
১৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৩০
অনলাইন জুয়া, পর্নোগ্রাফি ও অনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার প্রতিরোধে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে ৷ এ অপরাধ প্রতিরোধে সরকার জরুরি কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ৷ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয় ৷
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্মবান্ধব রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রোমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে।
এই ধরনের কার্যক্রম বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর পরিপন্থী।
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ধারা ২০(১) অনুযায়ী, সাইবার স্পেসে জুয়া বা বেটিং সম্পর্কিত পোর্টাল, অ্যাপস বা কনটেন্ট তৈরি, পরিচালনা, প্রচার, বিজ্ঞাপন প্রকাশ বা উৎসাহ প্রদান করা দণ্ডনীয় অপরাধ। একইভাবে, ধারা ২৫(১) অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক কনটেন্ট প্রচার, প্রচারে সহায়তা বা প্রচারের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন প্রকাশও অধ্যাদেশ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই ধরনের কার্যকলাপ তরুণ সমাজের নৈতিক বিকাশ, সামাজিক মূল্যবোধ ও পারিবারিক বন্ধনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং রাষ্ট্রীয় নৈতিক কাঠামোর জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। উপরোক্ত আইনি ভিত্তির আলোকে, সরকার ও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (NCSA) অনলাইন জুয়া, পর্নোগ্রাফি ও অনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার প্রতিরোধে নিম্নলিখিত জরুরি নির্দেশনা প্রদান করছে:-
১. দেশের সব পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার জন্য নির্দেশনা: বাংলাদেশের সব পত্রিকা অনলাইন সংবাদপত্র, নিউজ পোর্টালসহ যে কোনো স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংস্থার কর্তৃপক্ষকে জানানো যাচ্ছে যে, তাদের ডিফল্ট সাইট/অ্যাপ্লিকেশন, ব্রাউজার-ভিত্তিক বিজ্ঞাপনের অংশবিশেষ (Ad Part) বা গুগল অ্যাডসেন্স ও অন্যান্য বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মে বা কাস্টমাইজ করা বিজ্ঞাপন অংশে কোনোভাবেই পর্নোগ্রাফি, জুয়া বা গ্যাম্বলিং সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন না। এটি সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর স্পষ্ট লঙ্ঘন, যা শাস্তিমূলক ব্যবস্থার আওতায় পড়বে।
২. মিডিয়া সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নির্দেশনা: দেশের সব মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের প্রতি আহ্বান জানানো যাচ্ছে যে, তারা যেন জুয়া, বেটিং, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক কোনো পণ্য, সেবা বা ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন বা প্রোমোশনাল কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকেন। এ ধরনের বিজ্ঞাপন দেওয়া বা প্রচারে সহায়তা করা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। জনস্বার্থে নৈতিক ও দায়িত্বশীল আচরণের মাধ্যমে একটি সুস্থ ডিজিটাল সংস্কৃতি গড়ে তোলার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
৩. দেশি ও বিদেশি ওয়েবসাইট/অ্যাপ্লিকেশনের জন্য নির্দেশনা: বাংলাদেশে পরিচালিত বা বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য অ্যাক্সেসযোগ্য কোনো দেশি বা বিদেশি ওয়েবসাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কোনো কনটেন্ট, অ্যাড বা লিংক প্রচার বা প্রচারে সহায়তা করা যাবে না। জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি এ ধরনের কনটেন্ট মনিটরিং কার্যক্রম আরও জোরদার করেছে এবং প্রয়োজনবোধে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট বা প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে ব্লকিং, জরিমানা বা আইনি ব্যবস্থা নেবে।
৪. মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মের জন্য নির্দেশনা: মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিকতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় আইন, পপ-আপ ব্লকিং ও ফিল্টারিং নীতি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোকে ওয়েবসাইট, পত্রিকা ও নিউজ পোর্টাল, অ্যাপ ইত্যাদি ডিফল্ট অ্যাডসেন্সে না চালিয়ে বরং কাস্টমাইজড করতে হবে, যাতে জুয়া, পর্ন, গ্যাম্বলিং এবং এতদসংক্রান্ত গেইমিং বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ না আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলবে এবং প্রচলিত আইন ভঙ্গ করলে জনমত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করার বিষয় সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে এবং এ ব্যাপারে পাবলিক কমিউনিকেশন করা হবে।
সরকার মনে করে, একটি নৈতিক, নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল সমাজ গঠনে সরকারি সংস্থা, মিডিয়া, প্রযুক্তি কোম্পানি ও নাগরিক সমাজের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য। কোনো নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি অনলাইনে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন বা কনটেন্ট দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক notify@ncsa.gov.bd ঠিকানায় রিপোর্ট করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে। এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পযবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
অনলাইন জুয়া, পর্নোগ্রাফি ও অনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার প্রতিরোধে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে ৷ এ অপরাধ প্রতিরোধে সরকার জরুরি কিছু নির্দেশনা দিয়েছে ৷ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয় ৷
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্মবান্ধব রাখতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং ও পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রোমোশনাল কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে।
এই ধরনের কার্যক্রম বাংলাদেশের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২-এর পরিপন্থী।
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ধারা ২০(১) অনুযায়ী, সাইবার স্পেসে জুয়া বা বেটিং সম্পর্কিত পোর্টাল, অ্যাপস বা কনটেন্ট তৈরি, পরিচালনা, প্রচার, বিজ্ঞাপন প্রকাশ বা উৎসাহ প্রদান করা দণ্ডনীয় অপরাধ। একইভাবে, ধারা ২৫(১) অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক কনটেন্ট প্রচার, প্রচারে সহায়তা বা প্রচারের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন প্রকাশও অধ্যাদেশ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই ধরনের কার্যকলাপ তরুণ সমাজের নৈতিক বিকাশ, সামাজিক মূল্যবোধ ও পারিবারিক বন্ধনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং রাষ্ট্রীয় নৈতিক কাঠামোর জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। উপরোক্ত আইনি ভিত্তির আলোকে, সরকার ও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (NCSA) অনলাইন জুয়া, পর্নোগ্রাফি ও অনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার প্রতিরোধে নিম্নলিখিত জরুরি নির্দেশনা প্রদান করছে:-
১. দেশের সব পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার জন্য নির্দেশনা: বাংলাদেশের সব পত্রিকা অনলাইন সংবাদপত্র, নিউজ পোর্টালসহ যে কোনো স্থানীয় এবং আঞ্চলিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন সংস্থার কর্তৃপক্ষকে জানানো যাচ্ছে যে, তাদের ডিফল্ট সাইট/অ্যাপ্লিকেশন, ব্রাউজার-ভিত্তিক বিজ্ঞাপনের অংশবিশেষ (Ad Part) বা গুগল অ্যাডসেন্স ও অন্যান্য বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মে বা কাস্টমাইজ করা বিজ্ঞাপন অংশে কোনোভাবেই পর্নোগ্রাফি, জুয়া বা গ্যাম্বলিং সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন না। এটি সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর স্পষ্ট লঙ্ঘন, যা শাস্তিমূলক ব্যবস্থার আওতায় পড়বে।
২. মিডিয়া সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নির্দেশনা: দেশের সব মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের প্রতি আহ্বান জানানো যাচ্ছে যে, তারা যেন জুয়া, বেটিং, পর্নোগ্রাফি বা অনৈতিক কোনো পণ্য, সেবা বা ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন বা প্রোমোশনাল কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকেন। এ ধরনের বিজ্ঞাপন দেওয়া বা প্রচারে সহায়তা করা সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। জনস্বার্থে নৈতিক ও দায়িত্বশীল আচরণের মাধ্যমে একটি সুস্থ ডিজিটাল সংস্কৃতি গড়ে তোলার জন্য সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
৩. দেশি ও বিদেশি ওয়েবসাইট/অ্যাপ্লিকেশনের জন্য নির্দেশনা: বাংলাদেশে পরিচালিত বা বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য অ্যাক্সেসযোগ্য কোনো দেশি বা বিদেশি ওয়েবসাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কোনো কনটেন্ট, অ্যাড বা লিংক প্রচার বা প্রচারে সহায়তা করা যাবে না। জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি এ ধরনের কনটেন্ট মনিটরিং কার্যক্রম আরও জোরদার করেছে এবং প্রয়োজনবোধে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট বা প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে ব্লকিং, জরিমানা বা আইনি ব্যবস্থা নেবে।
৪. মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মের জন্য নির্দেশনা: মোবাইল কোম্পানি, আইএসপি, গুগল অ্যাডসেন্স, মেটা অ্যাডসহ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্মগুলোকেও বাংলাদেশের প্রচলিত আইন ও নৈতিকতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থানীয় আইন, পপ-আপ ব্লকিং ও ফিল্টারিং নীতি কঠোরভাবে অনুসরণের জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোকে ওয়েবসাইট, পত্রিকা ও নিউজ পোর্টাল, অ্যাপ ইত্যাদি ডিফল্ট অ্যাডসেন্সে না চালিয়ে বরং কাস্টমাইজড করতে হবে, যাতে জুয়া, পর্ন, গ্যাম্বলিং এবং এতদসংক্রান্ত গেইমিং বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ না আসে। জুয়ার বিজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলবে এবং প্রচলিত আইন ভঙ্গ করলে জনমত সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ব্লক করার বিষয় সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করবে এবং এ ব্যাপারে পাবলিক কমিউনিকেশন করা হবে।
সরকার মনে করে, একটি নৈতিক, নিরাপদ ও সুশৃঙ্খল সমাজ গঠনে সরকারি সংস্থা, মিডিয়া, প্রযুক্তি কোম্পানি ও নাগরিক সমাজের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য। কোনো নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি অনলাইনে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন বা কনটেন্ট দেখতে পান, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক notify@ncsa.gov.bd ঠিকানায় রিপোর্ট করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সরকার দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্ম বান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত রাখবে। এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পযবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২৪
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৯
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৮

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:০১
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক সম্পত্তির হিসাব দাখিল করতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন অধ্যাদেশ-২০২৫-এ কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
বিকেলে রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বৈঠকের এ তথ্য জানান প্রেস সচিব।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৪৭
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর ১টায় খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এ তথ্য জানান।
জাহিদ হোসেন জানান, মেডিকেল বোর্ডে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধায়নে সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন খালেদা জিয়া।
এ সময় দলের পক্ষ থেকে দেশবাসীর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এর আগে গতকাল রোববার (২৩ নভেম্বর) রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। এরপর মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
খালেদা জিয়ার শারীরিক সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে জাহিদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে।
এদিকে খালেদা জিয়া তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান জাহিদ।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৬
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাত বছর ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জয়ের এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করছেন।
একই আদালত গত ২৩ নভেম্বর প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলার রায়ের জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
এর মধ্যে তিন মামলায় সাত বছর করে শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৫ বছরের সাজা পাওয়া জয় দ্বিতীয় মামলার আসামি ছিলেন। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ আসামি ১৭ জন। তৃতীয় মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। এ মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
পৃথক তিনটি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৪৭ জন। তবে এক ব্যক্তি একাধিক মামলার আসামি হওয়ায় ব্যক্তি হিসেবে মোট আসামির সংখ্যা ২৩ জন। এরমধ্যে প্রথম মামলায় শেখ হাসিনাসহ আসামি ১২ জন; দ্বিতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও জয়সহ আসামি ১৭ জন এবং তৃতীয় মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ আসামি ১৮ জন।
তিন মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছাড়াও অন্য ২০ আসামি হলেন—সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) শফি উল হক, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, মেজর (ইঞ্জি.) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, রাজউকের সাবেক উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সরকার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) কবির আল আসাদ, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-২) শেখ শাহিনুল ইসলাম, পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মো. কামরুল ইসলাম, উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান, উপপরিচালক হাবিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মাদ সালাউদ্দিন।
গত ৩১ জুলাই আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালত তিনটি মামলাতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। মামলাগুলোর বিচারকাজ চলাকালে ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। গত ১৭ নভেম্বর পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।
প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) পৃথক ৬টি মামলা করে। এসব মামলায় শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ অন্যদের আসামি করা হয়। সেই ৬ মামলার মধ্যে আজ তিনটির রায় দিলো আদালত।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.