০২ জুন, ২০২৫ ০৭:২৫
ঈদুল আজহা ঘিরে মসলার চাহিদা বাড়লেও বরিশালে স্থিতিশীল রয়েছে মসলার বাজার। বেশ কিছুদিন ধরেই মসলার দাম অনেকটা আগের মতোই রয়েছে। তবে পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে কিছুটা বেশি দামে মসলা বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ ক্রেতাদের।
সোমবার (২ জুন) সকালে বরিশাল নগরীর চকবাজার, বাজার রোড, বাংলাবাজারসহ আরও কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি বাজারে মানভেদে প্রতিকেজি এলাচ ৪৬০০-৫০০০, জিরা ৫৫০-৬৫০ টাকা, দারুচিনি ৪৫০-৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১৩৫০-১৪৫০ টাকা, কালো গোলমরিচ কেজি ১৪০০-১৫০০, কিশমিশ ৫৫০-৬৫০ টাকা, আদা ১০০-১২০ টাকা কেজি, রসুন ১২০-১৪০ টাকা ও পেঁয়াজ ৫০-৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে খুচরা বাজারে মসলার দাম প্রতি কেজিতে ৫০-৬০ টাকা বেশি দেখা গেছে।
চকবাজার মসলার পাইকারি ব্যবসায়ী গৌতম শাহা বলেন, গত কয়েক মাস ধরেই মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মাঝে একবার মসলার দাম কিছুটা বাড়লেও আবার কমেছে। তাছাড়া এখন মসলার সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। তাই দাম আগের তুলনায় কম।
বাজার রোড এলাকার মসলা ব্যবসায়ী মোস্তফা হাওলাদার জানান, অনেক মসলা দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা হয়। তাই মসলার দাম অনেকটা বিশ্ববাজারের ওপর নির্ভর করে। তবে পাইকারি বাজারে মসলা যে দামে বিক্রি করা হয় খুচরা বাজারে তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হওয়ার কারণে অনেকে মনে করেন পাইকারি বাজারেও মসলার দাম বেড়েছে।
বাংলাবাজার এলাকার খুচরা ব্যবসায়ী আল-আমিন খান বলেন, পাইকারি বাজার থেকে মসলা কিনে পরিবহন খরচ দিয়ে আনতে হয়। পরে প্যাকেজিং ও সংরক্ষণের খরচের জন্য দাম খুচরা পর্যায়ে কেজিতে কিছুটা বেশি রাখতে হয়। অন্যথায় সব খরচ দিয়ে পোষানো যায় না।
তবে ক্রেতারা বলছেন, মসলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও সাধারণের নাগালের মধ্যে নেই। ছোট পরিবারগুলোর জন্য একসঙ্গে অনেক মসলার দরকার হয় না, তাই তাদের খুচরা বাজারের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। মসলার দাম পাইকারি বাজারেও কমানো উচিত। পাইকারি বাজারে দাম কমলে খুচরা বাজারেও দাম কমে যাবে।
মসলা কিনতে আসা রাসেল বলেন, খুচরা বাজারে দাম বেশি নিলেও সেখান থেকে কিনতে হচ্ছে। কারণ অল্প পরিমাণ মসলাতো আর পাইকারি বাজার থেকে কেনা যায় না। তাছাড়া নিয়মিত বাজার মনিটরিং দরকার।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক অপূর্ব অধিকারী বলেন, প্রায় প্রতিদিনই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি রোধে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের জরিমানা করা হচ্ছে। দাম বেশি রাখার কোনো অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদুল আজহা ঘিরে মসলার চাহিদা বাড়লেও বরিশালে স্থিতিশীল রয়েছে মসলার বাজার। বেশ কিছুদিন ধরেই মসলার দাম অনেকটা আগের মতোই রয়েছে। তবে পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে কিছুটা বেশি দামে মসলা বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ ক্রেতাদের।
সোমবার (২ জুন) সকালে বরিশাল নগরীর চকবাজার, বাজার রোড, বাংলাবাজারসহ আরও কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাইকারি বাজারে মানভেদে প্রতিকেজি এলাচ ৪৬০০-৫০০০, জিরা ৫৫০-৬৫০ টাকা, দারুচিনি ৪৫০-৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১৩৫০-১৪৫০ টাকা, কালো গোলমরিচ কেজি ১৪০০-১৫০০, কিশমিশ ৫৫০-৬৫০ টাকা, আদা ১০০-১২০ টাকা কেজি, রসুন ১২০-১৪০ টাকা ও পেঁয়াজ ৫০-৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে খুচরা বাজারে মসলার দাম প্রতি কেজিতে ৫০-৬০ টাকা বেশি দেখা গেছে।
চকবাজার মসলার পাইকারি ব্যবসায়ী গৌতম শাহা বলেন, গত কয়েক মাস ধরেই মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মাঝে একবার মসলার দাম কিছুটা বাড়লেও আবার কমেছে। তাছাড়া এখন মসলার সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। তাই দাম আগের তুলনায় কম।
বাজার রোড এলাকার মসলা ব্যবসায়ী মোস্তফা হাওলাদার জানান, অনেক মসলা দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা হয়। তাই মসলার দাম অনেকটা বিশ্ববাজারের ওপর নির্ভর করে। তবে পাইকারি বাজারে মসলা যে দামে বিক্রি করা হয় খুচরা বাজারে তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হওয়ার কারণে অনেকে মনে করেন পাইকারি বাজারেও মসলার দাম বেড়েছে।
বাংলাবাজার এলাকার খুচরা ব্যবসায়ী আল-আমিন খান বলেন, পাইকারি বাজার থেকে মসলা কিনে পরিবহন খরচ দিয়ে আনতে হয়। পরে প্যাকেজিং ও সংরক্ষণের খরচের জন্য দাম খুচরা পর্যায়ে কেজিতে কিছুটা বেশি রাখতে হয়। অন্যথায় সব খরচ দিয়ে পোষানো যায় না।
তবে ক্রেতারা বলছেন, মসলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও সাধারণের নাগালের মধ্যে নেই। ছোট পরিবারগুলোর জন্য একসঙ্গে অনেক মসলার দরকার হয় না, তাই তাদের খুচরা বাজারের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। মসলার দাম পাইকারি বাজারেও কমানো উচিত। পাইকারি বাজারে দাম কমলে খুচরা বাজারেও দাম কমে যাবে।
মসলা কিনতে আসা রাসেল বলেন, খুচরা বাজারে দাম বেশি নিলেও সেখান থেকে কিনতে হচ্ছে। কারণ অল্প পরিমাণ মসলাতো আর পাইকারি বাজার থেকে কেনা যায় না। তাছাড়া নিয়মিত বাজার মনিটরিং দরকার।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ-পরিচালক অপূর্ব অধিকারী বলেন, প্রায় প্রতিদিনই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি রোধে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের জরিমানা করা হচ্ছে। দাম বেশি রাখার কোনো অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
০৯ জুন, ২০২৫ ১০:৩০
বরিশালের বাবুগঞ্জে এক ঈদ পুনর্মিলনী, শুভেচ্ছা বিনিময় ও মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং সহ-সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ। রোববার (৮ জুন) দুপুরে উপজেলার দেহেরগতি গ্রামে তার পৈত্রিক বাড়িতে ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে আয়োজিত ওই মিলনমেলায় বিএনপির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের ঢল নামে। এসময় জনস্রোত সামলাতে হিমশিম খেতে হয় স্বেচ্ছাসেবকদের।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান। শারীরিক অসুস্থতা সত্যেও তার উপস্থিতি অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা যোগ করে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবায়দুল হক চাঁন, সাবেক সংসদ সদস্য মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ ও বরিশাল মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার। এসময় বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য ও মুলাদীর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার খান, জেলা বিএনপির সদস্য ও বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরাত হোসেন কচি তালুকদার, জেলা কৃষকদলের সভাপতি মহসিন আলম, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আওলাদ হোসেনসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সহস্রাধিক বিএনপি নেতা এবং তাদের বিপুল সংখ্যক কর্মী-সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজন প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং সহ-সম্পাদক ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ বলেন, 'ঈদ উপলক্ষ্যে এক পুনর্মিলনীর মাধ্যমে বিএনপি নেতাকর্মীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় এবং তৃণমূল কর্মীদের সাথে সিনিয়র নেতাদের এক সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির মিলনমেলা করার উদ্দেশ্যেই আমার এই আয়োজন। আমি সবসময়ই তৃণমূল নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছি, নিয়মিত খোঁজখবর রেখেছি। তাদের বিভিন্ন সংকটে এবং প্রয়োজনে পাশে দাঁড়িয়েছি। সাধ্যমতো সাহায্য-সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। বাবুগঞ্জ-মুলাদীর সর্বস্তরের মানুষের জন্য কাজ করতে চাই বলেই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়েছি। আমার নেতা জনাব তারেক রহমানের আদর্শ ধারণ করে আমি সারাজীবন দলের জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই।'
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিম রহমান বলেন, 'বর্তমানে আমি শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ। তারপরেও ব্যারিস্টার আসাদের আমন্ত্রণে বাবুগঞ্জ-মুলাদীর সর্বস্তরের মানুষের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা ও সৌহার্দ্য বিনিময় করতে আসলাম। বরিশালে দলীয় সাংগঠনিক সভা ও কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করবো। মানুষ বহুবছর ভোট দিতে পারেনি। তাই সংস্কারের নামে কালক্ষেপণ সহ্য করবে না জনগণ। ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন দেখতে চাই আমরা।'
বরিশালের বাবুগঞ্জে এক ঈদ পুনর্মিলনী, শুভেচ্ছা বিনিময় ও মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং সহ-সম্পাদক ও বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ। রোববার (৮ জুন) দুপুরে উপজেলার দেহেরগতি গ্রামে তার পৈত্রিক বাড়িতে ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে আয়োজিত ওই মিলনমেলায় বিএনপির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের ঢল নামে। এসময় জনস্রোত সামলাতে হিমশিম খেতে হয় স্বেচ্ছাসেবকদের।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিমা রহমান। শারীরিক অসুস্থতা সত্যেও তার উপস্থিতি অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা যোগ করে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবায়দুল হক চাঁন, সাবেক সংসদ সদস্য মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ ও বরিশাল মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার। এসময় বরিশাল জেলা বিএনপির সদস্য ও মুলাদীর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুস সাত্তার খান, জেলা বিএনপির সদস্য ও বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইসরাত হোসেন কচি তালুকদার, জেলা কৃষকদলের সভাপতি মহসিন আলম, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আওলাদ হোসেনসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সহস্রাধিক বিএনপি নেতা এবং তাদের বিপুল সংখ্যক কর্মী-সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
আয়োজন প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং সহ-সম্পাদক ব্যারিস্টার মনিরুজ্জামান আসাদ বলেন, 'ঈদ উপলক্ষ্যে এক পুনর্মিলনীর মাধ্যমে বিএনপি নেতাকর্মীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় এবং তৃণমূল কর্মীদের সাথে সিনিয়র নেতাদের এক সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির মিলনমেলা করার উদ্দেশ্যেই আমার এই আয়োজন। আমি সবসময়ই তৃণমূল নেতাকর্মীদের পাশে থেকেছি, নিয়মিত খোঁজখবর রেখেছি। তাদের বিভিন্ন সংকটে এবং প্রয়োজনে পাশে দাঁড়িয়েছি। সাধ্যমতো সাহায্য-সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি। বাবুগঞ্জ-মুলাদীর সর্বস্তরের মানুষের জন্য কাজ করতে চাই বলেই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়েছি। আমার নেতা জনাব তারেক রহমানের আদর্শ ধারণ করে আমি সারাজীবন দলের জন্য এবং সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই।'
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বেগম সেলিম রহমান বলেন, 'বর্তমানে আমি শারীরিকভাবে একটু অসুস্থ। তারপরেও ব্যারিস্টার আসাদের আমন্ত্রণে বাবুগঞ্জ-মুলাদীর সর্বস্তরের মানুষের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা ও সৌহার্দ্য বিনিময় করতে আসলাম। বরিশালে দলীয় সাংগঠনিক সভা ও কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করবো। মানুষ বহুবছর ভোট দিতে পারেনি। তাই সংস্কারের নামে কালক্ষেপণ সহ্য করবে না জনগণ। ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন দেখতে চাই আমরা।'
০৮ জুন, ২০২৫ ০৭:৪৫
বরিশাল-ঢাকা নৌ-পথে যাত্রীবাহী কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার রাতে লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত আদেশ জারি করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এর আগে শুক্রবার রাতে লঞ্চের মালিক মনজুরুল ইসলাম ফেরদৌসসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানা মামলা করে কোস্টগার্ড।
বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক মুহম্মদ মোবরাক হোসেনের স্বাক্ষরিত রুট পারমিট স্থগিত আদেশে বলা হয়েছে, এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাত্রা করে। সদরঘাট টার্মিনাল ত্যাগ করার পর পোস্তগোলা ব্রীজ অতিক্রম করার আগে লঞ্চের একটি প্রপেলার ভেঙে যায়। বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানার পর বিআইডব্লিউটিএ’র পরিবহন পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম দায়িত্বরত মাস্টার শুক্কুর এবং ড্রাইভার মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। তারা প্রপেলার ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করলে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে লঞ্চের মাস্টারকে যাত্রা বাতিল করে সদরঘাট টার্মিনালে ফেরত আসার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিএ যুগ্ম-পরিচালক (নৌনিট্রা) লঞ্চের মাস্টারের সঙ্গে ফোনে কথা বলে অনুরূপ নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এমনকি নির্দেশ অমান্য করে লঞ্চটি এক ইঞ্জিনে চালিয়ে শুক্রবার সকালে বরিশালে পৌঁছায়। এতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এবং ঈদ-উল-আযহায় ঘরমুখো যাত্রীদের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। ফলে কর্তৃপক্ষের তথা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারতো। লঞ্চটির চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।
এর আগে শুক্রবার সকালে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চ বরিশাল নৌবন্দরে পৌঁছার পর যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ কর্মচারীদের তুমুল বাকবিতন্ডা হয়। যাত্রীদের অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে তখন কোস্টগার্ড ঘটনাস্থলে গেলে লঞ্চের মালিক ফেরদৌস দলবলসহ কোস্টগার্ড ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অসাদচরণ করেন।
সেই ঘটনায় সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে শুক্রবার রাতে মামলা করেন কোস্টগার্ডের কমান্ডার শাহ-জালাল। এরপরে গ্রেপ্তার হয়েছেন কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের ম্যানেজার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন এবং মাস্টার শুকুর আলী। মামলা এবং গ্রেপ্তারের একদিন পরে কীর্তনখোলা ১০ লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত করল বিআইডব্লিউটিএ।’
বরিশাল-ঢাকা নৌ-পথে যাত্রীবাহী কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট স্থগিত করা হয়েছে। শনিবার রাতে লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত আদেশ জারি করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এর আগে শুক্রবার রাতে লঞ্চের মালিক মনজুরুল ইসলাম ফেরদৌসসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি থানা মামলা করে কোস্টগার্ড।
বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক মুহম্মদ মোবরাক হোসেনের স্বাক্ষরিত রুট পারমিট স্থগিত আদেশে বলা হয়েছে, এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চটি বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে যাত্রী নিয়ে ঢাকা সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশে যাত্রা করে। সদরঘাট টার্মিনাল ত্যাগ করার পর পোস্তগোলা ব্রীজ অতিক্রম করার আগে লঞ্চের একটি প্রপেলার ভেঙে যায়। বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানার পর বিআইডব্লিউটিএ’র পরিবহন পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম দায়িত্বরত মাস্টার শুক্কুর এবং ড্রাইভার মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করেন। তারা প্রপেলার ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করলে সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়াতে লঞ্চের মাস্টারকে যাত্রা বাতিল করে সদরঘাট টার্মিনালে ফেরত আসার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিআইডব্লিউটিএ যুগ্ম-পরিচালক (নৌনিট্রা) লঞ্চের মাস্টারের সঙ্গে ফোনে কথা বলে অনুরূপ নির্দেশনা দেন। পরবর্তীতে মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এমনকি নির্দেশ অমান্য করে লঞ্চটি এক ইঞ্জিনে চালিয়ে শুক্রবার সকালে বরিশালে পৌঁছায়। এতে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এবং ঈদ-উল-আযহায় ঘরমুখো যাত্রীদের জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা ছিল। ফলে কর্তৃপক্ষের তথা সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারতো। লঞ্চটির চলাচল পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।
এর আগে শুক্রবার সকালে কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চ বরিশাল নৌবন্দরে পৌঁছার পর যাত্রীদের সঙ্গে লঞ্চ কর্মচারীদের তুমুল বাকবিতন্ডা হয়। যাত্রীদের অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে তখন কোস্টগার্ড ঘটনাস্থলে গেলে লঞ্চের মালিক ফেরদৌস দলবলসহ কোস্টগার্ড ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে অসাদচরণ করেন।
সেই ঘটনায় সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে শুক্রবার রাতে মামলা করেন কোস্টগার্ডের কমান্ডার শাহ-জালাল। এরপরে গ্রেপ্তার হয়েছেন কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের ম্যানেজার মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন এবং মাস্টার শুকুর আলী। মামলা এবং গ্রেপ্তারের একদিন পরে কীর্তনখোলা ১০ লঞ্চটির রুট পারমিট স্থগিত করল বিআইডব্লিউটিএ।’
০৭ জুন, ২০২৫ ০৪:১৬
বরিশালে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক পরিবেশে ঈদের জামাত আদায় করতে পেরে শুকরিয়া জানিয়েছেন মুসল্লিরা।শনিবার (৭ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় শহরের বান্দরোডের হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
নামাজে ইমামতি করেন কালেক্টরেট জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মামুন।
সকাল থেকেই ঈদের জামাতে অংশগ্রহণ করতে দলে দলে ঈদগাহ ময়দানে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা।
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কায়ছার, জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ধর্মপ্রাণ মানুষ ঈদের প্রধান জামাতে অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে নামাজ শেষে মোনাজাতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করা হয়। অপরদিকে নামাজ শেষে পরস্পরের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মুসল্লিরা।
প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এছাড়া নগরের ৫ শতাধিক মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা।
বরিশালে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক পরিবেশে ঈদের জামাত আদায় করতে পেরে শুকরিয়া জানিয়েছেন মুসল্লিরা।শনিবার (৭ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় শহরের বান্দরোডের হেমায়েত উদ্দিন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
নামাজে ইমামতি করেন কালেক্টরেট জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মামুন।
সকাল থেকেই ঈদের জামাতে অংশগ্রহণ করতে দলে দলে ঈদগাহ ময়দানে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা।
বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কায়ছার, জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেন, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ধর্মপ্রাণ মানুষ ঈদের প্রধান জামাতে অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে নামাজ শেষে মোনাজাতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করা হয়। অপরদিকে নামাজ শেষে পরস্পরের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মুসল্লিরা।
প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এছাড়া নগরের ৫ শতাধিক মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজ শেষে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.