Loading news...
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:১১
থানার কাছে বাসায় বসে দিনভর পরিকল্পনা, লোক ভাড়া করে রাতে মশালমিছিল। গ্রেপ্তার আতঙ্কে ঘরবাড়ি ছাড়া কর্মীরা ক্ষুব্ধ।
শহরের উত্তর-পশ্চিমাংশের ত্রাস আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হোসেন আজাদ ওরফে কালাম মোল্লা শান্ত বরিশালকে অশান্ত করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। একাধিক মামলায় অভিযুক্ত এই রাজনৈতিক নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিল করানোসহ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী বিভিন্ন কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি শহরের নথুল্লাবাদে তার নির্দেশেই সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে মশালমিছিল করে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকেরা। রোববার রাতের সেই মিছিলে ছাত্র-জনতা হামলা চালিয়ে সেখান থেকে ৪ জনকে ধরে পুলিশ সোপর্দ করে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সংশ্লিষ্ট বিমানবন্দর থানা পুলিশ চিরুনি অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের আরও দুজন নেতাকে গ্রেপ্তার করলেও আলোচিত কালাম মোল্লা রয়েছেন ধরাছোয়ার বাইরে।
বরিশাল সিটির ৩০ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কালাম মোল্লার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের শাসনামলে ভূমিদস্যুতা, চাঁদাবাজি, ধর্ষণসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যাকলাপে জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে। বিতর্কিত এই ব্যক্তিকে তৎকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব এড়িয়ে চললেও তিনি শহরের উত্তর-পশ্চিমাংশে ব্যাপক ত্রাস চালিয়েছেন। তবে এসব ঘটনাবলীতে তার কারাগারে যাওয়ার উদাহরণও আছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতন হলে রাজনৈতিক সন্ত্রাস কালাম মোল্লা একাধিক মামলায় জড়িয়ে পড়ে গ্রেপ্তার এবং জনরোষের ভয়ে নিজেকে কিছুদিন গোপন রেখেছিলেন। কয়েক মাস পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হলে তিনি এলাকায় ফিরে এসে প্রকাশ্যে ঘোরাঘুরি করেন এবং স্থানীয় বিএনপি নেতাদের সাথে তার সুসম্পর্কও দেখা যায়। তাছাড়া পুলিশও তাকে গ্রেপ্তার করতে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকটা নিরাপদ আশ্রয়ে ছিলেন থানাসংলগ্ন বাড়িতে। তবে এই সন্ত্রাসী যে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পক্ষে মহাসড়কে মশালমিছিল করে পুলিশকে দৌড়ের ওপর রাখার মত পরিস্থিতি তৈরি করবে তা অনেকেই অনুমান করতে পারেনি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সন্ত্রাসী কালাম মোল্লা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কাশিপুর টু রহমতপুর-বাবুগঞ্জ এলাকায় ব্যাপক সন্ত্রাস চালিয়েছেন। মানুষকে জিম্মি করে জমি ক্রয় করাসহ চাঁদাবাজি এবং ধর্ষণের মত গুরুতর অভিযোগ আছে এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে তিনি মামলায় জড়িয়ে গ্রেপ্তারের ভয়ে পালিয়ে গেলেও কয়েক মাস ধরে বিমানবন্দর থানাসংলগ্ন বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। ১০/১২ দিন ধরে বাড়িটিতে অধিক মানুষের আনাগোনা দেখা যায়। কিন্তু পার্শ্ববর্তী থানা পুলিশকে সেখানে কখনও হানা দিতে দেখা যায়নি।
সূত্র জানায়, রোববার যেদিন নথুল্লাবাদে আওয়ামী লীগের মশালমিছিল হয়, সেদিন দিনভর কালাম মোল্লা নিজ বাড়িতে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বৈঠক করেন। এবং সেই বৈঠকে মশালমিছিল করার জন্য তিনি এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ন সার্বিক সহযোগিতাসহ অর্থায়ন করার সিদ্ধান্ত দেন। সেই সিদ্ধান্তের আলোকে রোববার রাত ১০টার দিকে বরিশাল ফেরি বিভাগের অফিস সম্মুখ থেকে মশালমিছিল বের করা হয়, যেখানে টাকা দিয়ে ভাড়া করে আনা লোকও ছিল।
কালাম মোল্লার এই মশালমিছিলের ভিডিও ফেসবুকে শেয়ার করেছেন পলাতক শীর্ষস্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। তবে এই মিছিল দলটির তৃণমূল নেতাকর্মীদের রাতের ঘুম হারামও করে দিয়েছে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একাধিক কর্মী অভিযোগ করেন, তাদের নামে রাজনৈতিক মামলা থাকলেও এতদিন নিরাপদে বাসায় ছিলেন। গত রোববার রাতে কালাম মোল্লার নেতৃত্বে মশালমিছিল হওয়ার পরে পুলিশ অনেকের বাসাবাড়িতে একাধিকবার হানা দিয়েছে, এতে নতুন করে গ্রেপ্তার আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে রোববারের পরে চিরুনি অভিযান চালিয়ে পলাশ এবং হুমায়ন কবির নামের দুই আওয়ামী লীগ কর্মীকে গ্রেপ্তার করলে আতঙ্ক আরও বৃদ্ধি পায়।
বিমানবন্দর থানা পুলিশের ওসি আল মামুন উল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, নথুল্লাবাদে মশালমিছিল করার ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা হয়েছে, এতে কালাম মোল্লার নামও রয়েছে। তিনিসহ সকল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এর আগে একাধিক মামলার আসামি কালাম মোল্লা থানাসংলগ্ন বাড়িতে অবস্থান করছিলেন এমন প্রশ্নে ওসি বলেন, এই ধরনের তথ্য নেই।
এই বিষয়ে জানতে মঙ্গলবার বিকেলে কালাম মোল্লার মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি। তবে একটি সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক সন্ত্রাস কালাম মোল্লা রোববারের ওই ঘটনার পরে ফের আত্মগোপনে চলে গেছেন। এবং সেখান থেকেই তিনি সবকিছুর খোঁজ-খবর রাখছেন। তার ঘনিষ্ট একজন বরিশালটাইমসের কাছে এই তথ্য স্বীকার করে জানান, কালাম মোল্লা নিজের শক্তি জানান দিতে দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করছিলেন একটি মোক্ষম সময়ের। সেই সুবর্ণ সুযোগটি গত রোববার রাতে পেয়েই তিনি জনবহুল নথুল্লাবাদে মিছিল করে আলোচনায় এসেছেন, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য পীড়াদায়ক।
আলোচিত এই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জোর দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বিএনপির একাধিক নেতা। তারা বলেন, নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা শান্ত বরিশালকে অশান্ত করতে চাইছেন, যা দণ্ডণীয় অপরাধ। তাদের প্রত্যেককে গ্রেপ্তারপূর্বক আইনের আওতায় নিয়ে আসা জরুরি।’
থানার কাছে বাসায় বসে দিনভর পরিকল্পনা, লোক ভাড়া করে রাতে মশালমিছিল। গ্রেপ্তার আতঙ্কে ঘরবাড়ি ছাড়া কর্মীরা ক্ষুব্ধ।
শহরের উত্তর-পশ্চিমাংশের ত্রাস আওয়ামী লীগ নেতা আবুল হোসেন আজাদ ওরফে কালাম মোল্লা শান্ত বরিশালকে অশান্ত করার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। একাধিক মামলায় অভিযুক্ত এই রাজনৈতিক নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের পক্ষে মিছিল করানোসহ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারবিরোধী বিভিন্ন কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। সম্প্রতি শহরের নথুল্লাবাদে তার নির্দেশেই সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে মশালমিছিল করে আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকেরা। রোববার রাতের সেই মিছিলে ছাত্র-জনতা হামলা চালিয়ে সেখান থেকে ৪ জনকে ধরে পুলিশ সোপর্দ করে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সংশ্লিষ্ট বিমানবন্দর থানা পুলিশ চিরুনি অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের আরও দুজন নেতাকে গ্রেপ্তার করলেও আলোচিত কালাম মোল্লা রয়েছেন ধরাছোয়ার বাইরে।
বরিশাল সিটির ৩০ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কালাম মোল্লার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের শাসনামলে ভূমিদস্যুতা, চাঁদাবাজি, ধর্ষণসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যাকলাপে জড়িত থাকার প্রমাণ রয়েছে। বিতর্কিত এই ব্যক্তিকে তৎকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্ব এড়িয়ে চললেও তিনি শহরের উত্তর-পশ্চিমাংশে ব্যাপক ত্রাস চালিয়েছেন। তবে এসব ঘটনাবলীতে তার কারাগারে যাওয়ার উদাহরণও আছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতন হলে রাজনৈতিক সন্ত্রাস কালাম মোল্লা একাধিক মামলায় জড়িয়ে পড়ে গ্রেপ্তার এবং জনরোষের ভয়ে নিজেকে কিছুদিন গোপন রেখেছিলেন। কয়েক মাস পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হলে তিনি এলাকায় ফিরে এসে প্রকাশ্যে ঘোরাঘুরি করেন এবং স্থানীয় বিএনপি নেতাদের সাথে তার সুসম্পর্কও দেখা যায়। তাছাড়া পুলিশও তাকে গ্রেপ্তার করতে কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় অনেকটা নিরাপদ আশ্রয়ে ছিলেন থানাসংলগ্ন বাড়িতে। তবে এই সন্ত্রাসী যে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পক্ষে মহাসড়কে মশালমিছিল করে পুলিশকে দৌড়ের ওপর রাখার মত পরিস্থিতি তৈরি করবে তা অনেকেই অনুমান করতে পারেনি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, সন্ত্রাসী কালাম মোল্লা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কাশিপুর টু রহমতপুর-বাবুগঞ্জ এলাকায় ব্যাপক সন্ত্রাস চালিয়েছেন। মানুষকে জিম্মি করে জমি ক্রয় করাসহ চাঁদাবাজি এবং ধর্ষণের মত গুরুতর অভিযোগ আছে এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে তিনি মামলায় জড়িয়ে গ্রেপ্তারের ভয়ে পালিয়ে গেলেও কয়েক মাস ধরে বিমানবন্দর থানাসংলগ্ন বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। ১০/১২ দিন ধরে বাড়িটিতে অধিক মানুষের আনাগোনা দেখা যায়। কিন্তু পার্শ্ববর্তী থানা পুলিশকে সেখানে কখনও হানা দিতে দেখা যায়নি।
সূত্র জানায়, রোববার যেদিন নথুল্লাবাদে আওয়ামী লীগের মশালমিছিল হয়, সেদিন দিনভর কালাম মোল্লা নিজ বাড়িতে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বৈঠক করেন। এবং সেই বৈঠকে মশালমিছিল করার জন্য তিনি এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ন সার্বিক সহযোগিতাসহ অর্থায়ন করার সিদ্ধান্ত দেন। সেই সিদ্ধান্তের আলোকে রোববার রাত ১০টার দিকে বরিশাল ফেরি বিভাগের অফিস সম্মুখ থেকে মশালমিছিল বের করা হয়, যেখানে টাকা দিয়ে ভাড়া করে আনা লোকও ছিল।
কালাম মোল্লার এই মশালমিছিলের ভিডিও ফেসবুকে শেয়ার করেছেন পলাতক শীর্ষস্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। তবে এই মিছিল দলটির তৃণমূল নেতাকর্মীদের রাতের ঘুম হারামও করে দিয়েছে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একাধিক কর্মী অভিযোগ করেন, তাদের নামে রাজনৈতিক মামলা থাকলেও এতদিন নিরাপদে বাসায় ছিলেন। গত রোববার রাতে কালাম মোল্লার নেতৃত্বে মশালমিছিল হওয়ার পরে পুলিশ অনেকের বাসাবাড়িতে একাধিকবার হানা দিয়েছে, এতে নতুন করে গ্রেপ্তার আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে রোববারের পরে চিরুনি অভিযান চালিয়ে পলাশ এবং হুমায়ন কবির নামের দুই আওয়ামী লীগ কর্মীকে গ্রেপ্তার করলে আতঙ্ক আরও বৃদ্ধি পায়।
বিমানবন্দর থানা পুলিশের ওসি আল মামুন উল ইসলাম বরিশালটাইমসকে জানান, নথুল্লাবাদে মশালমিছিল করার ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা হয়েছে, এতে কালাম মোল্লার নামও রয়েছে। তিনিসহ সকল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এর আগে একাধিক মামলার আসামি কালাম মোল্লা থানাসংলগ্ন বাড়িতে অবস্থান করছিলেন এমন প্রশ্নে ওসি বলেন, এই ধরনের তথ্য নেই।
এই বিষয়ে জানতে মঙ্গলবার বিকেলে কালাম মোল্লার মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা রিসিভ করেননি। তবে একটি সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক সন্ত্রাস কালাম মোল্লা রোববারের ওই ঘটনার পরে ফের আত্মগোপনে চলে গেছেন। এবং সেখান থেকেই তিনি সবকিছুর খোঁজ-খবর রাখছেন। তার ঘনিষ্ট একজন বরিশালটাইমসের কাছে এই তথ্য স্বীকার করে জানান, কালাম মোল্লা নিজের শক্তি জানান দিতে দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করছিলেন একটি মোক্ষম সময়ের। সেই সুবর্ণ সুযোগটি গত রোববার রাতে পেয়েই তিনি জনবহুল নথুল্লাবাদে মিছিল করে আলোচনায় এসেছেন, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য পীড়াদায়ক।
আলোচিত এই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জোর দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বিএনপির একাধিক নেতা। তারা বলেন, নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা শান্ত বরিশালকে অশান্ত করতে চাইছেন, যা দণ্ডণীয় অপরাধ। তাদের প্রত্যেককে গ্রেপ্তারপূর্বক আইনের আওতায় নিয়ে আসা জরুরি।’
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৬
বরিশালে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ডিউটিতে নিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন (বিএমপি) মিডিয়া সেল।
আজ (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯ টার সময় বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে অনুষ্ঠিত হয়। ব্রিফিং প্যারেডে সভাপতি,বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন,আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে, আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ডিউটিতে নিয়োজিত পুলিশ সদস্যদের ডিউটি চলাকালীন সময়ে করণীয় ও বর্জনীয় সংক্রান্তে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।এবং নিজের জান মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে ডিউটি পালন করতে বলেন।
এছাড়াও তিনি ডিউটিতে নিয়োজিত থাকা কালিন চেইন অফ কমান্ড অনুযায়ী সকল বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা, পূজা কমিটি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাথে সমন্বয় সাধন করা, বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তা ডিউটিতে নিয়োজিত সদস্যদের নিজ নিজ দায়িত্বে তৎপর থাকার জন্য গুরুত্ব আরোপ করে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করেন ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) মোঃ আব্দুল হান্নান, উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) সুশান্ত সরকার, পিপিএম, উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক), মোঃ শরফুদ্দীন, উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ ইমদাদ হুসাইন, অতিরিক্ত উপ–পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) পলাশ কান্তি নাথ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সকল থানার অফিসার ইনচার্জ ও ডিউটিতে নিযুক্ত সকল অফিসার ও ফোর্স।
বরিশালে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ডিউটিতে নিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন (বিএমপি) মিডিয়া সেল।
আজ (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯ টার সময় বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে অনুষ্ঠিত হয়। ব্রিফিং প্যারেডে সভাপতি,বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন,আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা-২০২৫ শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে, আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ডিউটিতে নিয়োজিত পুলিশ সদস্যদের ডিউটি চলাকালীন সময়ে করণীয় ও বর্জনীয় সংক্রান্তে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।এবং নিজের জান মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে ডিউটি পালন করতে বলেন।
এছাড়াও তিনি ডিউটিতে নিয়োজিত থাকা কালিন চেইন অফ কমান্ড অনুযায়ী সকল বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা, পূজা কমিটি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাথে সমন্বয় সাধন করা, বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তা ডিউটিতে নিয়োজিত সদস্যদের নিজ নিজ দায়িত্বে তৎপর থাকার জন্য গুরুত্ব আরোপ করে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করেন ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) মোঃ আব্দুল হান্নান, উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর) সুশান্ত সরকার, পিপিএম, উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক), মোঃ শরফুদ্দীন, উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ ইমদাদ হুসাইন, অতিরিক্ত উপ–পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) পলাশ কান্তি নাথ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সকল থানার অফিসার ইনচার্জ ও ডিউটিতে নিযুক্ত সকল অফিসার ও ফোর্স।
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৩
সন্তান নিয়ে পার্কে ঘুরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুটি বেসরকারি চ্যানেলের দুই ফটোসাংবাদিক। এ সময় মারধর করা হয় সাংবাদিকের তিন বছর বয়সী শিশুসন্তানকেও। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টার দিকে বরিশাল নগরীর বেল্স পার্ক সংলগ্ন গ্রিন সিটি পার্কের সামনে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ উঠেছে, মহানগর ছাত্রদলের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি বেল্লাল গাজী ও মহানরের ৪ নম্বর সহসভাপতি সোহেল খানের নেতৃত্বে হামলা করা হয়েছে সাংবাদিকদের ওপর।
হামলার শিকার সাংবাদিকরা হলেন সময় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন সুমন হাসান ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরাপারসন শাকিল মাহমুদ পাপ্পু। তাদের বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আহত গণমাধ্যমকর্মী পাপ্পু’র বড় ভাই নিউজ টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরাপার্সন শুভ হাওলাদার বাদী হয়ে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযুক্তরা হলেন মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সোহেল খান, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি বেল্লাল গাজী, তাদের সহযোগী সাকিব, সোহেল ও রাহাত। হামলাকারীরা সবাই নগরীর বান্দরোড কেডিসি (রাজ্জাক স্মৃতি) কলোনীর বাসিন্দা।
হামলার শিকার পাপ্পুর বড় ভাই শুভ জানান, বরিশাল ক্লাবে স্থানীয় একটি পত্রিকার ফটো সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম সুমনের ছেলের সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন সাংবাদিকরা। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া সুমন হাসান তাঁর তিন বছরের কন্যা সন্তানকে নিয়ে সিটি করপোরেশনের অধিনস্ত গ্রীন সিটি পার্কে ঘুরতে যান দুই সাংবাদিক।
তারা পার্কের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে বাধা দেয় অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা বেল্লাল গাজী। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায় তাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। এতে সুমন হাসানের তিন বছরের কন্যাসন্তানও আহত হয়। তখন দূর থেকে দেখে পাপ্পু এসে নিজেদের পরিচয় দিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা করেন।
হঠাৎ পেছন থেকে পাপ্পুর মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করেন ছাত্রদল নেতা সোহেল খান। মারধর করে তাদের সঙ্গে থাকা অন্য সহযোগীরা। খবর পেয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা ঘটনাস্থলে গেলে তাদের সঙ্গেও দ্বন্দ্বে জড়ান ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। তখন দ্বিতীয় দফায় ধাক্কাধাক্কি হয় তাদের মধ্যে।
তবে এমন ঘটনা জানা নেই বলে দাবি করেছেন মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি রেজাউল করীম রনি। তিনি বলেন, সাংবাদিকরা পার্কে ঘুরতে যাবে, তাতে ওদের (হামলাকারী ছাত্রদল নেতাকর্মী) সমস্যা কোথায়? কেন এই ঘটনা ঘটেছে, আমি খোঁজ নিয়ে দেখিছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে তাদের বিরুদ্ধে।
বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গোলাম মোহাম্মদ নাসির বলেন, অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল হতে ঘটনার সময়ের ভিডিও সংগ্রহ করা হয়েছে। আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সন্তান নিয়ে পার্কে ঘুরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুটি বেসরকারি চ্যানেলের দুই ফটোসাংবাদিক। এ সময় মারধর করা হয় সাংবাদিকের তিন বছর বয়সী শিশুসন্তানকেও। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টার দিকে বরিশাল নগরীর বেল্স পার্ক সংলগ্ন গ্রিন সিটি পার্কের সামনে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ উঠেছে, মহানগর ছাত্রদলের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি বেল্লাল গাজী ও মহানরের ৪ নম্বর সহসভাপতি সোহেল খানের নেতৃত্বে হামলা করা হয়েছে সাংবাদিকদের ওপর।
হামলার শিকার সাংবাদিকরা হলেন সময় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন সুমন হাসান ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরাপারসন শাকিল মাহমুদ পাপ্পু। তাদের বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আহত গণমাধ্যমকর্মী পাপ্পু’র বড় ভাই নিউজ টোয়েন্টিফোরের ক্যামেরাপার্সন শুভ হাওলাদার বাদী হয়ে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযুক্তরা হলেন মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি সোহেল খান, ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি বেল্লাল গাজী, তাদের সহযোগী সাকিব, সোহেল ও রাহাত। হামলাকারীরা সবাই নগরীর বান্দরোড কেডিসি (রাজ্জাক স্মৃতি) কলোনীর বাসিন্দা।
হামলার শিকার পাপ্পুর বড় ভাই শুভ জানান, বরিশাল ক্লাবে স্থানীয় একটি পত্রিকার ফটো সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম সুমনের ছেলের সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন সাংবাদিকরা। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া সুমন হাসান তাঁর তিন বছরের কন্যা সন্তানকে নিয়ে সিটি করপোরেশনের অধিনস্ত গ্রীন সিটি পার্কে ঘুরতে যান দুই সাংবাদিক।
তারা পার্কের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে বাধা দেয় অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা বেল্লাল গাজী। এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায় তাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। এতে সুমন হাসানের তিন বছরের কন্যাসন্তানও আহত হয়। তখন দূর থেকে দেখে পাপ্পু এসে নিজেদের পরিচয় দিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা করেন।
হঠাৎ পেছন থেকে পাপ্পুর মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করেন ছাত্রদল নেতা সোহেল খান। মারধর করে তাদের সঙ্গে থাকা অন্য সহযোগীরা। খবর পেয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা ঘটনাস্থলে গেলে তাদের সঙ্গেও দ্বন্দ্বে জড়ান ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। তখন দ্বিতীয় দফায় ধাক্কাধাক্কি হয় তাদের মধ্যে।
তবে এমন ঘটনা জানা নেই বলে দাবি করেছেন মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি রেজাউল করীম রনি। তিনি বলেন, সাংবাদিকরা পার্কে ঘুরতে যাবে, তাতে ওদের (হামলাকারী ছাত্রদল নেতাকর্মী) সমস্যা কোথায়? কেন এই ঘটনা ঘটেছে, আমি খোঁজ নিয়ে দেখিছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে তাদের বিরুদ্ধে।
বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) গোলাম মোহাম্মদ নাসির বলেন, অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল হতে ঘটনার সময়ের ভিডিও সংগ্রহ করা হয়েছে। আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৪
সনাতন ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে বরিশালে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা আয়োজনের লক্ষ্যে বরিশালের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করে র্যাবের কর্মকর্তারা। সকালে বরিশাল নগরীর শ্রী শ্রী শংকর মঠ পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন র্যাব ৮ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল নিস্তার আহমেদ।
পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের জানান, সকলে যাতে নিরাপদে শান্তিপূর্ণভাবে আনন্দ উপভোগ করতে পারে সে লক্ষ্যে সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পূজা উপলক্ষে বরিশালে র্যাবের তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করা হয়েছে। টহল, গোয়েন্দা নজরদারী, রিজার্ভ ফোর্স রাখা হয়েছে।
সাইবার মনিটরিং করা হচ্ছে পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াকে নজর দারির মধ্যে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। এ বছর বিভাগে দুই হাজার ১২৩, জেলায় ৬৪০ ও মহানগরীতে ৪৭ পূজা মন্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
সনাতন ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে বরিশালে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা আয়োজনের লক্ষ্যে বরিশালের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করে র্যাবের কর্মকর্তারা। সকালে বরিশাল নগরীর শ্রী শ্রী শংকর মঠ পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন র্যাব ৮ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল নিস্তার আহমেদ।
পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের জানান, সকলে যাতে নিরাপদে শান্তিপূর্ণভাবে আনন্দ উপভোগ করতে পারে সে লক্ষ্যে সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পূজা উপলক্ষে বরিশালে র্যাবের তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করা হয়েছে। টহল, গোয়েন্দা নজরদারী, রিজার্ভ ফোর্স রাখা হয়েছে।
সাইবার মনিটরিং করা হচ্ছে পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াকে নজর দারির মধ্যে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। এ বছর বিভাগে দুই হাজার ১২৩, জেলায় ৬৪০ ও মহানগরীতে ৪৭ পূজা মন্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৬
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৮
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৩
২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৫৫