
০৪ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:৫০
ষাটের দশকের ছাত্ররাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আর একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসৈনিক, আওয়ামী লীগের এক সময়ের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর গুঞ্জন উঠেছে। তবে তিনি যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, তারা জানিয়েছেন—মৃত্যুর খবরটি গুজব।
বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতা নিয়ে ১০ দিন ধরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তোফায়েল আহমেদ। তার অবস্থা ‘ভালো নয়’ বলে শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর খবর সত্য নয়।’
শনিবার রাতে তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর খবর দেয় কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম। কেউ কেউ আবার পরে প্রত্যাহার করে নেয়। এর আগেও তার মৃত্যুর গুজব ছড়ায়।
এ বিষয়ে হাসপাতালের ‘কাস্টমার কেয়ার’ প্রতিনিধি মোরশেদুল রাত পৌনে ১১টার দিকে বলেন, ‘এ ধরনের খবর গত এক সপ্তাহ থেকেই ছড়াচ্ছে। আমাদের কাছেও অনেকে ফোন করে বিষয়টি জানতে চাইছেন। তিনি আমাদের হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি আছেন। সেক্ষেত্রে ওনার সর্বশেষ পরিস্থিতি যারা চিকিৎসা দিচ্ছেন, তারাই বলতে পারবেন। তবে খারাপ কিছু হলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন, সে সময় সাংবাদিকরাও জানতে পারবেন।
তার ব্যক্তিগত সহকারী আবুল খায়ের বলেন, সাবেক এ মন্ত্রীর অবস্থা ‘অপরিবর্তিত রয়েছে’।
এদিকে, তোফায়েল আহমেদের জামাতা ডা. তৌহিদুজ্জামান সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, শনিবার রাত ৮টার দিকে ওনার অবস্থা খারাপের দিকে চলে গিয়েছিল; প্রেশার ও পালস কমে গিয়েছিল। সেটা আবার সেটেল করেছে। ওনার অবস্থা ক্রিটিক্যাল। আগের চেয়েও অবনতি হয়েছে। তবে এখনো তিনি জীবিত আছেন।
পরিবারের এক সদস্য বলেন, কয়েক বছর ধরেই হুইলচেয়ারে চলাফেরা করেন তোফায়েল আহমেদ। স্ট্রোকের কারণে তার শরীরের একাংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যায়। বাঁ হাত ও পা অবশ হয়ে পড়ায় তিনি চলাফেরায় অক্ষম হয়ে পড়েন।
তোফায়েল আহমেদ ১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর ভোলা জেলার কোড়ালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে আসা এই রাজনীতিক ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন তখন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তোফায়েল আহমেদ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি ভোলা থেকে একাধিকবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৯৯৬ থেকে ২০০১ আমলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক।
ষাটের দশকের ছাত্ররাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আর একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসৈনিক, আওয়ামী লীগের এক সময়ের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর গুঞ্জন উঠেছে। তবে তিনি যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, তারা জানিয়েছেন—মৃত্যুর খবরটি গুজব।
বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতা নিয়ে ১০ দিন ধরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তোফায়েল আহমেদ। তার অবস্থা ‘ভালো নয়’ বলে শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর খবর সত্য নয়।’
শনিবার রাতে তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর খবর দেয় কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম। কেউ কেউ আবার পরে প্রত্যাহার করে নেয়। এর আগেও তার মৃত্যুর গুজব ছড়ায়।
এ বিষয়ে হাসপাতালের ‘কাস্টমার কেয়ার’ প্রতিনিধি মোরশেদুল রাত পৌনে ১১টার দিকে বলেন, ‘এ ধরনের খবর গত এক সপ্তাহ থেকেই ছড়াচ্ছে। আমাদের কাছেও অনেকে ফোন করে বিষয়টি জানতে চাইছেন। তিনি আমাদের হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি আছেন। সেক্ষেত্রে ওনার সর্বশেষ পরিস্থিতি যারা চিকিৎসা দিচ্ছেন, তারাই বলতে পারবেন। তবে খারাপ কিছু হলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন, সে সময় সাংবাদিকরাও জানতে পারবেন।
তার ব্যক্তিগত সহকারী আবুল খায়ের বলেন, সাবেক এ মন্ত্রীর অবস্থা ‘অপরিবর্তিত রয়েছে’।
এদিকে, তোফায়েল আহমেদের জামাতা ডা. তৌহিদুজ্জামান সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, শনিবার রাত ৮টার দিকে ওনার অবস্থা খারাপের দিকে চলে গিয়েছিল; প্রেশার ও পালস কমে গিয়েছিল। সেটা আবার সেটেল করেছে। ওনার অবস্থা ক্রিটিক্যাল। আগের চেয়েও অবনতি হয়েছে। তবে এখনো তিনি জীবিত আছেন।
পরিবারের এক সদস্য বলেন, কয়েক বছর ধরেই হুইলচেয়ারে চলাফেরা করেন তোফায়েল আহমেদ। স্ট্রোকের কারণে তার শরীরের একাংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যায়। বাঁ হাত ও পা অবশ হয়ে পড়ায় তিনি চলাফেরায় অক্ষম হয়ে পড়েন।
তোফায়েল আহমেদ ১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর ভোলা জেলার কোড়ালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে আসা এই রাজনীতিক ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন তখন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তোফায়েল আহমেদ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি ভোলা থেকে একাধিকবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৯৯৬ থেকে ২০০১ আমলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক।
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:৫৭
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:২৪
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২৩:০৯
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৮

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৮
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) পক্ষ থেকে ভোলার লালমোহন উপজেলার নিখোঁজ ১৩ জেলের পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকায় নিখোঁজ প্রত্যেক জেলের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে এই এই অনুদান প্রদান করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহরুখ হাফিজ ডিকো, উপজেলার বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মো. ফরিদ উদ্দিন, সফিউল্লাহ হাওলাদার, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শাহিনুল ইসলাম কবির হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক কাজী হাসানুজ্জামান, ধলীগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো. নসু মেম্বারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
গত ১০ নভেম্বর ভোলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকা থেকে ৮ জন ও একই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাতিরখাল মৎস্যঘাট এলাকা থেকে ৫ জনসহ মোট ১৩ জন জেলে সাগরে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তবে যাত্রার ৬ দিনের মাথায় তাদের ফেরার কথা থাকলেও ১৭ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে ওইসব জেলে পরিবারগুলোতে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) পক্ষ থেকে ভোলার লালমোহন উপজেলার নিখোঁজ ১৩ জেলের পরিবারকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকায় নিখোঁজ প্রত্যেক জেলের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে এই এই অনুদান প্রদান করা হয়।
এ সময় লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহরুখ হাফিজ ডিকো, উপজেলার বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মো. ফরিদ উদ্দিন, সফিউল্লাহ হাওলাদার, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শাহিনুল ইসলাম কবির হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক কাজী হাসানুজ্জামান, ধলীগৌরনগর ইউনিয়ন পশ্চিম শাখা বিএনপির সভাপতি মো. নসু মেম্বারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
গত ১০ নভেম্বর ভোলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দলিল মাস্টার বাজার এলাকা থেকে ৮ জন ও একই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাতিরখাল মৎস্যঘাট এলাকা থেকে ৫ জনসহ মোট ১৩ জন জেলে সাগরে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তবে যাত্রার ৬ দিনের মাথায় তাদের ফেরার কথা থাকলেও ১৭ দিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও তাদের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে ওইসব জেলে পরিবারগুলোতে।

২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৫
মেঘনায় জেলের জেলে ধরা পরেছে রাজা ইলিশ। মাছটির ওজন ২ কেজি ৭৫ গ্রাম। ইলিশটি নিলামে ৮ হাজার দুইশত টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকালে তুলাতলি মৎস্যঘাটে আসলাম গোলদারের আড়তে রাজা ইলিশটি বিক্রি হয়।
আড়তের ম্যানেজার শরিফ হোসেন জানান, সকালের দিকে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের জেলে মো. মনিরুল ইসলাম মাঝিসহ তার সঙ্গী ইলিশ শিকার করছিলেন। মেঘনার তুলাতলি ও মদনপুরের মাঝামাঝি নদীতে তাদের জালে উঠে আসে রাজা ইলিশটি। ওই এলাকার জেলেরা বড় ইলিশকে রাজা ইলিশ বলে থাকেন।
তুলাতলি ঘাটের ইউনুছ ব্যাপারী জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই আড়তে ইলিশটি বিক্রি করতে নিয়ে আসেন জেলেরা। পরে তুলাতলি ঘাটের আড়তদার, মৎস্য ব্যবসায়ী ও খুচরা ক্রেতাদের উপস্থিতিতে মাছ নিলামে (ডাক) বিক্রি করা হয়। সর্ব্বোচ ৮ হাজার ২ শত টাকা দাম ধরে ইলিশটি কিনে নেন আড়তদার মো. জসিম উদ্দিন ব্যাপারী।
জসিম ব্যাপারী জানান, বরিশাল ও ঢাকার পাইকারি আড়তে বড় সাইজের ইলিশের চাহিদা অনেক বেশি। বড় সাইজের ইলিশ হলে তাদের কাছে দাম ব্যাপার না। তাই তিনি এত বেশি দাম দিয়ে মাছটি ক্রয় করেছে। বরিশাল বা ঢাকার পাইকারি আড়তে এই ইলিশটি ৯ থেকে সাড়ে ৯ হাজার টাকা বিক্রির আশা তার।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন জানান, প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে ইলিশের প্রজনন মৌসুম সফল হওয়ায় নদীতে বড় সাইজের ইলিশ প্রায়ই পাওয়া যাচ্ছে। ইলিশ মাছ সারাবছরই ডিম ছাড়ার জন্য সাগর থেকে নদীতে আসে। তবে বেশি ডিম ছাড়ে অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে। ওই ইলিশটি সাগর থেকে ডিম ছাড়ার জন্য উঠে আসছে। পরে তুলাতলি মাছ ঘাটের জেলেদের জালে ধরা পরেছে।
মেঘনায় জেলের জেলে ধরা পরেছে রাজা ইলিশ। মাছটির ওজন ২ কেজি ৭৫ গ্রাম। ইলিশটি নিলামে ৮ হাজার দুইশত টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকালে তুলাতলি মৎস্যঘাটে আসলাম গোলদারের আড়তে রাজা ইলিশটি বিক্রি হয়।
আড়তের ম্যানেজার শরিফ হোসেন জানান, সকালের দিকে ভোলা সদর উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের জেলে মো. মনিরুল ইসলাম মাঝিসহ তার সঙ্গী ইলিশ শিকার করছিলেন। মেঘনার তুলাতলি ও মদনপুরের মাঝামাঝি নদীতে তাদের জালে উঠে আসে রাজা ইলিশটি। ওই এলাকার জেলেরা বড় ইলিশকে রাজা ইলিশ বলে থাকেন।
তুলাতলি ঘাটের ইউনুছ ব্যাপারী জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই আড়তে ইলিশটি বিক্রি করতে নিয়ে আসেন জেলেরা। পরে তুলাতলি ঘাটের আড়তদার, মৎস্য ব্যবসায়ী ও খুচরা ক্রেতাদের উপস্থিতিতে মাছ নিলামে (ডাক) বিক্রি করা হয়। সর্ব্বোচ ৮ হাজার ২ শত টাকা দাম ধরে ইলিশটি কিনে নেন আড়তদার মো. জসিম উদ্দিন ব্যাপারী।
জসিম ব্যাপারী জানান, বরিশাল ও ঢাকার পাইকারি আড়তে বড় সাইজের ইলিশের চাহিদা অনেক বেশি। বড় সাইজের ইলিশ হলে তাদের কাছে দাম ব্যাপার না। তাই তিনি এত বেশি দাম দিয়ে মাছটি ক্রয় করেছে। বরিশাল বা ঢাকার পাইকারি আড়তে এই ইলিশটি ৯ থেকে সাড়ে ৯ হাজার টাকা বিক্রির আশা তার।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন জানান, প্রতিবছর ধারাবাহিকভাবে ইলিশের প্রজনন মৌসুম সফল হওয়ায় নদীতে বড় সাইজের ইলিশ প্রায়ই পাওয়া যাচ্ছে। ইলিশ মাছ সারাবছরই ডিম ছাড়ার জন্য সাগর থেকে নদীতে আসে। তবে বেশি ডিম ছাড়ে অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে। ওই ইলিশটি সাগর থেকে ডিম ছাড়ার জন্য উঠে আসছে। পরে তুলাতলি মাছ ঘাটের জেলেদের জালে ধরা পরেছে।

২৬ নভেম্বর, ২০২৫ ২১:৩৭
‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি: প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’ এই প্রতিপাদ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সকালে পৌরসভার হেলিপ্যাড মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতর এবং ভেটেরিনারি হাসপাতালের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। পরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উপলক্ষ্যে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া প্রদর্শনীতে বিভিন্ন স্টলে খামারিরা তাদের গবাদি পশু ও পাখি প্রদর্শণ করেন। অতিথিরা সেসব স্টল পরিদর্শন করেন।
লালমোহন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে এবং উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রকিবুল হাসান নিটোলের সঞ্চালনায় এ সময় ওসি (তদন্ত) মো. মাসুদ হাওলাদার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলী আহমদ আখন্দ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সোহেল মাহমুদ, উপজেলা পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা বাহালুল কবির খানসহ বিভিন্ন খামারিরা উপস্থিত ছিলেন।
‘দেশীয় জাত, আধুনিক প্রযুক্তি: প্রাণিসম্পদে হবে উন্নতি’ এই প্রতিপাদ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সকালে পৌরসভার হেলিপ্যাড মাঠে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ দফতর এবং ভেটেরিনারি হাসপাতালের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আজিজ। পরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী উপলক্ষ্যে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া প্রদর্শনীতে বিভিন্ন স্টলে খামারিরা তাদের গবাদি পশু ও পাখি প্রদর্শণ করেন। অতিথিরা সেসব স্টল পরিদর্শন করেন।
লালমোহন উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে এবং উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. রকিবুল হাসান নিটোলের সঞ্চালনায় এ সময় ওসি (তদন্ত) মো. মাসুদ হাওলাদার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলী আহমদ আখন্দ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সোহেল মাহমুদ, উপজেলা পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা বাহালুল কবির খানসহ বিভিন্ন খামারিরা উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.