
১৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:২৯
মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় হামলায় গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহেল মাঝি (৫০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১৮ নভম্বর) দুপুরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বরিশালের উজিরপুর মডেল থানার ওসি আব্দুস সালাম জানান, মৃতের স্বজনরা তাকে মোবাইল ফোনে জানিয়েছে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত সোহেল মাঝি গতকাল মঙ্গলবার মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত উজিরপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হানুয়া এলাকার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত সোবহান মাঝির ছেলে।
মৃত সোহেলের স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় গত ১১ নভেম্বর সকালে একই এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী পলাশ মাঝির নেতৃত্বে তার সহযোগি রাজু হাওলাদার, রাব্বি মাঝি, শাহাদাৎ হাওলাদার, রবিউল ইসলাম, সফিক হাওলাদার, জয়নাল হাওলাদারসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৭/৮ জনে পিটিয়ে ও কুপিয়ে সোহেল মাঝিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোহেল মাঝিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ মঙ্গলবার সকালে সোহেল মাঝি মৃত্যুবরণ করেন।
উজিরপুর মডেল থানার ওসি আব্দুস সালাম বলেন, ‘হামলার ঘটনায় সোহেল মাঝির স্ত্রী মাকসুদা বেগম বাদী হয়ে উল্লেখিত হামলাকারীদের আসামি করে গত ১২ নভেম্বর বরিশাল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আদালতের নির্দেশে আসামিদের গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।’
স্থানীয়রা জানান, ওই মামলায় কারাগারে থাকা আসামিরা গত ১৭ নভেম্বর জামিনে জেল থেকে বের হয়েছেন।
ওসি আব্দুস সালাম বলেন, ‘পূর্বের দায়ের করা মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে রুজু করা হবে। আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে।’
মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় হামলায় গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহেল মাঝি (৫০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১৮ নভম্বর) দুপুরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বরিশালের উজিরপুর মডেল থানার ওসি আব্দুস সালাম জানান, মৃতের স্বজনরা তাকে মোবাইল ফোনে জানিয়েছে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত সোহেল মাঝি গতকাল মঙ্গলবার মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত উজিরপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হানুয়া এলাকার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত সোবহান মাঝির ছেলে।
মৃত সোহেলের স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় গত ১১ নভেম্বর সকালে একই এলাকার চিহ্নিত মাদকসেবী পলাশ মাঝির নেতৃত্বে তার সহযোগি রাজু হাওলাদার, রাব্বি মাঝি, শাহাদাৎ হাওলাদার, রবিউল ইসলাম, সফিক হাওলাদার, জয়নাল হাওলাদারসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৭/৮ জনে পিটিয়ে ও কুপিয়ে সোহেল মাঝিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোহেল মাঝিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ মঙ্গলবার সকালে সোহেল মাঝি মৃত্যুবরণ করেন।
উজিরপুর মডেল থানার ওসি আব্দুস সালাম বলেন, ‘হামলার ঘটনায় সোহেল মাঝির স্ত্রী মাকসুদা বেগম বাদী হয়ে উল্লেখিত হামলাকারীদের আসামি করে গত ১২ নভেম্বর বরিশাল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আদালতের নির্দেশে আসামিদের গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।’
স্থানীয়রা জানান, ওই মামলায় কারাগারে থাকা আসামিরা গত ১৭ নভেম্বর জামিনে জেল থেকে বের হয়েছেন।
ওসি আব্দুস সালাম বলেন, ‘পূর্বের দায়ের করা মামলাটি এখন হত্যা মামলা হিসেবে রুজু করা হবে। আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে।’

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৯
বরিশালে আবাসিক হোটেলের কক্ষ থেকে এক বৃদ্ধের (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টায় শহরের ফলপট্টি এলাকার ‘হোটেল পার্ক’ থেকে ওই বৃদ্ধের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত ওই ব্যক্তির নাম আব্দুল হাকিম হাওলাদার (৬০), তিনি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ কাজলাকাঠি দাড়িয়াল ইউনিয়নের আরব আলী হাওলাদার ছেলে। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানটিতে গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারীরা জানান, ‘ আব্দুল হাকিম ব্যক্তি দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে হোটেলটিতে কর্মরত ছিলেন। গত কয়েকদিন ধরে তিনি ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ ছিলেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় খাবার খেয়ে স্টাফ রুমে ঢুকে আর বের হননি তিনি।’
হোটেলটির মালিক মাহমুদুল হাসান শাওন জানান, রাত ৯টায় খাবার খেয়ে কক্ষে প্রবেশ করার পর আর বের হননি। পরে ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। তারা মরদেহ উদ্ধার করে।
কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক সেলিম বরিশালটাইমসকে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।’
বরিশালে আবাসিক হোটেলের কক্ষ থেকে এক বৃদ্ধের (৬০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টায় শহরের ফলপট্টি এলাকার ‘হোটেল পার্ক’ থেকে ওই বৃদ্ধের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত ওই ব্যক্তির নাম আব্দুল হাকিম হাওলাদার (৬০), তিনি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ কাজলাকাঠি দাড়িয়াল ইউনিয়নের আরব আলী হাওলাদার ছেলে। তিনি ওই প্রতিষ্ঠানটিতে গার্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারীরা জানান, ‘ আব্দুল হাকিম ব্যক্তি দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে হোটেলটিতে কর্মরত ছিলেন। গত কয়েকদিন ধরে তিনি ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ ছিলেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টায় খাবার খেয়ে স্টাফ রুমে ঢুকে আর বের হননি তিনি।’
হোটেলটির মালিক মাহমুদুল হাসান শাওন জানান, রাত ৯টায় খাবার খেয়ে কক্ষে প্রবেশ করার পর আর বের হননি। পরে ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। তারা মরদেহ উদ্ধার করে।
কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক সেলিম বরিশালটাইমসকে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।’

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০৫
আগামী শিক্ষাবর্ষের বই আগেভাগে পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা অধিদপ্তর। বই উৎসবের এখনো ১৩ দিন বাকি থাকলেও বরিশাল জেলায় প্রাথমিকের প্রায় শতভাগ বই পৌঁছে গেছে। বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন-জেলায় প্রাক প্রাথমিকে চাহিদা ছিলো ৯৩ হাজার ৫৮০টি বই যা শতভাগ ইতমধ্যে পৌঁছে গেছে।
১ম,২য় ও তৃতীয় শ্রেণীর (বাংলা ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৭১২ টি বই। যার মধ্যে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৪৫২টি বই পাওয়া গেছে। প্রাপ্তির হার ৯৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির (বাংলা ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ৫ লাখ ২৭ ৪৭৬টি বই। যার মধ্য থেকে ৫ লাখ ২৫ হাজার ১২৮টি বই পাওয়া গেছে। যা চাহিদার ৯৯ দশমিক ৮৪ ভাগ।
১ম,২য় ও ৩য় শ্রেণির (ইংরেজী ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ৪ হাজার ৮০ টি এবং ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির (ইংরেজী ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ২ হাজার ৬০৮টি বই। যা শতভাগ ইতিমধ্যে পৌছে গেছে। শুধুমাত্র তৃতীয় শ্রেণির খৃষ্ট্রান ধর্মের বই এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। জেলা শিক্ষা অফিসার বলেন-সামান্য কিছু বইয়ের ঘাটতি আছে যা উল্লেখ করার মত নয়। তাও কয়েক দিনের মধ্যে পৌঁছে যাবে।
আগামী শিক্ষাবর্ষের বই আগেভাগে পৌছে দিতে সক্ষম হয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা অধিদপ্তর। বই উৎসবের এখনো ১৩ দিন বাকি থাকলেও বরিশাল জেলায় প্রাথমিকের প্রায় শতভাগ বই পৌঁছে গেছে। বরিশাল জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন-জেলায় প্রাক প্রাথমিকে চাহিদা ছিলো ৯৩ হাজার ৫৮০টি বই যা শতভাগ ইতমধ্যে পৌঁছে গেছে।
১ম,২য় ও তৃতীয় শ্রেণীর (বাংলা ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৭১২ টি বই। যার মধ্যে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৪৫২টি বই পাওয়া গেছে। প্রাপ্তির হার ৯৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির (বাংলা ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ৫ লাখ ২৭ ৪৭৬টি বই। যার মধ্য থেকে ৫ লাখ ২৫ হাজার ১২৮টি বই পাওয়া গেছে। যা চাহিদার ৯৯ দশমিক ৮৪ ভাগ।
১ম,২য় ও ৩য় শ্রেণির (ইংরেজী ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ৪ হাজার ৮০ টি এবং ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির (ইংরেজী ভার্সন) জন্য চাহিদা ছিলো ২ হাজার ৬০৮টি বই। যা শতভাগ ইতিমধ্যে পৌছে গেছে। শুধুমাত্র তৃতীয় শ্রেণির খৃষ্ট্রান ধর্মের বই এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। জেলা শিক্ষা অফিসার বলেন-সামান্য কিছু বইয়ের ঘাটতি আছে যা উল্লেখ করার মত নয়। তাও কয়েক দিনের মধ্যে পৌঁছে যাবে।

১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:৪৭
গুমের মাধ্যমে শতাধিক মানুষ হত্যার অভিযোগে মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। মামলাটিতে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিলের পর চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম তিনটি অভিযোগ আমলে নেওয়ার আবেদন করেন।
এরপর শুনানি শেষে বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) অভিযোগগুলো আমলে নেন। একই সঙ্গে আগামী ২১ ডিসেম্বর জিয়াউল আহসানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেন।
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তাকে গত বছরের আগস্টের মাঝামাঝি রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জিয়াউল আহসান বর্তমানে কারাগারে আছেন।
গুমের মাধ্যমে শতাধিক মানুষ হত্যার অভিযোগে মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। মামলাটিতে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিলের পর চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম তিনটি অভিযোগ আমলে নেওয়ার আবেদন করেন।
এরপর শুনানি শেষে বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) অভিযোগগুলো আমলে নেন। একই সঙ্গে আগামী ২১ ডিসেম্বর জিয়াউল আহসানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেন।
সাবেক এই সেনা কর্মকর্তাকে গত বছরের আগস্টের মাঝামাঝি রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জিয়াউল আহসান বর্তমানে কারাগারে আছেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৯
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৬
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:১৭
১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২১