
০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৪
জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার পর বিএনপির দায়িত্ব নিয়ে ১৯৯১ সালে নির্বাচনী যাত্রা শুরু করেন খালেদা জিয়া। তারপর বিভিন্ন নির্বাচনে নানা আসন থেকে প্রার্থী হলেও কোনো আসনে কখনও হারেননি তিনি। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে প্রার্থী হতে যাচ্ছেন তিনি; যার দুটিতে আগেও তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন, তার সঙ্গে নতুন এলাকা হিসেবে নিজের জন্মস্থানকে বেছে নিয়েছেন।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা অন্তর্বর্তী সরকার দিয়েছে। সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭টিতে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আজ সোমবার প্রকাশ করেছে বিএনপি। তাতে দেখা যায়, বিএনপি চেয়ারপারসনের জন্য রাখা হয়েছে ফেনী–১, বগুড়া–৭ ও দিনাজপুর–৩ আসনগুলো।
আওয়ামী লীগ আমলে দণ্ড নিয়ে কারাগারে যাওয়া খালেদা জিয়া গত বছর জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর খালাস পেয়ে কারামুক্ত হলেও অসুস্থতার জন্য তাঁর নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে যে সংশয় ছিল, তা কেটে গেল আজ প্রার্থীর তালিকা ঘোষণার পর।
ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলা নিয়ে গঠিত ফেনী–১ আসন থেকে বরাবরই প্রার্থী হয়ে জিতে আসছেন খালেদা জিয়া। ২০০১ সালে অবশ্য একাধিক আসনে জয়ী হওয়ার পর এই আসন ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। তাতে উপনির্বাচনে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য হন তাঁর ভাই সাঈদ এস্কেন্দার (বর্তমানে প্রয়াত)। এই এলাকায় খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস। যদিও তাঁর পরিবার পরে দিনাজপুরে স্থায়ী হয়। তাঁর জন্মও দিনাজপুরেই।
দিনাজপুর সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর–১ আসনে খালেদা জিয়া আগে কখনো প্রার্থী হননি। ১৯৯৬ সালের দুটি নির্বাচনে আসনটিতে বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁর বোন খুরশীদ জাহান হক (বর্তমানে প্রয়াত)।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের বাড়ি গাবতলী উপজেলা নিয়ে গঠিত বগুড়া-৭ আসনেও বরাবর প্রার্থী হয়ে আসছেন খালেদা জিয়া। ১৯৯১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে জেতেন তিনি। তবে তিনি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে তিনবার জয়ী হন বিএনপির স্থানীয় নেতা হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, একবার উপনির্বাচনে প্রার্থী করে জিতিয়ে আনা হয় কেন্দ্রীয় নেতা মওদুদ আহমদকে।
বগুড়া–৬ আসনে এবার প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বাবা–মায়ের পথ ধরে রাজনীতিতে নামা তারেক রহমান এবারই প্রথম ভোটের লড়াইয়ে নামছেন।
খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে পাঁচটি আসনে প্রার্থী হয়ে প্রতিটিতেই জিতেছিলেন। তখন একজনের সর্বোচ্চ পাঁচ আসনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ ছিল। খালেদা জিয়া সেবার বগুড়া ও ফেনীর পাশাপাশি ঢাকা-৯, ঢাকা–৫ ও চট্টগ্রাম-৮ আসনে প্রার্থী হন। সেবার বিএনপি জয়ী হওয়ার পর সরকার গঠন করলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম শপথ নেন তিনি।
১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ফেনীর পাশাপাশি বগুড়ার দুটি আসনে প্রার্থী হন খালেদা জিয়া। পাশাপাশি লক্ষ্মীপুর-২ ও চট্টগ্রাম-১ আসনে প্রার্থী হয়েও ভোটে জেতেন তিনি। ২০১১ সালের নির্বাচনে বগুড়ার দুটি এবং ফেনীর একটির পাশাপাশি খুলনা-২ ও লক্ষ্মীপুর-২ আসনে ভোট করেন তিনি। সেবারও সব আসনেই জেতেন।
নির্বাচনী আইন সংশোধনের পর ২০০৮ সালে এক ব্যক্তির সর্বাধিক তিনটি আসনে প্রার্থী হওয়ার নিয়ম হয়। খালেদা জিয়া বগুড়া-৬, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে নির্বাচন করেন।
২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জনের পর ২০১৮ সালের নির্বাচনে এই তিন আসনে ভোট করতে চেয়েছিলেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হওয়ার কারণে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ তিনি আর পাননি। এক যুগ পর আবার ভোটের লড়াইয়ে নামতে যাচ্ছেন তিনি।
জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার পর বিএনপির দায়িত্ব নিয়ে ১৯৯১ সালে নির্বাচনী যাত্রা শুরু করেন খালেদা জিয়া। তারপর বিভিন্ন নির্বাচনে নানা আসন থেকে প্রার্থী হলেও কোনো আসনে কখনও হারেননি তিনি। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে প্রার্থী হতে যাচ্ছেন তিনি; যার দুটিতে আগেও তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন, তার সঙ্গে নতুন এলাকা হিসেবে নিজের জন্মস্থানকে বেছে নিয়েছেন।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা অন্তর্বর্তী সরকার দিয়েছে। সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭টিতে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আজ সোমবার প্রকাশ করেছে বিএনপি। তাতে দেখা যায়, বিএনপি চেয়ারপারসনের জন্য রাখা হয়েছে ফেনী–১, বগুড়া–৭ ও দিনাজপুর–৩ আসনগুলো।
আওয়ামী লীগ আমলে দণ্ড নিয়ে কারাগারে যাওয়া খালেদা জিয়া গত বছর জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর খালাস পেয়ে কারামুক্ত হলেও অসুস্থতার জন্য তাঁর নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে যে সংশয় ছিল, তা কেটে গেল আজ প্রার্থীর তালিকা ঘোষণার পর।
ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলা নিয়ে গঠিত ফেনী–১ আসন থেকে বরাবরই প্রার্থী হয়ে জিতে আসছেন খালেদা জিয়া। ২০০১ সালে অবশ্য একাধিক আসনে জয়ী হওয়ার পর এই আসন ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। তাতে উপনির্বাচনে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য হন তাঁর ভাই সাঈদ এস্কেন্দার (বর্তমানে প্রয়াত)। এই এলাকায় খালেদা জিয়ার পৈতৃক নিবাস। যদিও তাঁর পরিবার পরে দিনাজপুরে স্থায়ী হয়। তাঁর জন্মও দিনাজপুরেই।
দিনাজপুর সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত দিনাজপুর–১ আসনে খালেদা জিয়া আগে কখনো প্রার্থী হননি। ১৯৯৬ সালের দুটি নির্বাচনে আসনটিতে বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁর বোন খুরশীদ জাহান হক (বর্তমানে প্রয়াত)।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের বাড়ি গাবতলী উপজেলা নিয়ে গঠিত বগুড়া-৭ আসনেও বরাবর প্রার্থী হয়ে আসছেন খালেদা জিয়া। ১৯৯১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রতিটি নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে জেতেন তিনি। তবে তিনি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে তিনবার জয়ী হন বিএনপির স্থানীয় নেতা হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, একবার উপনির্বাচনে প্রার্থী করে জিতিয়ে আনা হয় কেন্দ্রীয় নেতা মওদুদ আহমদকে।
বগুড়া–৬ আসনে এবার প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বাবা–মায়ের পথ ধরে রাজনীতিতে নামা তারেক রহমান এবারই প্রথম ভোটের লড়াইয়ে নামছেন।
খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে পাঁচটি আসনে প্রার্থী হয়ে প্রতিটিতেই জিতেছিলেন। তখন একজনের সর্বোচ্চ পাঁচ আসনে প্রার্থী হওয়ার সুযোগ ছিল। খালেদা জিয়া সেবার বগুড়া ও ফেনীর পাশাপাশি ঢাকা-৯, ঢাকা–৫ ও চট্টগ্রাম-৮ আসনে প্রার্থী হন। সেবার বিএনপি জয়ী হওয়ার পর সরকার গঠন করলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম শপথ নেন তিনি।
১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ফেনীর পাশাপাশি বগুড়ার দুটি আসনে প্রার্থী হন খালেদা জিয়া। পাশাপাশি লক্ষ্মীপুর-২ ও চট্টগ্রাম-১ আসনে প্রার্থী হয়েও ভোটে জেতেন তিনি। ২০১১ সালের নির্বাচনে বগুড়ার দুটি এবং ফেনীর একটির পাশাপাশি খুলনা-২ ও লক্ষ্মীপুর-২ আসনে ভোট করেন তিনি। সেবারও সব আসনেই জেতেন।
নির্বাচনী আইন সংশোধনের পর ২০০৮ সালে এক ব্যক্তির সর্বাধিক তিনটি আসনে প্রার্থী হওয়ার নিয়ম হয়। খালেদা জিয়া বগুড়া-৬, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে নির্বাচন করেন।
২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জনের পর ২০১৮ সালের নির্বাচনে এই তিন আসনে ভোট করতে চেয়েছিলেন খালেদা জিয়া। কিন্তু দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হওয়ার কারণে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ তিনি আর পাননি। এক যুগ পর আবার ভোটের লড়াইয়ে নামতে যাচ্ছেন তিনি।

৩১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:১০
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পরিষদ সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটাকে ঠেকানোর কোনো শক্তি নেই।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল থাকলে মতবিরোধ থাকবে, একেক পার্টি একেক কথা বলবে, এটাই নিয়ম। সারাবিশ্বে এমনই হয়। কিন্তু কোনো উত্তাপই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না।
শুক্রবার দুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশন আয়োজিত মাইন্ড ব্রিজ অ্যান্ড নলেজ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সবাইকে ধৈর্য ধারণের অনুরোধ করে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস দেশের মানুষের মঙ্গলে, গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং সব দলের জন্য মঙ্গল এমন সব কাজই করবেন। ইতোমধ্যে সরকার জুলাই সনদ ডিক্লেয়ার করেছে, জুলাই সনদে স্বাক্ষর হয়েছে। এর আগে অনেকগুলো কমিশন তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছে। অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা গেছে, ট্রায়ালের কাজগুলো হচ্ছে।
তিনি বলেন, আগামী ১৮ তারিখ কোর্ট হয়ত জানাবে, শেখ হাসিনার যে ট্রায়াল হচ্ছে তার বিচারের দিন জানাবে। অন্যান্য যতগুলো ইস্যু আছে সবগুলো ইস্যু নিয়েই কাজ হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে অনেকগুলো বড় বড় কাজ করেছে।
জুলাই ফাউন্ডেশনের সভাপতি জান্নাতুন নাইম প্রমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পরিষদ সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে- ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কারণ অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটাকে ঠেকানোর কোনো শক্তি নেই।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল থাকলে মতবিরোধ থাকবে, একেক পার্টি একেক কথা বলবে, এটাই নিয়ম। সারাবিশ্বে এমনই হয়। কিন্তু কোনো উত্তাপই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না।
শুক্রবার দুপুরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে জুলাই কন্যা ফাউন্ডেশন আয়োজিত মাইন্ড ব্রিজ অ্যান্ড নলেজ কম্পিটিশনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সবাইকে ধৈর্য ধারণের অনুরোধ করে তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস দেশের মানুষের মঙ্গলে, গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং সব দলের জন্য মঙ্গল এমন সব কাজই করবেন। ইতোমধ্যে সরকার জুলাই সনদ ডিক্লেয়ার করেছে, জুলাই সনদে স্বাক্ষর হয়েছে। এর আগে অনেকগুলো কমিশন তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছে। অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করা গেছে, ট্রায়ালের কাজগুলো হচ্ছে।
তিনি বলেন, আগামী ১৮ তারিখ কোর্ট হয়ত জানাবে, শেখ হাসিনার যে ট্রায়াল হচ্ছে তার বিচারের দিন জানাবে। অন্যান্য যতগুলো ইস্যু আছে সবগুলো ইস্যু নিয়েই কাজ হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে অনেকগুলো বড় বড় কাজ করেছে।
জুলাই ফাউন্ডেশনের সভাপতি জান্নাতুন নাইম প্রমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইসমাইল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.