১৮ জুন, ২০২৫ ০১:০০
ভোলা থেকে ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ রয়েছে এক নারী, যার আনুমানিক বয়স ২০ থেকে ২২ বছর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ ঘাট থেকে আধা ঘণ্টা লঞ্চ চালানোর পর মেঘনা নদীতে তিনি ঝাঁপ দেন৷ এ ঘটনায় তখন লঞ্চ জুড়ে যাত্রীদের মাঝে ব্যপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নদীতে ঝাপ দেওয়া নিখোঁজ নারীর এখন অবধি সঠিক পরিচয় ও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ তথ্য নিশ্চিত করছেন কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু।
লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু সাংবাদিকদের জানান, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে কর্ণফুলী-৪ লঞ্চটি৷ কালিগঞ্চ ঘাট করে ছেড়েঁ আসার আধা ঘণ্টা পর তৃতীয় তলা থেকে এক নারী যাত্রী নদীতে ঝাপঁ দিয়েছে এমন খবর তিনি শুনতে পান। পরে লঞ্চটি দ্রুত ঘুড়িয়ে ঘটনা স্থলের কাছাকাছি গেলে লাইফ বয়া ফালানো হয়। এর মধ্যে একবার নদীতে ভাসা অবস্থায় ওই নারীকে দেখলেও কাছাকাছি গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি ধারণা করছেন তাৎক্ষণাত ডুবে যাওয়ায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘণ্টাখানেক খুঁজাখুঁজি করার পর কোস্টগার্ডকে ঘটনাটি অবহিত করে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি চলে যায়৷ ওই নারী ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেন৷
লঞ্চ স্টাফ ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ নারী প্রথমে ইলিশা ঘাট থেকে কেবিন নিয়েছিলো৷ কেবিন নেওয়ার সময় ওই নারী একা ছিলেন। পরে লঞ্চ ছাড়ার পর নারীর কাছে টাকা নেই বলে কেবিন ম্যানকে জানানোর পর ওই নারীকে ঢেকে যেতে বললে তিনি লঞ্চের তৃতীয় তলায় গিয়ে মুঠোফোনে কারো সাথে কথা বলতে দেখা গেছে৷ মুঠোফোনে কথা বলার পরে তাকে কিছুটা মুমূর্ষু অবস্থায় দেখা গেছে। পরে হঠাৎ নদীতে ঝাপ দেন৷ তখন পাশে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা ডাক-চিৎকারে লঞ্চটি ঘুরে তাকে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ তবে একবার তাকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেলেও পরে আর দেখা যায়নি।
লঞ্চে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ থেকে হঠাৎ করেই তৃতীয় তলা থেকে এক নারী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিষয়টি নজরে আসতেই আশপাশের লোকজন ও লঞ্চের স্টাফরা ডাক চিৎকার শুরু করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডুবে যাওয়ায় তাকে আর পাওয়া যায়নি৷
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যহত রয়েছে তবে ঘটনাটি আত্মহত্যা, না কি দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
ভোলা থেকে ঢাকাগামী কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের তৃতীয় তলা থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ রয়েছে এক নারী, যার আনুমানিক বয়স ২০ থেকে ২২ বছর হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ ঘাট থেকে আধা ঘণ্টা লঞ্চ চালানোর পর মেঘনা নদীতে তিনি ঝাঁপ দেন৷ এ ঘটনায় তখন লঞ্চ জুড়ে যাত্রীদের মাঝে ব্যপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নদীতে ঝাপ দেওয়া নিখোঁজ নারীর এখন অবধি সঠিক পরিচয় ও সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ তথ্য নিশ্চিত করছেন কর্ণফুলী-৪ লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু।
লঞ্চের সুপারভাইজার নান্টু বাবু সাংবাদিকদের জানান, ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে সোয়া ১০টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসে কর্ণফুলী-৪ লঞ্চটি৷ কালিগঞ্চ ঘাট করে ছেড়েঁ আসার আধা ঘণ্টা পর তৃতীয় তলা থেকে এক নারী যাত্রী নদীতে ঝাপঁ দিয়েছে এমন খবর তিনি শুনতে পান। পরে লঞ্চটি দ্রুত ঘুড়িয়ে ঘটনা স্থলের কাছাকাছি গেলে লাইফ বয়া ফালানো হয়। এর মধ্যে একবার নদীতে ভাসা অবস্থায় ওই নারীকে দেখলেও কাছাকাছি গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি৷ তবে তিনি ধারণা করছেন তাৎক্ষণাত ডুবে যাওয়ায় তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘণ্টাখানেক খুঁজাখুঁজি করার পর কোস্টগার্ডকে ঘটনাটি অবহিত করে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চটি চলে যায়৷ ওই নারী ভোলার ইলিশা ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে উঠেন৷
লঞ্চ স্টাফ ও বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ নারী প্রথমে ইলিশা ঘাট থেকে কেবিন নিয়েছিলো৷ কেবিন নেওয়ার সময় ওই নারী একা ছিলেন। পরে লঞ্চ ছাড়ার পর নারীর কাছে টাকা নেই বলে কেবিন ম্যানকে জানানোর পর ওই নারীকে ঢেকে যেতে বললে তিনি লঞ্চের তৃতীয় তলায় গিয়ে মুঠোফোনে কারো সাথে কথা বলতে দেখা গেছে৷ মুঠোফোনে কথা বলার পরে তাকে কিছুটা মুমূর্ষু অবস্থায় দেখা গেছে। পরে হঠাৎ নদীতে ঝাপ দেন৷ তখন পাশে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা ডাক-চিৎকারে লঞ্চটি ঘুরে তাকে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ তবে একবার তাকে নদীতে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেলেও পরে আর দেখা যায়নি।
লঞ্চে থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোলার ইলিশা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা কর্ণফুলী-৪ লঞ্চ থেকে হঠাৎ করেই তৃতীয় তলা থেকে এক নারী নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। বিষয়টি নজরে আসতেই আশপাশের লোকজন ও লঞ্চের স্টাফরা ডাক চিৎকার শুরু করেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার চেষ্টা করে৷ কিন্তু ডুবে যাওয়ায় তাকে আর পাওয়া যায়নি৷
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত নিখোঁজ নারীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যহত রয়েছে তবে ঘটনাটি আত্মহত্যা, না কি দুর্ঘটনাবশত ঘটেছে—তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৯
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫৪
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৫২
১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৯
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:১৮
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
ভোলা জেলার ১০টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) মধ্যে পঞ্চমবারের মতো শ্রেষ্ঠ হয়েছেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম। জুলাই মাসে থানা এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ বিভিন্ন পুলিশিং কর্মকান্ড বিশেষ অবদান রাখায় তাকে শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে অনুষ্ঠিত মাসিক কল্যাণ সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলামের হাতে সম্মাননা পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরীফুল হক। এ ছাড়া বিপুল পরিমাণ জাল টাকা উদ্ধার করায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন লালমোহন থানার এসআই মো. আবু ইউসুফ।
ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলে ভবিষ্যতের কর্মকান্ড আরো আগ্রহ সৃষ্টি হয়। আমাকে জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত করায় পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই অর্জন কেবল আমার একার না, এটি আমার থানার সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনগণেরও।
এই পুরস্কারের মাধ্যমে আশা করছি থানা এলাকার সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আগামীতে আরো ভালো কাজ করা সম্ভব হবে। এ সময় সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অরিত সরকার, মো. মেহেদী হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষাণবীশ) মো. হুমায়ুন কবিরসহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল মাসেও জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হয়েছিলেন লালমোহন থানার মো. সিরাজুল ইসলাম।
১৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:০৬
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভোলার মনপুরায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. সুজা উদ্দিন সুজনকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে উপজেলার রামনেওয়াজ চৌধুরী বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। পুলিশ জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর আক্রমণের মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার মো. সুজা উদ্দিন সুজন ১ নম্বর মনপুরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা। তিনি সৈয়দ আহম্মদের ছেলে।
মনপুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান কবির দুপুরে জানান, মো. সুজনের বিরুদ্ধে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। পরে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:৩১
ভোলার লালমোহন পৌরসভার হাইস্কুল সুপার মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
তবে এরইমধ্যে পুরোপুরি পুড়ে যায় ৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরো কয়েকটি দোকান। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডর সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।অগ্নিকাÐে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পলি শো কর্নার, রাইট চয়েজ ফ্যাশন, নাফি ফ্যাশন, ফ্যাশন, নিউ রিফাত ফ্যাশন। এ ছাড়াও ওয়ান ফ্যাশন, হাদিস বস্ত্রালয়, ইভা ফ্যাশনসহ আরো কয়েকটি দোকানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন হাইস্কুল সুপার মার্কেট ব্যবসয়ী সমিতির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ঘর মালিকদেরও আরো ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছি। আমরা এসব ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করে ইউএনওর কাছে পাঠিয়েছি।
আশা করছি উপজেলা প্রশাসন শিগগিরই এসব ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবেন। লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাÐের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ ছাড়া ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে। এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, আমরা ইতোমধ্যে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার এবং নগদ অর্থ সহযোগিতা দিয়েছি। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরবর্তীতেকোনো বরাদ্দ এলে তা এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দ্রুত সময়ে মধ্যে পৌঁছে দেয়া হবে।
ভোলার লালমোহন পৌরসভার হাইস্কুল সুপার মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
তবে এরইমধ্যে পুরোপুরি পুড়ে যায় ৫টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় আরো কয়েকটি দোকান। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডর সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা।অগ্নিকাÐে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- পলি শো কর্নার, রাইট চয়েজ ফ্যাশন, নাফি ফ্যাশন, ফ্যাশন, নিউ রিফাত ফ্যাশন। এ ছাড়াও ওয়ান ফ্যাশন, হাদিস বস্ত্রালয়, ইভা ফ্যাশনসহ আরো কয়েকটি দোকানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
লালমোহন হাইস্কুল সুপার মার্কেট ব্যবসয়ী সমিতির সভাপতি মো. শহিদুল ইসলাম জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অন্তত ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া ঘর মালিকদেরও আরো ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছি। আমরা এসব ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রস্তুত করে ইউএনওর কাছে পাঠিয়েছি।
আশা করছি উপজেলা প্রশাসন শিগগিরই এসব ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবেন। লালমোহন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত স্টেশন কর্মকর্তা মো. সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি।
বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাÐের সূত্রপাত হতে পারে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি। এ ছাড়া ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে কাজ চলছে। এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ জানান, আমরা ইতোমধ্যে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে শুকনো খাবার এবং নগদ অর্থ সহযোগিতা দিয়েছি। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হবে। পরবর্তীতেকোনো বরাদ্দ এলে তা এই অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে দ্রুত সময়ে মধ্যে পৌঁছে দেয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.