
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২১:৩১
পুলিশের দুজন অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শকসহ (এআইজি) ঊর্ধ্বতন অন্তত ২৩ কর্মকর্তাকে রদবদল করেছে সরকার।
রবিবার (১৬ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এসব প্রজ্ঞাপনে সই করেছেন উপসচিব আবু সাঈদ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঢাকার অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের পুলিশ সুপার মো. শাহরিয়ারকে একই ইউনিটে অতিরিক্ত ডিআইজি, এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার ড. মোহাম্মদ আবদুল কাদেরকে একই ইউনিটের অতিরিক্ত ডিআইজি, সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মাসুম বিল্লাহ তালুকদারকে ঢাকার অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত ডিআইজি, জিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার রেজাউর রহমানকে খুলনার কেএমপির উপপুলিশ কমিশনার, চট্টগ্রামের সিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার হাসান মোস্তফা স্বপনকে হাসান মোস্তফা স্বপনকে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার, ঢাকার এসবির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমীনুল ইসলামকে ঢাকার এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার, ঢাকার পুলিশ স্টাফ কলেজের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তহুরা জান্নাতকে রেলওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার ও ঢাকার রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজীব ফরহানকে পিবিআইয়ের পুলিশের হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনে রাঙামাটির বেতবুনিয়ার পিএসটিএসের কমান্ড্যান্ট (অতিক্তি ডিআইজি) ড. আব্দুস সোবাহানকে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকার সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি এএফএম আনজুমান কালামকে রাঙামাটির বেতবুনিয়ার পিএসটিএসের কমান্ড্যান্ট,
বরিশালের ১০ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আবু আহাম্মদ আল মামুনকে ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি, ৪ রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজ (চলতি দায়িত্ব) শাহাব উদ্দীনকে বরিশাল ১০ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি, চলতি দায়িত্বে), বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি নাজিমুল হককে চট্টগ্রাম রঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের এআইজি ড. সাইফুল্লাহ বিন আনোয়ারকে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারি অতিরিক্ত ডিআইজি),
ঢাকার এসবির অতিরিক্ত ডিআইজি সরকার মোহাম্মদ কায়সারকে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি, রাজশাহীর সারদার অতিরিক্ত ডিআইজি ফয়সাল মাহমুদকে সিলেটের রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ের অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে বদলির আদেশ বাতিল, সিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আসফিকুজ্জামান আকতারকে ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়াকে হাইওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার, এসএমপির উপপুলিশ কমিশনার শেখ শরীফুল ইসলামকে চট্টগ্রামে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার ও ময়মনসিংহের ইনসার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট (পুলিশ সুপার) রাশিদা বেগমকে ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারি অতিরিক্ত ডিআইজি) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
এছাড়া ঢাকার এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানকে ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের এআইজি ও ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের এআইজি মোহাম্মদ এহসান সাত্তারকে বরিশাল বিএমপির উপপুলিশ কমিশনার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
পুলিশের দুজন অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শকসহ (এআইজি) ঊর্ধ্বতন অন্তত ২৩ কর্মকর্তাকে রদবদল করেছে সরকার।
রবিবার (১৬ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এসব প্রজ্ঞাপনে সই করেছেন উপসচিব আবু সাঈদ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঢাকার অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের পুলিশ সুপার মো. শাহরিয়ারকে একই ইউনিটে অতিরিক্ত ডিআইজি, এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার ড. মোহাম্মদ আবদুল কাদেরকে একই ইউনিটের অতিরিক্ত ডিআইজি, সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মাসুম বিল্লাহ তালুকদারকে ঢাকার অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের অতিরিক্ত ডিআইজি, জিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার রেজাউর রহমানকে খুলনার কেএমপির উপপুলিশ কমিশনার, চট্টগ্রামের সিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার হাসান মোস্তফা স্বপনকে হাসান মোস্তফা স্বপনকে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার, ঢাকার এসবির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমীনুল ইসলামকে ঢাকার এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার, ঢাকার পুলিশ স্টাফ কলেজের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তহুরা জান্নাতকে রেলওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার ও ঢাকার রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজীব ফরহানকে পিবিআইয়ের পুলিশের হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনে রাঙামাটির বেতবুনিয়ার পিএসটিএসের কমান্ড্যান্ট (অতিক্তি ডিআইজি) ড. আব্দুস সোবাহানকে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকার সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি এএফএম আনজুমান কালামকে রাঙামাটির বেতবুনিয়ার পিএসটিএসের কমান্ড্যান্ট,
বরিশালের ১০ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আবু আহাম্মদ আল মামুনকে ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের অতিরিক্ত ডিআইজি, ৪ রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজ (চলতি দায়িত্ব) শাহাব উদ্দীনকে বরিশাল ১০ এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি, চলতি দায়িত্বে), বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি নাজিমুল হককে চট্টগ্রাম রঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি, ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের এআইজি ড. সাইফুল্লাহ বিন আনোয়ারকে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারি অতিরিক্ত ডিআইজি),
ঢাকার এসবির অতিরিক্ত ডিআইজি সরকার মোহাম্মদ কায়সারকে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি, রাজশাহীর সারদার অতিরিক্ত ডিআইজি ফয়সাল মাহমুদকে সিলেটের রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ের অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে বদলির আদেশ বাতিল, সিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আসফিকুজ্জামান আকতারকে ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার হোসাইন মোহাম্মদ কবির ভূঁইয়াকে হাইওয়ে পুলিশের পুলিশ সুপার, এসএমপির উপপুলিশ কমিশনার শেখ শরীফুল ইসলামকে চট্টগ্রামে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার ও ময়মনসিংহের ইনসার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট (পুলিশ সুপার) রাশিদা বেগমকে ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার (সুপারনিউমারি অতিরিক্ত ডিআইজি) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
এছাড়া ঢাকার এসবির বিশেষ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানকে ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের এআইজি ও ঢাকার পুলিশ অধিদফতরের এআইজি মোহাম্মদ এহসান সাত্তারকে বরিশাল বিএমপির উপপুলিশ কমিশনার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২৪
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৯
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৮

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:০১
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৭
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৬
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.