
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

১৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:২৫
প্রচুর ভিটামিন সি ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা–সম্পন্ন অ্যান্টি–অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ জনপ্রিয় ফল পেয়ারার রাজধানী বরিশালে এর উৎপাদন বছরে ৪০ হাজার টন অতিক্রম করতে যাচ্ছে। বছরে প্রায় পৌনে ২শ কোটি টাকার পেয়ারার বাজার তৈরি হয়েছে ইতোমধ্যে। এমনকি বরিশালের পেয়ারা বাজার ইতোমধ্যে সারা দেশে সম্প্রসারিত হওয়ার পাশাপাশি অনানুষ্ঠানিকভাবে তা সীমান্ত অতিক্রম করে পার্শ্ববর্তী দেশের আগরতলা, শিলং, জলপাইগুড়ি, নিউ জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং বনগাঁওসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়েছে। ভালো দাম পেয়ে বরিশালের কৃষিযোদ্ধাগণও পেয়ারা আবাদে আরও আগ্রহী হচ্ছেন বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল মহল। চলতি মৌসুমে খোলা বাজারে প্রতি কেজি পেয়ারা ৬০–৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাগান পর্যায়ে অবশ্য উৎপাদকরা ৪০ টাকার বেশি দাম পাচ্ছেন না। পাইকারি হাটে এসে তা ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এমনকি পেয়ারা বিপণনে আটঘর কুড়িয়ানা ও ভিমরুলি এলাকায় বিশাল ভাসমান পেয়ারার হাট ইতোমধ্যে এ অঞ্চলের অর্থনীতির বিশাল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে। শুধু পেয়ারা বেচাকেনাই নয়, এ ভাসমান হাট ও পেয়ারার বাগান দেখতেও প্রতিদিন সারাদেশের বিপুল সংখ্যক পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হচ্ছে আটঘর কুড়িয়ানা ও ভিমরুলি এলাকা। ফলে পেয়ারা উৎপাদন ও বিপণনকে ঘিরে পর্যটন শিল্পও নতুন হাতছানি দিচ্ছে এ এলাকায়। এসব পর্যটকের কাছে বরিশাল একটি ট্রানজিট পয়েন্ট। রাজধানী ঢাকা–সহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পর্যটকগণ বরিশালে পৌঁছে এখান থেকে পেয়ারা বাগান ও ভাসমান পেয়ারা হাট দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন।
এমনকি ‘মকুন্দপুরি’সহ সনাতন জাতের পেয়ারা–সাথে আমাদের কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘বারি’ উদ্ভাবিত ‘কাজী পেয়ারা’, ‘বারি পেয়ারা–২’, ‘বারি পেয়ারা–৩’, বীজবিহীন ‘বারি পেয়ারা–৪’ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবিত ‘বাউ পেয়ারা–১’ থেকে ‘বাউ পেয়ারা–৯’ এবং ‘থাই পেয়ারা–৫’ ও ‘থাই পেয়ারা–৭’ নামের উন্নতমানের সুমিষ্ট পেয়ারা আবাদ ও উৎপাদন হচ্ছে বরিশাল কৃষি অঞ্চলে। ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে পেয়ারার আবাদ ১০ হাজার একর অতিক্রম করেছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই)–এর মতে, দেশে বর্তমানে যে প্রায় ৪০ হাজার একরে পেয়ারার আবাদ হচ্ছে, এককভাবে বরিশালেই তার অবদান প্রায় ১০ সহস্রাধিক একর। প্রতিবছরই এ অঞ্চলে পেয়ারার আবাদ ও উৎপাদন বাড়ছে। এমনকি গত কয়েকটি বছর ধরে কাজী পেয়ারা ও থাই পেয়ারা আবাদ সম্প্রসারণে এক ধরনের নীরব বিপ্লব ঘটে গেছে এ অঞ্চলে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বরিশালের ইসাকাঠী ও রহমতপুরে হর্টিকালচার নার্সারি ছাড়াও লেবুখালী নার্সারি থেকে সব সময়ই উন্নত জাত ও মানের পেয়ারার চারা ও কলম সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।
ভিটামিন–সি–সমৃদ্ধ পেয়ারা মূলত গ্রীষ্মকালীন ফল হলেও কৃষিবিজ্ঞানের কল্যাণে এখন তা সারা বছরই উৎপাদন হচ্ছে। এমনকি সরাসরি ফল হিসেবে খাবার পাশাপাশি পেয়ারা দিয়ে এখন জ্যাম ও জেলি ছাড়াও জুস পর্যন্ত তৈরি হচ্ছে সারা বিশ্বে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে দক্ষিণাঞ্চলের লক্ষাধিক হেক্টর জমিতে বছরে ২৫ লক্ষাধিক টন বিভিন্ন ধরনের ফল উৎপাদন হলেও এ অঞ্চলে আজ পর্যন্ত কোনো প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা গড়ে উঠেনি।
অথচ এ অঞ্চলে উৎপাদিত প্রায় ৩০ হাজার টন আমড়া ও ৩০ হাজার টন পেয়ারা সাথে পৌনে ৪ লাখ টন ইলিশ মাছ নিয়ে একটি ইপিজেড বা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল গড়ে উঠতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতির বিশ্লেষকগণ। এছাড়াও প্রায় ১৪ লাখ টন খাদ্য উদ্বৃত্ত বরিশাল কৃষি অঞ্চলে যে প্রায় ১৭ লাখ টন সবজি উৎপাদন হচ্ছে, তারও অনেকগুলোই প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। তবে বিশ্বের যে শতাধিক দেশে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য রপ্তানি হচ্ছে, সেখানের বরিশালের সবজিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলে জানা গেছে।
উর্বর বেলে দো–আঁশ মাটিতে পেয়ারা আবাদে পরামর্শ দিয়ে থাকেন কৃষিবিদগণ। জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পেয়ারার চারা বা কলম রোপণের উপযুক্ত সময়। চারা থেকে চারার দূরত্ব ৪ মিটার এবং ৩ মিটার দূরত্বের লাইনে পেয়ারা চারা রোপণ অত্যন্ত আদর্শ ও উপযুক্ত বলে মনে করেন কৃষিবিদগণ। রোপণের আগে ৫০ সেন্টিমিটার বা দেড় হাত দৈর্ঘ্য–প্রস্থ ও গভীর গর্ত করে সেখানে ১৫–২০ কেজি গোবর, ১–২ কেজি পচা খৈল এবং ১৫০ গ্রাম টিএসপি ও ৭৫–১০০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করে গর্ত বুজিয়ে ১৫–২০ দিন পরে সেখানে চারা রোপণের পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিবিদগণ। মাটিতে রসের অভাব হলে খরার সময় ২–৩ বার সেচ প্রয়োগ করতে হবে।
পেয়ারার ভালো ফলন পেতে গাছের অঙ্গছাঁটাই, ডাল নুয়ে দেওয়া, ফল পাতলাকরণ এবং ফল ঢেকে দেওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন কৃষিবিদগণ। পাশাপাশি সুষ্ঠু সার ও বালাই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করারও তাগিদ দিয়েছেন কৃষিবিদগণ।
পেয়ারার বাগান ও গাছে ‘অ্যানথ্রাকনোজ’, ‘উইল্ট বা ঢলে পড়া’ রোগ ছাড়াও ‘সাদা মাছি পোকা’র আক্রমণ অত্যন্ত ক্ষতিকর। এসব বালাই থেকে পেয়ারা ফল ও গাছকে রক্ষায় আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাঁটাই করে ধ্বংস করা ছাড়াও ‘ইমিডাক্লোপ্রিড’ গ্রুপের কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলিলিটার হারে ১০ দিন অন্তর ২–৩ বার স্প্রে করার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিবিদগণ।
প্রচুর ভিটামিন সি ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা–সম্পন্ন অ্যান্টি–অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ জনপ্রিয় ফল পেয়ারার রাজধানী বরিশালে এর উৎপাদন বছরে ৪০ হাজার টন অতিক্রম করতে যাচ্ছে। বছরে প্রায় পৌনে ২শ কোটি টাকার পেয়ারার বাজার তৈরি হয়েছে ইতোমধ্যে। এমনকি বরিশালের পেয়ারা বাজার ইতোমধ্যে সারা দেশে সম্প্রসারিত হওয়ার পাশাপাশি অনানুষ্ঠানিকভাবে তা সীমান্ত অতিক্রম করে পার্শ্ববর্তী দেশের আগরতলা, শিলং, জলপাইগুড়ি, নিউ জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং বনগাঁওসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন শহরে ছড়িয়ে পড়েছে। ভালো দাম পেয়ে বরিশালের কৃষিযোদ্ধাগণও পেয়ারা আবাদে আরও আগ্রহী হচ্ছেন বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল মহল। চলতি মৌসুমে খোলা বাজারে প্রতি কেজি পেয়ারা ৬০–৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাগান পর্যায়ে অবশ্য উৎপাদকরা ৪০ টাকার বেশি দাম পাচ্ছেন না। পাইকারি হাটে এসে তা ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এমনকি পেয়ারা বিপণনে আটঘর কুড়িয়ানা ও ভিমরুলি এলাকায় বিশাল ভাসমান পেয়ারার হাট ইতোমধ্যে এ অঞ্চলের অর্থনীতির বিশাল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে। শুধু পেয়ারা বেচাকেনাই নয়, এ ভাসমান হাট ও পেয়ারার বাগান দেখতেও প্রতিদিন সারাদেশের বিপুল সংখ্যক পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত হচ্ছে আটঘর কুড়িয়ানা ও ভিমরুলি এলাকা। ফলে পেয়ারা উৎপাদন ও বিপণনকে ঘিরে পর্যটন শিল্পও নতুন হাতছানি দিচ্ছে এ এলাকায়। এসব পর্যটকের কাছে বরিশাল একটি ট্রানজিট পয়েন্ট। রাজধানী ঢাকা–সহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পর্যটকগণ বরিশালে পৌঁছে এখান থেকে পেয়ারা বাগান ও ভাসমান পেয়ারা হাট দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন।
এমনকি ‘মকুন্দপুরি’সহ সনাতন জাতের পেয়ারা–সাথে আমাদের কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘বারি’ উদ্ভাবিত ‘কাজী পেয়ারা’, ‘বারি পেয়ারা–২’, ‘বারি পেয়ারা–৩’, বীজবিহীন ‘বারি পেয়ারা–৪’ এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভাবিত ‘বাউ পেয়ারা–১’ থেকে ‘বাউ পেয়ারা–৯’ এবং ‘থাই পেয়ারা–৫’ ও ‘থাই পেয়ারা–৭’ নামের উন্নতমানের সুমিষ্ট পেয়ারা আবাদ ও উৎপাদন হচ্ছে বরিশাল কৃষি অঞ্চলে। ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে পেয়ারার আবাদ ১০ হাজার একর অতিক্রম করেছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই)–এর মতে, দেশে বর্তমানে যে প্রায় ৪০ হাজার একরে পেয়ারার আবাদ হচ্ছে, এককভাবে বরিশালেই তার অবদান প্রায় ১০ সহস্রাধিক একর। প্রতিবছরই এ অঞ্চলে পেয়ারার আবাদ ও উৎপাদন বাড়ছে। এমনকি গত কয়েকটি বছর ধরে কাজী পেয়ারা ও থাই পেয়ারা আবাদ সম্প্রসারণে এক ধরনের নীরব বিপ্লব ঘটে গেছে এ অঞ্চলে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বরিশালের ইসাকাঠী ও রহমতপুরে হর্টিকালচার নার্সারি ছাড়াও লেবুখালী নার্সারি থেকে সব সময়ই উন্নত জাত ও মানের পেয়ারার চারা ও কলম সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।
ভিটামিন–সি–সমৃদ্ধ পেয়ারা মূলত গ্রীষ্মকালীন ফল হলেও কৃষিবিজ্ঞানের কল্যাণে এখন তা সারা বছরই উৎপাদন হচ্ছে। এমনকি সরাসরি ফল হিসেবে খাবার পাশাপাশি পেয়ারা দিয়ে এখন জ্যাম ও জেলি ছাড়াও জুস পর্যন্ত তৈরি হচ্ছে সারা বিশ্বে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে দক্ষিণাঞ্চলের লক্ষাধিক হেক্টর জমিতে বছরে ২৫ লক্ষাধিক টন বিভিন্ন ধরনের ফল উৎপাদন হলেও এ অঞ্চলে আজ পর্যন্ত কোনো প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা গড়ে উঠেনি।
অথচ এ অঞ্চলে উৎপাদিত প্রায় ৩০ হাজার টন আমড়া ও ৩০ হাজার টন পেয়ারা সাথে পৌনে ৪ লাখ টন ইলিশ মাছ নিয়ে একটি ইপিজেড বা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল গড়ে উঠতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতির বিশ্লেষকগণ। এছাড়াও প্রায় ১৪ লাখ টন খাদ্য উদ্বৃত্ত বরিশাল কৃষি অঞ্চলে যে প্রায় ১৭ লাখ টন সবজি উৎপাদন হচ্ছে, তারও অনেকগুলোই প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। তবে বিশ্বের যে শতাধিক দেশে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য রপ্তানি হচ্ছে, সেখানের বরিশালের সবজিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলে জানা গেছে।
উর্বর বেলে দো–আঁশ মাটিতে পেয়ারা আবাদে পরামর্শ দিয়ে থাকেন কৃষিবিদগণ। জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পেয়ারার চারা বা কলম রোপণের উপযুক্ত সময়। চারা থেকে চারার দূরত্ব ৪ মিটার এবং ৩ মিটার দূরত্বের লাইনে পেয়ারা চারা রোপণ অত্যন্ত আদর্শ ও উপযুক্ত বলে মনে করেন কৃষিবিদগণ। রোপণের আগে ৫০ সেন্টিমিটার বা দেড় হাত দৈর্ঘ্য–প্রস্থ ও গভীর গর্ত করে সেখানে ১৫–২০ কেজি গোবর, ১–২ কেজি পচা খৈল এবং ১৫০ গ্রাম টিএসপি ও ৭৫–১০০ গ্রাম এমওপি সার প্রয়োগ করে গর্ত বুজিয়ে ১৫–২০ দিন পরে সেখানে চারা রোপণের পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিবিদগণ। মাটিতে রসের অভাব হলে খরার সময় ২–৩ বার সেচ প্রয়োগ করতে হবে।
পেয়ারার ভালো ফলন পেতে গাছের অঙ্গছাঁটাই, ডাল নুয়ে দেওয়া, ফল পাতলাকরণ এবং ফল ঢেকে দেওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন কৃষিবিদগণ। পাশাপাশি সুষ্ঠু সার ও বালাই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করারও তাগিদ দিয়েছেন কৃষিবিদগণ।
পেয়ারার বাগান ও গাছে ‘অ্যানথ্রাকনোজ’, ‘উইল্ট বা ঢলে পড়া’ রোগ ছাড়াও ‘সাদা মাছি পোকা’র আক্রমণ অত্যন্ত ক্ষতিকর। এসব বালাই থেকে পেয়ারা ফল ও গাছকে রক্ষায় আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাঁটাই করে ধ্বংস করা ছাড়াও ‘ইমিডাক্লোপ্রিড’ গ্রুপের কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলিলিটার হারে ১০ দিন অন্তর ২–৩ বার স্প্রে করার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষিবিদগণ।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৩

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১১
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন বরিশাল গুঠিয়ার ঐতিহ্যবাহী শরফুদ্দীন আহমেদ সেন্টু প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব, তার বড় ভাই মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক ।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনও প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ বলেও অবগত করা হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার একটু আগে হাদির লাশ বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর সেখান থেকে তার মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনিস্টিউটে নেয়া হয়। সেখানের হিমঘরে আজ তার মরদেহ রাখা হয়।
আজ জানাজা শেষে হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুপুরে আততায়ীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ওসমান হাদি। এরপর ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে তার সার্জারী হয়। পরে পরিবারের ইচ্ছায় তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:২০
বরিশাল নগরীতে বিদ্যুতের সংযোগ মেরামত করতে গিয়ে একজন পিডিবিকর্মী আহত হয়েছে। শুক্রবার সকালে নগরীর মুন্সি গ্যারেজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নতুন বাজার বিদ্যুৎ অফিসের উপ সহকারী প্রকৌশলী মো: শামসুল আলম বলেন-আহত মোস্তফা কামাল আমাদের দৈনিক মজুরী ভিত্তিক কর্মচারী। সকালে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।
তাৎক্ষনিক ভাবে ফায়ার সার্ভিস কর্মিরা আহত পিডিবি কর্মীকে উদ্ধার করে। এরপরে পিডিবির কর্মকর্তারা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে তার অবস্থা অনেকটা ভাল। সাধারনত কাজ করার সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। কিন্তুু বন্ধ থাকলেও বিদ্যুতের সার্চ সংযোগ থাকে। আর তাতেই সে স্পৃষ্ট হয়।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার বেড়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৯৫৬ জন এবং পুরুষ ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৩৫ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার বেড়েছে ১০ জন।
চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বর্তমানে বরিশালের ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮জন।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার সংখ্যা ছিলো ২১ লাখ ২৯ হাজার ৯৪৭ জন যা গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১জন বেশি।
নতুন পরিবেশে ভোট দিতে আগ্রহের কারণে কিংবা সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে মানুষ ভোটার হয়েছেন বলে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়ে থাকতে পারে বলে জানান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
বরিশাল জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়। ওই তালিকা অনুয়ায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯ ৪৮জন ভোটার তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এর মধ্যে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২৮ হাজার ২০০ জন। এ আসনে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৬২ হাজার ৮৪৬ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৫ হাজার ৩৫৪ জন। এ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে ২৩ হাজার ৮৯৬ জন।
বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৬১ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৬ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৭ হাজার ৫৬২ জন।
বরিশাল-৩ (মুলাদী-বাবুগঞ্জ) আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৩২ হাজার ১০১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯২৭ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৪ হাজার ১৭২ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২২ হাজার ৯ জন।
বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৪ লাখ ২১ হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ১৭হাজার ৯৩৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৮ হাজার ৭৪৮ জন।
বরিশালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বরিশাল-৫ সদর আসনেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় ভোটার সংখ্যা বেড়েছে।
এ আসনে সর্বাধিক মোট ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৩ জন। তবে, অন্যান্য আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোটের অনেকটা ব্যাবধান থাকলেও এ আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোট প্রায় সমানে সমান। এখানে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬৭৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১৯ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে সর্বাধিক ৩২ হাজার ৭৩৪ জন।
সবশেষ বরিশাল ৬ বাকেরগঞ্জ আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৫৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ২০ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২০ হাজার ৫২ জন।
এ বিষয়ে বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকা অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮ জন ভোটার রয়েছে। তবে বিগত দ্বাদশ জাতয়ি সংসদ নির্বাচনের তুলনায় এবার ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন ভোটার বেড়েছে।”
তিনি আরো বলেন, “প্রতিদিনই ভোটার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এখন যানা ভোটার হচ্ছেন তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। তবে নির্বাচনের পরে যে কোন নির্বাচনে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।”
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার বেড়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৯৫৬ জন এবং পুরুষ ভোটার বেড়েছে ৭৭ হাজার ৩৫ জন। এছাড়া হিজড়া ভোটার বেড়েছে ১০ জন।
চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী বর্তমানে বরিশালের ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮জন।
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ভোটার সংখ্যা ছিলো ২১ লাখ ২৯ হাজার ৯৪৭ জন যা গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ১ লাখ ৫৫ হাজার ১জন বেশি।
নতুন পরিবেশে ভোট দিতে আগ্রহের কারণে কিংবা সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে মানুষ ভোটার হয়েছেন বলে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়ে থাকতে পারে বলে জানান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
বরিশাল জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়। ওই তালিকা অনুয়ায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯ ৪৮জন ভোটার তাদের মূল্যবান ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এর মধ্যে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২৮ হাজার ২০০ জন। এ আসনে মহিলা ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৬২ হাজার ৮৪৬ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৫ হাজার ৩৫৪ জন। এ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে ২৩ হাজার ৮৯৬ জন।
বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৬১ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৬ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৭ হাজার ৫৬২ জন।
বরিশাল-৩ (মুলাদী-বাবুগঞ্জ) আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৩২ হাজার ১০১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৯২৭ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬৪ হাজার ১৭২ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২২ হাজার ৯ জন।
বরিশাল-৪ (মেহেন্দিগঞ্জ-হিজলা) সংসদীয় আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৪ লাখ ২১ হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ১৭হাজার ৯৩৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২৮ হাজার ৭৪৮ জন।
বরিশালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বরিশাল-৫ সদর আসনেও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তুলনায় ভোটার সংখ্যা বেড়েছে।
এ আসনে সর্বাধিক মোট ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৩ জন। তবে, অন্যান্য আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোটের অনেকটা ব্যাবধান থাকলেও এ আসনে পুরুষ ও মহিলা ভোট প্রায় সমানে সমান। এখানে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬৭৫ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১৯ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে সর্বাধিক ৩২ হাজার ৭৩৪ জন।
সবশেষ বরিশাল ৬ বাকেরগঞ্জ আসনে মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৫৬১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ২০ জন এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫৩৭ জন। এ আসনে মোট ভোটার বেড়েছে ২০ হাজার ৫২ জন।
এ বিষয়ে বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “চলতি বছরের ১৮ নভেম্বর সর্বশেষ ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়। ওই তালিকা অনুযায়ী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশালের ৬টি আসনে ২২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৪৮ জন ভোটার রয়েছে। তবে বিগত দ্বাদশ জাতয়ি সংসদ নির্বাচনের তুলনায় এবার ১ লাখ ৫৫ হাজার ১ জন ভোটার বেড়েছে।”
তিনি আরো বলেন, “প্রতিদিনই ভোটার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এখন যানা ভোটার হচ্ছেন তারা আগামী সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। তবে নির্বাচনের পরে যে কোন নির্বাচনে তারা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন।”
শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন বরিশাল গুঠিয়ার ঐতিহ্যবাহী শরফুদ্দীন আহমেদ সেন্টু প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব, তার বড় ভাই মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক ।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর দুইটায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ওসমান হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনও প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ বলেও অবগত করা হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার একটু আগে হাদির লাশ বহনকারী বিমানটি হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর সেখান থেকে তার মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনিস্টিউটে নেয়া হয়। সেখানের হিমঘরে আজ তার মরদেহ রাখা হয়।
আজ জানাজা শেষে হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে দাফন করা হবে বলে জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুপুরে আততায়ীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ওসমান হাদি। এরপর ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে তার সার্জারী হয়। পরে পরিবারের ইচ্ছায় তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ১৫ ডিসেম্বর উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
বরিশাল নগরীতে বিদ্যুতের সংযোগ মেরামত করতে গিয়ে একজন পিডিবিকর্মী আহত হয়েছে। শুক্রবার সকালে নগরীর মুন্সি গ্যারেজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নতুন বাজার বিদ্যুৎ অফিসের উপ সহকারী প্রকৌশলী মো: শামসুল আলম বলেন-আহত মোস্তফা কামাল আমাদের দৈনিক মজুরী ভিত্তিক কর্মচারী। সকালে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তিনি।
তাৎক্ষনিক ভাবে ফায়ার সার্ভিস কর্মিরা আহত পিডিবি কর্মীকে উদ্ধার করে। এরপরে পিডিবির কর্মকর্তারা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে তার অবস্থা অনেকটা ভাল। সাধারনত কাজ করার সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। কিন্তুু বন্ধ থাকলেও বিদ্যুতের সার্চ সংযোগ থাকে। আর তাতেই সে স্পৃষ্ট হয়।
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩৩
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:১১
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৫
২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৩২