
১২ নভেম্বর, ২০২৫ ১৩:৫৩
কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের ‘ঢাকা লক ডাউন’ ঘিরে বরিশালে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কর্মসূচির নামে কোনো প্রকার নৈরাজ্য ও সহিংসতা ঠেকাতে নগরীতে টহলের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও মোড়ে মোড়ে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হয়েছে।
পুলিশের পাশাপাশি তৎপর হয়েছে সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্যরা। তারাও নিয়মিত টহল দিচ্ছেন। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সজোয়া যান নিয়ে মহড়া দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও পরিবহনসহ ছোট-বড় যানবাহনগুলো থামিয়ে তল্লাশি করছেন পুলিশ সদস্যরা।
কোনো আগ্নেয়াস্ত্র কিংবা বিস্ফোরকদ্রব্য কেও যাতে বহন করতে না পারে সে দিকে লক্ষ্য রাখছে সাদা পোশাকধারী ও গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ (বিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম জানান, টহল কার্যক্রম নিয়মিত ব্যাপার। তবে ১৩ নভেম্বর ঘিরে এ কার্যক্রম আরও বাড়ানো হয়েছে। সেইসঙ্গে সন্ধ্যার পর থেকে রাত্রিকালিন মহড়া চলছে। লঞ্চঘাট, রূপাতলী ও নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, কাশিপুর বাজারসহ জনবহুল এলাকাগুলোতে গোয়েন্দা (ডিবি) টিম ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। সিটিএসবি টিম গোটা মহানগরজুড়ে কাজ করছে।
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি ডেভিল ধরা হচ্ছে। সম্প্রতি ১৩ নভেম্বর ঘিরে দুই যুবকের নাশকতার পরিকল্পনার সুনির্দিষ্ট তথ্যের সূত্র ধরে কাশিপুর এলাকা থেকে মিন্টু নামের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপরজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তারা দু’জন হোয়াটসঅ্যাপে ঢাকা চলো কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও নৌবহর বা পিকনিকের নামে দূরে কোথায় গিয়ে নাশকতার ষড়যন্ত্র করছিল। সেই কথোপকথনের একটি ভিডিও আমাদের কাছে এসেছে।
গ্রেপ্তার মিন্টু বিসিসি’র সাবেক কাউন্সিলর লিটন মোল্লার সহযোগী। ইতোপূর্বে সে কাশিপুর এলাকায় মশাল মিছিলও করেছে বলে জানিয়েছেন মেট্রোপলিটনের এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ আল মামুন উল ইসলাম।
এদিকে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, নগরীকে নিরাপদ রাখতে শহরের তিনটি প্রবেশদার কালিজিরা ব্রিজ, গড়িয়ারপাড় এবং দপদপিয়ায় কীর্তনখোলা ও খয়রাবাদ ব্রিজের মধ্যবর্তী জিরো পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানো হয়েছে। এর পাশাপাশি বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের নতুন হাট, কাশীপুর, আমতলার মোড় এবং সদর রোড এলাকাতেও চেকপোস্ট চলছে। সন্দেহজনক ব্যক্তি ও যানবাহনগুলো তল্লাশি করা হচ্ছে।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের ‘ঢাকা লক ডাউন’ ঘিরে বরিশালে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। কর্মসূচির নামে কোনো প্রকার নৈরাজ্য ও সহিংসতা ঠেকাতে নগরীতে টহলের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও মোড়ে মোড়ে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হয়েছে।
পুলিশের পাশাপাশি তৎপর হয়েছে সেনাবাহিনী ও র্যাব সদস্যরা। তারাও নিয়মিত টহল দিচ্ছেন। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সজোয়া যান নিয়ে মহড়া দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সন্দেহভাজন ব্যক্তি ও পরিবহনসহ ছোট-বড় যানবাহনগুলো থামিয়ে তল্লাশি করছেন পুলিশ সদস্যরা।
কোনো আগ্নেয়াস্ত্র কিংবা বিস্ফোরকদ্রব্য কেও যাতে বহন করতে না পারে সে দিকে লক্ষ্য রাখছে সাদা পোশাকধারী ও গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ (বিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম জানান, টহল কার্যক্রম নিয়মিত ব্যাপার। তবে ১৩ নভেম্বর ঘিরে এ কার্যক্রম আরও বাড়ানো হয়েছে। সেইসঙ্গে সন্ধ্যার পর থেকে রাত্রিকালিন মহড়া চলছে। লঞ্চঘাট, রূপাতলী ও নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, কাশিপুর বাজারসহ জনবহুল এলাকাগুলোতে গোয়েন্দা (ডিবি) টিম ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। সিটিএসবি টিম গোটা মহানগরজুড়ে কাজ করছে।
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি ডেভিল ধরা হচ্ছে। সম্প্রতি ১৩ নভেম্বর ঘিরে দুই যুবকের নাশকতার পরিকল্পনার সুনির্দিষ্ট তথ্যের সূত্র ধরে কাশিপুর এলাকা থেকে মিন্টু নামের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপরজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তারা দু’জন হোয়াটসঅ্যাপে ঢাকা চলো কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও নৌবহর বা পিকনিকের নামে দূরে কোথায় গিয়ে নাশকতার ষড়যন্ত্র করছিল। সেই কথোপকথনের একটি ভিডিও আমাদের কাছে এসেছে।
গ্রেপ্তার মিন্টু বিসিসি’র সাবেক কাউন্সিলর লিটন মোল্লার সহযোগী। ইতোপূর্বে সে কাশিপুর এলাকায় মশাল মিছিলও করেছে বলে জানিয়েছেন মেট্রোপলিটনের এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ আল মামুন উল ইসলাম।
এদিকে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের (বিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, নগরীকে নিরাপদ রাখতে শহরের তিনটি প্রবেশদার কালিজিরা ব্রিজ, গড়িয়ারপাড় এবং দপদপিয়ায় কীর্তনখোলা ও খয়রাবাদ ব্রিজের মধ্যবর্তী জিরো পয়েন্টে চেক পোস্ট বসানো হয়েছে। এর পাশাপাশি বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের নতুন হাট, কাশীপুর, আমতলার মোড় এবং সদর রোড এলাকাতেও চেকপোস্ট চলছে। সন্দেহজনক ব্যক্তি ও যানবাহনগুলো তল্লাশি করা হচ্ছে।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৫
বরিশালের রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ যুবলীগের দুই নেতাকে ধরে পুলিশের সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান লিটন তালুকদার এবং যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মিজানকে শনিবার সকালে স্থানীয় পপুলার বাজারে আটক করে পুলিশের খবর দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন বিমানবন্দর থানা পুলিশের টিম গিয়ে তাদের আটক করে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানায়, ২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় একাধিক মামলার আসামি আ’লীগ নেতা মিজান এবং যুবলীগ নেতা লিটন এলাকায় অবস্থান করাসহ সরকারবিরোধী তৎপরতা চালিয়ে আসছিলেন। এতে তাদের ওপর সংক্ষুব্ধ ছিল এলাকাবাসী, শনিবার পপুলার বাজারে দুজনকে ধরে রাখা হয়। এবং পরবর্তীতে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে নিয়ে যায়।
ইউনিয়ন বিএনপির সদস্যসচিব আজাদী হাসানাত ফিরোজ বরিশালটাইমসকে জানান, মিজান এবং লিটন ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে আওয়ামী লীগের শাসনামলে রায়পাশা-কড়াপুরে ব্যাপক ত্রাস চালিয়েছেন। এবং ২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করেছেন, সেই ঘটনায় মামলার আসামিও এই দুজন। কিছুদিন ধরে তারা দুজন সরকারবিরোধী নানা তৎপরতা চালাচ্ছিলেন, শনিবার তাদের ধরে রাখে স্থানীয়রা। পরবর্তীতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি, জানান ফিরোজী।
আ’লীগ এবং যুবলীগের ইউনিয়নপর্যায়ের দুই নেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিমানবন্দর থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান। তিনি বরিশালটাইমসকে জানান, দুজনকে স্থানীয়রা শনিবার আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। পরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।’
বরিশালের রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ যুবলীগের দুই নেতাকে ধরে পুলিশের সোপর্দ করেছে স্থানীয় জনতা। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান লিটন তালুকদার এবং যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মিজানকে শনিবার সকালে স্থানীয় পপুলার বাজারে আটক করে পুলিশের খবর দেওয়া হয়। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন বিমানবন্দর থানা পুলিশের টিম গিয়ে তাদের আটক করে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানায়, ২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় একাধিক মামলার আসামি আ’লীগ নেতা মিজান এবং যুবলীগ নেতা লিটন এলাকায় অবস্থান করাসহ সরকারবিরোধী তৎপরতা চালিয়ে আসছিলেন। এতে তাদের ওপর সংক্ষুব্ধ ছিল এলাকাবাসী, শনিবার পপুলার বাজারে দুজনকে ধরে রাখা হয়। এবং পরবর্তীতে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে নিয়ে যায়।
ইউনিয়ন বিএনপির সদস্যসচিব আজাদী হাসানাত ফিরোজ বরিশালটাইমসকে জানান, মিজান এবং লিটন ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে আওয়ামী লীগের শাসনামলে রায়পাশা-কড়াপুরে ব্যাপক ত্রাস চালিয়েছেন। এবং ২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা করেছেন, সেই ঘটনায় মামলার আসামিও এই দুজন। কিছুদিন ধরে তারা দুজন সরকারবিরোধী নানা তৎপরতা চালাচ্ছিলেন, শনিবার তাদের ধরে রাখে স্থানীয়রা। পরবর্তীতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি, জানান ফিরোজী।
আ’লীগ এবং যুবলীগের ইউনিয়নপর্যায়ের দুই নেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিমানবন্দর থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান। তিনি বরিশালটাইমসকে জানান, দুজনকে স্থানীয়রা শনিবার আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। পরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।’

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৭
এবার খোদ ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতার বিরুদ্ধেই জুলাইযোদ্ধা তরুণীকে ধর্ষণের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ বরিশাল বিভাগের সদস্যসচিব সুবহান আল তালুকদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেত্রী ২২ বছর বয়সি তরুণীকে ১১ অক্টোবর হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করাসহ আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে রাখেন। এবং তরুণীকে পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন। এমনকি তরুণীর অনিচ্ছা সত্ত্বে ধারণ করা সেই আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল করার হুমকি দিয়েও ধর্ষণ করেন সুবহান। ভুক্তভোগী তরুণী নিজেকে নির্যাতন এবং ব্ল্যাকমেইলিং করে ধর্ষণের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানায় একটি মামলা করেছেন।
বিভিন্ন মাধ্যম জানা গেছে, অভিযুক্ত সুবহান আল তালুকদার তৎসময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় হন এবং পরবর্তীতে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’র নেতৃত্ব লাভ করেন। তবে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে তাকে মহিউদ্দিন রনির সাথে থাকতে দেখা যায়। অবশ্য সেই সময় সুবহানকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ পরিচয়ে পুলিশ গ্রেপ্তার করলে মহিউদ্দিন রনি তাকে ছাড়াতে থানা অবরোধও করেছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ভুক্তভোগী তরুণী জানান, ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতা সুবহান আল তালুকদারের সাথে পরিচয় ঘটে। এরপরে দীর্ঘসময় তাদের মধ্যেকার বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনায় হয় এবং একপর্যায়ে তা হৃদয়ঘটিত সম্পর্কে রূপ নেয়।
তরুণীর মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গত ১১ অক্টোবর সন্ধ্যায় বরিশাল সদর রোডের ‘আবাসিক হোটেল হক’-এর ৪০৪ নম্বর কক্ষে নিয়ে ওই তরুণীকে প্রথমবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন সুবহান। এসময় গোপনে মোবাইলে ওই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে রাখা হয়। পরবর্তীতে ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ব্ল্যাকমেইল করে ওই নেত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। বিয়ের জন্য চাপ দিলে সুবহান কালক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে নবগ্রাম রোড এলাকায় সুবহান তাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তিনি বিয়ে করবেন না। একপর্যায়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হলে সুবহান ওই তরুণীকে হত্যার উদ্দেশে হেলমেট দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করেন। এসময় তরুণীর ঠোঁট ফেটে গুরুতর জখম হয়। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মাসহ একাধিক ব্যক্তি সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন।
বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, ১৮ ডিসেম্বর ভুক্তভোগী তরুণীর লিখিত এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ঘটনার বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলা করার আগে তরুণী ফেসবুক লাইভে এসে তাকে মারধর করাসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের বক্তব্য তুলে ধরেন, যা লাইক-কমেন্ট এবং শেয়ারে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। এবং বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় দৈনিক পত্রিকাগুলো মোটাদাগে সংবাদও প্রকাশ করে।
এবার খোদ ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতার বিরুদ্ধেই জুলাইযোদ্ধা তরুণীকে ধর্ষণের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ বরিশাল বিভাগের সদস্যসচিব সুবহান আল তালুকদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেত্রী ২২ বছর বয়সি তরুণীকে ১১ অক্টোবর হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করাসহ আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে রাখেন। এবং তরুণীকে পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন। এমনকি তরুণীর অনিচ্ছা সত্ত্বে ধারণ করা সেই আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল করার হুমকি দিয়েও ধর্ষণ করেন সুবহান। ভুক্তভোগী তরুণী নিজেকে নির্যাতন এবং ব্ল্যাকমেইলিং করে ধর্ষণের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানায় একটি মামলা করেছেন।
বিভিন্ন মাধ্যম জানা গেছে, অভিযুক্ত সুবহান আল তালুকদার তৎসময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় হন এবং পরবর্তীতে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’র নেতৃত্ব লাভ করেন। তবে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে তাকে মহিউদ্দিন রনির সাথে থাকতে দেখা যায়। অবশ্য সেই সময় সুবহানকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ পরিচয়ে পুলিশ গ্রেপ্তার করলে মহিউদ্দিন রনি তাকে ছাড়াতে থানা অবরোধও করেছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ভুক্তভোগী তরুণী জানান, ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতা সুবহান আল তালুকদারের সাথে পরিচয় ঘটে। এরপরে দীর্ঘসময় তাদের মধ্যেকার বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনায় হয় এবং একপর্যায়ে তা হৃদয়ঘটিত সম্পর্কে রূপ নেয়।
তরুণীর মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গত ১১ অক্টোবর সন্ধ্যায় বরিশাল সদর রোডের ‘আবাসিক হোটেল হক’-এর ৪০৪ নম্বর কক্ষে নিয়ে ওই তরুণীকে প্রথমবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন সুবহান। এসময় গোপনে মোবাইলে ওই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে রাখা হয়। পরবর্তীতে ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ব্ল্যাকমেইল করে ওই নেত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। বিয়ের জন্য চাপ দিলে সুবহান কালক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে নবগ্রাম রোড এলাকায় সুবহান তাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তিনি বিয়ে করবেন না। একপর্যায়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হলে সুবহান ওই তরুণীকে হত্যার উদ্দেশে হেলমেট দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করেন। এসময় তরুণীর ঠোঁট ফেটে গুরুতর জখম হয়। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মাসহ একাধিক ব্যক্তি সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন।
বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, ১৮ ডিসেম্বর ভুক্তভোগী তরুণীর লিখিত এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ঘটনার বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলা করার আগে তরুণী ফেসবুক লাইভে এসে তাকে মারধর করাসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের বক্তব্য তুলে ধরেন, যা লাইক-কমেন্ট এবং শেয়ারে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। এবং বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় দৈনিক পত্রিকাগুলো মোটাদাগে সংবাদও প্রকাশ করে।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৬
এবার খোদ ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতার বিরুদ্ধেই জুলাইযোদ্ধা তরুণীকে ধর্ষণের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ বরিশাল বিভাগের সদস্যসচিব সুবহান আল তালুকদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেত্রী ২২ বছর বয়সি তরুণীকে ১১ অক্টোবর হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করাসহ আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে রাখেন। এবং তরুণীকে পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন। এমনকি তরুণীর অনিচ্ছা সত্ত্বে ধারণ করা সেই আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল করার হুমকি দিয়েও ধর্ষণ করেন সুবহান। ভুক্তভোগী তরুণী নিজেকে নির্যাতন এবং ব্ল্যাকমেইলিং করে ধর্ষণের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানায় একটি মামলা করেছেন।
বিভিন্ন মাধ্যম জানা গেছে, অভিযুক্ত সুবহান আল তালুকদার তৎসময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় হন এবং পরবর্তীতে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’র নেতৃত্ব লাভ করেন। তবে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে তাকে মহিউদ্দিন রনির সাথে থাকতে দেখা যায়। অবশ্য সেই সময় সুবহানকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ পরিচয়ে পুলিশ গ্রেপ্তার করলে মহিউদ্দিন রনি তাকে ছাড়াতে থানা অবরোধও করেছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ভুক্তভোগী তরুণী জানান, ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতা সুবহান আল তালুকদারের সাথে পরিচয় ঘটে। এরপরে দীর্ঘসময় তাদের মধ্যেকার বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনায় হয় এবং একপর্যায়ে তা হৃদয়ঘটিত সম্পর্কে রূপ নেয়।
তরুণীর মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গত ১১ অক্টোবর সন্ধ্যায় বরিশাল সদর রোডের ‘আবাসিক হোটেল হক’-এর ৪০৪ নম্বর কক্ষে নিয়ে ওই তরুণীকে প্রথমবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন সুবহান। এসময় গোপনে মোবাইলে ওই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে রাখা হয়। পরবর্তীতে ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ব্ল্যাকমেইল করে ওই নেত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। বিয়ের জন্য চাপ দিলে সুবহান কালক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে নবগ্রাম রোড এলাকায় সুবহান তাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তিনি বিয়ে করবেন না। একপর্যায়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হলে সুবহান ওই তরুণীকে হত্যার উদ্দেশে হেলমেট দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করেন। এসময় তরুণীর ঠোঁট ফেটে গুরুতর জখম হয়। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মাসহ একাধিক ব্যক্তি সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন।
বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, ১৮ ডিসেম্বর ভুক্তভোগী তরুণীর লিখিত এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ঘটনার বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলা করার আগে তরুণী ফেসবুক লাইভে এসে তাকে মারধর করাসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের বক্তব্য তুলে ধরেন, যা লাইক-কমেন্ট এবং শেয়ারে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। এবং বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় দৈনিক পত্রিকাগুলো মোটাদাগে সংবাদও প্রকাশ করে।
এবার খোদ ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতার বিরুদ্ধেই জুলাইযোদ্ধা তরুণীকে ধর্ষণের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ বরিশাল বিভাগের সদস্যসচিব সুবহান আল তালুকদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেত্রী ২২ বছর বয়সি তরুণীকে ১১ অক্টোবর হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করাসহ আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে রাখেন। এবং তরুণীকে পরবর্তীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেছেন। এমনকি তরুণীর অনিচ্ছা সত্ত্বে ধারণ করা সেই আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল করার হুমকি দিয়েও ধর্ষণ করেন সুবহান। ভুক্তভোগী তরুণী নিজেকে নির্যাতন এবং ব্ল্যাকমেইলিং করে ধর্ষণের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানায় একটি মামলা করেছেন।
বিভিন্ন মাধ্যম জানা গেছে, অভিযুক্ত সুবহান আল তালুকদার তৎসময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকলেও ২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয় হন এবং পরবর্তীতে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’র নেতৃত্ব লাভ করেন। তবে চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনে তাকে মহিউদ্দিন রনির সাথে থাকতে দেখা যায়। অবশ্য সেই সময় সুবহানকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ পরিচয়ে পুলিশ গ্রেপ্তার করলে মহিউদ্দিন রনি তাকে ছাড়াতে থানা অবরোধও করেছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ভুক্তভোগী তরুণী জানান, ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিতে গিয়ে ‘ধর্ষণ প্রতিরোধ মঞ্চ’ নেতা সুবহান আল তালুকদারের সাথে পরিচয় ঘটে। এরপরে দীর্ঘসময় তাদের মধ্যেকার বন্ধুত্বপূর্ণ আলোচনায় হয় এবং একপর্যায়ে তা হৃদয়ঘটিত সম্পর্কে রূপ নেয়।
তরুণীর মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গত ১১ অক্টোবর সন্ধ্যায় বরিশাল সদর রোডের ‘আবাসিক হোটেল হক’-এর ৪০৪ নম্বর কক্ষে নিয়ে ওই তরুণীকে প্রথমবার জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন সুবহান। এসময় গোপনে মোবাইলে ওই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে রাখা হয়। পরবর্তীতে ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় ব্ল্যাকমেইল করে ওই নেত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়। বিয়ের জন্য চাপ দিলে সুবহান কালক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে নবগ্রাম রোড এলাকায় সুবহান তাকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে তিনি বিয়ে করবেন না। একপর্যায়ে বাকবিতণ্ডা শুরু হলে সুবহান ওই তরুণীকে হত্যার উদ্দেশে হেলমেট দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা করেন। এসময় তরুণীর ঠোঁট ফেটে গুরুতর জখম হয়। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মাসহ একাধিক ব্যক্তি সাক্ষী হিসেবে রয়েছেন।
বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম রূপালী বাংলাদেশকে জানান, ১৮ ডিসেম্বর ভুক্তভোগী তরুণীর লিখিত এজাহারটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ঘটনার বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলা করার আগে তরুণী ফেসবুক লাইভে এসে তাকে মারধর করাসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের বক্তব্য তুলে ধরেন, যা লাইক-কমেন্ট এবং শেয়ারে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। এবং বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় দৈনিক পত্রিকাগুলো মোটাদাগে সংবাদও প্রকাশ করে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৫
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:১২
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৭
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৬