dreamliferupatolibarisal

পটুয়াখালী

রাজস্ব আদায়ে রেকর্ড গড়লেন বাউফলের ইউএনও আমিনুল ইসলাম

জসীম ‍উদ্দিন, বাউফল

জসীম ‍উদ্দিন, বাউফল

২০ জুন, ২০২৫ ১৬:৪৮

প্রিন্ট এন্ড সেভ

রাজস্ব আদায়ে রেকর্ড গড়লেন বাউফলের ইউএনও আমিনুল ইসলাম

গত ৫ আগস্টের অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি অগোছালো প্রশাসনকে নিয়মনীতির আলোকে শৃঙ্খলা ও জনসেবা নিশ্চিত করতে গুছিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন বিচক্ষণ ইউএনও আমিনুল ইসলাম। তিনি ১ জানুয়ারি বাউফলে যোগদান করার পর আইন-শৃঙ্খলাসহ সকল কার্যক্রম স্বাভাবিক গতিতে ফিরে এসেছে।

অভ্যুত্থান পরবতী উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পরিবেশে বিপর্যয় নেমে আসে। যোগদানের পরে তার কর্মদক্ষতায় উপজেলার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ ফিরে এসেছে।

শুধু তাই নয়, ২০২৫ সনের এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষা শতভাগ নকলমুক্ত, সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যার ফলে উপজেলার শিক্ষক সমাজের কাছে ইউএনও আমিনুল ইসলাম একটি আলাদা গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।

উপজেলার একাধিক শিক্ষকরা বলছেন- ইউএনও স্যার বাউফলে আসার পরে পরীক্ষায় কোনো ধরনের নকল করার সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। তাছাড়া অতীতের চেয়ে ভালো পরিবেশে পরীক্ষা হচ্ছে।

রাজস্বের কল্যাণেই রাষ্ট্র তার স্বাভাবিক কর্মকান্ড পরিচালিত করে জনসেবা নিশ্চিত করতে পারে। এমন বাস্তবতায় সেদিকেই নজর দিয়েছেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম। তার একান্ত প্রচেষ্টা মাধ্যমে বাউফল উপজেলার বাংলা ১৪৩২ সনের হাট-বাজার ও খেয়াঘাট ইজারার মাধ্যমে অন্যান্য বছরের তুলনায় চলতি বছর সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায় করা হয়েছে, যা বাউফল উপজেলা ইতিহাসে বিরল।

উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, ঐতিহ্যবাহী কালাইয়া হাট-বাজারের কথা। গত বাংলা ১৪৩১ সনে ইজারা মূল্য ১,৫৫,০০,০০০/-( এককোটি পঞ্চান্ন লক্ষ) টাকা ছিল। আর চলতি বছর (বাংলা ১৪৩২ সনে) ইজারা হয়েছে ৩,৮১,৫০,০০০/- (তিনকোটি একাশি লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা, যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি। এভাবে সকল হাট-বাজার ও খেয়াঘাট গত বছরের তুলনায় দ্বিগুনেরও বেশি মূল্যে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ইজারা দিয়ে রাজস্ব বৃদ্ধি করে সর্বকালের সেরা রেকর্ড গড়লেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম।

বাউফল পৌরসভার প্রশাসক হিসেবে সেবা সহজীকরণ ও স্বল্প সময়ে নিষ্পত্তি করার ফলে পৌরবাসী তার প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

বাউফলের পূর্ব সানেশ্বর দাখিল মাদরাসার সুপার এএফএম ফরিদ উদ্দিন, ভরিপাশা সৈয়দ মর্তুজা দাখিল মাদরাসার সুপার মো.জাকারিয়া ও কারখানা আলিম মাদরাসার প্রিন্সিপাল মো.হাবিবুর রহমানসহ অনেক শিক্ষকরা জানায়, ইউএনও আমিনুল ইসলাম স্যারকে পেয়ে তারা গর্বিত। গত বছরের ৫ আগস্টের পরে উপজেলার আইনশৃঙ্খলাসহ সব সেক্টরের সেবা স্থবির হয়ে পরে। আমিনুল স্যারের বিচক্ষণ নেতৃত্বে অভ্যুত্থানপরবর্তী একটি অগোছালো পৌরসভা, উপজেলা পরিষদসহ অন্যান্য দপ্তরের সেবাকার্যক্রম পুরোদমে সচল হয়েছে। তার সুদক্ষ নেতৃত্বের ফলে নকলমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাউফল উপজেলায়।

এছাড়া বাউফলের বিভিন্ন ইউনিয়নের বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা ও প্রতিবন্ধীভাতাভোগীর সাথে কথা বলে জানা যায়, ইউএনও আমিনুল ইসলাম বাউফলে আসার পর থেকে প্রকৃত ভাতা প্রত্যাশিরা কাউকে কোনো ধরনের ঘুষ কিংবা উৎকোচ না দিয়েই তারা ভাতা সুবিধা পাচ্ছেন। অথচ এর আগে একেক নাম প্রতি দিতে হতো ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ হাজার টাকা, যা এখন সম্পূর্ণরুপে বন্ধ।

এছাড়া বাউফলে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মাদকনিয়ন্ত্রণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন ইউএনও আমিনুল ইসলাম। বাউফলের অন্যতম সমস্যা জলমহল ও বালু মহল থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে খাস আদায় করেছেন। এভাবে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে সেবা গ্রহীতাদের সেবা নিশ্চিত করে কাজের গতি ফিরিয়ে এনেছেন। এমন বাস্ত বতায় সচেতন মহল বলছেন- ইউএনও আমিনুল ইসলামের ছোঁয়ায় চব্বিশের আগষ্ট পরবর্তী অগোছালো এক বাউফল শৃঙ্খলে ফিরে বদলে গেছে চিত্র!

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বলেন, আমি প্রজাতন্ত্রের একজন সেবকমাত্র। আমি আমার জায়গা থেকে রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বাউফলকে একটি আদর্শ উপজেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে আমার চেষ্টা চলমান থাকবে। সেক্ষেত্রে উপজেলার সচেতন নাগরিক সহ সাংবাদকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করছি।’

খালাসের পরেও জামিন মেলেনি,১৬ বছর পর বাবার স্পর্শ পেলেন সন্তান, আনন্দে ভাসছে পুরো গ্রাম

জসীম ‍উদ্দিন, বাউফল

জসীম ‍উদ্দিন, বাউফল

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৩৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

খালাসের পরেও জামিন মেলেনি,১৬ বছর পর বাবার স্পর্শ পেলেন সন্তান, আনন্দে ভাসছে পুরো গ্রাম

বিডিয়ারের সাবেক ল্যান্স নায়েক মো.মঞ্জুরুল ইসলাম (৫৫)। গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) ঢাকার কেরনিগঞ্জের কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্তি পান।

মুক্তি পেয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর নিজ সন্তানদের বাবার স্পর্শ দিতে পেরে আনন্দে আত্মহারা তিনি। মঞ্জুরুল ইসলামের মুক্তিতে আনন্দে ভাসছে পুরো গ্রাম। মো.মঞ্জুরুল ইসলামের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কালিশুরী ইউনিয়নের কবিরকাঠী গ্রামে। মঞ্জুরুল ইসলাম বৃহস্পতিবার বাড়ি পৌঁছালে গ্রামের নারী-পুরুষ ও স্বজনেরা তাকে দেখতে আসেন।

কেউ কেউ তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, আবার মিষ্টি খাইয়ে দিয়েছেন। ওই এলাকায় যেন আনন্দের বন্যা বইছে। কালিশুরী ডিগ্রী কলেজের ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষক মো. খালিদুর রহমান এসেছেন ফুল ও মিষ্টি নিয়ে।

তিনি বলেন,‘মঞ্জুরুল ইসলাম তার বন্ধু। খুবই ভালো মানুষ। ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনা সরকার নিজেদের দোষ যাতে প্রকাশ না পায়, সেই উদ্দেশ্যে নিরাপরাদ বিডিআর সদস্যদের কারাগারে রেখে অবিচার ও জুলুম করেছেন।

এরও বিচার হওয়া উচিৎ।’ মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, বিচারের আগ পর্যন্ত জেল খানায় থাকাকালীন আদালতে আনা নেওয়া ছাড়া তারা সূর্য্যরে আলো দেখতে পেতেন না। জেলাখানার মধ্যে কক্ষের বাহিরে যেতে দেওয়া হত না।

রিমান্ডে নিয়ে সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসানও তাকেসহ অন্যদের মিথ্যা স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য নির্যাতন করেছিলেন। খুবই মানবেতর জীবন যাপন করেছেন।

মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, যখন আত্মসমর্পন করি তখন সাড়ে তিন বছর ও সাত বছরের দুটি কন্যা সন্তান রেখে যাই। তার অবর্তমানেই বড় মেয়ে পলি আক্তারের ২০১৭ সালে বিয়ে হয়।

তার সাত বছরের ছেলে মশিউর রহমান ও পাঁচ দিনের একটি কন্যা হয়েছে। আর সাড়ে তিন বছরের শাহানা আক্তার মনি এখন ডিগ্রী প্রথম বর্ষের ছাত্রী।

কারাগারে থাকাকালীন মা আমিনজান বিবি, ভাই মো. দুলাল, দুই বোন রাহেলা বেগম ও ফোকন বিবি, চাচী হনুফা বিবি মারা গেছেন। কারো লাশ পর্যন্ত দেখতে পারেননি। আজ মা বেঁচে থাকলে তিনি সবেচেয়ে বেশি খুশি হতেন।

ছোট মেয়ে শাহানা আক্তার মনি (২০) বলেন,‘বাবা কেমন তা বোঝার আগেই তিনি তাকে ছেড়ে কারাগারে চলে যান। সেই থেকে ১৬ টি বছর বাবাকে কাছে পাননি, আদর-সোহাগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, বাবাকে স্পর্শ করতে পারেননি।

বাবা যখন গতকাল বুধবার জেল থেকে বের হয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে আদর করছিল, আর কান্না করছিল সেই অনুভ‚তির কথা বোঝানোর মত ভাষা তার জানা নেই।’ স্ত্রী নিলুফা বেগম (৫০) বলেন,‘আমি স্বামী পেয়েছি, সন্তানেরা তার বাবাকে ফিরে পেয়েছে।

আমার আনন্দের অনুভ‚তি প্রকাশ করার মত ভাষা জানা নাই।’ মঞ্জুরুল ইসলাম ২০০৯ সালের ৩ মার্চ পিলখানায় আত্মসমর্পন করেন। তাকে প্রথমে হত্যা মামলায় আসামি করা হয়।

ওই মামলায় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারিক আদালত তাকে সাত বছরের সশ্রম কারাদÐ দেন। পরে হাইকোর্ট ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর বেকসুর খালাস দিলে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় পরে আটক দেখানো হয়।

দুমকিতে কৃষকদল নেতার বিরুদ্ধে চর দখলের অভিযোগ!

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:০২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

দুমকিতে কৃষকদল নেতার বিরুদ্ধে চর দখলের অভিযোগ!

পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার উত্তর মুরাদিয়া চরে কৃষক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার উত্তর মুরাদিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. কবির হোসেন শরীফ অভিযোগ করেন, তিনি ও তাঁর আত্মীয়স্বজনসহ ১৪ জন রেকর্ডীয় মালিক এবং সরকার কর্তৃক বন্দোবস্ত পাওয়া ব্যক্তিদের কাছ থেকে ওই চরাঞ্চলের প্রায় ৪৫ একর জমি তিন বছরের জন্য লিজ নিয়ে তরমুজ চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

এসময় উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মর্তুজার মদদে একদল প্রভাবশালী ভূমিদস্যু তাঁদের জমিতে প্রবেশে বাধা দেয় এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।

এ ব্যাপারে কবির শরীফ বাদি হয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দুমকি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই অভিযোগে বলা হয়, উত্তর মুরাদিয়া গ্রামের মো. মোস্তফা হাওলাদার, ইদ্রিস হাওলাদার, আব্দুল জব্বার মীর ও ছলেমান মীরসহ একাধিক ব্যক্তি পূর্বেও জোরপূর্বক ওই জমি দখল করে রেখেছিল। সম্প্রতি তারা আবারও জমি দখলের চেষ্টা করে কবির শরীফের ট্রাক্টর ও ভেকুর যন্ত্রাংশ খুলে নেয়।

অভিযোগের বিষয়ে উপজেলা সাবেক কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক গোলাম মর্তুজা বলেন, আমি কোনো দখল বা হুমকির ঘটনায় জড়িত নই। জমির মালিকরাই তাদের জমি ভোগদখল করছেন। অন্যদিকে অভিযুক্ত মোস্তফা হাওলাদার বলেন, কবির শরীফ জমির মালিক নন।

তিনি লিজের টাকা না দেওয়ায় মালিকরা অন্যদের কাছে জমি লিজ দিয়েছেন। এখন তিনি নাটক সাজাচ্ছেন। দুমকি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকির হোসেন বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাউফলে নবগঠিত উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির পরিচিতি সভা

জসীম ‍উদ্দিন, বাউফল

জসীম ‍উদ্দিন, বাউফল

১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১১

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বাউফলে নবগঠিত উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির পরিচিতি সভা

দুর্নীতিকে না বলুন, এই স্লোগানকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর বাউফলে উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নব নির্বাচিত সদস্যদের পরিচিতি ও মতবিনিম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১১ টার সময় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন কক্ষে এ সব অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মোঃ এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দশমিনা ডলি আকবর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ সোহরাব হোসেনে, ধানদী কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি ড. মোঃ হাবিবুল্লাহ, বাউফল প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ জলিলুর রহমান, চরআলগী রশিদিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার সুপার ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য মোহাম্মদ ফারুক হোসাইন, ডাঃ ইয়াকুব শরিফ ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক ও বাউফল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আসমা বেগম, কনকদিয়া স্যার সলিমুল্লাহ স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য মোসাঃ নার্গিস আক্তার, ধুলিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য এস এম জহিরুল ইসলাম, বাউফল প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক প্রভাষক ডাঃ মোঃ জসীম উদ্দিন, বাউফল প্রেসক্লাবের সদস্য মোঃ মাইনুদ্দীন জিপু সহ অন্যান্যরা।

অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতি সহ সকল সদস্য তারা নিজেরা সকল প্রকার দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে বাউফল উপজেলাকে একটি দুর্নীতি মুক্ত উপজেলা গড়ার সহায়ক হিসেবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.