
১০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:২১
ভোলার মনপুরায় মৎস্য বিভাগ ও যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে ৪৫ টি সমুদ্রগামী ফিশিং বোটের মজুদকৃত বরফ জব্দ করে বিনষ্ট করা হয়েছে। ইলিশের প্রজনন ও মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এসব ফিশিং বোট সাগরে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল হোসেনের নের্তৃত্বে নবনিযুক্ত উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উজ্জ্বল বনিক'র তত্ত্বাবধানে নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড ও পুলিশের একটি চৌখস টিম এ অভিযান পরিচালনা করেন।
বৃহস্পতিবার (০৯ অক্টোবর) উপজেলার জনতা বাজার, লতাখালি ও তালতলা মৎস্যঘাটে সকাল ১০ টা থেকে রাত ০৭ টা পর্যন্ত প্রায় ০৯ ঘন্টা ব্যাপী অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এছাড়াও রাত ০৮ টায় উপজেলার কলাতলী চরের ঘোলের খাল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে মাছ ধরা অবস্থায় ১৫ হাজার মিটার ইলিশ জাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জাল উপজেলার হাজীর হাট লঞ্চঘাটে এনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
জানা যায়, ইলিশ প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে। অবরোধ কালিন সময়ে উপজেলার সমুদ্রগামী ফিশিং বোটের একটি বৃহৎ অংশ বরফ মজুদ করে সাগরে মাছ শিকারে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল হোসেন মনপুরায় আসেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড ও পুলিশের যৌথ টিম নিয়ে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন। দিনব্যাপী এ অভিযানে তারা তল্লাশী চালিয়ে ৪৫ টি ফিশিংবোটে মজুদকৃত বরফ শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। এতে দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের জনতা বাজার মাছঘাটে ২৭ টি, উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের লতাখালি মাছঘাটে ৭ টি ও তালতলা মাছঘাটে ১১ টি ফিশিং বোটে বোঝাইকৃত বরফ জব্দ করা হয়। এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মিদের উপস্থিতি জব্দকৃত বরফ বিনষ্ট করা হয়।
অভিযানে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন, উপজেলা মৎস্য অফিসের ক্ষেত্র সহকারী মোঃ মনিরুল ইসলাম, সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের তথ্য সংগ্রহকারী মো হেলাল উদ্দিন ও মো রাসেদ প্রমূখ।
এব্যাপারে নবনিযুক্ত উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উজ্জ্বল বনিক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমাদের জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মহোদয় এ অভিযান পরিচালন করেন। ৪৫ টি ফিশিং বোটের মজুদকৃত বরফ আমরা বিনস্ট করেছি। এবং মা ইলিশ রক্ষায় নিষেধাজ্ঞার সময়ে আমাদের মৎস্য দপ্তরের টিম ও কোস্ট গার্ড নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রাখবে।
ভোলার মনপুরায় মৎস্য বিভাগ ও যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে ৪৫ টি সমুদ্রগামী ফিশিং বোটের মজুদকৃত বরফ জব্দ করে বিনষ্ট করা হয়েছে। ইলিশের প্রজনন ও মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এসব ফিশিং বোট সাগরে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল হোসেনের নের্তৃত্বে নবনিযুক্ত উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উজ্জ্বল বনিক'র তত্ত্বাবধানে নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড ও পুলিশের একটি চৌখস টিম এ অভিযান পরিচালনা করেন।
বৃহস্পতিবার (০৯ অক্টোবর) উপজেলার জনতা বাজার, লতাখালি ও তালতলা মৎস্যঘাটে সকাল ১০ টা থেকে রাত ০৭ টা পর্যন্ত প্রায় ০৯ ঘন্টা ব্যাপী অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এছাড়াও রাত ০৮ টায় উপজেলার কলাতলী চরের ঘোলের খাল সংলগ্ন মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে মাছ ধরা অবস্থায় ১৫ হাজার মিটার ইলিশ জাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জাল উপজেলার হাজীর হাট লঞ্চঘাটে এনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।
জানা যায়, ইলিশ প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে। অবরোধ কালিন সময়ে উপজেলার সমুদ্রগামী ফিশিং বোটের একটি বৃহৎ অংশ বরফ মজুদ করে সাগরে মাছ শিকারে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল হোসেন মনপুরায় আসেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড ও পুলিশের যৌথ টিম নিয়ে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেন। দিনব্যাপী এ অভিযানে তারা তল্লাশী চালিয়ে ৪৫ টি ফিশিংবোটে মজুদকৃত বরফ শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। এতে দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের জনতা বাজার মাছঘাটে ২৭ টি, উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়নের লতাখালি মাছঘাটে ৭ টি ও তালতলা মাছঘাটে ১১ টি ফিশিং বোটে বোঝাইকৃত বরফ জব্দ করা হয়। এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মিদের উপস্থিতি জব্দকৃত বরফ বিনষ্ট করা হয়।
অভিযানে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন, উপজেলা মৎস্য অফিসের ক্ষেত্র সহকারী মোঃ মনিরুল ইসলাম, সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের তথ্য সংগ্রহকারী মো হেলাল উদ্দিন ও মো রাসেদ প্রমূখ।
এব্যাপারে নবনিযুক্ত উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উজ্জ্বল বনিক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমাদের জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মহোদয় এ অভিযান পরিচালন করেন। ৪৫ টি ফিশিং বোটের মজুদকৃত বরফ আমরা বিনস্ট করেছি। এবং মা ইলিশ রক্ষায় নিষেধাজ্ঞার সময়ে আমাদের মৎস্য দপ্তরের টিম ও কোস্ট গার্ড নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রাখবে।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৪৩
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.