১০ জুলাই, ২০২৫ ১৪:১০
ঝালকাঠি জেলায় রয়েছে তিনটি ১০ শয্যার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের ভবন। তবে ওষুধ ও জনবল সংকটে নেই চিকিৎসাসেবা। হাসপাতালগুলো নির্মাণ করা হয়েছে অন্তঃসত্ত্বাদের সিজারিয়ান (অপারেশন) ও শিশুদের চিকিৎসার জন্য। মেডিকেল সরঞ্জাম, ওষুধ ও জনবল সংকটের কারণে তা কার্যকর হচ্ছে না।
হাসপাতালগুলোর মধ্যে শয্যা ও ডরমেটরি রয়েছে, এমনকি বিদ্যুৎ চলে গেলেও বিকল্প হিসেবে জেনারেটরও স্থাপন করা হয়েছে। তবে, চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য স্টাফের অভাবে হাসপাতালগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। ফলে এলাকাবাসী প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
২০১৮ সালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসব হাসপাতাল উদ্বোধন করা হলেও ৭ বছরে হাসপাতালগুলো সম্পূর্ণভাবে চালু হয়নি। বর্তমানে এই হাসপাতালগুলোতে কোনো চিকিৎসক নেই, যা রোগীদের চিকিৎসা সেবার প্রক্রিয়াকে আটকে রেখেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, বারবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জনবল নিয়োগের জন্য দাবি করলেও সাড়া মেলেনি। বিনয়কাঠি হাসপাতালে আসা রোকেয়া বেগম বলেন, এখানে আগে কিছু ওষুধ পেতাম, ৬/৭ মাস ধরে কোনো ওষুধও পাই না; ডাক্তার নাই। নামে আছে হাসপাতাল, কামে নাই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঝালকাঠি সদর উপজেলার বিনয়কাঠি, শেখেরহাট ও নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নে ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। জেলার চার উপজেলায় তিনটি হাসপাতাল।
এ হাসপাতালগুলোর জনবল সংকটের কারণে নষ্ট হতে চলেছে সরঞ্জামাদি। স্থানীয়রা হাসপাতালটি পেয়ে খুশি হলেও, সেবা না পেয়ে এখন হতাশ। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, নার্স, ওষুধ ও অন্যান্য সেবা নেই।
আরও জানা গেছে, হাসপাতালের ভবনটিতে দুটি চিকিৎসকের চেম্বার, দুটি নার্স রুম, ফার্মেসি, ল্যাব, ওয়েটিং রুম, কাউন্সিলিং রুম, স্টোর রুম, খাবার সরবরাহ কক্ষ, অফিস কক্ষ ছাড়াও রোগীদের জন্য সাধারণ ওয়ার্ড, এসি সংবলিত অপারেশন থিয়েটার, পোস্ট অপারেটিভ রুমসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য কক্ষ রয়েছে। জনবল নিয়োগ না হওয়ায় হাসপাতালে রোগী ভর্তি করা হয় না। তাই ওয়ার্ডে নেই কোনো শয্যা, অপারেশন থিয়েটারে নেই অস্ত্রোপচারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
দপদপিয়া ১০ শয্যার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্য সহকারী (এফপিআই) শামীম হোসেন বলেন, আমাদের এখানে ২ জন চিকিৎসক থাকার কথা একজনও নাই, ভিজিটর চারজনের মধ্যে একজন আছে, ফার্মাসিস্ট একজন ও একজন দাই নার্সকে দিয়েই চালিয়ে রাখা হচ্ছে হাসপাতাল।
হাসপাতালগুলোতে সেবা নিতে আসা রোগীরা জানান, হাসপাতালটি উদ্বোধন হলেও আমরা কোনো সেবা পাইনি। এখানে কোনো চিকিৎসক বা নার্স নেই, আর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় না।
তারা আরও জানান, সেবা না পাওয়ায় অনেক সময় জেলার সদর হাসপাতালে বা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে হয়, যা তাদের জন্য একটি চরম ভোগান্তি। ঝালকাঠি পরিবার-পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তাপস কুমার শীল বলেন, হাসপাতালগুলোতে পদ সৃষ্ট হয়েছে। এখন সৃষ্ট পদে জনবল নিয়োগ হলেই আরও ভালোভাবে চিকিৎসা সেবাদান করতে পারব।
ঝালকাঠি জেলায় রয়েছে তিনটি ১০ শয্যার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের ভবন। তবে ওষুধ ও জনবল সংকটে নেই চিকিৎসাসেবা। হাসপাতালগুলো নির্মাণ করা হয়েছে অন্তঃসত্ত্বাদের সিজারিয়ান (অপারেশন) ও শিশুদের চিকিৎসার জন্য। মেডিকেল সরঞ্জাম, ওষুধ ও জনবল সংকটের কারণে তা কার্যকর হচ্ছে না।
হাসপাতালগুলোর মধ্যে শয্যা ও ডরমেটরি রয়েছে, এমনকি বিদ্যুৎ চলে গেলেও বিকল্প হিসেবে জেনারেটরও স্থাপন করা হয়েছে। তবে, চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্য স্টাফের অভাবে হাসপাতালগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। ফলে এলাকাবাসী প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
২০১৮ সালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসব হাসপাতাল উদ্বোধন করা হলেও ৭ বছরে হাসপাতালগুলো সম্পূর্ণভাবে চালু হয়নি। বর্তমানে এই হাসপাতালগুলোতে কোনো চিকিৎসক নেই, যা রোগীদের চিকিৎসা সেবার প্রক্রিয়াকে আটকে রেখেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, বারবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জনবল নিয়োগের জন্য দাবি করলেও সাড়া মেলেনি। বিনয়কাঠি হাসপাতালে আসা রোকেয়া বেগম বলেন, এখানে আগে কিছু ওষুধ পেতাম, ৬/৭ মাস ধরে কোনো ওষুধও পাই না; ডাক্তার নাই। নামে আছে হাসপাতাল, কামে নাই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঝালকাঠি সদর উপজেলার বিনয়কাঠি, শেখেরহাট ও নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নে ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। জেলার চার উপজেলায় তিনটি হাসপাতাল।
এ হাসপাতালগুলোর জনবল সংকটের কারণে নষ্ট হতে চলেছে সরঞ্জামাদি। স্থানীয়রা হাসপাতালটি পেয়ে খুশি হলেও, সেবা না পেয়ে এখন হতাশ। তাদের অভিযোগ, হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক, নার্স, ওষুধ ও অন্যান্য সেবা নেই।
আরও জানা গেছে, হাসপাতালের ভবনটিতে দুটি চিকিৎসকের চেম্বার, দুটি নার্স রুম, ফার্মেসি, ল্যাব, ওয়েটিং রুম, কাউন্সিলিং রুম, স্টোর রুম, খাবার সরবরাহ কক্ষ, অফিস কক্ষ ছাড়াও রোগীদের জন্য সাধারণ ওয়ার্ড, এসি সংবলিত অপারেশন থিয়েটার, পোস্ট অপারেটিভ রুমসহ প্রয়োজনীয় অন্যান্য কক্ষ রয়েছে। জনবল নিয়োগ না হওয়ায় হাসপাতালে রোগী ভর্তি করা হয় না। তাই ওয়ার্ডে নেই কোনো শয্যা, অপারেশন থিয়েটারে নেই অস্ত্রোপচারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
দপদপিয়া ১০ শয্যার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের স্বাস্থ্য সহকারী (এফপিআই) শামীম হোসেন বলেন, আমাদের এখানে ২ জন চিকিৎসক থাকার কথা একজনও নাই, ভিজিটর চারজনের মধ্যে একজন আছে, ফার্মাসিস্ট একজন ও একজন দাই নার্সকে দিয়েই চালিয়ে রাখা হচ্ছে হাসপাতাল।
হাসপাতালগুলোতে সেবা নিতে আসা রোগীরা জানান, হাসপাতালটি উদ্বোধন হলেও আমরা কোনো সেবা পাইনি। এখানে কোনো চিকিৎসক বা নার্স নেই, আর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় না।
তারা আরও জানান, সেবা না পাওয়ায় অনেক সময় জেলার সদর হাসপাতালে বা বেসরকারি হাসপাতালে যেতে হয়, যা তাদের জন্য একটি চরম ভোগান্তি। ঝালকাঠি পরিবার-পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তাপস কুমার শীল বলেন, হাসপাতালগুলোতে পদ সৃষ্ট হয়েছে। এখন সৃষ্ট পদে জনবল নিয়োগ হলেই আরও ভালোভাবে চিকিৎসা সেবাদান করতে পারব।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৫
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:০৮
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪২
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.