়ানক হচ্ছে সেলফি তোলাকে ঘিরে বাড়তে থাকা প্রাণহানি। স্মৃতি ধরে রাখার এই চেষ্টায় বহু মানুষ হারাচ্ছেন নিজের জীবন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক দ্য বারবার ল’ ফার্ম গুগল নিউজে প্রকাশিত প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে ২০১৪ সালের মার্চ থেকে ২০২৫ সালের মে পর্যন্ত একটি ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে।
গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে সেলফি-সংক্রান্ত দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ভারতে। দেশটিতে গত এক দশকে ২১৭টি সেলফি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২১৪ জন এবং আহত হয়েছেন আরও ৫৭ জন।
ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় সহজ প্রবেশাধিকার যেমন রেললাইন, পাহাড়চূড়া, উঁচু ভবন এবং সামাজিক মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ হওয়ার আগ্রহই এসব দুর্ঘটনার মূল কারণ বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে ৪৫টি দুর্ঘটনায় ৩৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও ৮ জন। রাশিয়া রয়েছে তৃতীয় স্থানে, যেখানে প্রাণ গেছে ১৮ জনের। পাকিস্তানে মারা গেছেন ১৬ জন এবং অস্ট্রেলিয়ায় ১৩ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, সেলফি তুলতে গিয়ে ছাদ, পাহাড়চূড়া বা উঁচু স্থাপনা থেকে পড়ে যাওয়াই মৃত্যুর প্রধান কারণ, যা মোট মৃত্যুর ৪৬ শতাংশ। সম্প্রতি ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জে হোটেলের অষ্টম তলা থেকে পড়ে এবং এথেন্সে ঝোড়ো হাওয়ায় গির্জার পাশে সেলফি তুলতে গিয়ে দুজন পর্যটক প্রাণ হারান।
বাংলাদেশেও সেলফি তুলতে গিয়ে মৃত্যুর হার কম না। ট্রেনের ধাক্কা বা পাহাড়ের চূড়া থেকে সেলফি তুলতে গিয়ে মৃত্যু ঘটছে অহরহ। এছাড়াও সেলফি আসক্তিতে সামাজিক ও পারিবারিক অনিষ্টতার প্রভাবও বাড়ছে দিনদিন।
সেলফি এখন শুধুই স্মৃতি নয়, এক ভয়ানক আসক্তি। এটা যেখানে মানসিক ও শারীরিক ক্ষতির কারণ হচ্ছে, সেখানে প্রাণহানির ঘটনাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। নিজেকে তুলে ধরার এই প্রতিযোগিতা আমাদের জীবনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে এটা ভাববার সময় এখনই।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগে নিজেকে তুলে ধরার প্রবণতা যেন সীমা ছাড়িয়ে গেছে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্রনিক সেলফাইটিস নামক এক ধরনের মানসিক সমস্যা ভোগেন অতিরিক্ত সেলফি ওঠানো ব্যক্তিরা।
যেখানে অজস্রবার সেলফি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট না করে যেনো শান্তি পায় না। বিশেষজ্ঞরা একে সেলফি সিনড্রোমের মারাত্মক ধাপ বলছেন। এর ফলে ‘সেলফি এলবো’ নামক সমস্যাও হয় যা কনুইয়ের জয়েন্টে ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও চলাচলে অসুবিধা সৃষ্টি করে।
তবে এসবের চেয়েও ভয়ানক হচ্ছে সেলফি তোলাকে ঘিরে বাড়তে থাকা প্রাণহানি। স্মৃতি ধরে রাখার এই চেষ্টায় বহু মানুষ হারাচ্ছেন নিজের জীবন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক দ্য বারবার ল’ ফার্ম গুগল নিউজে প্রকাশিত প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে ২০১৪ সালের মার্চ থেকে ২০২৫ সালের মে পর্যন্ত একটি ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে।
গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে সেলফি-সংক্রান্ত দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ভারতে। দেশটিতে গত এক দশকে ২১৭টি সেলফি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২১৪ জন এবং আহত হয়েছেন আরও ৫৭ জন।
ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় সহজ প্রবেশাধিকার যেমন রেললাইন, পাহাড়চূড়া, উঁচু ভবন এবং সামাজিক মাধ্যমে ‘ভাইরাল’ হওয়ার আগ্রহই এসব দুর্ঘটনার মূল কারণ বলে মনে করছেন গবেষকেরা।
তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে ৪৫টি দুর্ঘটনায় ৩৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও ৮ জন। রাশিয়া রয়েছে তৃতীয় স্থানে, যেখানে প্রাণ গেছে ১৮ জনের। পাকিস্তানে মারা গেছেন ১৬ জন এবং অস্ট্রেলিয়ায় ১৩ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, সেলফি তুলতে গিয়ে ছাদ, পাহাড়চূড়া বা উঁচু স্থাপনা থেকে পড়ে যাওয়াই মৃত্যুর প্রধান কারণ, যা মোট মৃত্যুর ৪৬ শতাংশ। সম্প্রতি ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জে হোটেলের অষ্টম তলা থেকে পড়ে এবং এথেন্সে ঝোড়ো হাওয়ায় গির্জার পাশে সেলফি তুলতে গিয়ে দুজন পর্যটক প্রাণ হারান।
বাংলাদেশেও সেলফি তুলতে গিয়ে মৃত্যুর হার কম না। ট্রেনের ধাক্কা বা পাহাড়ের চূড়া থেকে সেলফি তুলতে গিয়ে মৃত্যু ঘটছে অহরহ। এছাড়াও সেলফি আসক্তিতে সামাজিক ও পারিবারিক অনিষ্টতার প্রভাবও বাড়ছে দিনদিন।
সেলফি এখন শুধুই স্মৃতি নয়, এক ভয়ানক আসক্তি। এটা যেখানে মানসিক ও শারীরিক ক্ষতির কারণ হচ্ছে, সেখানে প্রাণহানির ঘটনাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। নিজেকে তুলে ধরার এই প্রতিযোগিতা আমাদের জীবনকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে এটা ভাববার সময় এখনই।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় এক স্কুল কমপ্লেক্সের মসজিদে শুক্রবারের (৭ নভেম্বর) জুমার নামাজ চলাকালে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। এতে অন্তত ৫৪ জন আহত হয়েছেন।
জাকার্তা পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি ঘটেছে উত্তর জাকার্তার কেলাপা গাডিং এলাকায়। আহতদের মধ্যে কারও অবস্থা গুরুতর, এবং অনেকের শরীরে দগ্ধ হওয়ার চিহ্ন রয়েছে।
জাকার্তা শহরের পুলিশপ্রধান আসেপ এদি সুহেরি স্থানীয় টেলিভিশনে বলেন, বিস্ফোরণের কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত দৃশ্যে দেখা যায়, স্কুলটি ঘিরে রাখা হয়েছে পুলিশের টেপে এবং ঘটনাস্থলে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রয়েছে। তবে মসজিদের ভবনে বড় ধরনের ক্ষতির চিহ্ন দেখা যায়নি।
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় এক স্কুল কমপ্লেক্সের মসজিদে শুক্রবারের (৭ নভেম্বর) জুমার নামাজ চলাকালে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। এতে অন্তত ৫৪ জন আহত হয়েছেন।
জাকার্তা পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণটি ঘটেছে উত্তর জাকার্তার কেলাপা গাডিং এলাকায়। আহতদের মধ্যে কারও অবস্থা গুরুতর, এবং অনেকের শরীরে দগ্ধ হওয়ার চিহ্ন রয়েছে।
জাকার্তা শহরের পুলিশপ্রধান আসেপ এদি সুহেরি স্থানীয় টেলিভিশনে বলেন, বিস্ফোরণের কারণ তদন্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে সম্প্রচারিত দৃশ্যে দেখা যায়, স্কুলটি ঘিরে রাখা হয়েছে পুলিশের টেপে এবং ঘটনাস্থলে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রয়েছে। তবে মসজিদের ভবনে বড় ধরনের ক্ষতির চিহ্ন দেখা যায়নি।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২১:৪১
সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অবকাঠামোত লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করা হবে বলে এর আগে কয়েকটি জায়গা থেকে সাধারণ মানুষকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় দখলদাররা। এরপর সিরিজ হামলা শুরু হয়।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের আয়তা আল-জাবাল, তায়বেহ এবং তায়ের দেব্বাতে তারা হামলা শুরু করেছে।
এর কিছুক্ষণ পর দক্ষিণ লেবাননেরই জাওতার-আল-শারকিয়া শহরের এক জায়গার বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় তারা। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে হামলা শুরু হয়।
২০২৪ সালে হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। তা সত্ত্বেও লেবাননের বিভিন্ন জায়গায় হামলা অব্যাহত রাখে তারা। যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত হিজবুল্লাহর ৩৫০ জনের বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। গতকালও হিজবুল্লাহর এলিট রেদওয়ান ফোর্সের এক কমান্ডারকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় তারা।
হিজবুল্লাহ যেন সীমান্তে নিজেদের আর সংগঠিত করতে না পারে সেই চেষ্টা চালাচ্ছে দখলদাররা। এছাড়া হিজবুল্লাহকে অস্ত্র সমর্পণ করাতে লেবানন সরকারকে চাপ দিচ্ছে ইসরায়েল।
যুদ্ধবিরতির পর নিজেদের যোদ্ধাদের ওপর ইসরায়েল নিয়মিত হামলা চালিয়ে গেলেও হিজবুল্লাহ কোনো জবাব দেয়নি। তবে ইসরায়েল যেন চুক্তি মেনে চলে সেজন্য নিজ দেশের সরকারকে চাপ দিচ্ছে তারা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে এতে সংহতি জানিয়ে বিক্ষিপ্ত হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। কিন্তু ২০২৪ সালের মাঝামাঝিতে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ করে ইসরায়েল। এরপর গত বছরের শেষ দিকে দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।
সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অবকাঠামোত লক্ষ্য করে বোমাবর্ষণ করা হবে বলে এর আগে কয়েকটি জায়গা থেকে সাধারণ মানুষকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় দখলদাররা। এরপর সিরিজ হামলা শুরু হয়।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের আয়তা আল-জাবাল, তায়বেহ এবং তায়ের দেব্বাতে তারা হামলা শুরু করেছে।
এর কিছুক্ষণ পর দক্ষিণ লেবাননেরই জাওতার-আল-শারকিয়া শহরের এক জায়গার বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয় তারা। এর কিছুক্ষণ পর সেখানে হামলা শুরু হয়।
২০২৪ সালে হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। তা সত্ত্বেও লেবাননের বিভিন্ন জায়গায় হামলা অব্যাহত রাখে তারা। যুদ্ধবিরতির পর ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত হিজবুল্লাহর ৩৫০ জনের বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। গতকালও হিজবুল্লাহর এলিট রেদওয়ান ফোর্সের এক কমান্ডারকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় তারা।
হিজবুল্লাহ যেন সীমান্তে নিজেদের আর সংগঠিত করতে না পারে সেই চেষ্টা চালাচ্ছে দখলদাররা। এছাড়া হিজবুল্লাহকে অস্ত্র সমর্পণ করাতে লেবানন সরকারকে চাপ দিচ্ছে ইসরায়েল।
যুদ্ধবিরতির পর নিজেদের যোদ্ধাদের ওপর ইসরায়েল নিয়মিত হামলা চালিয়ে গেলেও হিজবুল্লাহ কোনো জবাব দেয়নি। তবে ইসরায়েল যেন চুক্তি মেনে চলে সেজন্য নিজ দেশের সরকারকে চাপ দিচ্ছে তারা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে এতে সংহতি জানিয়ে বিক্ষিপ্ত হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। কিন্তু ২০২৪ সালের মাঝামাঝিতে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ করে ইসরায়েল। এরপর গত বছরের শেষ দিকে দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:১০
বিশ্বের সবচেয়ে দামি কফি পাওয়া যাচ্ছে এখন দুবাইয়ে। এক কাপের দাম প্রায় ৯৮০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩ হাজার ৬০০ দিরহাম), বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক লাখ টাকারও বেশি।
পানামা থেকে আনা বিশেষ কফি বিন দিয়ে তৈরি এই পানীয়টি বিক্রি হচ্ছে ‘জুলিথ’ নামে একটি ক্যাফেতে। ক্যাফের সহপ্রতিষ্ঠাতা সারকান সাগসোজ সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিওতে বলেন, ‘অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান হলো। বিশ্বের সবচেয়ে প্রশংসিত এবং সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত কফি এখন জুলিথে পাওয়া যাচ্ছে।’
দুবাইয়ের একটি শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত এই ক্যাফে প্রায় ৪০০ কাপ কফি পরিবেশন করবে বলে জানিয়েছেন সাগসোজ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করেছি, দুবাই আমাদের এই বিনিয়োগের জন্য একদম উপযুক্ত জায়গা।’
এই বিলাসবহুল কফির স্বাদ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এতে আছে সাদা ফুলের মতো সুবাস, সাইট্রাস ফলের মতো ঝাঁঝালো স্বাদ—যেমন কমলা ও বার্গামট, সঙ্গে এপ্রিকট ও পিচের আভাস। এর মাধুর্য মধুর মতো, সূক্ষ্ম ও কোমল।’
পানামায় এক নিলাম থেকে এই কফির বিন কেনা হয়েছে। প্রায় ২০ কিলোগ্রাম ‘নিডো ৭ গেইশা’ নামে এই কফি বিনের জন্য জুলিথকে গুনতে হয়েছে প্রায় ২২ লাখ দিরহাম (৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা প্রায়)। এটি এখন পর্যন্ত কফি বিনের সর্বোচ্চ ক্রয়মূল্য বলে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুবাইয়ের আগের বিশ্বরেকর্ড ছিল এক কাপ কফির দাম ২ হাজার ৫০০ দিরহাম (প্রায় ৮৩ হাজার টাকা), যা গত মাসে ‘রোস্টার্স’ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান বিক্রি করেছিল। নতুন রেকর্ডকে শহরের বিলাসী জীবনযাপনের প্রতীক হিসেবেই দেখছেন স্থানীয়রা।
এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য, কিন্তু একই সঙ্গে, এটা তো দুবাই!’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘ধনীদের জন্য এটা শুধু আরেকটা নতুন অভিজ্ঞতা, যা তারা নিয়ে গর্ব করতে পারে।’
‘নিডো ৭ গেইশা’ বিন উৎপাদিত হয় পানামার বারু আগ্নেয়গিরির পাদদেশে একটি খামারে। জুলিথ জানিয়েছে, তারা এই কফি বিন কেবল সীমিত পরিমাণে পরিবেশন করবে। এর একটি ক্ষুদ্র অংশ সংরক্ষিত থাকবে দুবাইয়ের শাসক পরিবারের জন্য।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি কফি পাওয়া যাচ্ছে এখন দুবাইয়ে। এক কাপের দাম প্রায় ৯৮০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৩ হাজার ৬০০ দিরহাম), বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ এক লাখ টাকারও বেশি।
পানামা থেকে আনা বিশেষ কফি বিন দিয়ে তৈরি এই পানীয়টি বিক্রি হচ্ছে ‘জুলিথ’ নামে একটি ক্যাফেতে। ক্যাফের সহপ্রতিষ্ঠাতা সারকান সাগসোজ সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিওতে বলেন, ‘অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান হলো। বিশ্বের সবচেয়ে প্রশংসিত এবং সর্বোচ্চ রেটিংপ্রাপ্ত কফি এখন জুলিথে পাওয়া যাচ্ছে।’
দুবাইয়ের একটি শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত এই ক্যাফে প্রায় ৪০০ কাপ কফি পরিবেশন করবে বলে জানিয়েছেন সাগসোজ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করেছি, দুবাই আমাদের এই বিনিয়োগের জন্য একদম উপযুক্ত জায়গা।’
এই বিলাসবহুল কফির স্বাদ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এতে আছে সাদা ফুলের মতো সুবাস, সাইট্রাস ফলের মতো ঝাঁঝালো স্বাদ—যেমন কমলা ও বার্গামট, সঙ্গে এপ্রিকট ও পিচের আভাস। এর মাধুর্য মধুর মতো, সূক্ষ্ম ও কোমল।’
পানামায় এক নিলাম থেকে এই কফির বিন কেনা হয়েছে। প্রায় ২০ কিলোগ্রাম ‘নিডো ৭ গেইশা’ নামে এই কফি বিনের জন্য জুলিথকে গুনতে হয়েছে প্রায় ২২ লাখ দিরহাম (৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা প্রায়)। এটি এখন পর্যন্ত কফি বিনের সর্বোচ্চ ক্রয়মূল্য বলে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুবাইয়ের আগের বিশ্বরেকর্ড ছিল এক কাপ কফির দাম ২ হাজার ৫০০ দিরহাম (প্রায় ৮৩ হাজার টাকা), যা গত মাসে ‘রোস্টার্স’ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান বিক্রি করেছিল। নতুন রেকর্ডকে শহরের বিলাসী জীবনযাপনের প্রতীক হিসেবেই দেখছেন স্থানীয়রা।
এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য, কিন্তু একই সঙ্গে, এটা তো দুবাই!’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘ধনীদের জন্য এটা শুধু আরেকটা নতুন অভিজ্ঞতা, যা তারা নিয়ে গর্ব করতে পারে।’
‘নিডো ৭ গেইশা’ বিন উৎপাদিত হয় পানামার বারু আগ্নেয়গিরির পাদদেশে একটি খামারে। জুলিথ জানিয়েছে, তারা এই কফি বিন কেবল সীমিত পরিমাণে পরিবেশন করবে। এর একটি ক্ষুদ্র অংশ সংরক্ষিত থাকবে দুবাইয়ের শাসক পরিবারের জন্য।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.