
১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:৫১
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালসহ স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবিতে যে আন্দোলন চলছে সেটির বিরুদ্ধে এবার আন্দোলনে নেমেছেন চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মরতরা।
হাসপাতাল সংশ্লিষ্টরা সবার নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় বিভিন্ন দাবি নিয়ে অনশনরত দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করে তুলে দেওয়া হয়। শুক্রবারের (১৫ আগস্ট) মধ্যে এ আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ক্যাম্পাস থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে স্লোগান দেন।
ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে বিক্ষোভরতরা হাসপাতালের সামনের বান্দ রোড সড়কে অবস্থান নেন। এরপর সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আবারও ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন। এ সময় হাসপাতালের মাঝের গেটে হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়ে অনশনরত দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করে তুলে দেওয়া হয়।
সেখানে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশ। সমাবেশ থেকে আন্দোলনরতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন। এতে করে তাদের কর্মপরিবেশ নষ্ট এবং তাদের নিরাপত্তার দাবি তোলেন। শুক্রবারের মধ্যে এ আন্দোলন শেষ না হলে শনিবার থেকে লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দেন চিকিৎসকরা।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া মিড লেভেল ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. সাখাওয়াত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, হাসপাতাল নিয়ে আন্দোলনকারীদের যৌক্তিক দাবির প্রতি আমাদেরও সমর্থন ছিল।
পরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু জাফর তিনি বরিশালে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের দাবি মেনে নেন। কিন্তু এরপরও তারা আন্দোলন চালিয়ে চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। বিশেষ করে আন্দোলনকারীরা সারাক্ষণ হাসপাতালে রোগীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করছেন।
তারা বলেন, এমনকি একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। তারা সারাক্ষণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ করে চিকিৎসক ও নার্সসহ হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে মানহানিকর শব্দচয়ন করছে। তারপরও আন্দোলন যৌক্তিকতা থাকায় আমরা চুপ ছিলাম। কিন্তু মহাপরিচালকের আশ্বাসের পর এ আন্দোলনের কোনও যৌক্তিকতা নেই।
চিকিৎসকরা বলেন, কে বা কারা অনশনে থাকা শিক্ষার্থীদের লাঞ্ছিত করেছে তা আমরা জানি না। আমাদের সাফ কথা, শুক্রবারের মধ্যে এ আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে লাগাতার কর্মবিরতিতে যাবো। সে ক্ষেত্রে আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে দেশের অন্য হাসপাতালও থাকবে।
এ বিষয়ে হাসপাতালে দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ কমিশনার বেলাল হোসেন বলেন, এখানে কোনও ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেনি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা কাজ করছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে, শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালসহ স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরতদের সঙ্গে বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক কথা বলেন এবং দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন। এরপর আন্দোলনকারীদের একটি অংশ একমাসের আল্টিমেটাম দিয়ে আন্দোলন স্থগিত করেন। একটি অংশ স্বাস্থ্য উপদেষ্টার আসার দাবিতে আন্দোলনে অনড় থাকে।
গল ১৬ দিন ধরে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সব হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা দূর করারসহ তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলন করছে ছাত্র-জনতা।
প্রথমে আন্দোলন মেডিক্যাল ক্যাম্পাস এবং নগরী কেন্দ্রিক হলেও পরে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের নগরীর নথুল্লাবাদ এলাকা অবরোধ করলে দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ যাত্রী-পথচারী থেকে শুরু করে যানবাহন সংশ্লিষ্ট এবং ওই এলাকার ব্যবসায়ীরা।
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালসহ স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবিতে যে আন্দোলন চলছে সেটির বিরুদ্ধে এবার আন্দোলনে নেমেছেন চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মরতরা।
হাসপাতাল সংশ্লিষ্টরা সবার নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় বিভিন্ন দাবি নিয়ে অনশনরত দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করে তুলে দেওয়া হয়। শুক্রবারের (১৫ আগস্ট) মধ্যে এ আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টায় হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ক্যাম্পাস থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে স্লোগান দেন।
ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে বিক্ষোভরতরা হাসপাতালের সামনের বান্দ রোড সড়কে অবস্থান নেন। এরপর সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে আবারও ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন। এ সময় হাসপাতালের মাঝের গেটে হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়ে অনশনরত দুই শিক্ষার্থীকে মারধর করে তুলে দেওয়া হয়।
সেখানে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশ। সমাবেশ থেকে আন্দোলনরতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন। এতে করে তাদের কর্মপরিবেশ নষ্ট এবং তাদের নিরাপত্তার দাবি তোলেন। শুক্রবারের মধ্যে এ আন্দোলন শেষ না হলে শনিবার থেকে লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দেন চিকিৎসকরা।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া মিড লেভেল ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. সাখাওয়াত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, হাসপাতাল নিয়ে আন্দোলনকারীদের যৌক্তিক দাবির প্রতি আমাদেরও সমর্থন ছিল।
পরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু জাফর তিনি বরিশালে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলে তাদের দাবি মেনে নেন। কিন্তু এরপরও তারা আন্দোলন চালিয়ে চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে। বিশেষ করে আন্দোলনকারীরা সারাক্ষণ হাসপাতালে রোগীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করছেন।
তারা বলেন, এমনকি একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। তারা সারাক্ষণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ করে চিকিৎসক ও নার্সসহ হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে মানহানিকর শব্দচয়ন করছে। তারপরও আন্দোলন যৌক্তিকতা থাকায় আমরা চুপ ছিলাম। কিন্তু মহাপরিচালকের আশ্বাসের পর এ আন্দোলনের কোনও যৌক্তিকতা নেই।
চিকিৎসকরা বলেন, কে বা কারা অনশনে থাকা শিক্ষার্থীদের লাঞ্ছিত করেছে তা আমরা জানি না। আমাদের সাফ কথা, শুক্রবারের মধ্যে এ আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে লাগাতার কর্মবিরতিতে যাবো। সে ক্ষেত্রে আমাদের আন্দোলনের সঙ্গে দেশের অন্য হাসপাতালও থাকবে।
এ বিষয়ে হাসপাতালে দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ কমিশনার বেলাল হোসেন বলেন, এখানে কোনও ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেনি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা কাজ করছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে, শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালসহ স্বাস্থ্যখাতের সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরতদের সঙ্গে বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক কথা বলেন এবং দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দেন। এরপর আন্দোলনকারীদের একটি অংশ একমাসের আল্টিমেটাম দিয়ে আন্দোলন স্থগিত করেন। একটি অংশ স্বাস্থ্য উপদেষ্টার আসার দাবিতে আন্দোলনে অনড় থাকে।
গল ১৬ দিন ধরে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের সব হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা দূর করারসহ তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলন করছে ছাত্র-জনতা।
প্রথমে আন্দোলন মেডিক্যাল ক্যাম্পাস এবং নগরী কেন্দ্রিক হলেও পরে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের নগরীর নথুল্লাবাদ এলাকা অবরোধ করলে দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ যাত্রী-পথচারী থেকে শুরু করে যানবাহন সংশ্লিষ্ট এবং ওই এলাকার ব্যবসায়ীরা।

১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৮
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুর রাজৈরের কালীবাড়ি এলাকায় কার্ভাডভ্যানের ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে একটি অটোভ্যান। এতে দুর্ঘটনা কবলিত অটোভ্যান চালকসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- রাজৈর উপজেলার আম গ্রামের বিকাশ সরকারের ছেলে অটোভ্যান চালক বিপ্লব সরকার (৩০) ও একই গ্রামের নিত্যানন্দ গাইনের ছেলে স্বর্ণ ব্যবসায়ী পলাশ গাইন (৪০)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের রাজৈরের কালীবাড়ি এলাকায় কার্ভাডভ্যান ও অটোভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভ্যানচালক বিপ্লব সরকারসহ দুজনের মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে পলাশ গাইনও দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যানটিতে ছিলেন। দুর্ঘটনায় হারুন শেখ নামে আরও একজন আহত হন। তাকে উদ্ধার করে রাজৈর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
মোস্তফাপুর হাইওয়ে পুলিশে উপ-পরিদর্শক মতিউর জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়েছি। ঘটনাস্থল থেকে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে রাজৈর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:১২
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা ২০২৬ সালের ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ২ জানুয়ারি ২০২৬ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা।
প্রথম ধাপের অন্তর্ভুক্ত বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর।
গত ৫ নভেম্বর প্রথম ধাপের নিয়োগ বিজ্ঞপি প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:৪০
বাবুগঞ্জে নানান বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত হয়েছে। 'দুর্নীতির বিরুদ্ধে তারুণ্যের একতা, গড়বে আগামীর শুদ্ধতা'-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে এক বর্ণিল শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে পতাকা উত্তোলন এবং শোভাযাত্রার মাধ্যমে দুর্নীতিবিরোধী দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আসমা উল হুসনা।
শোভাযাত্রা শেষে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম দুর্নীতিবিরোধী এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নবনির্বাচিত সভাপতি ও মাধবপাশা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ফারুক আহমেদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ইউএনও আসমা উল হুসনা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নাসরিন জোবায়দা আখতার, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শামীমা ইয়াসমিন ডলি, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সভাপতি ও আগরপুর ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আ.ফ.ম জালাল আহমেদ, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল করিম হাওলাদার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কেদারপুর সোনার বাংলা হাইস্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মনজুরুল ইসলাম টুটুল এবং চাঁদপাশা ডিক্রিরচর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এইচ.এম ইউসুফ আলী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আসমা উল হুসনা বলেন, 'সিটিজেন চার্টার পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে প্রশাসনকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করার জন্য। কিন্তু প্রশাসনের এই প্রচেষ্টাকে সফল করতে হবে সকল মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের সকলের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে- আমরা সকলে মিলে দুর্নীতিমুক্ত, নৈতিকতা নির্ভর, সুশাসন ভিত্তিক নতুন এক বাংলাদেশ গড়বো। এটাই হোক আমাদের আজকের এই দুর্নীতিবিরোধী দিবসের অঙ্গীকার।'

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুর রাজৈরের কালীবাড়ি এলাকায় কার্ভাডভ্যানের ধাক্কায় দুমড়ে মুচড়ে গেছে একটি অটোভ্যান। এতে দুর্ঘটনা কবলিত অটোভ্যান চালকসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- রাজৈর উপজেলার আম গ্রামের বিকাশ সরকারের ছেলে অটোভ্যান চালক বিপ্লব সরকার (৩০) ও একই গ্রামের নিত্যানন্দ গাইনের ছেলে স্বর্ণ ব্যবসায়ী পলাশ গাইন (৪০)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের রাজৈরের কালীবাড়ি এলাকায় কার্ভাডভ্যান ও অটোভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ভ্যানচালক বিপ্লব সরকারসহ দুজনের মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে পলাশ গাইনও দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যানটিতে ছিলেন। দুর্ঘটনায় হারুন শেখ নামে আরও একজন আহত হন। তাকে উদ্ধার করে রাজৈর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
মোস্তফাপুর হাইওয়ে পুলিশে উপ-পরিদর্শক মতিউর জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়েছি। ঘটনাস্থল থেকে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে রাজৈর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা ২০২৬ সালের ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ২ জানুয়ারি ২০২৬ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা।
প্রথম ধাপের অন্তর্ভুক্ত বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর।
গত ৫ নভেম্বর প্রথম ধাপের নিয়োগ বিজ্ঞপি প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বাবুগঞ্জে নানান বর্ণাঢ্য আয়োজনে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত হয়েছে। 'দুর্নীতির বিরুদ্ধে তারুণ্যের একতা, গড়বে আগামীর শুদ্ধতা'-এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে এক বর্ণিল শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে পতাকা উত্তোলন এবং শোভাযাত্রার মাধ্যমে দুর্নীতিবিরোধী দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আসমা উল হুসনা।
শোভাযাত্রা শেষে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম দুর্নীতিবিরোধী এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নবনির্বাচিত সভাপতি ও মাধবপাশা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ফারুক আহমেদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ইউএনও আসমা উল হুসনা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নাসরিন জোবায়দা আখতার, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শামীমা ইয়াসমিন ডলি, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সভাপতি ও আগরপুর ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আ.ফ.ম জালাল আহমেদ, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল করিম হাওলাদার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কেদারপুর সোনার বাংলা হাইস্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মনজুরুল ইসলাম টুটুল এবং চাঁদপাশা ডিক্রিরচর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এইচ.এম ইউসুফ আলী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আসমা উল হুসনা বলেন, 'সিটিজেন চার্টার পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে প্রশাসনকে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক করার জন্য। কিন্তু প্রশাসনের এই প্রচেষ্টাকে সফল করতে হবে সকল মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের সকলের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে- আমরা সকলে মিলে দুর্নীতিমুক্ত, নৈতিকতা নির্ভর, সুশাসন ভিত্তিক নতুন এক বাংলাদেশ গড়বো। এটাই হোক আমাদের আজকের এই দুর্নীতিবিরোধী দিবসের অঙ্গীকার।'
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ০১:০৪
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২৫
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:২৮
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৮