০৬ জুলাই, ২০২৫ ১৫:৫১
সংবাদ প্রকাশের জেরে ঝালকাঠির নলছিটিতে খান মাইনউদ্দিন (৪০) নামে এক সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা ঘটনায় গত ২৭ জুন থানায় মামলা হয়েছে। মামলার পর ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
উল্টো মামলা তুলে নিতে মামলার বাদি ওই সাংবাদিকের স্ত্রী তানজিলা আক্তারকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছে আসামিরা। এ ঘটনায় তিনি ৪ জুলাই নলছিটি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিন দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিন পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো প্রধান ও আঞ্চলিক দৈনিক দখিনের কণ্ঠ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত।
এদিকে মামলার কোন আসামি গ্রেফতার না করায় স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। এরআগে গত ২৪ জুন রাত ৯টার দিকে উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের জুরকাঠি গ্রামে সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিনকে নিজ বাড়িতে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করার পর খালে ফেলে দেয় আসামিরা।
এ ঘটনার পর গত ২৭ জুন সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিনের স্ত্রী তানজিলা আক্তার বাদি হয়ে নলছিটি থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। মামলার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও রহস্যজনক কারণে পুলিশ এজাহারভুক্ত আসামিদের কাউকেই গ্রেফতার করছে না।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, নলছিটির দপদপিয়া ইউনিয়নের উত্তর জুরকাঠি গ্রামের সরকারি অর্থায়নে নির্মিত একটি কালভার্ট কাঠের গেট বানিয়ে বন্ধ করে রাখার ঘটনায় সংবাদ প্রকাশ করেন সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিন।
সংবাদ প্রকাশের পর ওই এলাকার আবু হোসেন, তার ছেলে ইমরান হাওলাদার, রিয়াজ হাওলাদার, মুসা হাওলাদারের ছেলে ইব্রাহিম হাওলাদার, হাবিব সিকদারের ছেলে নিশাত সিকদার, আলম হাওলাদার, সানি হাওলাদারসহ ৭/৮জন লোক রামদা, চাপাতি, ছুরি, লোহার রড, হাতুড়ি নিয়ে সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিনের বাড়িতে ঢুকে তার ওপর হামলা চালান।
তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করতে অজ্ঞান অবস্থায় পার্শ্ববর্তী খালে ফেলে দেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, এখনো কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সংবাদ প্রকাশের জেরে ঝালকাঠির নলছিটিতে খান মাইনউদ্দিন (৪০) নামে এক সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা ঘটনায় গত ২৭ জুন থানায় মামলা হয়েছে। মামলার পর ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
উল্টো মামলা তুলে নিতে মামলার বাদি ওই সাংবাদিকের স্ত্রী তানজিলা আক্তারকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছে আসামিরা। এ ঘটনায় তিনি ৪ জুলাই নলছিটি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিন দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিন পত্রিকার বরিশাল ব্যুরো প্রধান ও আঞ্চলিক দৈনিক দখিনের কণ্ঠ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত।
এদিকে মামলার কোন আসামি গ্রেফতার না করায় স্থানীয় সাংবাদিকদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে। এরআগে গত ২৪ জুন রাত ৯টার দিকে উপজেলার দপদপিয়া ইউনিয়নের জুরকাঠি গ্রামে সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিনকে নিজ বাড়িতে হত্যার উদ্দেশ্যে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করার পর খালে ফেলে দেয় আসামিরা।
এ ঘটনার পর গত ২৭ জুন সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিনের স্ত্রী তানজিলা আক্তার বাদি হয়ে নলছিটি থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন। মামলার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও রহস্যজনক কারণে পুলিশ এজাহারভুক্ত আসামিদের কাউকেই গ্রেফতার করছে না।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, নলছিটির দপদপিয়া ইউনিয়নের উত্তর জুরকাঠি গ্রামের সরকারি অর্থায়নে নির্মিত একটি কালভার্ট কাঠের গেট বানিয়ে বন্ধ করে রাখার ঘটনায় সংবাদ প্রকাশ করেন সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিন।
সংবাদ প্রকাশের পর ওই এলাকার আবু হোসেন, তার ছেলে ইমরান হাওলাদার, রিয়াজ হাওলাদার, মুসা হাওলাদারের ছেলে ইব্রাহিম হাওলাদার, হাবিব সিকদারের ছেলে নিশাত সিকদার, আলম হাওলাদার, সানি হাওলাদারসহ ৭/৮জন লোক রামদা, চাপাতি, ছুরি, লোহার রড, হাতুড়ি নিয়ে সাংবাদিক খান মাইনউদ্দিনের বাড়িতে ঢুকে তার ওপর হামলা চালান।
তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করতে অজ্ঞান অবস্থায় পার্শ্ববর্তী খালে ফেলে দেন। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন, এখনো কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:২৫
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩৮
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:৪৯
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৫
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন)। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কর্মজীবনে সাংবাদিক কাজী খলিলুর রহমান বাংলাদেশ বেতার, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও মাছরাঙা টিভির ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন ।
এদিকে তার মৃত্যুতে প্রেসক্লাবসহ ঝালকাঠির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:০৮
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনের জন্য দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মিলাদ মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার হয়বৎপুর তৌকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো আয়োজন না করে বরাদ্দের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিদ্যালয়ে কোনো সরকারি অনুষ্ঠান পালিত হয়নি। এতে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এছাড়াও জুলাই-আগস্ট মাসে নিহতদের স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার জন্য সরকারি বরাদ্দের টাকাও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম দাবি করেন, সকাল ৯টায় অনুষ্ঠান হয়েছে কিন্তু ছবি তোলা হয়নি। তিনি স্কুলে উপস্থিত না থাকায় অন্যান্য শিক্ষকরা মিলে অনুষ্ঠান করেছেন।কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে প্রধান শিক্ষকের বক্তব্যের সত্যতা মেলেনি।
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) মো.কামরুজ্জামান রেজা বলেন, আজ বিদ্যালয়ে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান করা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠানটি আয়োজন না করা হলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪২
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জসিম এখন চা দোকানী চুমকি বড় স্বার্থপর গানের অ্যালবাম করেই প্রশংসিত হয়েছিলেন কণ্ঠশিল্পী জসিম শাহ। তাঁর করা অ্যালবাম দেশ-বিদেশের দর্শকের কাছে দারুণ গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। এরপর দুঃখে গড়া জীবন,তোমার জন্য কাঁদি আমি সহ একেরপর এক অ্যালবাম বেড় হয়েছিলো।
আর সেগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো বেশ। বর্তমানে তিনি কাজের অভাবে নিজ জেলা ঝালকাঠির নলছিটিতে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। আর এই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকে যা আয় হয় তার দিয়ে চলে তার সংসার ।
কথা হয় কন্ঠশিল্পী জসিম সরদারের সাথে তিনি জানান, তার শুরুটা হয়েছিলো ২০০৬ তার গুরু গিয়াস উদ্দিন লিটু ভাইর মাধ্যমে। প্রথমে তার নিজ উপজেলায় বিভিন্ন অডিয়েন্সে গান করতেন। তারপর ঢাকা গিয়ে বিভিন্ন স্টাইলে গান করেন।এরপর সুরকার নাজির মাহমুদের সাথে পরিচয় হয়। তার মাধ্যমে সোনালী প্রোডাকসের কর্নধর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই। প্রথমেই তার অ্যালবাম বের হয় চুমকি বড় স্বার্থপর। এটা ব্যাপক সাড়া পরে যায়।
এরপর একেরপর এক অ্যালবাম বের হয়।দীর্ঘদিন সংগীতের সাথে উঠাবসা ছিলো। সংগীতের অবস্থান ধরে রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু আর্থিক সমস্যার কারণে আর ধরে রাখতে পারিনি। তাই নিজ এলাকায় একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন। এখন কেউ যদি তাকে দিয়ে কাজ করাতে চায় তাহলে তিনি কাজ করতে চান।তিনি আরও জানান,আধুনিক, ফোক, ব্যান্ড সব গানের সাথে জড়িত রয়েছেন। নলছিটি পৌর শহরের স্থানীয়রা জানান, কন্ঠ শিল্পী জসিমের অনেক প্রতিভা রয়েছেন।
তার কন্ঠস্বর অনেক ভালো। তাকে আবার কেউ সুযোগ দিলে সে ভালো কিছু করতে পারবে। জসিমের ওস্তাদ গিয়াস উদ্দিন লিটু বলেন,জসিমের বাবাও একজন পুরানো দিনের শিল্পী ছিলেন।
জসিমের প্রতিভা অনেক ভালো ও ভালো কিছু করতে পারতো।কিন্তু কালের বিবর্তনের ফলে শিল্পীরা হারিয়ে যাচ্ছে। ভালো শিল্পীদের এখন আর মূল্যয়ন করা হয় না।
বর্তমানে গান ছেড়ে একটি চায়ের দোকান দিয়েছেন কিন্তু কেউ যদি তাকে সুযোগ দেয় তাহলে ভালো কিছু করতে পারতো। ওর গানের সুর এখনো অনেক সুন্দর। আমরা চাই সে আগের জায়গায় ফিরুক।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.