Bkash

ঝালকাঠি

খানাখন্দে ভরা ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড, যাত্রীদের দুর্ভোগ

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২০ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

খানাখন্দে ভরা ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড, যাত্রীদের দুর্ভোগ

ঝালকাঠি পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ একটি কেন্দ্রস্থল ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ড। যেখান থেকে প্রতিদিন শতাধিক যাত্রী বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বর্তমানে সদরের গুরুত্বপূর্ণ এই বাসস্ট্যান্ডটি বেহাল দশায় পরিণত হয়েছে। ভাঙাচোরা রাস্তা, যাত্রী ছাউনি না থাকা, সেইসঙ্গে টয়লেটের অভাব—সব মিলিয়ে যেন একটি যন্ত্রণার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে জেলার এই প্রধান বাস টার্মিনালটি।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি প্রান্তে খানাখন্দ ও পানি জমে আছে। কোথাও কোথাও মাটি সরে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, আবার কোথাও কাদায় পিচ্ছিল হয়ে উঠেছে চলাচলের পথ। এতে যাত্রীদের গাড়িতে ওঠানামা করাও হয়ে পড়ছে কষ্টসাধ্য। বিশেষ করে নারী, শিশু ও প্রবীণদের জন্য এই দুরবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে চরম ভোগান্তির উৎস।

‎বরিশাগামী এক যাত্রী নাজমা বেগম বলেন, বাসে উঠতে-নামতে গেলে পা রাখার জায়গা নেই। কাদা আর পানি পেরিয়ে কোনোভাবে উঠতে হয়। মাথার ওপর ছাউনি নেই, বৃষ্টি হলে ভিজে যেতে হয়, রোদ হলে পুড়তে হয়। মহিলা আর বাচ্চাদের জন্য অবস্থা আরও খারাপ।

দূরপাল্লার ‎বাস কাউন্টার চালান হিরু হাওলাদার। তিনি বলেন, প্রতিদিন অসংখ্য বাস দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এখান থেকে চলাচল করে। কিন্তু এই স্ট্যান্ডে যাত্রীদের জন্য কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। ভাঙা রাস্তা, টয়লেটের সংকট-সব মিলে ঢাকাগামী অনেক যাত্রীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বরিশালের রুপাতলী, নথুল্লাহবাদ থেকে গাড়িতে চড়েন। পৌরসভায় বারবার বলার পরও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

‎এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পৌরসভার প্রকৌশলী নাজমুল হাসান বলেন,‎ বর্তমানে ঝালকাঠি বাসস্ট্যান্ডের যে বেহাল অবস্থা, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়ন না হওয়ায় যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এ অবস্থার সাময়িক স্বস্তি দিতে গত মে মাসে টিআর প্রকল্পের আওতায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার সংস্কার কাজ করেছি, যাতে টয়লেট রিপেয়ারিংসহ জরুরি কিছু কাজ করা হয়।

‎তিনি আরও বরেন, এই সাময়িক উদ্যোগ ছাড়াও আমরা বৃহৎ পরিসরের উন্নয়ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। সিটিসিআরপি (উপকূলীয় শহরগুলোর জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা প্রকল্প) প্রকল্পের অধীনে জমি অধিগ্রহণ করে স্ট্যান্ডটির পরিধি বাড়িয়ে একটি আধুনিক বাস টার্মিনালে রূপান্তরের কাজ শুরু হচ্ছে।

স্ট্যান্ডে থাকবে নতুন যাত্রীছাউনি, উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পানি নিষ্কাশনের ড্রেনেজসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো। এ ছাড়া পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সুগন্ধা নদীর ভাঙনের বিষয়টিও মাথায় রাখা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে এবং তারা প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ নিচ্ছেন।

‎সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারহানা ইয়াসমিন বলেন, ঝালকাঠি বাস স্ট্যান্ডের বর্তমান অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। সম্প্রতি পৌরসভা থেকে কিছু কাজ করার কথা জানানো হলেও বাজেটের সঙ্গে কার্যসম্পাদনের সামঞ্জস্য না থাকায় আমি তাদের বিল অনুমোদন করিনি।

এই বাস স্ট্যান্ডটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এখান থেকে ঝালকাঠি জেলা ছাড়াও রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য জেলায় সরাসরি বাস চলাচল করে। কিন্তু বাসস্ট্যান্ডে পানি ও কাঁদার কারণে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি আশা করি, পৌর কর্তৃপক্ষ দ্রুতই এই স্ট্যান্ডের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে বাসিন্দারা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৬ আগস্ট, ২০২৫ ২০:৫৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে বাসিন্দারা

ঝালকাঠি পৌরসভার রোনালসে রোড এলাকায় ‘দেশি ভোজ’ নামে পরিচিত একটি পাঁচতলা ভবন দক্ষিণ দিকে হেলে পড়েছে পাশের চারতলা ভবনের ওপর। এতে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে- দ্বিতল ফাউন্ডেশনের ওপর অনুমোদনহীনভাবে পাঁচতলা পর্যন্ত নির্মাণ হওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঝালকাঠি পৌরসভার ৬ নম্বর হোল্ডিংয়ের এই ভবনটির মালিক মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তার বাবার নাম মো. সাহেদ হাওলাদার। ভবনটির কোনো অনুমোদিত নকশা নেই। কয়েক বছর আগে ভবনটি হেলে পড়লেও রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে প্রশাসন কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারেনি।

ভবনটিতে এক সময় মাসুম নামে এক ব্যক্তি ভাড়াটিয়া ছিলেন এবং তিনি ‘দেশি ভোজ’ নামে একটি রেস্তোরাঁ পরিচালনা করতেন। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রভাব ব্যবহার করে তিনি ভবনটির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেননি।

পাশের চারতলা ভবনের মালিক আসমা রহমান লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন, অবৈধভাবে নির্মিত এই ভবনটি তার ভবনের গঠনগত ক্ষতি করছে এবং প্রাণহানির ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। তিনি দ্রুত বিশেষজ্ঞ দিয়ে পরিদর্শন করে ভবনটি সংস্কার অথবা প্রয়োজন হলে অপসারণের দাবি জানান।

ঝালকাঠি পৌরসভার প্রকৌশলী নাজমুল হাসান বলেন, ভবনটি অনেক আগেই হেলে পড়েছিল। তবে রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে তখন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।

সম্প্রতি প্রতিবেশীর লিখিত অভিযোগের পর বিষয়টি আবারও সামনে এসেছে। আগামীকাল রোববার আমরা ভবন মালিককে নোটিশ পাঠাব। তাদের কাগজপত্র যাচাইয়ের পর আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনে ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হবে।

ঝালকাঠি শহরটির ভাগ্য পাল্টে যাওয়া সময়ের ব্যাপার: উন্মুক্ত হইতে পারে সহস্রাধিক লোকের কর্মসংস্থান

আরিফ হোসেন, ঝালকাঠি

আরিফ হোসেন, ঝালকাঠি

১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৪৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঝালকাঠি শহরটির ভাগ্য পাল্টে যাওয়া সময়ের ব্যাপার: উন্মুক্ত হইতে পারে সহস্রাধিক লোকের কর্মসংস্থান

নতুন বছর ২০২৫ নতুন সরকারের দু-চারটি কথা বলতে চাই ঝালকাঠি জেলা শহরের মানুষের জন্য এ বছরটি বড় প্রাপ্তি ও সমস্যা সমাধানের। বাংলাদেশে এখন অন্তর্বর্তী সরকারের শাসন চলছে।

আজকে প্রতিটি মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমি মনে করি সুগন্ধা নদীর তীরে ঐতিহ্যবাহী ঝালকাঠি পুরানো শহরটি বৃটিশ আমলে দ্বিতীয় কলকাতা হিসাবে পরিচিত ছিল।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে শহরটি আরও কিছু উন্নতির আশা করে। আগামী দিনে নদী সংলগ্ন জেলা শহরটিকে অর্থনৈতিক জোন ঘোষণা করে পর্যটনের জন্য অনেক আকর্ষণীয় স্পট আছে যেমন- শীতলপাটি, গামছা আরও রয়েছে পেয়ারা বাগান কথায় আছে যদি খান ঝালকাঠির পেয়ারা বদলে যাবে চেহারা, প্রেম করবে মেয়েরা। এই সকল স্পটগুলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই নাজুক। তাই যোগাযোগ ও বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়নের সাথে সাথে প্রবাসী ও ধনাঢ্য ব্যক্তিদের বিনিয়োগের মাধ্যমে ঝালকাঠি সুতালড়ি ব্রীজের পশ্চিম দিকে বিশ্ব রোডের পাশে ঢাপর মৌজায় ১১.৮ একর জমির উপর বিসিক শিল্প নগরীর কাজ চলিতেছে।

যাহা ঝালকাঠির জন্য শুভ বার্তা বয়ে আনতে পারে। বিসিক নগরীতে শিল্প কলকারখানা স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন। পক্ষান্তরে ব্যাংকের উচ্চ সুদের বিনিয়োগের বড় প্রতিবন্ধকতা।

তাই অর্থনৈতিক জোনের আওতাধীন থাকলে সরকার উন্নয়নের লক্ষ্যে শূন্য থেকে আড়াই দশমিক ব্যাংক সুদে যন্ত্রপাতি, গৃহ নির্মাণ ১৫ বছরের জন্য করমুক্ত সুযোগ দেয় তাহা হইলে দক্ষিণাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগে উৎসাহিত হইবেন।

তখন সুগন্ধা নদীর তীরে পর্যটন শিল্পের আওতায় আবাসিক/অনাবাসিক ভবন নির্মাণ, ঔষধ প্রস্তুত কারখানা, লবন প্রস্তুত কারখানা, ওপসোনীন কোম্পানীর একাধিক শাখা, জাহাজ ভাঙ্গা ও জাহাজ নির্মাণ কলকারখানা হইতে পারে। শহরটি পাবে আকাশ ছোঁয়া উন্নয়ন। গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের মুখে আনন্দ হাসি ফুটে উঠবে।

ঝালকাঠিতে সুগন্ধার ভয়াবহ ভাঙনে বসতবাড়ি হারাচ্ছে মানুষ

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১০:৫৯

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ঝালকাঠিতে সুগন্ধার ভয়াবহ ভাঙনে বসতবাড়ি হারাচ্ছে মানুষ

ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কুলকাঠি, মগড়সরই, খোজাখালী, দরিরচর, তিমিরকাঠি, সিকদারপাড়া, কাঠিপাড়া, বহরমপুরসহ ১০টিরও বেশি গ্রামে ভয়াবহভাবে ভাঙছে সুগন্ধা নদী।

ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ হারিয়েছে বসতভিটা, ফসলি জমি, পানের বরজ ও কোটি কোটি টাকার সম্পদ। বর্ষাকালে ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় নদীপারের মানুষ মারাত্মক অনিশ্চয়তায় ভুগছে।

সুগন্ধা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ২১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪০০ মিটার। এটি বরিশাল ও ঝালকাঠি জেলার মধ্যে প্রবাহিত প্রধান নৌপথ। বর্ষাকালে পানির প্রবাহ বৃদ্ধি ও জোয়ার-ভাটার কারণে নদীর তীর দুর্বল হয়ে ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ে।

স্থানীয়রা বলছেন, নদীভাঙনে ইতিমধ্যে শত শত কোটি টাকার জমি ও সম্পদ বিলীন হয়েছে। সরই গ্রামের মাকসুদা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীর বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। পরে আমার ছেলেরা অন্য জায়গায় বাড়ি করেছিল, সেটিও নদীর পেটে গেছে।

এমনকি স্বামীর কবরটাও নদীর মধ্যে চলে গেছে।’ কাঠিপাড়া গ্রামের ইউসুফ হাওলাদার বলেন, ‘আগে এখানে ২০-৩০টি বসতবাড়ি ছিল, এখন মাত্র দু-তিনটি পরিবার বেঁচে আছে। নদী আমাদের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।’

স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধ বালু উত্তোলনের কারণে নদীর তীর দুর্বল ও গভীরতা কমে যাওয়ায় বর্ষাকালে স্রোতের চাপ বেড়ে ভাঙন তীব্র হচ্ছে। যদিও নলছিটি উপজেলা প্রশাসন মাঝে মাঝে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জেল-জরিমানা করে থাকে, তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। রাতের আঁধারে অবৈধ বালু উত্তোলনের কার্যক্রম জোরদার রয়েছে। দেখে মনে হয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তা করা হয়।

একই এলাকার বাসিন্দা নিখিল দাস বলেন, ‘৫০ বছর ধরে নদীভাঙন চলতে আছে, এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শত শত পরিবার হারিয়েছে তাদের বসতঘর, গাছপালা, পানের বরজ থেকে শুরু করে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি।’

বারইকরন গ্রামের হ্যাপী বেগম বলেন, ‘ঘর গোছাতে গোছাতে নদী এসে মেঝেতে স্পর্শ করছে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের নিয়ে কোথায় যাব, বুঝতে পারছি না।’ মগর ইউনিয়নের জাহাঙ্গীর মাঝি, দুলাল মাঝি, নূর আলম খান, ফরিদসহ অনেকে জানান, বাপ-দাদার বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, যদি সরকার এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নেয়, তবে পুরো গ্রাম নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে।

ক্ষতিগ্রস্তরা দাবি করেছেন, নদীর ভাঙন রোধে টেকসই বাঁধ নির্মাণ, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের পুনর্বাসন ও আর্থিক সহায়তা, স্থানীয় প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য বেল্লাল হোসেন মোল্লা বলেন, ‘আমরা অনেকবার ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানিয়েছি, কিন্তু কাজের কোনো অগ্রগতি নেই, শুধু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা বলেন, ‘নলছিটি ও ঝালকাঠির ভাঙন এলাকা নিয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। অন্যান্য ভাঙন স্থানে জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.