২৯ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:২৯
গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে নওগাঁয় জেলা-উপজেলার বিভিন্ন ইউনিটের শতাধিক নেতাকর্মী একযোগে পদত্যাগ করেছেন। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে শহরের প্যারীমোহন সাধারণ গ্রন্থাগার মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এই পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে এবাদুল ইসলাম তার লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, নীতি, নৈতিকতা ও আদর্শের কথা বলে সংগঠন শুরু হলেও বর্তমানে তা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্যুত হয়েছে। সংগঠনের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সম্পূর্ণভাবে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।
যারা মাঠে-ময়দানে সর্বস্ব দিয়ে সংগঠন গড়ে তুলেছেন, তাদের কোনো মূল্য নেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে। সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে স্বৈরাচারী আচরণ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক এবং অপমানজনক। দলের অভ্যন্তরে মতামতের কোনো মূল্য নেই; উপর থেকে একতরফা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
সম্প্রতি নওগাঁ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাদের মৌখিক ভোট উপেক্ষা করে ও জেলা কমিটি গঠনের জন্য একটি উপকমিটি গঠন করা হলেও তাদের সিদ্ধান্তের তোয়াক্কা না করে অলৌকিক ক্ষমতায় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে যা ওই উপকমিটিই জানে না। মূল সংগঠন গণঅধিকার পরিষদ হলেও, নিয়ন্ত্রণ করছে অঙ্গসংগঠন যুব অধিকার পরিষদ যা সাংগঠনিক শৃঙ্খলা পরিপন্থি।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও অভিযোগ করেন, বিভিন্ন কমিটি গঠনে অর্থ বাণিজ্য হয়েছে। কোনো কর্মসূচি করতে হলে কেন্দ্রীয় নেতাদের আনতে জেলা থেকেই অর্থ সংগ্রহ করতে বলা হয়, যা একপ্রকার চাপ ও অবিচার। নতুন ধারার রাজনীতির কথা বলে সংগঠন শুরু হলেও বর্তমানে পুরোনো ধ্যানধারণা ও আচরণেই চলছে সবকিছু।
শুধু নওগাঁ জেলা নয় রাজশাহী বিভাগ উচ্চক্ষমতা প্রয়োগ করে সংগঠনের প্রতিনিয়ত সবকিছু করে যাচ্ছে। রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন কবির গণঅধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য আমিনুল ইসলাম মাসুদ, কেন্দ্রীয় সংসদ যুব অধিকার পরিষদের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এস এম সাব্বির এদের সকল প্রকার অনৈতিক কাজকে প্রশ্রয় দেন কেন্দ্রীয় নেতারা
বর্তমান সংগঠন তার মূল পথ ও উদ্দেশ্য থেকে সরে এসেছে। তাই নিজের আত্মমর্যাদা, রাজনৈতিক আদর্শ ও তৃণমূল কর্মীদের প্রতি দায়িত্ববোধ থেকেই এই সংগঠন থেকে শতাধিক নেতাকর্মী সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান তিনি।
জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি শাকিব খান বলেন, নওগাঁ জেলায় গণঅধিকার পরিষদের যে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে সাধারণ সম্পাদকের পদে যার নাম আছে তার কোন যোগ্যতা নেই। শুধুমাত্র স্বজনপ্রীতি করে তাকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমান কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে আমরা নওগাঁ জেলাতে গণধিকার পরিষদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করলাম। গণঅধিকার পরিষদের অস্তিত্ব নওগাঁতে থাকবে না।
সংবাদ সম্মেলনে নওগাঁ জেলার গণ অধিকার পরিষদ, ছাত্র অধিকার পরিষদ ও যুব অধিকার পরিষদের জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন এবং সংগঠনের বর্তমান কমিটি ঘোষণার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা।
এদিকে, গত ২০ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন স্বাক্ষরিত নওগাঁ জেলা শাখার ৬৭ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন। কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে আবু সাদাত সৌখিনকে ও সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে মোশাররফ হোসেন ইমনকে।
এই মোশাররফ হোসেন ইমন জুলাই আন্দোলনে রাজপথে থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন বলে গণঅধিকার পরিষদের সাব্বির হোসেন নামের এক নেতা। তিনি বলেন, মোশাররফ হোসেন আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে থেকে আহত হয়েছেন। তিনি জুলাই যোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।
গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে নওগাঁয় জেলা-উপজেলার বিভিন্ন ইউনিটের শতাধিক নেতাকর্মী একযোগে পদত্যাগ করেছেন। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে শহরের প্যারীমোহন সাধারণ গ্রন্থাগার মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এই পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে এবাদুল ইসলাম তার লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, নীতি, নৈতিকতা ও আদর্শের কথা বলে সংগঠন শুরু হলেও বর্তমানে তা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্যুত হয়েছে। সংগঠনের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সম্পূর্ণভাবে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।
যারা মাঠে-ময়দানে সর্বস্ব দিয়ে সংগঠন গড়ে তুলেছেন, তাদের কোনো মূল্য নেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে। সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে স্বৈরাচারী আচরণ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক এবং অপমানজনক। দলের অভ্যন্তরে মতামতের কোনো মূল্য নেই; উপর থেকে একতরফা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
সম্প্রতি নওগাঁ জেলা গণঅধিকার পরিষদের সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাদের মৌখিক ভোট উপেক্ষা করে ও জেলা কমিটি গঠনের জন্য একটি উপকমিটি গঠন করা হলেও তাদের সিদ্ধান্তের তোয়াক্কা না করে অলৌকিক ক্ষমতায় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে যা ওই উপকমিটিই জানে না। মূল সংগঠন গণঅধিকার পরিষদ হলেও, নিয়ন্ত্রণ করছে অঙ্গসংগঠন যুব অধিকার পরিষদ যা সাংগঠনিক শৃঙ্খলা পরিপন্থি।
লিখিত বক্তব্যে তিনি আরও অভিযোগ করেন, বিভিন্ন কমিটি গঠনে অর্থ বাণিজ্য হয়েছে। কোনো কর্মসূচি করতে হলে কেন্দ্রীয় নেতাদের আনতে জেলা থেকেই অর্থ সংগ্রহ করতে বলা হয়, যা একপ্রকার চাপ ও অবিচার। নতুন ধারার রাজনীতির কথা বলে সংগঠন শুরু হলেও বর্তমানে পুরোনো ধ্যানধারণা ও আচরণেই চলছে সবকিছু।
শুধু নওগাঁ জেলা নয় রাজশাহী বিভাগ উচ্চক্ষমতা প্রয়োগ করে সংগঠনের প্রতিনিয়ত সবকিছু করে যাচ্ছে। রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন কবির গণঅধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য আমিনুল ইসলাম মাসুদ, কেন্দ্রীয় সংসদ যুব অধিকার পরিষদের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এস এম সাব্বির এদের সকল প্রকার অনৈতিক কাজকে প্রশ্রয় দেন কেন্দ্রীয় নেতারা
বর্তমান সংগঠন তার মূল পথ ও উদ্দেশ্য থেকে সরে এসেছে। তাই নিজের আত্মমর্যাদা, রাজনৈতিক আদর্শ ও তৃণমূল কর্মীদের প্রতি দায়িত্ববোধ থেকেই এই সংগঠন থেকে শতাধিক নেতাকর্মী সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান তিনি।
জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি শাকিব খান বলেন, নওগাঁ জেলায় গণঅধিকার পরিষদের যে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে সাধারণ সম্পাদকের পদে যার নাম আছে তার কোন যোগ্যতা নেই। শুধুমাত্র স্বজনপ্রীতি করে তাকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমান কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে আমরা নওগাঁ জেলাতে গণধিকার পরিষদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করলাম। গণঅধিকার পরিষদের অস্তিত্ব নওগাঁতে থাকবে না।
সংবাদ সম্মেলনে নওগাঁ জেলার গণ অধিকার পরিষদ, ছাত্র অধিকার পরিষদ ও যুব অধিকার পরিষদের জেলা ও উপজেলার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন এবং সংগঠনের বর্তমান কমিটি ঘোষণার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা।
এদিকে, গত ২০ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন স্বাক্ষরিত নওগাঁ জেলা শাখার ৬৭ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি অনুমোদন দিয়েছেন। কমিটিতে সভাপতি করা হয়েছে আবু সাদাত সৌখিনকে ও সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে মোশাররফ হোসেন ইমনকে।
এই মোশাররফ হোসেন ইমন জুলাই আন্দোলনে রাজপথে থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন বলে গণঅধিকার পরিষদের সাব্বির হোসেন নামের এক নেতা। তিনি বলেন, মোশাররফ হোসেন আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে থেকে আহত হয়েছেন। তিনি জুলাই যোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষায় আছেন।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:১৬
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:৩০
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:২৫
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:০৮
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:১৪
কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকায় কথাকাটাকাটির জেরে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে সরোয়ার আলম (২৫) নামে এ যুবক খুন হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত সরোয়ার আলম কক্সবাজার পৌরসভার লাইট হাউজ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সরোয়ারের সাথে তার ফুফাতো ভাই রায়হানের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রায়হান উত্তেজিত হয়ে হাতে থাকা কাচের গ্লাস ভেঙে সরোয়ারের বুকে আঘাত করে।
পরে গুরুতর অবস্থায় সরোয়ারকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হঠাৎ এমন মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসছে। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতন।
প্রতিবেশী মো. আলম বলেন, শান্ত-ভদ্র স্বভাবের সরোয়ার ছিল সবার প্রিয়। ওর উপার্জনে পরিবারটা চলতো। শুধু এক মুহূর্তের রাগে রায়হান ওকে মেরে ফেলল। এটা আমরা বিশ্বাসই করতে পারছি না।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে প্রাণহানি ঘটেছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। নিহত সরোয়ারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কক্সবাজার শহরের লাইট হাউজ এলাকায় কথাকাটাকাটির জেরে ফুফাতো ভাইয়ের হাতে সরোয়ার আলম (২৫) নামে এ যুবক খুন হয়েছেন। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত সরোয়ার আলম কক্সবাজার পৌরসভার লাইট হাউজ এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সরোয়ারের সাথে তার ফুফাতো ভাই রায়হানের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রায়হান উত্তেজিত হয়ে হাতে থাকা কাচের গ্লাস ভেঙে সরোয়ারের বুকে আঘাত করে।
পরে গুরুতর অবস্থায় সরোয়ারকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হঠাৎ এমন মৃত্যুর খবরে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসছে। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতন।
প্রতিবেশী মো. আলম বলেন, শান্ত-ভদ্র স্বভাবের সরোয়ার ছিল সবার প্রিয়। ওর উপার্জনে পরিবারটা চলতো। শুধু এক মুহূর্তের রাগে রায়হান ওকে মেরে ফেলল। এটা আমরা বিশ্বাসই করতে পারছি না।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান বলেন, ঘটনাটি খুবই মর্মান্তিক। পারিবারিক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে প্রাণহানি ঘটেছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। নিহত সরোয়ারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:০৫
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় আব্দুল কাদের (৫৫) নামে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি পাইকান কুঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর অষ্টম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী কিশোরী শুক্রবার নিজে বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুই বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেন তিনি।
তবে বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর থেকে শিক্ষক আব্দুল কাদের কিশোরীটির সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছেন এবং একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি কাবিননামা রেজিস্ট্রির জন্য চাপ দিলে শিক্ষক আব্দুল কাদের ওই কিশোরীকে জোর করে বাড়িতে আটকে রাখেন ও পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আবু হানিফ সরকার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় নিজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলায় আব্দুল কাদের (৫৫) নামে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি পাইকান কুঠিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর অষ্টম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে বিয়ে হয় বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী কিশোরী শুক্রবার নিজে বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদেরের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দুই বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ছাত্রীকে বিয়ে করেন তিনি।
তবে বয়স কম থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি করা হয়নি। বিয়ের পর থেকে শিক্ষক আব্দুল কাদের কিশোরীটির সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছেন এবং একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি কাবিননামা রেজিস্ট্রির জন্য চাপ দিলে শিক্ষক আব্দুল কাদের ওই কিশোরীকে জোর করে বাড়িতে আটকে রাখেন ও পরিবারের সদস্যদের হুমকি দেন।
গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত আবু হানিফ সরকার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:১৪
খানাখন্দ, কাদা-পানি আর অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে তলিয়ে যায় পুরো টার্মিনাল, ডুবে যায় বড় বড় গর্ত।
প্রতিদিনই বাস, রিকশা, অটোরিকশা থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল পর্যন্ত আটকে যাচ্ছে এই গর্তে। যাত্রীদের নামতে হচ্ছে কাদা-পানিতে, অনেক সময় পড়তে হচ্ছে আহত হওয়ার ঝুঁকিতেও। ফলে প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন হাজারো যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিক এবং চালকরা।
২০০৬ সালে শহরের বাইপাস সড়কের পাশে মাছিমপুর এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ এ টার্মিনাল নির্মাণ করে। তখন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা হয়ে পড়ে অপ্রতুল।
প্রতিদিন প্রায় ১৪টি রুটে ৬ শতাধিকের বেশি বাস ও মিনিবাস এখান থেকে ৩০-৩৫ হাজার যাত্রী পরিবহন করছে। কিন্তু ধারণক্ষমতার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি বাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে টার্মিনালে।
বাস রাখার জায়গা না থাকায় রাস্তার দুই পাশে সারি সারি বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে, এতে যানজট ও চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটছে। পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অর্থের বিনিময়ে নতুন নতুন বাস চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অযাচিত চাপ পড়ছে টার্মিনালের ওপর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, টার্মিনালে ঢোকার মুখেই রয়েছে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়ায় কোথায় গর্ত তা বোঝা যায় না। এতে প্রায়ই বাস আটকে যায়। ছোট যানবাহন যেমন রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পড়ছে বিপদে। যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে কেউ নামতে গিয়ে কাদা-পানিতে ভিজে যাচ্ছেন, আবার কেউ খানাখন্দে পড়ে আহত হচ্ছেন।
স্থানীয় যাত্রী সজল শেখ বলেন, পিরোজপুরের বাইরে কোথাও যেতে গেলে এই টার্মিনালে আসতে হয়, কিন্তু অবস্থা এত খারাপ যে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় বাস থেকে নামলেই কাদা-পানিতে নেমে যেতে হয়। আমরা দ্রুত এর সমাধান চাই।
বাসচালক আবুল হোসেন বলেন, পিরোজপুর জেলা বাস টার্মিনাল এখন ব্যবহার অনুপযোগী। এখানে বাস রাখার ব্যবস্থা নেই, গর্তে পড়লে ক্রেন দিয়ে বা অন্য বাস দিয়ে টেনে তুলতে হয়। এতে আমাদের অনেক ভোগান্তি হয়। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের টার্মিনালটি ঠিক করে দেওয়া হোক, না হলে এখানে আর বাস রাখা যাবে না।
শ্রমিক মাহাতাব আলী বলেন, এই টার্মিনালে বাস নিয়ে ঢুকতে এবং বের হতে গেলে প্রায়ই বাসের বিভিন্ন সমস্যা হয়। চাকার ক্ষতি হয়, নিচের পাতির ক্ষতি হয়, ইঞ্জিনের ক্ষতি হয় এগুলো আবার মেরামত করতে অনেক সময় লাগে। ফলে বাস বন্ধ হয়ে গেলে ইনকামও বন্ধ হয়ে যায়।
পরিবহন মালিক আব্দুস সালাম খান বলেন, টার্মিনাল দ্রুত সংস্কার না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালিক, যাত্রী ও চালকদের জন্য এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পরিণত হয়েছে। তাই দ্রুতই এটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
১৯ বছর আগে নির্মিত হলেও এ টার্মিনালে এখনো কোনো বড় ধরনের সংস্কার হয়নি। ফলে এখন এটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি—দ্রুত সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হোক পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হয়।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া শুধু খানাখন্দ মেরামত করে সমস্যার সমাধান হবে না। টার্মিনালটিকে আধুনিকায়ন, বাস পার্কিংয়ের জন্য আলাদা জোন তৈরি, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত বাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে বিকল্প হিসেবে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণ করা দরকার। নইলে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়বে।
পিরোজপুর জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, বিশাল বিশাল গর্ত রয়েছে। বর্ষাকালে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পানি পেরিয়ে সড়কে ওঠে। আমরা পৌরসভাকে অনুরোধ করেছি গর্তগুলো ভরাট করার জন্য। আশা করছি, দ্রুতই কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করবে।
এ বিষয়ে পিরোজপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ধ্রুব লাল দত্ত বণিক বলেন, আমরা এ বিষয়ে গত বছরে খুব স্বল্প পরিসরে কিছুটা মেরামত করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি প্রজেক্টের জন্য স্কিম প্রেরন করেছি। আশা করি, বরাদ্দ পেলে দ্রুতই এটি মেরামতের কাজ করা হবে।
খানাখন্দ, কাদা-পানি আর অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে তলিয়ে যায় পুরো টার্মিনাল, ডুবে যায় বড় বড় গর্ত।
প্রতিদিনই বাস, রিকশা, অটোরিকশা থেকে শুরু করে মোটরসাইকেল পর্যন্ত আটকে যাচ্ছে এই গর্তে। যাত্রীদের নামতে হচ্ছে কাদা-পানিতে, অনেক সময় পড়তে হচ্ছে আহত হওয়ার ঝুঁকিতেও। ফলে প্রতিদিন ভোগান্তিতে পড়ছেন হাজারো যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিক এবং চালকরা।
২০০৬ সালে শহরের বাইপাস সড়কের পাশে মাছিমপুর এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ এ টার্মিনাল নির্মাণ করে। তখন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা হয়ে পড়ে অপ্রতুল।
প্রতিদিন প্রায় ১৪টি রুটে ৬ শতাধিকের বেশি বাস ও মিনিবাস এখান থেকে ৩০-৩৫ হাজার যাত্রী পরিবহন করছে। কিন্তু ধারণক্ষমতার তুলনায় প্রায় ১০ গুণ বেশি বাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে টার্মিনালে।
বাস রাখার জায়গা না থাকায় রাস্তার দুই পাশে সারি সারি বাস দাঁড় করিয়ে রাখা হচ্ছে, এতে যানজট ও চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটছে। পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগ, নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অর্থের বিনিময়ে নতুন নতুন বাস চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যার ফলে অযাচিত চাপ পড়ছে টার্মিনালের ওপর।
সরেজমিনে দেখা গেছে, টার্মিনালে ঢোকার মুখেই রয়েছে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে ডুবে যাওয়ায় কোথায় গর্ত তা বোঝা যায় না। এতে প্রায়ই বাস আটকে যায়। ছোট যানবাহন যেমন রিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল পড়ছে বিপদে। যাত্রীদেরও পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে কেউ নামতে গিয়ে কাদা-পানিতে ভিজে যাচ্ছেন, আবার কেউ খানাখন্দে পড়ে আহত হচ্ছেন।
স্থানীয় যাত্রী সজল শেখ বলেন, পিরোজপুরের বাইরে কোথাও যেতে গেলে এই টার্মিনালে আসতে হয়, কিন্তু অবস্থা এত খারাপ যে ভোগান্তির শেষ নেই। অনেক সময় বাস থেকে নামলেই কাদা-পানিতে নেমে যেতে হয়। আমরা দ্রুত এর সমাধান চাই।
বাসচালক আবুল হোসেন বলেন, পিরোজপুর জেলা বাস টার্মিনাল এখন ব্যবহার অনুপযোগী। এখানে বাস রাখার ব্যবস্থা নেই, গর্তে পড়লে ক্রেন দিয়ে বা অন্য বাস দিয়ে টেনে তুলতে হয়। এতে আমাদের অনেক ভোগান্তি হয়। খুব তাড়াতাড়ি আমাদের টার্মিনালটি ঠিক করে দেওয়া হোক, না হলে এখানে আর বাস রাখা যাবে না।
শ্রমিক মাহাতাব আলী বলেন, এই টার্মিনালে বাস নিয়ে ঢুকতে এবং বের হতে গেলে প্রায়ই বাসের বিভিন্ন সমস্যা হয়। চাকার ক্ষতি হয়, নিচের পাতির ক্ষতি হয়, ইঞ্জিনের ক্ষতি হয় এগুলো আবার মেরামত করতে অনেক সময় লাগে। ফলে বাস বন্ধ হয়ে গেলে ইনকামও বন্ধ হয়ে যায়।
পরিবহন মালিক আব্দুস সালাম খান বলেন, টার্মিনাল দ্রুত সংস্কার না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। মালিক, যাত্রী ও চালকদের জন্য এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পরিণত হয়েছে। তাই দ্রুতই এটি সংস্কার করা প্রয়োজন।
১৯ বছর আগে নির্মিত হলেও এ টার্মিনালে এখনো কোনো বড় ধরনের সংস্কার হয়নি। ফলে এখন এটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের একটাই দাবি—দ্রুত সংস্কার ও আধুনিকায়ন করা হোক পিরোজপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, যাতে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত হয়।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া শুধু খানাখন্দ মেরামত করে সমস্যার সমাধান হবে না। টার্মিনালটিকে আধুনিকায়ন, বাস পার্কিংয়ের জন্য আলাদা জোন তৈরি, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত বাস চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে বিকল্প হিসেবে নতুন একটি টার্মিনাল নির্মাণ করা দরকার। নইলে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ ক্রমেই বাড়বে।
পিরোজপুর জেলা বাস ও মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন বলেন, আমরা বার বার অনুরোধ করেছি, বিশাল বিশাল গর্ত রয়েছে। বর্ষাকালে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে পানি পেরিয়ে সড়কে ওঠে। আমরা পৌরসভাকে অনুরোধ করেছি গর্তগুলো ভরাট করার জন্য। আশা করছি, দ্রুতই কর্তৃপক্ষ সমস্যার সমাধান করবে।
এ বিষয়ে পিরোজপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ধ্রুব লাল দত্ত বণিক বলেন, আমরা এ বিষয়ে গত বছরে খুব স্বল্প পরিসরে কিছুটা মেরামত করেছি। পাশাপাশি কয়েকটি প্রজেক্টের জন্য স্কিম প্রেরন করেছি। আশা করি, বরাদ্দ পেলে দ্রুতই এটি মেরামতের কাজ করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.