২০ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪৯
ঝালকাঠি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্রস্থল ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড। যেখান থেকে প্রতিদিন শতাধিক যাত্রী বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বর্তমানে সদরের গুরুত্বপূর্ণ এই বাসস্ট্যান্ডটি বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। ভাঙাচোরা রাস্তা, যাত্রী ছাউনি না থাকা, সেইসঙ্গে টয়লেটের অভাব—সব মিলিয়ে যেন একটি যন্ত্রণার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে জেলার এই প্রধান বাস টার্মিনালটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি প্রান্তে খানাখন্দ ও পানি জমে আছে। কোথাও কোথাও মাটি সরে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, আবার কোথাও কাদায় পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে চলাচলের পথ। এতে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠানামা করাও হয়ে পড়ছে কষ্টসাধ্য। বিশেষ করে নারী, শিশু ও প্রবীণদের জন্য এই দুরবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে চরম ভোগান্তির উৎস।
বরিশাগামী এক যাত্রী নাজমা বেগম বলেন, বাসে উঠতে-নামতে গেলে পা রাখার জায়গা নেই। কাদা আর পানি পেরিয়ে কোনোভাবে উঠতে হয়। মাথার ওপর ছাউনি নেই, বৃষ্টি হলে ভিজে যেতে হয়, রোদ হলে পুড়তে হয়। মহিলা আর বাচ্চাদের জন্য অবস্থা আরও খারাপ।
দূরপাল্লার বাস কাউন্টার চালান হিরু হাওলাদার। তিনি বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য বাস দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখান থেকে চলাচল করে। কিন্তু এই স্ট্যান্ডে যাত্রীদের জন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ভাঙা রাস্তা, টয়লেটের সংকট-সব মিলে ঢাকাগামী অনেক যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বরিশালের রুপাতলী, নথুল্লাহবাদ থেকে গাড়িতে চড়েন। পৌরসভায় বারবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পৌরসভার প্রকৌশলী নাজমুল হাসান বলেন, বর্তমানে ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ডের যে বেহাল অবস্থা, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন না হওয়ায় যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এ অবস্থার সাময়িক স্বস্তি দিতে গত মে মাসে টিআর প্রকল্পের আওতায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার সংস্কার কাজ করেছি, যাতে টয়লেট রিপেয়ারিংসহ জরুরি কিছু কাজ করা হয়।
তিনি আরও বরেন, এই সাময়িক উদ্যোগ ছাড়াও আমরা বৃহৎ পরিসরের উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। সিটিসিআরপি (উপকূলীয় শহরগুলোর জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্প) প্রকল্পের অধীনে জমি অধিগ্রহণ করে স্ট্যান্ডটির পরিধি বাড়িয়ে একটি আধুনিক বাস টার্মিনালে রূপান্তরের কাজ শুরু হচ্ছে।
স্ট্যান্ডে থাকবে নতুন যাত্রীছাউনি, উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পানি নিষ্কাশনের ড্রেনেজসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। এ ছাড়া পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুগন্ধা নদীর ভাঙনের বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে এবং তারা প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, ঝালকাঠি বাস স্ট্যান্ডের বর্তমান অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সম্প্রতি পৌরসভা থেকে কিছু কাজ করার কথা জানানো হলেও বাজেটের সঙ্গে কার্যসম্পাদনের সামঞ্জস্য না থাকায় আমি তাদের বিল অনুমোদন করিনি।
এই বাস স্ট্যান্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এখান থেকে ঝালকাঠি জেলা ছাড়াও রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য জেলায় সরাসরি বাস চলাচল করে। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পানি ও কাঁদার কারণে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি আশা করি, পৌর কর্তৃপক্ষ দ্রুতই এই স্ট্যান্ডের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
ঝালকাঠি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্রস্থল ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড। যেখান থেকে প্রতিদিন শতাধিক যাত্রী বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বর্তমানে সদরের গুরুত্বপূর্ণ এই বাসস্ট্যান্ডটি বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। ভাঙাচোরা রাস্তা, যাত্রী ছাউনি না থাকা, সেইসঙ্গে টয়লেটের অভাব—সব মিলিয়ে যেন একটি যন্ত্রণার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে জেলার এই প্রধান বাস টার্মিনালটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি প্রান্তে খানাখন্দ ও পানি জমে আছে। কোথাও কোথাও মাটি সরে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, আবার কোথাও কাদায় পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে চলাচলের পথ। এতে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠানামা করাও হয়ে পড়ছে কষ্টসাধ্য। বিশেষ করে নারী, শিশু ও প্রবীণদের জন্য এই দুরবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে চরম ভোগান্তির উৎস।
বরিশাগামী এক যাত্রী নাজমা বেগম বলেন, বাসে উঠতে-নামতে গেলে পা রাখার জায়গা নেই। কাদা আর পানি পেরিয়ে কোনোভাবে উঠতে হয়। মাথার ওপর ছাউনি নেই, বৃষ্টি হলে ভিজে যেতে হয়, রোদ হলে পুড়তে হয়। মহিলা আর বাচ্চাদের জন্য অবস্থা আরও খারাপ।
দূরপাল্লার বাস কাউন্টার চালান হিরু হাওলাদার। তিনি বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য বাস দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখান থেকে চলাচল করে। কিন্তু এই স্ট্যান্ডে যাত্রীদের জন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ভাঙা রাস্তা, টয়লেটের সংকট-সব মিলে ঢাকাগামী অনেক যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বরিশালের রুপাতলী, নথুল্লাহবাদ থেকে গাড়িতে চড়েন। পৌরসভায় বারবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পৌরসভার প্রকৌশলী নাজমুল হাসান বলেন, বর্তমানে ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ডের যে বেহাল অবস্থা, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন না হওয়ায় যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এ অবস্থার সাময়িক স্বস্তি দিতে গত মে মাসে টিআর প্রকল্পের আওতায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার সংস্কার কাজ করেছি, যাতে টয়লেট রিপেয়ারিংসহ জরুরি কিছু কাজ করা হয়।
তিনি আরও বরেন, এই সাময়িক উদ্যোগ ছাড়াও আমরা বৃহৎ পরিসরের উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। সিটিসিআরপি (উপকূলীয় শহরগুলোর জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্প) প্রকল্পের অধীনে জমি অধিগ্রহণ করে স্ট্যান্ডটির পরিধি বাড়িয়ে একটি আধুনিক বাস টার্মিনালে রূপান্তরের কাজ শুরু হচ্ছে।
স্ট্যান্ডে থাকবে নতুন যাত্রীছাউনি, উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পানি নিষ্কাশনের ড্রেনেজসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। এ ছাড়া পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুগন্ধা নদীর ভাঙনের বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে এবং তারা প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, ঝালকাঠি বাস স্ট্যান্ডের বর্তমান অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সম্প্রতি পৌরসভা থেকে কিছু কাজ করার কথা জানানো হলেও বাজেটের সঙ্গে কার্যসম্পাদনের সামঞ্জস্য না থাকায় আমি তাদের বিল অনুমোদন করিনি।
এই বাস স্ট্যান্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এখান থেকে ঝালকাঠি জেলা ছাড়াও রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য জেলায় সরাসরি বাস চলাচল করে। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পানি ও কাঁদার কারণে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি আশা করি, পৌর কর্তৃপক্ষ দ্রুতই এই স্ট্যান্ডের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
১৪ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:৪৭
ঝালকাঠি জেল প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
একদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা ও জনসচেতনতার অভাবে চলছে পশু জবাইসহ মাংস ক্রয়-বিক্রয়। জবাই করা পশুর কোনো রোগ-বালাই রয়েছে কিনা এমন কোনো ধারণাও রাখেন না কেউ। এর ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। আইন প্রয়োগের দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের নেই কোনো তৎপরতা। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। জেলায় যেসব এলাকায় গরু, ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়।
প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। পশু জবাইয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় জনসাধারণের মাঝে বাড়ছে সংক্রামকজনিত রোগবালাই।
সদর উপজেলার আবদুস সালাম , জাকির হোসেন নলছিটি উপজেলার এইচ এম সিজার বলেন, পশু অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল আমরা তাও জানি না। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কি নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ৫ আগস্টের আগে নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো এখন আর তা করা হয়না বা প্রশাসনের কেউ থাকেন না।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীরোদ বরণ জয়ধর বলেন,আমি নতুন যোগদান করেছি। কেনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছেনা বিষয়টি জেনে বলতে পারবো।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা.হুমায়ুন কবির বলেন,স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক জায়গায় খোলা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এরপর থেকে যাতে তদারকি করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, বিষয়টি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারকে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।
ঝালকাঠি জেল প্রাণিসম্পদ বিভাগের চিকিৎসক দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
একদিকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরব ভূমিকা ও জনসচেতনতার অভাবে চলছে পশু জবাইসহ মাংস ক্রয়-বিক্রয়। জবাই করা পশুর কোনো রোগ-বালাই রয়েছে কিনা এমন কোনো ধারণাও রাখেন না কেউ। এর ফলে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। আইন প্রয়োগের দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের নেই কোনো তৎপরতা। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। জেলায় যেসব এলাকায় গরু, ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়।
প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। পশু জবাইয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় জনসাধারণের মাঝে বাড়ছে সংক্রামকজনিত রোগবালাই।
সদর উপজেলার আবদুস সালাম , জাকির হোসেন নলছিটি উপজেলার এইচ এম সিজার বলেন, পশু অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল আমরা তাও জানি না। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ-ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কি নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ৫ আগস্টের আগে নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হতো এখন আর তা করা হয়না বা প্রশাসনের কেউ থাকেন না।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নীরোদ বরণ জয়ধর বলেন,আমি নতুন যোগদান করেছি। কেনো স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছেনা বিষয়টি জেনে বলতে পারবো।
ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা.হুমায়ুন কবির বলেন,স্বাস্থ্য পরীক্ষা না হওয়ায় স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক জায়গায় খোলা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পশু জবাই করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও ঝুঁকিপূর্ণ। স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এরপর থেকে যাতে তদারকি করে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান বলেন, বিষয়টি জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসারকে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হবে।
১৩ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:৪২
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত ও সংস্কারের ৩১ দফায় নারীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে ঝালকাঠির নলছিটিতে অভিহিতকরণ সভা ও উঠান বৈঠক করেছে বিএনপি।
শনিবার (১৩ অক্টোবর) বিকালে উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের চর কয়া এলাকায় এ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড. মো. শাহাদাত হোসেন।
ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. নান্টু মল্লিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে বিশেষ অতিথি ছিলেন নলছিটি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম গাজী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য (দপ্তরের দায়িত্বে) অ্যাড. মো. মিজানুর রহমান মুবিন।
উঠান বৈঠকে আরো বক্তব্য রাখেন, ঝালকাঠি সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আনিসুজ্জামান চপল, ঝালকাঠি পৌর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আ. রাজ্জাক রনি, নলছিটি উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জুলফিকার আলি বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুম শরিফ, সরদার মো. মহিউদ্দিন মঈন, দপদপিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম রিমন আকনসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাড. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফায় মা-বোন, কৃষক-শ্রমিক ও খেটে খাওয়া মানুষের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
এই ৩১ দফার ভিত্তিতে দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর রাষ্ট্র পরিচালিত হবে। এতে করে দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার ও মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে এবং দেশ গঠনে তাদের কার্যকর ভূমিকা থাকবে। উঠান বৈঠক শেষে অ্যাড. শাহাদাত হোসেন ঘরে ঘরে গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত ও সংস্কারের ৩১ দফায় নারীদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে ঝালকাঠির নলছিটিতে অভিহিতকরণ সভা ও উঠান বৈঠক করেছে বিএনপি।
শনিবার (১৩ অক্টোবর) বিকালে উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের চর কয়া এলাকায় এ উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড. মো. শাহাদাত হোসেন।
ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. নান্টু মল্লিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে বিশেষ অতিথি ছিলেন নলছিটি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. সেলিম গাজী, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য (দপ্তরের দায়িত্বে) অ্যাড. মো. মিজানুর রহমান মুবিন।
উঠান বৈঠকে আরো বক্তব্য রাখেন, ঝালকাঠি সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আনিসুজ্জামান চপল, ঝালকাঠি পৌর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আ. রাজ্জাক রনি, নলছিটি উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জুলফিকার আলি বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মাসুম শরিফ, সরদার মো. মহিউদ্দিন মঈন, দপদপিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম রিমন আকনসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাড. মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফায় মা-বোন, কৃষক-শ্রমিক ও খেটে খাওয়া মানুষের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
এই ৩১ দফার ভিত্তিতে দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর রাষ্ট্র পরিচালিত হবে। এতে করে দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার ও মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে এবং দেশ গঠনে তাদের কার্যকর ভূমিকা থাকবে। উঠান বৈঠক শেষে অ্যাড. শাহাদাত হোসেন ঘরে ঘরে গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ করেন।
১০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৫
ঝালকাঠি সদর উপজেলার ৮নং ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ছোবাহান আকন (৬৭) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সদর থানা পুলিশের অভিযানে নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, ছোবাহান আকন বিএনপির সাবেক নেত্রী মুক্তার বুরুণ হত্যা মামলার আসামি। দীর্ঘদিন ধরে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। শুক্রবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ছত্রকান্দা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম বলেন, তিনি দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। শুক্রবার রাত বারোটার দিকে তাঁর বসতবাড়িতে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোবাহান আকনের বিরুদ্ধে এলাকায় বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। অস্ত্র মহড়া,হামলা, চাঁদাবাজি, জমি দখলের ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানিসহ নানা কর্মকাণ্ডে তাঁর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ স্থানীয়দের মধ্যে রয়েছে।
এছাড়া তাঁর ছেলেরা জাল টাকা ও মাদক চোরাচালান চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশের কাছে একাধিক মামলা রয়েছে। ঢাকা বাড্ডা থানার জাল টাকা মামলা নং ৩৯ (তারিখ: ২৯.১০.২০১৮)-এ আসামি হিসেবে নুহু আকন ও শাহিন আকনের নাম রয়েছে। একইভাবে বিশেষ জজ আদালতে মাদক মামলা নং ১৮৮/১০-এ তাঁর ছেলে শিফাত আকনের নাম আছে।
ছোবাহান আকনের পরিবারের একাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে মাদক ও জাল টাকা সংক্রান্ত মামলা বিচারাধীন। এ বিষয়ে ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, “গ্রেপ্তার ছোবাহান আকনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঝালকাঠি সদর উপজেলার ৮নং ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ছোবাহান আকন (৬৭) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সদর থানা পুলিশের অভিযানে নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, ছোবাহান আকন বিএনপির সাবেক নেত্রী মুক্তার বুরুণ হত্যা মামলার আসামি। দীর্ঘদিন ধরে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। শুক্রবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ছত্রকান্দা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম বলেন, তিনি দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। শুক্রবার রাত বারোটার দিকে তাঁর বসতবাড়িতে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছোবাহান আকনের বিরুদ্ধে এলাকায় বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। অস্ত্র মহড়া,হামলা, চাঁদাবাজি, জমি দখলের ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানিসহ নানা কর্মকাণ্ডে তাঁর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ স্থানীয়দের মধ্যে রয়েছে।
এছাড়া তাঁর ছেলেরা জাল টাকা ও মাদক চোরাচালান চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশের কাছে একাধিক মামলা রয়েছে। ঢাকা বাড্ডা থানার জাল টাকা মামলা নং ৩৯ (তারিখ: ২৯.১০.২০১৮)-এ আসামি হিসেবে নুহু আকন ও শাহিন আকনের নাম রয়েছে। একইভাবে বিশেষ জজ আদালতে মাদক মামলা নং ১৮৮/১০-এ তাঁর ছেলে শিফাত আকনের নাম আছে।
ছোবাহান আকনের পরিবারের একাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে মাদক ও জাল টাকা সংক্রান্ত মামলা বিচারাধীন। এ বিষয়ে ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, “গ্রেপ্তার ছোবাহান আকনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.