২০ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪৯
ঝালকাঠি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্রস্থল ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড। যেখান থেকে প্রতিদিন শতাধিক যাত্রী বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বর্তমানে সদরের গুরুত্বপূর্ণ এই বাসস্ট্যান্ডটি বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। ভাঙাচোরা রাস্তা, যাত্রী ছাউনি না থাকা, সেইসঙ্গে টয়লেটের অভাব—সব মিলিয়ে যেন একটি যন্ত্রণার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে জেলার এই প্রধান বাস টার্মিনালটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি প্রান্তে খানাখন্দ ও পানি জমে আছে। কোথাও কোথাও মাটি সরে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, আবার কোথাও কাদায় পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে চলাচলের পথ। এতে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠানামা করাও হয়ে পড়ছে কষ্টসাধ্য। বিশেষ করে নারী, শিশু ও প্রবীণদের জন্য এই দুরবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে চরম ভোগান্তির উৎস।
বরিশাগামী এক যাত্রী নাজমা বেগম বলেন, বাসে উঠতে-নামতে গেলে পা রাখার জায়গা নেই। কাদা আর পানি পেরিয়ে কোনোভাবে উঠতে হয়। মাথার ওপর ছাউনি নেই, বৃষ্টি হলে ভিজে যেতে হয়, রোদ হলে পুড়তে হয়। মহিলা আর বাচ্চাদের জন্য অবস্থা আরও খারাপ।
দূরপাল্লার বাস কাউন্টার চালান হিরু হাওলাদার। তিনি বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য বাস দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখান থেকে চলাচল করে। কিন্তু এই স্ট্যান্ডে যাত্রীদের জন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ভাঙা রাস্তা, টয়লেটের সংকট-সব মিলে ঢাকাগামী অনেক যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বরিশালের রুপাতলী, নথুল্লাহবাদ থেকে গাড়িতে চড়েন। পৌরসভায় বারবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পৌরসভার প্রকৌশলী নাজমুল হাসান বলেন, বর্তমানে ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ডের যে বেহাল অবস্থা, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন না হওয়ায় যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এ অবস্থার সাময়িক স্বস্তি দিতে গত মে মাসে টিআর প্রকল্পের আওতায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার সংস্কার কাজ করেছি, যাতে টয়লেট রিপেয়ারিংসহ জরুরি কিছু কাজ করা হয়।
তিনি আরও বরেন, এই সাময়িক উদ্যোগ ছাড়াও আমরা বৃহৎ পরিসরের উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। সিটিসিআরপি (উপকূলীয় শহরগুলোর জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্প) প্রকল্পের অধীনে জমি অধিগ্রহণ করে স্ট্যান্ডটির পরিধি বাড়িয়ে একটি আধুনিক বাস টার্মিনালে রূপান্তরের কাজ শুরু হচ্ছে।
স্ট্যান্ডে থাকবে নতুন যাত্রীছাউনি, উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পানি নিষ্কাশনের ড্রেনেজসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। এ ছাড়া পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুগন্ধা নদীর ভাঙনের বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে এবং তারা প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, ঝালকাঠি বাস স্ট্যান্ডের বর্তমান অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সম্প্রতি পৌরসভা থেকে কিছু কাজ করার কথা জানানো হলেও বাজেটের সঙ্গে কার্যসম্পাদনের সামঞ্জস্য না থাকায় আমি তাদের বিল অনুমোদন করিনি।
এই বাস স্ট্যান্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এখান থেকে ঝালকাঠি জেলা ছাড়াও রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য জেলায় সরাসরি বাস চলাচল করে। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পানি ও কাঁদার কারণে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি আশা করি, পৌর কর্তৃপক্ষ দ্রুতই এই স্ট্যান্ডের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
ঝালকাঠি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্রস্থল ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড। যেখান থেকে প্রতিদিন শতাধিক যাত্রী বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বর্তমানে সদরের গুরুত্বপূর্ণ এই বাসস্ট্যান্ডটি বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। ভাঙাচোরা রাস্তা, যাত্রী ছাউনি না থাকা, সেইসঙ্গে টয়লেটের অভাব—সব মিলিয়ে যেন একটি যন্ত্রণার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে জেলার এই প্রধান বাস টার্মিনালটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি প্রান্তে খানাখন্দ ও পানি জমে আছে। কোথাও কোথাও মাটি সরে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, আবার কোথাও কাদায় পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে চলাচলের পথ। এতে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠানামা করাও হয়ে পড়ছে কষ্টসাধ্য। বিশেষ করে নারী, শিশু ও প্রবীণদের জন্য এই দুরবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে চরম ভোগান্তির উৎস।
বরিশাগামী এক যাত্রী নাজমা বেগম বলেন, বাসে উঠতে-নামতে গেলে পা রাখার জায়গা নেই। কাদা আর পানি পেরিয়ে কোনোভাবে উঠতে হয়। মাথার ওপর ছাউনি নেই, বৃষ্টি হলে ভিজে যেতে হয়, রোদ হলে পুড়তে হয়। মহিলা আর বাচ্চাদের জন্য অবস্থা আরও খারাপ।
দূরপাল্লার বাস কাউন্টার চালান হিরু হাওলাদার। তিনি বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য বাস দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখান থেকে চলাচল করে। কিন্তু এই স্ট্যান্ডে যাত্রীদের জন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ভাঙা রাস্তা, টয়লেটের সংকট-সব মিলে ঢাকাগামী অনেক যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বরিশালের রুপাতলী, নথুল্লাহবাদ থেকে গাড়িতে চড়েন। পৌরসভায় বারবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পৌরসভার প্রকৌশলী নাজমুল হাসান বলেন, বর্তমানে ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ডের যে বেহাল অবস্থা, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন না হওয়ায় যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এ অবস্থার সাময়িক স্বস্তি দিতে গত মে মাসে টিআর প্রকল্পের আওতায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার সংস্কার কাজ করেছি, যাতে টয়লেট রিপেয়ারিংসহ জরুরি কিছু কাজ করা হয়।
তিনি আরও বরেন, এই সাময়িক উদ্যোগ ছাড়াও আমরা বৃহৎ পরিসরের উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। সিটিসিআরপি (উপকূলীয় শহরগুলোর জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্প) প্রকল্পের অধীনে জমি অধিগ্রহণ করে স্ট্যান্ডটির পরিধি বাড়িয়ে একটি আধুনিক বাস টার্মিনালে রূপান্তরের কাজ শুরু হচ্ছে।
স্ট্যান্ডে থাকবে নতুন যাত্রীছাউনি, উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পানি নিষ্কাশনের ড্রেনেজসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। এ ছাড়া পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুগন্ধা নদীর ভাঙনের বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে এবং তারা প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, ঝালকাঠি বাস স্ট্যান্ডের বর্তমান অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সম্প্রতি পৌরসভা থেকে কিছু কাজ করার কথা জানানো হলেও বাজেটের সঙ্গে কার্যসম্পাদনের সামঞ্জস্য না থাকায় আমি তাদের বিল অনুমোদন করিনি।
এই বাস স্ট্যান্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এখান থেকে ঝালকাঠি জেলা ছাড়াও রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য জেলায় সরাসরি বাস চলাচল করে। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পানি ও কাঁদার কারণে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি আশা করি, পৌর কর্তৃপক্ষ দ্রুতই এই স্ট্যান্ডের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৫
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:০৮
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪২
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.