০৬ জুলাই, ২০২৫ ১৪:২৯
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো অবস্থান নেই। এখানে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মালয়েশিয়া থেকে তিনজনের ফিরে আসার বিষয়ে তিনি বলেছেন, তারা এসেছেন তাদের আসলে ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে বিধায়।রোববার (৬ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গো ভিলেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
মালয়েশিয়া সরকারের দাবি, সেখানে জঙ্গিবাদে জড়িত সন্দেহে বেশ কিছু বাংলাদেশি ধরা হয়েছে এবং বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে দাবি করা হয়েছে বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে যে কোনো জঙ্গি নেই এটার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটা প্রেস রিলিজও দিয়েছে। মালয়েশিয়া থেকে যে তিনজন এসেছেন, তাদের আসলে ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে। পুলিশের চিফ যেটা বলেছেন, ওই পাঁচজনের আসা হয়নি। তাদের সঙ্গে আমাদের সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা তদন্ত করে দেখব।
আপনারা বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি খুঁজে পাচ্ছেন কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে এদের (মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তারদের) কোনো সম্পৃক্ততা নেই। মালয়েশিয়ার পুলিশপ্রধান বলছেন, গ্রেপ্তাররা বাংলাদেশের আইএসের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সেখানকার আইজিপি কী বলেছেন সেটা আমি জানি না।
ওখান থেকে আমরা একটা মেসেজ পেয়েছি, সরকারি পর্যায়ের কোনো অফিসিয়াল মেসেজ পাইনি। আমরা যে মেসেজটা পেয়েছি সেটার বিপরীতে কিন্তু একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো অবস্থান নেই। এখানে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই। আপনাদের (গণমাধ্যম কর্মীদের) সহযোগিতায় জঙ্গিবাদ নির্মূল করে দেওয়া হয়েছে। গত ১০ মাসে আপনারা কোনো জঙ্গিবাদের ইনফরমেশন দিতে পেরেছেন? আগে জঙ্গি ছিল আপনারা ইনফরমেশন দিয়েছেন। এখন নেই আপনারা ইনফরমেশন দেন না।
বিভিন্ন দেশ থেকে যে কথাগুলো আসছে, বাংলাদেশের ওপর কোনো ধরনের তকমা লাগানোর ঝুঁকি আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আপনাদের ভালো বলতে পারবে।
রপ্তানি কার্গো ভিলেজ পরিদর্শন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কৃষি অধিদপ্তরের অধীনে শাকসবজি ফলমূল এখান থেকে এক্সপোর্ট করা হয়। এগুলো কীভাবে এক্সপোর্ট করা হয় সেগুলো পরিদর্শনে এসেছিলাম।
আপনারা জানেন, কিছুদিন আগে এনবিআরের একটা সমস্যা ছিল। ওই সমস্যায় আমাদের সবজি ও ফলমূলও বিদেশে এক্সপোর্ট করতে সমস্যা হয়েছিল। আমাদের যারা এসেছিলেন সেসময় তাদেরও কিছু ক্ষতি হয়েছিল। যেহেতু আমাদের এক্সপোর্ট আগে থেকে বেরিয়ে গেছে সেহেতু যে কোল্ড স্টোরেজ আছে সেই কোল্ড স্টোরেজটা আরও বড় করতে হবে।
‘আপনাদের জন্য সুখবর হলো, আমাদের যে নতুন এক্সপোর্ট টার্মিনাল করা হচ্ছে ওই টার্মিনালে একটা বড় সুবিধা থাকবে, সেটা হলো স্ক্যানিং হওয়ার পর বিমানে মালামাল না যেতে পারলে তখন কোল্ড স্টোরেজে রেখে দেওয়া হবে।
আর এখানে কোল্ড স্টোরেজটাও আমরা আর একটু বড় করে দিতে চাচ্ছি। আমরা বিভিন্ন পণ্য যাতে এক্সপোর্ট করতে পারি এবং কীভাবে এক্সপোর্ট বৃদ্ধি করা যায় সেই বিষয়ে চিন্তাভাবনা হচ্ছে’, যোগ করেন উপদেষ্টা।
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো অবস্থান নেই। এখানে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মালয়েশিয়া থেকে তিনজনের ফিরে আসার বিষয়ে তিনি বলেছেন, তারা এসেছেন তাদের আসলে ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে বিধায়।রোববার (৬ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রপ্তানি কার্গো ভিলেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
মালয়েশিয়া সরকারের দাবি, সেখানে জঙ্গিবাদে জড়িত সন্দেহে বেশ কিছু বাংলাদেশি ধরা হয়েছে এবং বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা থেকে দাবি করা হয়েছে বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে যে কোনো জঙ্গি নেই এটার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটা প্রেস রিলিজও দিয়েছে। মালয়েশিয়া থেকে যে তিনজন এসেছেন, তাদের আসলে ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গিয়েছে। পুলিশের চিফ যেটা বলেছেন, ওই পাঁচজনের আসা হয়নি। তাদের সঙ্গে আমাদের সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা তদন্ত করে দেখব।
আপনারা বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি খুঁজে পাচ্ছেন কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে এদের (মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তারদের) কোনো সম্পৃক্ততা নেই। মালয়েশিয়ার পুলিশপ্রধান বলছেন, গ্রেপ্তাররা বাংলাদেশের আইএসের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সেখানকার আইজিপি কী বলেছেন সেটা আমি জানি না।
ওখান থেকে আমরা একটা মেসেজ পেয়েছি, সরকারি পর্যায়ের কোনো অফিসিয়াল মেসেজ পাইনি। আমরা যে মেসেজটা পেয়েছি সেটার বিপরীতে কিন্তু একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো অবস্থান নেই। এখানে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই। আপনাদের (গণমাধ্যম কর্মীদের) সহযোগিতায় জঙ্গিবাদ নির্মূল করে দেওয়া হয়েছে। গত ১০ মাসে আপনারা কোনো জঙ্গিবাদের ইনফরমেশন দিতে পেরেছেন? আগে জঙ্গি ছিল আপনারা ইনফরমেশন দিয়েছেন। এখন নেই আপনারা ইনফরমেশন দেন না।
বিভিন্ন দেশ থেকে যে কথাগুলো আসছে, বাংলাদেশের ওপর কোনো ধরনের তকমা লাগানোর ঝুঁকি আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আপনাদের ভালো বলতে পারবে।
রপ্তানি কার্গো ভিলেজ পরিদর্শন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কৃষি অধিদপ্তরের অধীনে শাকসবজি ফলমূল এখান থেকে এক্সপোর্ট করা হয়। এগুলো কীভাবে এক্সপোর্ট করা হয় সেগুলো পরিদর্শনে এসেছিলাম।
আপনারা জানেন, কিছুদিন আগে এনবিআরের একটা সমস্যা ছিল। ওই সমস্যায় আমাদের সবজি ও ফলমূলও বিদেশে এক্সপোর্ট করতে সমস্যা হয়েছিল। আমাদের যারা এসেছিলেন সেসময় তাদেরও কিছু ক্ষতি হয়েছিল। যেহেতু আমাদের এক্সপোর্ট আগে থেকে বেরিয়ে গেছে সেহেতু যে কোল্ড স্টোরেজ আছে সেই কোল্ড স্টোরেজটা আরও বড় করতে হবে।
‘আপনাদের জন্য সুখবর হলো, আমাদের যে নতুন এক্সপোর্ট টার্মিনাল করা হচ্ছে ওই টার্মিনালে একটা বড় সুবিধা থাকবে, সেটা হলো স্ক্যানিং হওয়ার পর বিমানে মালামাল না যেতে পারলে তখন কোল্ড স্টোরেজে রেখে দেওয়া হবে।
আর এখানে কোল্ড স্টোরেজটাও আমরা আর একটু বড় করে দিতে চাচ্ছি। আমরা বিভিন্ন পণ্য যাতে এক্সপোর্ট করতে পারি এবং কীভাবে এক্সপোর্ট বৃদ্ধি করা যায় সেই বিষয়ে চিন্তাভাবনা হচ্ছে’, যোগ করেন উপদেষ্টা।
১৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:১৭
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজের একটি অংশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার পর এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম। তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট কাজ করছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ জানান, কার্গো ভিলেজের পাশের একটি এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিস, বাংলাদেশ বিমানবাহিনী এবং বিমানবন্দরের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য কর্মকর্তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন। বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিস্তারিত আসছে...
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৮:১৪
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সনদে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের পর সবার উদ্দেশে সেটি প্রদর্শন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, বিএনপির পক্ষ থেকে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে ছিলেন নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার এবং সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না এবং গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরকেও মঞ্চে দেখা গেছে। তবে ‘সনদের আইনি ভিত্তি নেই’ এই যুক্তি দেখিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, আমরা ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছু সময় বিলম্ব হতে পারে। সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং অতিথিদের অনেকেই ইতিমধ্যেই অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে গেছেন। আমরা আমাদের ইতিহাসের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা প্রত্যক্ষ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
এর আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
১৭ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:২৪
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় প্রবেশ করা জুলাই যোদ্ধাদের ধাওয়া দিয়ে ওই এলাকা থেকে বের করে দিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এরপর পুরো সংসদ ভবন ঘিরে রেখেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুর ১টা ২৬ মিনিটের দিকে জুলাই যোদ্ধা দাবি করা একটি পক্ষ ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দুপুর ২টার পর পর্যন্ত চলতে থাকে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া।
জানা যায়, গেট ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়া জুলাই যোদ্ধাদের মঞ্চ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে তারা সংসদ ভবন এলাকার বিভিন্ন স্থানে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর চালান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ও এবিপিএন সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে এবং লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের ধাওয়া দেন।
এর আগে, শুক্রবার সকালে ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে অনেকেই সংসদ ভবনের ১২ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা গেট টপকে ভেতরে প্রবেশ করে মঞ্চের সামনে অতিথিদের চেয়ারে বসে স্লোগান দিতে থাকেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থিত থাকবেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.