
০৪ অক্টোবর, ২০২৫ ২৩:৫০
ষাটের দশকের ছাত্ররাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আর একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসৈনিক, আওয়ামী লীগের এক সময়ের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর গুঞ্জন উঠেছে। তবে তিনি যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, তারা জানিয়েছেন—মৃত্যুর খবরটি গুজব।
বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতা নিয়ে ১০ দিন ধরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তোফায়েল আহমেদ। তার অবস্থা ‘ভালো নয়’ বলে শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর খবর সত্য নয়।’
শনিবার রাতে তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর খবর দেয় কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম। কেউ কেউ আবার পরে প্রত্যাহার করে নেয়। এর আগেও তার মৃত্যুর গুজব ছড়ায়।
এ বিষয়ে হাসপাতালের ‘কাস্টমার কেয়ার’ প্রতিনিধি মোরশেদুল রাত পৌনে ১১টার দিকে বলেন, ‘এ ধরনের খবর গত এক সপ্তাহ থেকেই ছড়াচ্ছে। আমাদের কাছেও অনেকে ফোন করে বিষয়টি জানতে চাইছেন। তিনি আমাদের হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি আছেন। সেক্ষেত্রে ওনার সর্বশেষ পরিস্থিতি যারা চিকিৎসা দিচ্ছেন, তারাই বলতে পারবেন। তবে খারাপ কিছু হলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন, সে সময় সাংবাদিকরাও জানতে পারবেন।
তার ব্যক্তিগত সহকারী আবুল খায়ের বলেন, সাবেক এ মন্ত্রীর অবস্থা ‘অপরিবর্তিত রয়েছে’।
এদিকে, তোফায়েল আহমেদের জামাতা ডা. তৌহিদুজ্জামান সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, শনিবার রাত ৮টার দিকে ওনার অবস্থা খারাপের দিকে চলে গিয়েছিল; প্রেশার ও পালস কমে গিয়েছিল। সেটা আবার সেটেল করেছে। ওনার অবস্থা ক্রিটিক্যাল। আগের চেয়েও অবনতি হয়েছে। তবে এখনো তিনি জীবিত আছেন।
পরিবারের এক সদস্য বলেন, কয়েক বছর ধরেই হুইলচেয়ারে চলাফেরা করেন তোফায়েল আহমেদ। স্ট্রোকের কারণে তার শরীরের একাংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যায়। বাঁ হাত ও পা অবশ হয়ে পড়ায় তিনি চলাফেরায় অক্ষম হয়ে পড়েন।
তোফায়েল আহমেদ ১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর ভোলা জেলার কোড়ালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে আসা এই রাজনীতিক ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন তখন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তোফায়েল আহমেদ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি ভোলা থেকে একাধিকবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৯৯৬ থেকে ২০০১ আমলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক।
ষাটের দশকের ছাত্ররাজনীতির উজ্জ্বল নক্ষত্র, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান আর একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসৈনিক, আওয়ামী লীগের এক সময়ের প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর গুঞ্জন উঠেছে। তবে তিনি যে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, তারা জানিয়েছেন—মৃত্যুর খবরটি গুজব।
বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতা নিয়ে ১০ দিন ধরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তোফায়েল আহমেদ। তার অবস্থা ‘ভালো নয়’ বলে শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুর খবর সত্য নয়।’
শনিবার রাতে তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর খবর দেয় কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম। কেউ কেউ আবার পরে প্রত্যাহার করে নেয়। এর আগেও তার মৃত্যুর গুজব ছড়ায়।
এ বিষয়ে হাসপাতালের ‘কাস্টমার কেয়ার’ প্রতিনিধি মোরশেদুল রাত পৌনে ১১টার দিকে বলেন, ‘এ ধরনের খবর গত এক সপ্তাহ থেকেই ছড়াচ্ছে। আমাদের কাছেও অনেকে ফোন করে বিষয়টি জানতে চাইছেন। তিনি আমাদের হাসপাতালে সিসিইউতে ভর্তি আছেন। সেক্ষেত্রে ওনার সর্বশেষ পরিস্থিতি যারা চিকিৎসা দিচ্ছেন, তারাই বলতে পারবেন। তবে খারাপ কিছু হলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন, সে সময় সাংবাদিকরাও জানতে পারবেন।
তার ব্যক্তিগত সহকারী আবুল খায়ের বলেন, সাবেক এ মন্ত্রীর অবস্থা ‘অপরিবর্তিত রয়েছে’।
এদিকে, তোফায়েল আহমেদের জামাতা ডা. তৌহিদুজ্জামান সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, শনিবার রাত ৮টার দিকে ওনার অবস্থা খারাপের দিকে চলে গিয়েছিল; প্রেশার ও পালস কমে গিয়েছিল। সেটা আবার সেটেল করেছে। ওনার অবস্থা ক্রিটিক্যাল। আগের চেয়েও অবনতি হয়েছে। তবে এখনো তিনি জীবিত আছেন।
পরিবারের এক সদস্য বলেন, কয়েক বছর ধরেই হুইলচেয়ারে চলাফেরা করেন তোফায়েল আহমেদ। স্ট্রোকের কারণে তার শরীরের একাংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যায়। বাঁ হাত ও পা অবশ হয়ে পড়ায় তিনি চলাফেরায় অক্ষম হয়ে পড়েন।
তোফায়েল আহমেদ ১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর ভোলা জেলার কোড়ালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে আসা এই রাজনীতিক ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন তখন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তোফায়েল আহমেদ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি ভোলা থেকে একাধিকবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৯৯৬ থেকে ২০০১ আমলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের তৃতীয় মেয়াদে ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন এই বর্ষীয়ান রাজনীতিক।
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৬
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫২
০৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩৫

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

০৪ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৪৩
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপুল পরিমাণ পলিথিন মজুদ রাখার অভিযোগে ভোলায় ৬৭৮ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ জব্দ করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ভোলা সদরের আলীয়া মাদ্রাসা সড়কের পুরাতন লঞ্চঘাট স্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব পলিথিন জব্দ করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তর ভোলা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি কাভার্ড ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৬ বস্তা নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ পাওয়া যায়। প্রতিটি বস্তার ওজন প্রায় ১১৩ কেজি করে, সর্বমোট ৬৭৮ কেজি পলিথিন উদ্ধার করা হয়। তবে জব্দকৃত পলিথিনের প্রকৃত মালিককে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি বলে কেউকে আটক বা জরিমানা করা যায়নি।
অভিযানে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের একটি বিশেষ টিম সহায়তা প্রদান করে। পরবর্তীতে জব্দ করা পলিথিন ব্যাগ ধ্বংস করা হয়।
সহকারী পরিচালক মো. তোতা মিয়া বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে পরিচালিত হবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.