
১৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:২৭
জুলাই আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ফরিদপুরে চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রবিবার (১৬ নভেম্বর) বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যা।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘিরে সার্বিক নিরাপত্তাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মাঠে দায়িত্ব পালন করবে চার প্লাটুন বিজিবি। এ ছাড়া ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে যানবাহনের চলাচল নির্বিঘ্নে করতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।’
ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল বলেন, ‘জেলাজুড়ে আমাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এর বাইরে প্রতিটা উপজেলা এবং মহাসড়কগুলোতে থাকবে পুলিশ এবং র্যাবের টহল টিম। যেকোনো ধরনের নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত আছি আমরা।’
গত ১৩ নভেম্বর ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের অন্তত পাঁচটি পয়েন্টে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গাছের গুঁড়ি এবং টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করেছিলেন। এতে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায় দক্ষিণ অঞ্চলের। সেদিন ছয় ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
প্রসঙ্গত, জুলাই আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা একটি মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণার নির্ধারিত দিন ছিল ১৩ নভেম্বর। সেদিন ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ। ৭ নভেম্বর রাত থেকে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা শুরু হয়। সোমবার এ মামলার রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। এ রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অনলাইনে আবার কর্মসূচির কথা বলেছে। এর মধ্যে রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
জুলাই আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ফরিদপুরে চার প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। রবিবার (১৬ নভেম্বর) বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যা।
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘিরে সার্বিক নিরাপত্তাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মাঠে দায়িত্ব পালন করবে চার প্লাটুন বিজিবি। এ ছাড়া ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে যানবাহনের চলাচল নির্বিঘ্নে করতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।’
ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আব্দুল জলিল বলেন, ‘জেলাজুড়ে আমাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এর বাইরে প্রতিটা উপজেলা এবং মহাসড়কগুলোতে থাকবে পুলিশ এবং র্যাবের টহল টিম। যেকোনো ধরনের নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত আছি আমরা।’
গত ১৩ নভেম্বর ঢাকা-খুলনা ও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের অন্তত পাঁচটি পয়েন্টে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গাছের গুঁড়ি এবং টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করেছিলেন। এতে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায় দক্ষিণ অঞ্চলের। সেদিন ছয় ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
প্রসঙ্গত, জুলাই আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা একটি মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণার নির্ধারিত দিন ছিল ১৩ নভেম্বর। সেদিন ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ। ৭ নভেম্বর রাত থেকে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা শুরু হয়। সোমবার এ মামলার রায় ঘোষণার তারিখ ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। এ রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অনলাইনে আবার কর্মসূচির কথা বলেছে। এর মধ্যে রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটছে।

১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে এসে পৌঁছাবে। পরে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গভীর রাতে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে শুক্রবার সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে ওসমান হাদির মরদেহ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করা হবে। ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
সংগঠনটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে ওসমান হাদির দ্বিতীয় জানাজা শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে এই জানাজায় শরিক হওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। এর আগে শুক্রবার সকাল ১০টায় সিঙ্গাপুরের ঐতিহাসিক দ্য আঙ্গুলিয়া মসজিদে ওসমান হাদির প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে ওসমান হাদির মৃত্যুতে শনিবার একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার বাদ জুমা দেশের প্রতিটি মসজিদে ওসমান হাদির রূহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়গুলোতেও হবে বিশেষ প্রার্থনা।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পুরানা পল্টনে নির্বাচনী প্রচারণার সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে মাথায় গুরুতর আঘাত পান ওসমান হাদি। ঢাকা মেডিকেল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) তাকে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে এসে পৌঁছাবে। পরে শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গভীর রাতে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে শুক্রবার সিঙ্গাপুরের স্থানীয় সময় বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে ওসমান হাদির মরদেহ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করা হবে। ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
সংগঠনটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে ওসমান হাদির দ্বিতীয় জানাজা শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে এই জানাজায় শরিক হওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। এর আগে শুক্রবার সকাল ১০টায় সিঙ্গাপুরের ঐতিহাসিক দ্য আঙ্গুলিয়া মসজিদে ওসমান হাদির প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে ওসমান হাদির মৃত্যুতে শনিবার একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার রাতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার বাদ জুমা দেশের প্রতিটি মসজিদে ওসমান হাদির রূহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়গুলোতেও হবে বিশেষ প্রার্থনা।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর পুরানা পল্টনে নির্বাচনী প্রচারণার সময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে মাথায় গুরুতর আঘাত পান ওসমান হাদি। ঢাকা মেডিকেল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) তাকে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২৩:৪৪
খুলনা আড়ংঘাটা থানার শলুয়া এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে সাংবাদিক এমদাদুল হক মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দেবা (৪৩) নামে একজন আহত হয়েছেন। আড়ংঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজাহান আহমেদকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত এমদাদুল হক মিলন একটি অনলাইন পত্রিকায় কাজ করতেন এবং আড়ংঘাটা প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ২০ মিনিটে আড়ংঘাটায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এমদাদুল হক মিলন শলুয়া বাজারে অবস্থিত জনতা ব্যাংকের পাশে চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। রাত আনুমানিক ৯টা ২০ মিনিটে দুইটি মোটরসাইকেলে চারজন দুর্বৃত্ত এসে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মিলন খুলনার বর্তমান সময় নামে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে কর্মরত ছিলেন। চায়ের দোকানে বসে থাকা দেবা নামে অপর একজন আহত হন। দেবাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
আড়ংঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজাহান আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, আমরা অপরাধীদের ধরতে অভিযান শুরু করেছি। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’
খুলনা আড়ংঘাটা থানার শলুয়া এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে সাংবাদিক এমদাদুল হক মিলন (৪৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দেবা (৪৩) নামে একজন আহত হয়েছেন। আড়ংঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজাহান আহমেদকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত এমদাদুল হক মিলন একটি অনলাইন পত্রিকায় কাজ করতেন এবং আড়ংঘাটা প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ২০ মিনিটে আড়ংঘাটায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এমদাদুল হক মিলন শলুয়া বাজারে অবস্থিত জনতা ব্যাংকের পাশে চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। রাত আনুমানিক ৯টা ২০ মিনিটে দুইটি মোটরসাইকেলে চারজন দুর্বৃত্ত এসে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মিলন খুলনার বর্তমান সময় নামে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে কর্মরত ছিলেন। চায়ের দোকানে বসে থাকা দেবা নামে অপর একজন আহত হন। দেবাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সার্জারি ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
আড়ংঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ শাহজাহান আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, আমরা অপরাধীদের ধরতে অভিযান শুরু করেছি। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৬
রাজধানীর হাজারীবাগে একটি বেসরকারি ছাত্রী হোস্টেল থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেত্রী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধারের খবর দিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকালে জিগাতলা পুরাতন কাঁচাবাজার রোড এলাকায় ওই হোস্টেল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়।
জান্নাতারা রুমী এনসিপির ধানমণ্ডি থানা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে দলের যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে থেকে তিনি সাইবার বুলিংসহ হুমকি-ধমকির শিকার হচ্ছিলেন বলে জানিয়েছেন এনসিপির নেতারা। এরই এক পর্যায়ে তিনি আত্মহননের পথ বেছে নেন বলে অভিযোগ তাদের।
তার মৃত্যুর ঘটনায় দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা ফেসবুকে তার ভেরিফায়েড পেজে একাধিক পোস্ট ও স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন। একটিতে সহযোদ্ধার সঙ্গে মেসেঞ্জার কথোপকথনে জান্নাত আরা রুমী লেখেন, ‘আমার জন্য অপেক্ষা করছে মৃত্যু’। এতে হুমকি-ধমকি ও সাইবার বুলিংয়ের কারণেও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার কথা লেখেন তিনি।
তারেক রেজা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘কিভাবে লিখব বুঝছি না। আমার হাত কাঁপছে। আপনাদের মনে থাকার কথা, গত মাসে শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ের দিন ধানমণ্ডি ৩২-এ ফ্যাসিস্ট ও খুনি আওয়ামী লীগাররা কী সিন ক্রিয়েট করেছিল। সেখানে একজন জেন-জি নারীকে আপনারা দেখেছিলেন, এক আওয়ামী লীগারকে (যে জিয়ার কবর খুড়তে চাইছিল) পিটায়ে পুলিশের কাছে ধরায়ে দিতে।
তিনি বলেন, ‘সেই জেন-জি নারী গত এক মাস ধরে আওয়ামী লীগের ক্রমাগত সাইবার বুলিং, হত্যা ও রেপ থ্রেটে অতিষ্ঠ হয়ে আজ রাতে আত্মহত্যা করেছেন। নাম: জান্নাত আরা রুমি, যুগ্ম সমন্বয়কারী, এনসিপি ধানমণ্ডি থানা। ধানমণ্ডির ভাইব্রাদারদের সঙ্গে কথা হলো। তারা গত এক মাসে সাধ্যমতো চেষ্টা করেছে তার পাশে থাকার।’
সাইবার বুলিং আর ফোনকলে সারা দিন থ্রেট পাওয়ার পরও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো সাহায্য পাওয়া যায়নি অভিযোগ করে তারেক বলেন, ‘কারোর কল্পনাতেও ছিল না, বুলিংয়ের মাত্রা এত তীব্র যে, সে আত্মহননের পথ বেছে নেবে।
এটাকে আমরা আত্মহত্যা হিসেবে দেখতে রাজি নই। এটা খুন। যারা আমার বোনের জীবনকে তছনছ করে দিয়েছে, তাদের জীবন আমরা শান্তিতে কাটাতে দেব না। আমার বোনের রক্তের শপথ!’
রাজধানীর হাজারীবাগে একটি বেসরকারি ছাত্রী হোস্টেল থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেত্রী জান্নাতারা রুমীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধারের খবর দিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকালে জিগাতলা পুরাতন কাঁচাবাজার রোড এলাকায় ওই হোস্টেল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়।
জান্নাতারা রুমী এনসিপির ধানমণ্ডি থানা শাখার যুগ্ম সমন্বয়কারী ছিলেন বলে দলের যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে থেকে তিনি সাইবার বুলিংসহ হুমকি-ধমকির শিকার হচ্ছিলেন বলে জানিয়েছেন এনসিপির নেতারা। এরই এক পর্যায়ে তিনি আত্মহননের পথ বেছে নেন বলে অভিযোগ তাদের।
তার মৃত্যুর ঘটনায় দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব তারেক রেজা ফেসবুকে তার ভেরিফায়েড পেজে একাধিক পোস্ট ও স্ক্রিনশট শেয়ার করেছেন। একটিতে সহযোদ্ধার সঙ্গে মেসেঞ্জার কথোপকথনে জান্নাত আরা রুমী লেখেন, ‘আমার জন্য অপেক্ষা করছে মৃত্যু’। এতে হুমকি-ধমকি ও সাইবার বুলিংয়ের কারণেও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার কথা লেখেন তিনি।
তারেক রেজা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘কিভাবে লিখব বুঝছি না। আমার হাত কাঁপছে। আপনাদের মনে থাকার কথা, গত মাসে শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ের দিন ধানমণ্ডি ৩২-এ ফ্যাসিস্ট ও খুনি আওয়ামী লীগাররা কী সিন ক্রিয়েট করেছিল। সেখানে একজন জেন-জি নারীকে আপনারা দেখেছিলেন, এক আওয়ামী লীগারকে (যে জিয়ার কবর খুড়তে চাইছিল) পিটায়ে পুলিশের কাছে ধরায়ে দিতে।
তিনি বলেন, ‘সেই জেন-জি নারী গত এক মাস ধরে আওয়ামী লীগের ক্রমাগত সাইবার বুলিং, হত্যা ও রেপ থ্রেটে অতিষ্ঠ হয়ে আজ রাতে আত্মহত্যা করেছেন। নাম: জান্নাত আরা রুমি, যুগ্ম সমন্বয়কারী, এনসিপি ধানমণ্ডি থানা। ধানমণ্ডির ভাইব্রাদারদের সঙ্গে কথা হলো। তারা গত এক মাসে সাধ্যমতো চেষ্টা করেছে তার পাশে থাকার।’
সাইবার বুলিং আর ফোনকলে সারা দিন থ্রেট পাওয়ার পরও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো সাহায্য পাওয়া যায়নি অভিযোগ করে তারেক বলেন, ‘কারোর কল্পনাতেও ছিল না, বুলিংয়ের মাত্রা এত তীব্র যে, সে আত্মহননের পথ বেছে নেবে।
এটাকে আমরা আত্মহত্যা হিসেবে দেখতে রাজি নই। এটা খুন। যারা আমার বোনের জীবনকে তছনছ করে দিয়েছে, তাদের জীবন আমরা শান্তিতে কাটাতে দেব না। আমার বোনের রক্তের শপথ!’
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৫
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৪২
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৭
১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০০:৪০