
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৪২
শোকে স্তব্ধ ওসমান হাদির গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি। হাদিশূন্য তার বসতভিটায় ভিড় করছেন চেনা-অচেনা বহু মানুষ। শোকের মাতম চলছে শ্বশুর বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জেও। শেষবার মত দেখার অপেক্ষার প্রহর গুনছে এখন গ্রামবাসী। পারিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, হাদির শেষ ইচ্ছে ছিলো তাকে যেন তার বাবার কবরের পাশে সমাহিত করা হয়। তবে সে সিদ্ধান্ত এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
টিনসেড ঘরেই জন্ম নিয়েছিলেন সৈয়দ শরীফ ওসমান হাদি। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হাদির বেড়ে ওঠা এখানেই। তবে এই ঘরে হাদি যেন এখন কেবলই, ছবি। ঘাতকের গুলিতে চিরতরে বিদায় নেয়ায়, শূন্যতায় ছেয়ে তার জন্মভূমি।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার খাসমহল পৌর এলাকায় ১৯৯৩ সালের জন্ম নেয় ওসমান হাদি। বাবা মাওলানা আবদুল হাদি ও মা তাসলিমা হাদির ঘরে ৬ সন্তানের মধ্যে হাদি ছিলেন সবার ছোট।
এলাকাবাসী জানান, শৈশব থেকেই হাদি ছিলেন প্রতিবাদের এক কণ্ঠস্বর। নেছারাবাদ এন এস কামিল মাদরাসা থেকে দাখিল ও আলিম শেষ করে পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমির পাঠ চুকান। স্বজনদের পাশাপাশি গ্রামবাসীর কাছে হাদি যেন কেবল একটি নাম নয়, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেয়ায় প্রতিষ্ঠানের প্রতিচ্ছবি হয়েছেন। তাইতো তার নিহতের ঘটনা মানতে পারছে না কেউই। কেউ অঝরে, কেউ কাঁদছেন গুমরে গুমরে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই চেনা, অচেনা বহু মানুষ ভিড় করেন হাদির এই ভাঙাচুরা ঘরের সামনেই। বাড়িতে থাকা হাদির বোন আর বোনের পরিবারকে সান্ত্বনা দেবার ভাষা পাচ্ছে না আগতরা। সাথে কেউ স্মৃতি আওড়ান, কারো মুখে হাদি হত্যার বিচারের দাবি।
অপরদিকে, হাদির শ্বশুরবাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জেও চলছে শোকের মাতম। অল্প বয়সে স্বামী হারা স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের অনিশ্চিত ভবিষ্যতে উদ্বিগ্ন স্বজনরা। দাবি, আর যেন কোন মায়ের কোল খালি না হয় হাদির মত।
প্রসঙ্গত, গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পুরানা পল্টনে নির্বাচনি প্রচারণার সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে মাথায় গুরুতর আঘাত পান ওসমান হাদি। ঢাকা মেডিকেল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) তাকে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
শোকে স্তব্ধ ওসমান হাদির গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটি। হাদিশূন্য তার বসতভিটায় ভিড় করছেন চেনা-অচেনা বহু মানুষ। শোকের মাতম চলছে শ্বশুর বাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জেও। শেষবার মত দেখার অপেক্ষার প্রহর গুনছে এখন গ্রামবাসী। পারিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, হাদির শেষ ইচ্ছে ছিলো তাকে যেন তার বাবার কবরের পাশে সমাহিত করা হয়। তবে সে সিদ্ধান্ত এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
টিনসেড ঘরেই জন্ম নিয়েছিলেন সৈয়দ শরীফ ওসমান হাদি। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হাদির বেড়ে ওঠা এখানেই। তবে এই ঘরে হাদি যেন এখন কেবলই, ছবি। ঘাতকের গুলিতে চিরতরে বিদায় নেয়ায়, শূন্যতায় ছেয়ে তার জন্মভূমি।
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার খাসমহল পৌর এলাকায় ১৯৯৩ সালের জন্ম নেয় ওসমান হাদি। বাবা মাওলানা আবদুল হাদি ও মা তাসলিমা হাদির ঘরে ৬ সন্তানের মধ্যে হাদি ছিলেন সবার ছোট।
এলাকাবাসী জানান, শৈশব থেকেই হাদি ছিলেন প্রতিবাদের এক কণ্ঠস্বর। নেছারাবাদ এন এস কামিল মাদরাসা থেকে দাখিল ও আলিম শেষ করে পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমির পাঠ চুকান। স্বজনদের পাশাপাশি গ্রামবাসীর কাছে হাদি যেন কেবল একটি নাম নয়, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেয়ায় প্রতিষ্ঠানের প্রতিচ্ছবি হয়েছেন। তাইতো তার নিহতের ঘটনা মানতে পারছে না কেউই। কেউ অঝরে, কেউ কাঁদছেন গুমরে গুমরে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই চেনা, অচেনা বহু মানুষ ভিড় করেন হাদির এই ভাঙাচুরা ঘরের সামনেই। বাড়িতে থাকা হাদির বোন আর বোনের পরিবারকে সান্ত্বনা দেবার ভাষা পাচ্ছে না আগতরা। সাথে কেউ স্মৃতি আওড়ান, কারো মুখে হাদি হত্যার বিচারের দাবি।
অপরদিকে, হাদির শ্বশুরবাড়ি বরিশালের বাবুগঞ্জেও চলছে শোকের মাতম। অল্প বয়সে স্বামী হারা স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের অনিশ্চিত ভবিষ্যতে উদ্বিগ্ন স্বজনরা। দাবি, আর যেন কোন মায়ের কোল খালি না হয় হাদির মত।
প্রসঙ্গত, গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পুরানা পল্টনে নির্বাচনি প্রচারণার সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে মাথায় গুরুতর আঘাত পান ওসমান হাদি। ঢাকা মেডিকেল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) তাকে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৫
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৪২
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৭
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৪০

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪১
ঝালকাঠির নলছিটিতে সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স ও মিডওয়াইফারি কোর্সের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের শিরাবরণ, মাথায় ক্যাপ পরানো, প্রতীক ধারণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া এলাকায় বরিশাল–পটুয়াখালী মহাসড়কের পাশে অবস্থিত সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের নিজস্ব ভবনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
ইনস্টিটিউটের আয়োজনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ কমলা রানী রায়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদিজা বেগম, সেবা তত্ত্বাবধায়ক, শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান মোঃ শাহাদাত হোসেন মল্লিক এবং পায়রা নার্সিং ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার পারভিন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষকবৃন্দ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। পরে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
ঝালকাঠির নলছিটিতে সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স ও মিডওয়াইফারি কোর্সের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের শিরাবরণ, মাথায় ক্যাপ পরানো, প্রতীক ধারণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় নলছিটি উপজেলার দপদপিয়া এলাকায় বরিশাল–পটুয়াখালী মহাসড়কের পাশে অবস্থিত সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের নিজস্ব ভবনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
ইনস্টিটিউটের আয়োজনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ কমলা রানী রায়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদিজা বেগম, সেবা তত্ত্বাবধায়ক, শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান মোঃ শাহাদাত হোসেন মল্লিক এবং পায়রা নার্সিং ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান শামসুন্নাহার পারভিন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সুলতান সকিনা নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষকবৃন্দ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। পরে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:২৭
রাজধানী ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি তার নিজ জন্মভূমি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার মানুষের কাছে অত্যন্ত পরিচিত ও প্রিয় মুখ।
ভদ্র আচরণ, সদালাপী স্বভাব এবং মানুষের উপকারে সবসময় এগিয়ে আসার মানসিকতার কারণে তিনি অল্প সময়েই সবার হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় এলে তিনি সবার সঙ্গে মিশতেন এবং সবার খোঁজ-খবর নিতেন। এমনটাই বলছেন তার নিজ এলাকার বাসিন্দারা।
নিজ এলাকার বাসিন্দা রাশিদা বেগম বলেন, ওসমান হাদি খুব ভালো। আমাদের খুব ভালোবাসে, ভালো ব্যবহার করে। হাদির জন্য এমন কেউ নেই যে তার চোখের পানি পড়ে না। তাকে গুলি করেছে এটার আমরা বিচার চাই। হাদি দালানে থাকেন না, ভাঙা একটি টিনের ঘরে থাকত তারা। তিনি চাইলে অনেক কিছু করতে পারতেন তা করেননি। তাদের পরিবারে সবাই ভালো।
আরেক বাসিন্দা নাছির খান বলেন, ওসমান হাদি ছোট থেকেই আমাদের এখানে বড় হয়েছে। কখনো আমাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেনি। সে এলাকায় এলে সবার সাথে মিলেমিশে থাকত, সবার খোঁজখবর নিত। আমরা তার জন্য দোয়া করি দ্রুত আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসুক। হাদি যে এতো জনপ্রিয় হবে তা আমরা কল্পনাও করিনি। ও গুলিবিদ্ধ না হলে ঢাকা-৮ আসনের এমপি হতো।
স্থানীয় তরুণ রাকিব হোসেন বলেন, হাদি ভাই এলাকায় এলে আমাদের সঙ্গে খেলাধুলা করত। আমাদের নামাজ পড়ার জন্য উৎসাহ দিতেন। তার ব্যবহারে আমাদের সবাইকে কাছে টেনে নিত। আমরা চাই ওসমান ভাই আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসুক। এলাকায় সবার কাছে প্রিয় ওসমান হাদি ভাই।
এদিকে তার বাড়িতে চুরির ঘটনার পর ওই বাড়িসহ আশপাশে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলে জানিয়েছেন নলছিটি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আলম।
এর আগে গত শুক্রবার রাজধানীর পল্টনে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে।’
রাজধানী ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি তার নিজ জন্মভূমি ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার মানুষের কাছে অত্যন্ত পরিচিত ও প্রিয় মুখ।
ভদ্র আচরণ, সদালাপী স্বভাব এবং মানুষের উপকারে সবসময় এগিয়ে আসার মানসিকতার কারণে তিনি অল্প সময়েই সবার হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় এলে তিনি সবার সঙ্গে মিশতেন এবং সবার খোঁজ-খবর নিতেন। এমনটাই বলছেন তার নিজ এলাকার বাসিন্দারা।
নিজ এলাকার বাসিন্দা রাশিদা বেগম বলেন, ওসমান হাদি খুব ভালো। আমাদের খুব ভালোবাসে, ভালো ব্যবহার করে। হাদির জন্য এমন কেউ নেই যে তার চোখের পানি পড়ে না। তাকে গুলি করেছে এটার আমরা বিচার চাই। হাদি দালানে থাকেন না, ভাঙা একটি টিনের ঘরে থাকত তারা। তিনি চাইলে অনেক কিছু করতে পারতেন তা করেননি। তাদের পরিবারে সবাই ভালো।
আরেক বাসিন্দা নাছির খান বলেন, ওসমান হাদি ছোট থেকেই আমাদের এখানে বড় হয়েছে। কখনো আমাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেনি। সে এলাকায় এলে সবার সাথে মিলেমিশে থাকত, সবার খোঁজখবর নিত। আমরা তার জন্য দোয়া করি দ্রুত আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসুক। হাদি যে এতো জনপ্রিয় হবে তা আমরা কল্পনাও করিনি। ও গুলিবিদ্ধ না হলে ঢাকা-৮ আসনের এমপি হতো।
স্থানীয় তরুণ রাকিব হোসেন বলেন, হাদি ভাই এলাকায় এলে আমাদের সঙ্গে খেলাধুলা করত। আমাদের নামাজ পড়ার জন্য উৎসাহ দিতেন। তার ব্যবহারে আমাদের সবাইকে কাছে টেনে নিত। আমরা চাই ওসমান ভাই আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসুক। এলাকায় সবার কাছে প্রিয় ওসমান হাদি ভাই।
এদিকে তার বাড়িতে চুরির ঘটনার পর ওই বাড়িসহ আশপাশে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ওসমান হাদির গ্রামের বাড়িতে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ মোতায়েন রয়েছে বলে জানিয়েছেন নলছিটি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আলম।
এর আগে গত শুক্রবার রাজধানীর পল্টনে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে।’

১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:২৭
জেলার নলছিটিতে ট্রলির ধাক্কায় লিমা আক্তার (৩০) নামে এক নারী মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার স্বামী মোটরসাইকেল চালক আহত হয়েছেন।
আজ সকাল ১০টায় উপজেলার ভৈরবপাশা ইউনিয়নের লক্ষণকাঠি এলাকায় বরিশাল -ঝালকাঠি আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আলম দুর্ঘটনায় নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত লিমা আক্তার ইশ্বরকাঠি এলাকার ব্যবসায়ী রাজু মল্লিকের স্ত্রী। তাদের ৫ বছর বয়সি ও ২ বছর বয়সি দুটি সন্তান রয়েছে।
নিহত লিমার ভাসুর ইউপি সদস্য পারভেজ মল্লিক জানান, বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে ঝালকাঠি আসার সময় পিছন থেকে একটি ট্রলি ধাক্কা দেয়। এতে লিমা আক্তার গুরুতর আহত হন। লিমা আক্তারকে উদ্ধার করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলার নলছিটিতে ট্রলির ধাক্কায় লিমা আক্তার (৩০) নামে এক নারী মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার স্বামী মোটরসাইকেল চালক আহত হয়েছেন।
আজ সকাল ১০টায় উপজেলার ভৈরবপাশা ইউনিয়নের লক্ষণকাঠি এলাকায় বরিশাল -ঝালকাঠি আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আলম দুর্ঘটনায় নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত লিমা আক্তার ইশ্বরকাঠি এলাকার ব্যবসায়ী রাজু মল্লিকের স্ত্রী। তাদের ৫ বছর বয়সি ও ২ বছর বয়সি দুটি সন্তান রয়েছে।
নিহত লিমার ভাসুর ইউপি সদস্য পারভেজ মল্লিক জানান, বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে ঝালকাঠি আসার সময় পিছন থেকে একটি ট্রলি ধাক্কা দেয়। এতে লিমা আক্তার গুরুতর আহত হন। লিমা আক্তারকে উদ্ধার করে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.